নির্বাচনী ক্যাম্প উদ্বোধন: আতিক বললেন মিলাদ মাহফিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আতিকুল ইসলাম

আতিকুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরুর আগে সংসদ সদস্য সাহারা খাতুনকে নিয়ে উত্তরায় নির্বাচনী ক্যাম্প উদ্বোধন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। এ কারণে দুটি ধারায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দেওয়া কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশের জবাব দিয়েছেন তিনি।

নির্বাচনী ক্যাম্পের উদ্বোধনের অভিযোগে শোকজ নোটিশ দেওয়া হলেও জবাবে আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল, তাই আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়নি। জবাবে নির্বাচনী ক্যাম্প উদ্বোধনের বিষয়টি উল্লেখ করেননি তিনি।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে উত্তরের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আতিকুল ইসলামের শোকজের জবাব পৌঁছে দেওয়া হয়।

রিটার্নিং কর্মকর্তার শোকজের জবাবে আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আমি গত ৩১ ডিসেম্বর সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে আপনার নিকট মনোনয়নপত্র দাখিল করি। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলেই আইনানুযায়ী আমি মনোনয়ন দাখিলের আগের দিন ৩০ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ করি।

মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় ৫ জন সমর্থকসহ উপস্থিত থাকার বিধান থাকলেও একজন মাত্র প্রতিনিধি আমার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলেই আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় সিটি কর্পোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ১১-তে বর্ণিত বিধান অনুসরণ করে ৩৫ জন সমর্থক নিয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করি।

প্রতীক বরাদ্দ করার আগে কোন ধরনের নির্বাচনী প্রচার করা যাবে না, সে সম্পর্কে অবগত আছেন জানিয়ে আতিকুল বলেন, আমার মনোনয়ন উপলক্ষে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ একটি মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে। ওই মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে আমি যোগদান করি, কিন্তু কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচরণামূলক বক্তব্য দেইনি। এতে সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর কোন বিধি লঙ্ঘিত হয়েছে বলে মনে হয় না।

শোকজের জবাবে আওয়ামী লীগের এই মেয়র প্রার্থী আরও বলেছেন, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) বিধিমালা, ২০১০ এবং সিটি কর্পোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬- তে বর্ণিত আইন ও বিধিতে নির্দেশিত ধারা ও বিধি বিধানগুলো মেনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমার দ্বারা আচরণবিধি লঙ্ঘন হয় নাই, হবেও না।

এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমরা আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলামকে যে শোকজ নোটিশ দিয়েছিলাম সেটির জবাব পেয়েছি। আমরা ক্যাম্পের বিষয়টি জানতে চেয়েছিলাম, তবে জবাবের চিঠিতে সেটি উল্লেখ নেই। তবে আতিকুল ইসলাম জবাবে বলেছেন আচরণবিধি মেনে চলতে তিনি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভবিষ্যতে এ জাতীয় কাজ আর করবেন না। তিনি জবাব দিয়েছেন এবং বলেছেন আইনের প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল।

গত ০৬ জানুয়ারি সোমবার রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম স্বাক্ষরিত চিঠিতে আতিকুল ইসলামকে দুই দিনের মধ্যে ক্যাম্প উদ্বোধনের বিষয়ে জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।

চিঠিতে বলা হয়, আপনি গত ৫ জানুয়ারি একজন সংসদ সদস্যকে সাথে নিয়ে উত্তরা নির্বাচনী ক্যাম্প উদ্বোধন করেছেন, যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ৫ ও বিধি ২২ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বিধায় কেন আপনার বিরুদ্ধে নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা আগামী দুই কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

এর আগে গত ৫ জানুয়ারি সকালে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিকুল ইসলামের উত্তরা শাখার নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন মেয়রপ্রার্থীর জন্য দোয়া চান। এ সময় আতিকুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;