পোস্টার আমি লাগিয়ে দেব, তাবিথকে বললেন আতিক



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
গণসংযোগে মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম/ছবি: বার্তা২৪.কম

গণসংযোগে মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম বলেছেন, আমরা বিরোধী পক্ষের কারো পোস্টার ছিঁড়ব না। তিনি বিএনপি প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের উদ্দেশে বলেন, আপনার পোস্টার দিন, আমি লাগিয়ে দেব। আমার কোন নেতাকর্মী সমর্থক আপনাদের পোস্টার ছিঁড়েনি, ছিঁড়বেও না।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে মিরপুর আলুব্দী ঈদগাহ ময়দানের পাশ থেকে তার ৭ম দিনের গণসংযোগ শুরু করেন আতিকুল। প্রচারণা শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত পথসভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডিএনসিসি মেয়র প্রার্থী আতিকুলের গণসংযোগ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল তার পোস্টার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আতিক বলেন, আপনারাই দেখুন পুরো ঢাকায় তাবিথ আউয়ালের পোস্টার। আমি যদি বলতাম, আমাদের নেতারা যদি বলত পোস্টার ছিঁড়তে, তাহলে তাবিথ আউয়ালের একটি পোস্টারও থাকত না। আমাদের ছেঁড়া লাগবে না। আমি আপনাকে (তাবিথ আউয়াল) বলছি আপনার পোস্টার দিন, আমি লাগিয়ে দেব। একটি পোস্টারও ছিঁড়বে না। এসব অভিযোগ না করে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকেন, ৩০ জানুয়ারি দেখা যাবে, নৌকা বিজয়ী হবেই।

সরস্বতী পূজা উপলক্ষে নির্বাচন পেছানোর দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে আতিক বলেন, আমি নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যদি সম্ভব হয় অবশ্যই নির্বাচন পেছনো হোক। আমি আমার দলের পক্ষ থেকে এবং আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে এই দাবি করছি।

নির্বাচিত হলে আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডিএনসিসি’র প্রতিটি এলাকা এলইডি বাতির আলোয় আলোকিত ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আতিক বলেন, ঢাকা শহরের অলি-গলিতে বাতি নাই। বয়স্ক ও নারীরা নিরাপদে চলতে পারেন না। আমি যদি নির্বাচিত হই আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রতিটি এলাকায় এলইডির বাতি জ্বলবে।

ডিএনসিসি মেয়র প্রার্থী আতিকুলের গণসংযোগ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বস্তিবাসীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, পুনর্বাসন না করে কোন বস্তিবাসী উচ্ছেদ করা যাবে না। আমি নির্বাচিত হলে আইনি বিষয়টা দেখব। আর প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বস্তিবাসীদের জন্য ফ্ল্যাট করা হবে। সেখানে কেউ ৭ দিনের জন্য থাকতে চাইলে ৭ দিনের ভাড়া দেবে, আবার কেউ বছর ব্যাপী থাকতে চাইলে এক বছরের ভাড়া দেবে এরকম সিস্টেম করতে যাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, স্তব্ধ ঢাকাকে সচল ঢাকা দেখতে হলে নৌকার বিজয়ের বিকল্প নেই। আমি গত ৯ মাসে যে কাজ করেছি তার চেয়ে বেশি কাজ করে আপনাদের সচল, সবুজ, মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত ঢাকা উপহার দেব। এজন্য তিনি নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চাইতে বললেন। প্রত্যেক ভোটারকে ভোট কেন্দ্রে এসে নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার মিরপুর ১২ এর আলুব্দী ঈদগাহ ময়দানের পাশ থেকে সেকশন ১১, পলাশনগর, সেকশন ১২, পল্লবী, মিল্কভিটা এলাকায় গণসংযোগ চালাবেন আতিকুল ইসলাম। এর আগে গত শুক্রবার থেকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের ৮ নম্বর রোডের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গণসংযোগ শুরু করেন। আজ ৭ম দিনের মত গণসংযোগ চলছে তার।

ডিএনসিসি মেয়র প্রার্থী আতিকুলের গণসংযোগ/ ছবি: বার্তা২৪.কম

আগামী ৩০ জানুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। দুই সিটির প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে ইভিএমের মাধ্যমে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

প্রচারণায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বুজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি, সাবেক সংরক্ষিত সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন, নাজমা আক্তার, আমির হোসেন মোল্ল্যাহসহ কেন্দ্রীয় ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;