অগ্নিপরীক্ষায় কন্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম!



খন্দকার সুজন হোসেন, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিংগাইর-হরিরামপুর এবং মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন নিয়ে মানিকগঞ্জ-২ নির্বাচনী আসন গঠিত। এই আসনে এবারো নৌকা প্রতীকে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন টানা দু’বারের সংসদ সদস্য কন্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। তবে এবারের ভোটযুদ্ধে মমতাজ বেগম তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে পারেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করলেও নৌকা প্রতীকের মমতাজ বেগমকে লড়তে হচ্ছে দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ মোট নয়জনের সঙ্গে। যার মধ্যে স্বতন্ত্র হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছে তিনজন। তারা সকলেই আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা ও সমাজসেবক হিসেবে এলাকায় ব্যাপক পরিচিত। নির্বাচনের আগে থেকেই মাঠ পর্যায়ে সরগরম রয়েছে এসব প্রার্থীরা।

নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন পেতে সিংগাইর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন মুশফিকুর রহমান হান্নান। নৌকা প্রতীক না পেয়ে তিনি লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। সিংগাইর উপজেলা আওয়ামী লীগসহ মানিকগঞ্জ ২ আসনের আওয়ামী লীগ পরিবারের ভোট প্রত্যাশায় কেটলি প্রতীকে প্রচার প্রচারণা করে যাচ্ছেন এই নেতা।

নির্বাচনী মাঠে মোড়া প্রতীকে সরব রয়েছে আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক দেওয়ান সফিউল আরেফিন টুটুল। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পান বর্ষীয়ান এই নেতা। তবে জোটগত সিদ্ধান্তের কারণে লাঙল প্রতীকের জন্য এই আসন ছেড়ে দিতে হয়। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সংসদ সদস্য হিসেবে তাকে দেখতে চায় বলে দাবি করেন এই নেতা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আরেক হেভিওয়েট প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু। স্বতন্ত্র এই প্রার্থীর কব্জায় রয়েছে নির্বাচনী এলাকার বেশিরভাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ দলীয় নেতাকর্মীরা। নির্বাচনী এলাকায় বিশিষ্ট দানবীর হিসেবে পরিচিত টুলুর সঙ্গে মমতাজ বেগমের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে এলাকায় রব উঠেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বলেন, জেলা পর্যায়ের দায়িত্বশীল বর্ষীয়ান নেতা সর্ম্পকে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে বিপাকে পড়েছেন মমতাজ বেগম। এছাড়াও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমানের সঙ্গে তার প্রকাশ্য বিরোধ রয়েছে। সিংগাইর উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিকে কেন্দ্র করেও মনোমালিন্য রয়েছে সিংগাইরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রচার প্রচারণায় দলীয় কোনো নিষেধাজ্ঞা না থাকায় সিংগাইর-হরিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্বতন্ত্র প্রার্থীর সঙ্গে ভোট চাচ্ছেন নিয়মিত। এতে করে নৌকার ভোট কমে আসছে। যে কারণ মমতাজ বেগমকে এবার অগ্নিপরীক্ষার মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে বলে মন্তব্য করেন নেতাকর্মীরা।

হরিরামপুর উপজেলার একাধিক ভোটারের সঙ্গে আলাপ হলে তারা বলেন, প্রতিনিয়ত পদ্মা নদীর ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে হরিরামপুর উপজেলার মানচিত্র। যে কারণে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য একজন পরিচ্ছন্ন নেতা নির্বাচিত করবেন তারা। তাছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও আওয়ামী লীগের লোক। তাদেরকে ভোট দিতেও কোন বাধা নেই। কাজেই এলাকার উন্নয়নে কাজ করবে এমন প্রার্থীকেই তারা ভোট দিয়ে সংসদে পাঠাবেন বলে মন্তব্য সাধারণ ভোটারদের।

নির্বাচন বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু বলেন, করোনাকালে এলাকার নেতাকর্মীরা যখন লাপাত্তা ছিল তখন তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের মাঝে। নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি গ্রাম-মহল্লায় ব্যক্তি অর্থায়নে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। যে কারণে তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন বলে জানান।

এসব বিষয় পাত্তা না দিয়ে নৌকা প্রতীকের মমতাজ বেগম বলেন, আওয়ামী লীগ পছন্দ করা পরিবারের লোকজন কখনোই নৌকার বাইরে ভোট দিবে না। শেখ হাসিনার উন্নয়নকে বহমান রাখতে নৌকার কোনো বিকল্প নেই। যে কারণে এবারো তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবির্ক বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আমিনুর রহমান মিঞা বলেন, এই আসনে মোট ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। নিজ নিজ প্রতীক পাওয়ার পর থেকেই প্রার্থীরা শান্তিপ্রিয় পরিবেশে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

মানিকগঞ্জ-২ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৮৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৪ হাজার ৮৭৩ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ৩২ হাজার ১১৩ ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে ৩ জন।

   

উপজেলা নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএমের ব্যবহার প্রচারের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যেসব পরিষদে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা ওইসব এলাকায় ভোটারদের মাঝে এর ব্যবহারের বিষয়ে ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সম্প্রতি ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনার শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এই নির্দেশনা পাঠান।

ইসি জানায়, ইভিএম ব্যবহার একটি কারিগরি বিষয় তাই এর ব্যবহার, কার্যকারিতা এবং সফলতা সম্পর্কে সকল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, পোলিং এজেন্ট এবং ভোটারদের মধ্যে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের সুবিধার্থে ইভিএম ব্যবহার পদ্ধতি বিষয়ক একটি নির্দেশিকা কপি সকলের মাঝে বিতরণের করতে হবে।

ইতিমধ্য ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কর্তৃক ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারদের জন্য দু'দিন ব্যাপি এবং পোলিং অফিসারদের জন্য একদিনের নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তার মধ্য প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

প্রথম ধাপে যে ২২টি উপজেলায় ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হবেঃ

সিরাজগঞ্জ জেলার সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, পাবনা জেলার সাঁথিয়া, সুজানগর, বেড়া, যশোর জেলার মনিরামপুর, কেশবপুর, পিরোজপুর জেলার পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর, ইন্দুরকানী, মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর, হরিরামপুর, শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, জামালপুর জেলার জামালপুর সদর, সরিষাবাড়ী, চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, কক্সবাজার জেলার কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ।

;

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন ইসির দুই কর্মকর্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন দেশের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দুই কর্মকর্তা। এসময় আন্তর্জাতিক নির্বাচন পরিদর্শন প্রতিষ্ঠানের একটি সেমিনারে অংশ নেবেন তারা।

কর্মকর্তারা হলেন- যুগ্ন সচিব মো মনিরুজ্জামান তালুকদার, ও ইটিআই এর পরিচালক শাহাতাব উদ্দিন।

শনিবার (৪ মে) দেশটির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন ইসির এই দুই কর্মকর্তা। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ মে। তারা ফিরবেন আগামী ৯ মে।

ইসি সূত্রে জানা যায়, ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে দুই কর্মকর্তার যাওয়া আসার বিমানের খরচ বহন করবে ইসি। ভারতে পৌঁছানোর পর হোটেল, খাওয়া ও যাতায়াতের খরচ বহন করবে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন মন্ত্রীর ভাতিজা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুরাদ কবির প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী ও গাজীপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হকের ভাতিজা। 

শুক্রবার (৩ মে) সকালে উপজেলার সফিপুরে তার নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। এসময় তিনি বলেন, যেহেতু দলীয় কোন সিদ্ধান্ত পাইনি সেজন্য দলকে সম্মান জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদিও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তারিখ গত ৩০ এপ্রিল চলে গেছে। তবুও আমার মনে হয়েছিল দলীয় কোন সাপোর্ট পাব। তাছাড়া এই আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক আমার আত্মীয়। আমি তার পরিবারের সদস্য। সেহেতু আমি চাইনা আমার কারণে একজন সিনিয়র মন্ত্রীর সম্মানহানি হোক।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়েছে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আগামী ২১ মে শুরু হবে ভোট গ্রহণ। ইতিমধ্যে গত বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রতীক বরাদ্দের পর ব্যানার পোষ্টার টাঙনো শুরু হয়েছে। নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন কালিয়াকৈর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাপ পিরিচ প্রতীক প্রার্থী মুরাদ কবির। সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনারস প্রতীক প্রার্থী কামাল উদ্দিন শিকদার ও গাজীপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কালিয়াকৈর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মোটরসাইকেল প্রতীক প্রার্থী সেলিম আজাদ।

;

উপজেলা ভোট: তৃতীয় ধাপে ১৫৮৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় এক হাজার ৫৮৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন ইসি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম এই তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, চেয়াম্যান পদে ৫৭০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬১৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪০০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

এমধ্যে পাঁচজন রয়েছেন একক প্রার্থী। চট্টগ্রামের চান্দনাইশে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, যশোরের অভয়নগরে ভাইস চেয়ারম্যান ও সুনামগঞ্জের ছাতক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছে। এসব প্রার্থী বাছাইয়ে টিকলে ও প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে পারেন।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯ মে।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;