আধুনিক ঢাকার জন্য নৌকার বিকল্প নেই: আতিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছে আতিকুল ইসলাম আতিক/ছবি: বার্তা২৪.কম

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছে আতিকুল ইসলাম আতিক/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তরের আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম আতিক বলেছেন, আধুনিক ঢাকার জন্য নৌকার কোনো বিকল্প নেই। কারণ নৌকার কোন ব্যাক গিয়ার নাই আছে শুধু ফ্রন্ট গিয়ার।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর গুলশান ক্লাবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) আয়োজিত ‘শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, শহরে নানাবিধ সমস্যা। জলজট, যানজট, শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণ। সব কিছুতেই চ্যালেঞ্জ আছে। তবে শুরু তো করতে হবে। আমি কথা দিতে পারি বিজয়ী হলে শুরুও করব, শেষও করব।

আতিক বলেন, ভোটের বাকি মাত্র এক সপ্তাহ। তাই আপনারা একটি মিনিটও নষ্ট না করে ভোটারদের কাছে যান। কারণ ভোটাররা যদি ভোটকেন্দ্রে আসে তবে নৌকার বিজয় হবেই হবে।

সিটি করপোরেশনে দালাল ও দুর্নীতিবাজদের দৌরাত্ম ঠেকাতে অটোমেশন বা ডিজিটাল সিস্টেমের বিকল্প নেই বলে জানিয়ে তিনি বলেন, গত ৯ মাসে দায়িত্ব পালনকালে দেখেছি। এখানে দুর্নীতিবাজও আছে আবার আঁতেলও আছে।

এসময় একটি বাস্তব ঘটনার বর্ণনা করে উত্তরের এ মেয়র প্রার্থী বলেন, আমি হোল্ডিং ট্যাক্স অটোমেশন পদ্ধতি আনার জন্য যখন কাজ শুরু করি, তখন রশিদ নামের একজন স্টাফ আমাকে এসে বললেন অটোমেশন করা যাবে না। কেন করা যাবে না তার কাছে জানতে চাইলে বলেন যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। পরে দেখলাম সেই রশিদ হোল্ডিং ট্যাক্স তুলে অর্ধেক সরকারি কোষাগারে জমা করেন বাকিটা তার নিজের পকেটে পড়েন। একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ঢাকায় তার ৪টা বাড়ি। এজন্য বলি আকাশে যত তাঁরা সিটি করপোরেশনের তত ধারা।

তাই বলছি সিটি করপোরেশনে এরকম রশিদ যেমন আছে তেমনি আঁতেলও আছে। এগুলো দূর করতে হবে। সেজন্য আগামী ৬ মাসের মধ্যে হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ সকল সেবা অনলাইন সিস্টেমে চলে আসবে। তখন আর কারো কাছে যেতে হবে না। ঘরে বসেই হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে পারবেন। তাছাড়া কথায় কথায় রাস্তা কাটা এই সিস্টেম পরিবর্তন করব। কোন রাস্তার একবার কাজ হলে তার যেন দ্রুতই কাটা না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব। তিন মাসের মধ্যে সবার ‘ঢাকা অ্যাপস’ চালু করবো। এই অ্যাপসের মাধ্যমে নগরবাসী তাদের সমস্যার কথা জানাতে পারবেন আর সমাধানও পাবেন। তাতে সবাই মেয়রের ভূমিকা পালন করতে পারবেন।

আতিক বলেন, আমি ৪০টা মেশিন দিয়ে ব্যবসার যাত্রা শুরু করেছিলাম। এখন সেখানে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক কাজ করে। কাজেই আমি জানি কিভাবে শুরু করতে হয়। ব্যবসায় যেমন জানতে পেরেছি নাথিং ইজ ইমপসিবল। তাই সিটি করপোরেশনেও বলতে চাই ‘নাথিং ইজ ইমপসিবল ইন সিটি করপোরেশন’। সবাই এক থাকলে সমাধান সম্ভব।

তিনি বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা আমাকে জয়যুক্ত করুন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন। আমি কথা দিতে পারি বিজয়ী হলে সিটি করপোরেশনে ব্যবসায়ীরা কখনো হয়রানির শিকার হবে না। ব্যবসায়ীদের জন্য সিটি করপোরেশনের দরজা যেমন সব সময় খোলা থাকবে তেমনি আমার বাসার দরজাও খোলা থাকবে।

ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের মধ্যে থেকে তাকে মনোনয়ন দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আতিক বলেন, এটি সম্ভব হয়েছে প্রয়াত আনিস ভাইয়ের কারণে। আনিস ভাই ছিলেন একজন অল রাউন্ডার। তিনি কাজ করে দেখিয়েছেন যে ব্যবসায়ীদের প্রতি আস্থা রাখা যায়। সেই আস্থা থেকেই প্রধানমন্ত্রী আমাকে দিয়েছেন। আনিস ভাই কাজ করে ডিএনসিসি’র চেয়ারটি কঠিন করে গেছেন। ওই চেয়ারে যেই বসবে কাজ করতে হবে।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;