‘জনগণ পরিবর্তন চায় বলেই সিটি নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, জনগণ পরিবর্তন চায়। আর এই পরিবর্তনের জন্যই আমরা সিটি নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন দেখা করতে আসলে তিনি এ কথা বলেন।

খন্দকার মোশারফ হোসেন বলেন, এই সিটি করপোরেশন নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনে দুই সিটি করপোরেশনের জনগণ মতামতের মাধ্যমে তাদের পছন্দের এবং ঢাকা শহরকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচিত করবেন।

তিনি বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। সেই নির্বাচনের পর এই সিটি করপোরেশন একটি বৃহৎ নির্বাচন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। আমি নিজে গণসংযোগে গিয়ে দেখেছি, ধানের শীষের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এই গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে অনেকগুলো কারণে। গত ১০/১১ বছর ধরে ঢাকা শহরকে যারা পরিচালনা করেছেন তারা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারেন নাই। যার জন্য ঢাকা শহর সারা পৃথিবীর মধ্যে বসবাসের অযোগ্য শহরে পরিণত হয়েছে। আপনারা জানেন এই মহানগর যানজটের নগর। এই মহানগর বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতার মহানগর। এই নগর ডেঙ্গু আতঙ্কের মহানগরে পরিণত হয়েছে। এই জন্য আমরা সিটি নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছি। সরকার এবং গত ১০ বছর ধরে যারা এই মহানগরকে পরিচালনা করেছে তাদের প্রতি জনগণ অসন্তুষ্ট, বিক্ষুব্ধ, তাই জনগণ পরিবর্তন চায়। এই জন্য আমরা নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছি।

জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন

বিএনপির এই নেতা বলেন, এই পরিবর্তনের জন্য আমরা যে প্রার্থী দিয়েছি তিনি একজন তরুণ, শিক্ষিত। তিনি নগরী ও দেশ নিয়ে সুদূরপ্রসারী চিন্তা করেন। সেই প্রেক্ষাপটে জনগণ আজ পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত। আমরা আশা করি অতীতে যাই হয়েছে এই নির্বাচনে জনগণ যেনো নিজের মতামতকে প্রয়োগ করতে পারে। তাদের মতামতের ভিত্তিতে যেনও মেয়র নির্বাচিত হয়, সেই প্রত্যাশা আমরা করি। আমরা ইতিমধ্যে দেখেছি আমাদের নেতাদের ওপরে, প্রার্থীদের ওপরে আক্রমণ হয়েছে, চাপ ও নানাভাবে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে।

ইশরাক হোসেনের গণসংযোগে হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উত্তর এবং দক্ষিণের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা হচ্ছে। এটা কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না। নির্বাচনের যে পরিবেশে সেখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হওয়ার কথা, কিন্তু সেটা হয় নাই। প্রত্যেকটি ঘটনার ব্যাপারে আমরা নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। আমরা মধ্যমপন্থী গণতান্ত্রিক দল। আমরা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন চাই। জনগণের মতামতকে আমরা শ্রদ্ধা জানাই।

ইভিএম সম্পর্কে তিনি বলেন, আমাদের দল মনে করে ইভিএম ব্যবস্থা এখন পর্যন্তও কোনো গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা নয়। বিশ্বের উন্নত দেশে যারা ইভিএম ব্যবস্থা চালু করেছিল তারাও এর ভুলত্রুটি দেখে ইভিএম ব্যবস্থা বাতিল করেছে। আমাদের অনুরোধের পরেও নির্বাচন কমিশন ইভিএম বাতিল করে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা করছে না। এতে আমরা উদ্বিগ্ন, কারণ আমাদের দেশের মানুষ ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে অভ্যস্ত। যেখানে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দেওয়া যাচ্ছে না সেখানে ইভিএম কেউ মানছে না। অর্থাৎ এটি বিশ্বাসযোগ্য কোনো মেশিন নয়। আহ্বান জানাবো ব্যালটের মাধ্যমে যাতে নির্বাচন হয়। নির্বাচন যেনো সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়। জনগণ যেনো ভোট দিতে পারে। জনগণ ঠিক করবে কারা ভবিষ্যতে এই শহরের দায়িত্ব নিবে।

   

উপজেলা নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএমের ব্যবহার প্রচারের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যেসব পরিষদে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা ওইসব এলাকায় ভোটারদের মাঝে এর ব্যবহারের বিষয়ে ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সম্প্রতি ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনার শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এই নির্দেশনা পাঠান।

ইসি জানায়, ইভিএম ব্যবহার একটি কারিগরি বিষয় তাই এর ব্যবহার, কার্যকারিতা এবং সফলতা সম্পর্কে সকল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, পোলিং এজেন্ট এবং ভোটারদের মধ্যে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের সুবিধার্থে ইভিএম ব্যবহার পদ্ধতি বিষয়ক একটি নির্দেশিকা কপি সকলের মাঝে বিতরণের করতে হবে।

ইতিমধ্য ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কর্তৃক ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারদের জন্য দু'দিন ব্যাপি এবং পোলিং অফিসারদের জন্য একদিনের নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তার মধ্য প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

প্রথম ধাপে যে ২২টি উপজেলায় ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হবেঃ

সিরাজগঞ্জ জেলার সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, পাবনা জেলার সাঁথিয়া, সুজানগর, বেড়া, যশোর জেলার মনিরামপুর, কেশবপুর, পিরোজপুর জেলার পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর, ইন্দুরকানী, মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর, হরিরামপুর, শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, জামালপুর জেলার জামালপুর সদর, সরিষাবাড়ী, চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, কক্সবাজার জেলার কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ।

;

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন ইসির দুই কর্মকর্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন দেশের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দুই কর্মকর্তা। এসময় আন্তর্জাতিক নির্বাচন পরিদর্শন প্রতিষ্ঠানের একটি সেমিনারে অংশ নেবেন তারা।

কর্মকর্তারা হলেন- যুগ্ন সচিব মো মনিরুজ্জামান তালুকদার, ও ইটিআই এর পরিচালক শাহাতাব উদ্দিন।

শনিবার (৪ মে) দেশটির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন ইসির এই দুই কর্মকর্তা। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ মে। তারা ফিরবেন আগামী ৯ মে।

ইসি সূত্রে জানা যায়, ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে দুই কর্মকর্তার যাওয়া আসার বিমানের খরচ বহন করবে ইসি। ভারতে পৌঁছানোর পর হোটেল, খাওয়া ও যাতায়াতের খরচ বহন করবে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন মন্ত্রীর ভাতিজা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুরাদ কবির প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী ও গাজীপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হকের ভাতিজা। 

শুক্রবার (৩ মে) সকালে উপজেলার সফিপুরে তার নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। এসময় তিনি বলেন, যেহেতু দলীয় কোন সিদ্ধান্ত পাইনি সেজন্য দলকে সম্মান জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদিও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তারিখ গত ৩০ এপ্রিল চলে গেছে। তবুও আমার মনে হয়েছিল দলীয় কোন সাপোর্ট পাব। তাছাড়া এই আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক আমার আত্মীয়। আমি তার পরিবারের সদস্য। সেহেতু আমি চাইনা আমার কারণে একজন সিনিয়র মন্ত্রীর সম্মানহানি হোক।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়েছে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আগামী ২১ মে শুরু হবে ভোট গ্রহণ। ইতিমধ্যে গত বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রতীক বরাদ্দের পর ব্যানার পোষ্টার টাঙনো শুরু হয়েছে। নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন কালিয়াকৈর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাপ পিরিচ প্রতীক প্রার্থী মুরাদ কবির। সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনারস প্রতীক প্রার্থী কামাল উদ্দিন শিকদার ও গাজীপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কালিয়াকৈর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মোটরসাইকেল প্রতীক প্রার্থী সেলিম আজাদ।

;

উপজেলা ভোট: তৃতীয় ধাপে ১৫৮৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় এক হাজার ৫৮৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন ইসি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম এই তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, চেয়াম্যান পদে ৫৭০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬১৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪০০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

এমধ্যে পাঁচজন রয়েছেন একক প্রার্থী। চট্টগ্রামের চান্দনাইশে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, যশোরের অভয়নগরে ভাইস চেয়ারম্যান ও সুনামগঞ্জের ছাতক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছে। এসব প্রার্থী বাছাইয়ে টিকলে ও প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে পারেন।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯ মে।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;