রাজশাহীর ৬ আসনে বিজয়ী হলেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহীর ৬টি আসনের বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে। ফলাফলে একটি স্বতন্ত্র ছাড়া বাকি ৫টিতেই নৌকার বিজয় হয়েছে।

রাজশাহী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-২ (সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুর রহমান বাদশা, নৌকার প্রার্থী রাজশাহী-৩ আসনে আসাদুজ্জামান আসাদ, নৌকার প্রার্থী রাজশাহী-৪ আসনে আবুল কালাম আজাদ, নৌকার প্রার্থী রাজশাহী-৫ আসনে আব্দুল ওয়াদুদ দারা ও নৌকার প্রার্থী রাজশাহী-৬ আসনে শাহরিয়ার আলম জয়লাভ করেছেন।

রোববার (৭ জানুয়ারি) রাত ১০ টার দিকে পাওয়া বেসরকারি ফলাফল থেকে এই তথ্য জানা যায়।

ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, রাজশাহী-১ আসনে দুইটি উপজেলা রয়েছে। এর মধ্যে তানোর উপজেলায় নৌকা প্রার্থী বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী ভোট পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৩৭২ টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম রাব্বানী পেয়েছেন ৪৯ হাজার ১০৯। স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮২ ভোট। বেলুন প্রতীকের আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনেওয়াজ আয়েশা আক্তার জাহান ডারিয়া পেয়েছেন ৪০৮ ভোট। জাতীয় পার্টির শামসুদ্দিন লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬৭ ভোট। এই উপজেলায় নৌকার চেয়ে ৫ হাজার ৭৩৭ বেশি পেয়ে এগিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম রাব্বানী।

তবে গোদাগাড়ী উপজেলায় বেশ এগিয়ে নৌকা প্রতীক। উপজেলায় নৌকা প্রার্থী বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী ভোট পেয়েছেন ৬০ হাজার ২২০ টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম রাব্বানী পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৩১০। স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯২৭ ভোট। এই উপজেলায় নৌকা ১৬ হাজার ৯১০ ভোট বেশি পেয়ে এগিয়ে। এ আসনে মোট ১১ হাজার ১৭৩ ভোট বেশি পেয়ে পুনরায় এমপি হলেন নৌকার প্রার্থী এমপি ফারুক।

রাজশাহী-২ (সদর) আসনে কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ১১২টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ভোট পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৯০৬ টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে হোসেন বাদশা পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪৬৬ টি। এ আসনে মোট ২৩ হাজার ৪৪০ ভোট বেশি পেয়ে এমপি হলেন কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।

রাজশাহী-৩ নৌকা প্রতীক নিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯০৯ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মনোনিত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সালাম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৭০ ভোট। এ আসনে মোট ১ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩৫ ভোট বেশি পেয়ে এমপি হলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আসাদ।

রাজশাহী-৪ নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হন আবুল কালাম আজাদ। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মো. এনামুল হক পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৫৬১ ভোট। এ আসনে মোট ৫৩ হাজার ৫০৪ ভোট বেশি পেয়ে এমপি হলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম।

রাজশাহী-৫ নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হন আব্দুল ওয়াদুদ দারা। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৯১৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবাইদুর রহমান পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৬২ ভোট। এ আসনে মোট ৩ হাজার ৫১ ভোট বেশি পেয়ে এমপি হলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ওয়াদুদ দারা।

রাজশাহী-৬ নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হন শাহরিয়ার আলম। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৮২৭ ভোট। কাঁচি প্রতীক নিয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাহেনুল হক পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৬৫১ ভোট। অর্থাৎ ২৮ হাজার ১৭৬ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন শাহরিয়ার আলম।

   

১৯ ইউনিয়ন পরিষদে চলছে ভোট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১৯ ইউনিয়ন পরিষদে চলছে ভোট

১৯ ইউনিয়ন পরিষদে চলছে ভোট

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আটটি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। একটানা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এর আগে, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছিলেন, নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

যেসব ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে সেগুলো হলো- লক্ষ্মীপুর সদরের দক্ষিণ হামছাদী, দালাল বাজার, বাঙ্গাখা, লাহারকান্দি ও তেওয়ারীগঞ্জ; দিনাজপুরের বিরল উপজেলার আজিমপুর, ফরক্কাবাদ ও বিরল; রাজশাহীর পুঠিয়ার পুঠিয়া; পটুয়াখালী সদরের কমলাপুর ও ভুরিয়া; বরগুনার আমতলীর আমতলী; সাতক্ষীরা সদরের আলিপুর; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার কুটি; কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামপুর, ইসলামাবাদ, জালালাবাদ, ঈদগাঁও এবং পোকখালী ইউনিয়ন পরিষদ।

নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য নির্বাচন কমিশন একটি মনিটরিং সেল গঠন করেছে। এই সেল নির্বাচন ভবন থেকে ভোটগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করছে। বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে সেলটি গঠিত হয়েছে।

২০২২ সালে সাত ধাপে সাড়ে চার হাজার ইউপির ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করে নির্বাচন কমিশন।

মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া সাপেক্ষে বাকি ইউপির ভোট হচ্ছে সময়ে সময়ে।

;

লক্ষ্মীপুরের ৫ ইউপিতে ভোটগ্রহণ শুরু,কেন্দ্রে উৎসবের আমেজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভোটগ্রহণ চলছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৮ টা শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত। সকালে এসব ইউনিয়নের কয়েকটি কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় উৎসবের আমেজ। কেন্দ্রগুলোতে পুরুষের পাশাপাশি নারী ভোটারের ব্যাপক উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে।

দীর্ঘ ১৩ বছর পর জেলার সদর উপজেলার ২নং দক্ষিণ হামছাদি, ৩নং দালাল বাজার, ৬ নং বাঙ্গাখাঁ, ১৫ নং লাহারকান্দি ও ১৯ নং তেয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফলে ভোটারদের মাঝে এ উৎসবের আমেজ বিরাজ করতে দেখা যায়।

নারী ভোটারদের উপস্থিতিও বেশি

জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ৫টি ইউনিয়নের ৪৬টি কেন্দ্রে মোট এক লাখ ২২ হাজার ৯২৮ জন ভোটার। নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ১৭ জন আনসার সদস্য, একজন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ও তিনজন কনস্টেবল মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে দুটি করে স্টাইকিং ফোর্স, একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত রয়েছে। 

এছাড়া নির্বাচনী এলাকায় দুই প্লাটুন বিজিবি এবং র‍্যাবসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন আছে। 

জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান জানান, নির্বাচনী এলাকায় বহিরাগতদের কোন স্থান দেয়া হবে না। তারা যাতে ভোটকেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, সে জন্য প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। জাল ভোট ও বহিরাগত কাউকে ভোটকেন্দ্র এলাকায় দেখলে তাদেরকে আইনের আওতায় নেয়া হবে। নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন সম্পন্ন করা হবে বলে জানান তিনি। 

;

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;