‘বিএনপির প্রার্থীর অভ্যাস হয়ে গেছে ঘুম থেকে ওঠে অভিযোগ করা’



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম

নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

জবাবদিহিতার মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত সিটি করপোরেশন গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, আমি যদি কামিয়াব হই আর যদি আমাদের কাউন্সিলরা ভোটে নির্বাচিত হয়। আমি এবং আমার কাউন্সিলরদের প্রতি বছর তাদের সম্পদের হিসাব দিতে হবে, প্রতি বছরের হিসাব দেব। প্রত্যেক বছরের সম্পদের হিসাব দিতে হবে। নির্বাচিত হলে যেন জনবিচ্ছিন্ন না হই সেজন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সিটি হল মিটিং করার চেষ্টা করব। আমরা ওয়ার্ড ভিত্তিক সমস্যার সমাধান করব।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁও তালতলা এলাকার শতদল কমপ্লেক্স মাঠে ৫ম দিনের নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর আগে এসব কথা বলেন আতিক। নির্বাচনী প্রচার সভা বেলা ১১ টায় শুরু করার কথা থাকলেও তিনি আসেন দুপুর ১ টায়। মেয়র প্রার্থী আসার পূর্বে সেখানে সংসদ সদস্য সাদেক খান এসে নেতাকর্মীদের বুঝিয়ে দিয়ে যান। তার নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মঈনুল হোসেন খান নিখিল।

আতিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের চেষ্টা থাকবে ওয়ার্ড ভিত্তিক সমস্যার সমাধান করার। কেননা এক এক ওয়ার্ডের সমস্যা এক এক ধরনের। আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে সিটি হল মিটিং করব। সেখানে আমি এবং কাউন্সিললরা জনতার মুখোমুখি হবো।

নির্বাচনী গণসংযোগে বক্তব্য রাখছেন আতিকুল ইসলাম

নেতাকর্মী সমর্থকদের ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাইতে আহ্বান জানিয়ে আতিক বলেন, আমি বিগত ৯ মাসে চেষ্টা করেছি একটি সুস্থ, সচল ঢাকা গড়ার পরিকল্পনা করতে। আপনারা প্রত্যেকে দ্বারে দ্বারে যান, দ্বারে গিয়ে বলুন উন্নয়নের কথা।

যুব সমাজকে মাদকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়ে মেয়র প্রার্থী বলেন, আমাদের উন্নয়নের প্রথম শর্ত বেশি বেশি খেলার মাঠ করা। যত বেশি খেলার মাঠ থাকবে, যত বেশি তরুণরা খেলাধুলা করতে পারবে, তত বেশি মাদকমুক্ত করতে পারব। আসনু যুব সমাজকে মাদক থেকে রক্ষা করি। মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি। মাদকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, গত ৯ মাসে আমি কঠিন অনুশীলন করেছি। চেষ্টা করেছি একটি পরিকল্পনা করার জন্য। সিটিকে কিভাবে আধুনিক সুস্থ, সচল সিটি করা যায়। জলাবদ্ধতার জন্য এরইমধ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আগারগাঁও এলাকা ১০ কিলোমিটার সাইকেল লেন করার পরিকল্পনা করেছি।

বিএনপি প্রার্থীর পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে তাদের প্রচারে বাঁধা দেওয়ার বিষয়ে আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা প্রতিদিন সকালে যেমন নাস্তা করি ব্যায়াম করি। বিএনপি’র অভ্যাস হয়েছে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অভিযোগ করা। তারা বলবে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। এটা তাদের প্রতিদিনের সকালের কাজ। আমি তাদের বলব এ ধরনের মিথ্যা, অসত্য প্রচার থেকে বিরত থাকুন। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করে, গণতন্ত্রের মাধ্যমে স্বাধীনতা পেয়েছি। আমরা চাই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন, আপনারাও চান। তাই এসব মিথ্যাচার বন্ধ করুন।

বিএনপি’র প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, গতকাল তারা ফার্মগেট এলাকায় ক্যাম্পেইন করেছে, নির্বিঘ্নে তার ক্যাম্পেইন করেছে। একটি জায়গা বলুক কোথায় তাদের ওপর হামলা হয়েছে? একটি জায়গাতেও হামলা হয়নি।

তার নির্বাচনী প্রচারণায় সংসদ সদস্য সাদেক খানের অংশগ্রহণ আচারণবিধি লঙ্ঘন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে গণমাধ্যমসহ সকলের উদ্দেশে বলেন, আমার আশাপাশে কী সংসদ সদস্য দেখেছেন। এসময় গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন আসার আগে ছিলেন।

জবাবে আতিক বলেন, “ওনার এলাকা ঘোরাফেরা করতে পারেন। ওনার এলাকায় ঘুরতেই পারেন। কিন্তু আমার সাথে ক্যাম্পেইনে বা সংবাদ সম্মেলনে আমিও চাই না, উনিও থাকতে পারবেন না। আমরা চাই আচারণবিধি মেনে চলতে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;