স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিটিভির একগুচ্ছ নাটক



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নাট্যকার, নির্মাতা ও নাট্যসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মত বিনিময় সভার

নাট্যকার, নির্মাতা ও নাট্যসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মত বিনিময় সভার

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে একগুচ্ছ নাটক নির্মাণ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ টেলিভিশন।

এরই ধারাবাহিকতায় বিটিভির ঢাকা কেন্দ্রের সভাকক্ষে গত ৯ মার্চ নাটকের পাণ্ডুলিপির বিষয় নির্ধারণে নাট্যকার, নির্মাতা ও নাট্যসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভাটি পরিচালনা করেন বিটিভির মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন, নাট্যকার আতাউর রহমান, এজাজ মুন্না, অনন্ত হীরা, মাসুম রেজা, আজাদ আবুল কালাম, আনজীর লিটন, নাসরীন মুস্তাফা, বৃন্দাবন দাস, আকরাম খান, রশিদুল হক পাশা, রেজানুর রহমান, শফিকুর রহমান শান্তনু।

আরও উপস্থিত ছিলেন বিটিভির উপ-মহাপরিচালক (অনুষ্ঠান) ড. তাসমিনা আহমেদ, পরিচালক (অনুষ্ঠান ও পরিকল্পনা) জগদীশ এষ, পরিচালক (প্রশাসন) নেছারউদ্দিন জুয়েল, ঢাকা কেন্দ্রের জি.এম নাসির মাহমুদসহ বিটিভির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।

বিটিভির মহাপরিচালক সোহরাব হোসেন স্বাগত বক্তব্য শেষে নাট্যকারদের নাটক বিষয়ক মুক্ত আলোচনার আহ্বান জানান।

স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নাট্যকার আতাউর রহমান তার বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর জীবন-কর্ম, প্রকৃতির সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সম্পর্ক, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, চর্যাপদ, বাঙালির ঐতিহ্যকে উপজীব্য করে নাটক নির্মাণে গুরত্ব আরোপ করেন। এছাড়াও নাটক নির্মাণে নান্দনিকতাকে অগ্রাধিকার প্রদানে আলোচনা করেন।

বিটিভির ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার জন্য গুণী নাট্য নির্মাতাদের দিয়ে নাটক নিমার্ণের প্রস্তাব করেন নাট্য নির্মাতা মাসুম রেজা।

দেশ, মাটি, মানুষ, প্রকৃতি, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধকে অনুষঙ্গ করে প্রতি মাসে কমপক্ষে ২টি সাপ্তাহিক নাটক নির্মাণে নির্দেশনা প্রত্যাশা করেন অনন্ত হীরা।

নাট্যকার নাসরিন মুস্তফা বলেন বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধসহ ঐতিহাসিক বিষয়ে নাটক, অনুষ্ঠান কোনো বিকৃতি বা গুজব না ছড়ায় সেদিকে খেয়াল রেখে নাটক নির্মাণ করা যেতে পারে।

মুক্তিযুদ্ধের নাটকে দৃশ্যায়ন ও চরিত্রায়ন সঠিকভাবে প্রতিপালনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন এজাজ মুন্না। তিনি নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধকে সাবলীলভাবে উপস্থাপন করার বিষয়ে আলোচনা করেন।

নাট্যকার আনজির লিটন মুক্তিযুদ্ধে শিশু-কিশোরদের ভূমিকা ও তাদের ওপর মুক্তিযুদ্ধের মনস্তাত্ত্কিক প্রভাব নিয়ে নাটক নির্মাণের গুরুত্ব আরোপ করেন।

নাট্যজন আজাদ আবুল কালাম বিটিভির নিজস্ব বাজেট, পরিকল্পনা ও পরিচালনায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১২টি সিনেমা নির্মাণের প্রস্তাব করেন।

বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে বছরব্যাপি ধারাবাহিক (সিরিয়াল) নাটক নির্মাণের সুপারিশ করেন নাট্যব্যক্তিত্ব রেজানুর রহমান।

এছাড়াও সভায় মতামত প্রদান করেন বৃন্দাবন দাশ, আকরাম খান, কাজী রশিদুল হক পাশা, শফিকুর রহমান শান্তনু।

বিটিভির পরিচালক (অনুষ্ঠান ও পরিকল্পনা) জগদীশ এষ বলেন, নাটক বিটিভির ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যকে লালন করে নাটককে কীভাবে জনমুখী তথা দর্শকমুখী করা যায় সে বিষয়ে সঠিক পরিকল্পনার সময় এখনই। সমাপনী বক্তব্যে বিটিভির মহাপরিচালক মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর জীবন-কর্ম নাটক-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জনগণের দ্বারগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার বিষয়ে আলোকপাত করেন।

এছাড়াও মাদক, জঙ্গী, বাল্যবিবাহসহ নানাবিধ সামাজিক সমস্যার প্রতিকারে নাটকের বিষয় নির্ধারণে আলোচনা করেন। সুস্থ সাংস্কৃতিক চেতনা নির্মাণে নাটকের ভূমিকা নির্ধারণেও গুরত্ব প্রদান করে তিনি সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

   

ড. হাফিজের লেখা ' আমরা মুক্তি সেনা'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ড. হাফিজের লেখা ' আমরা মুক্তি সেনা'

ড. হাফিজের লেখা ' আমরা মুক্তি সেনা'

  • Font increase
  • Font Decrease

 

মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে ড. হাফিজ রহমানের লেখা দেশাত্মবোধক গান 'আমরা মুক্তি সেনা' রিলিজ হয়েছে। বিখ্যাত সুরকার মিল্টন খন্দকারের সুরে গানটি গেয়েছেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মনির খান ও সহশিল্পীবৃন্দ।

এমকে মিউজিক ২৪ এর ব্যানারে গানটি গত ২৬ মার্চ তাদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হয়েছে। গানটির মিউজিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন রফিকুল আজাদ খোকন।

'আমরা মুক্তি সেনা' গানটি রিলিজের দুই দিনের মধ্যেই হাজার হাজার ভিউজ হয়েছে।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাফিজ রহমান বলেন,' মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে একটি গান লেখার ইচ্ছে ছিলো। ২৫ মার্চ। পৃথিবীর ইতিহাসের এক কাল রাত্রি। ১৯৭১ সালের এই রাতে নিরীহ নিরপরাধ ঘুমন্ত বাঙালি জনগোষ্ঠীর ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নির্মম নৃশংসতা চালায় । তাই আমার লেখা গানটি সেই রাতেই রিলিজ করার পরিকল্পনা করেছিলাম। অবশেষে বাস্তবে রূপায়িত হলো সেই অভিপ্রায়।'

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিখ্যাত সুরকার মিল্টন খন্দকার বলেন, "গানটির কথা খুবই সুন্দর ছিলো। সুর করেছি। কণ্ঠশিল্পীবৃন্দ সুন্দর কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটি বাংলাদেশের ইতিহাসে অক্ষয় হয়ে থাকবে।"

;

জন্মদিনে চমকে দিলেন শাকিব খান



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘তুফান’-এ শাকিব খানের নতুন লুক

‘তুফান’-এ শাকিব খানের নতুন লুক

  • Font increase
  • Font Decrease

রীতিমতো ‘তুফানি’ কায়দায় প্রকাশিত হলো ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের আরও একটি নতুন সিনেমার পোস্টার। অভিনেতার জন্মদিন উপলক্ষে আজ বিকেলে প্রকাশিত হয় সিনেমার পোস্টার।

দ্রুত শাকিবের নতুন লুক ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। লুফে নিয়েছেন ভক্তরা। লম্বা কোঁকড়ানো চুলে সাদা রোদচশমা, গলায় লকেট পরে সোফায় বসে আছেন হিরো! পাশেই মেশিনগান! আর পোস্টার দেখেই বোঝা যাচ্ছে, ভয়ানক রূপে পর্দায় হাজির হতে যাচ্ছেন শাকিব খান। নতুন সিনেমা আর জন্মদিনের অগ্রিম শুভেচ্ছায় ভেসে যাচ্ছেন জনপ্রিয় নায়ক।

শাকিব খানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে ‘তুফান’-এর নতুন পোস্টার

অবশ্য মঙ্গলবার থেকেই বিশেষ ঘোষণার মধ্য দিয়ে একটি ঝোড়ো তুফানের পূর্বাভাস দেন পরিচালক রায়হান রাফী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টে সবাইকে নিরাপদে থাকার পরামর্শও দেন পরিচালক। এরপর বুধবার বিকেলেই প্রকাশ করেন ‘তুফান’-এর ফার্স্ট অফিশিয়াল লুক। এই পোস্টার আসবে বলেই দুদিন ধরে নানা নাটকীয় আভাস দিচ্ছিলেন পরিচালক।

যদিও তুফানি বেগে উড়তে হলে অপেক্ষা করতে হবে আসছে কোরবানির ঈদ পর্যন্ত। তখনই সিনেমাটি মুক্তির কথা রয়েছে। তবে এত দ্রুত সিনেমাটির পোস্টার প্রকাশের পেছনেও আছে বিশেষ কারণ, তা হলো শাকিব খানের জন্মদিন। তারকার বিশেষ দিন উপলক্ষে আর দেরি করেনি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এবং পরিচালক।

‘তুফান’-এ শাকিব খানের সঙ্গে অভিনয় করবেন কলকাতার মিমি চক্রবর্তী ও বাংলাদেশের নাবিলা

তুফানের যৌথ প্রযোজনা করছে বাংলাদেশের চরকি, আলফা আই আর ভারত থেকে যুক্ত হচ্ছে এসভিএফ। জানা গেছে, ছবিতে শাকিব খান ছাড়াও থাকছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী আর বাংলাদেশের ‘আয়নাবাজি’ অভিনেত্রী নাবিলা। ‘তুফান’-এর ভিলেন হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের আরেক জনপ্রিয় অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তর নামও শোনা যাচ্ছে।

;

নতুন সিনেমায় ভিন্ন আঙ্গিকে আসাদুজ্জামান নূর



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আসাদুজ্জামান নূর

আসাদুজ্জামান নূর

  • Font increase
  • Font Decrease

মাঝে সব ধরনের অভিনয় থেকেই দূরে ছিলেন প্রখ্যাত অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। এরপর একটু একটু করে শুরু করেন মঞ্চ ও টিভি নাটকে। তবে চলচ্চিত্রে কাজ করছিলেন না।

এরপর এক এক করে বেশ কয়েকটি নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এই তারকা। এবার পাওয়া গেল নূরের নতুন আরেকটি ছবির খবর। তবে এবার আর অভিনয় নয়। একটু ভিন্নভাবে যুক্ত হওয়া ছবিটির সঙ্গে।

ভাষা আন্দোলনের আগেভাগের গল্প নিয়ে নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্র ‘যাপিত জীবন’। সেই ছবিতে যুক্ত হলেন আসাদুজ্জামান নূর। ছবির একটি অংশের জন্য কবিতা আবৃত্তি করলেন তিনি। শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি স্টুডিওতে তার কণ্ঠে কবিতাটি রেকর্ডিং হয়। ছবির পরিচালক হাবিবুল ইসলাম হাবিব জানান, ছবি শেষ হবে আসাদুজ্জামান নূরের কণ্ঠে আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর ‘কোনো এক মাকে’ কবিতাটির পাঠের মধ্য দিয়ে।

পরিচালক বলেন, ‘এ অংশ ছবির জন্য খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এখানে কবিতাটি খুবই প্রাসঙ্গিক। ছবি শেষ হচ্ছে, নেপথ্যে কবিতাটি শোনা যাচ্ছে। গল্পের সঙ্গে চমৎকারভাবে কবিতাটির কথা, মর্ম মিলে যায়। আমার বিশ্বাস, ওই সময় প্রেক্ষাগৃহে দারুণ একটি পরিবেশ তৈরি হবে দর্শকের মাঝে।’

কবিতাটি আবৃত্তির জন্য আসাদুজ্জামান নূরকে নেওয়া প্রসঙ্গে হাবিব আরও বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই নূর ভাইয়ের আবৃত্তি শুনে আসছি। তার আবৃত্তির ভঙ্গি দারুণ। আর ছবির এই জায়গায় তার কণ্ঠ ভালো মানিয়ে যায়। এ ছাড়া এই ছবিতে অনেক গুণীজন যুক্ত আছেন। আরেক গুণী মানুষ হিসেবে নূর ভাইকে চেয়েছি।’

আসাদুজ্জামান নূর

জানালেন, বেশ কিছুদিন আগে কাজটির জন্য আসাদুজ্জামান নূরকে অনুরোধ করেছিলেন তিনি। বলেন, ‘বিষয়টি বুঝিয়ে নূর ভাইকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম। শুনেই রাজি হন তিনি। নানা ব্যস্ততায় কাজটি করে দিতে সময় পাচ্ছিলেন না। আজ সময় বের করে কাজটি করে দিলেন তিনি। আমি মনে করি, নূর ভাইয়ের কারণে আমার ছবির মান আরও বেড়ে গেল।’

২০২১-২২ বছরের সরকারের অনুদানের ছবি এটি। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে এর শুটিং শুরু হয়।

পরিচালক আরও জানিয়েছেন, পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ প্রায় শেষের পথে। আগামী সপ্তাহের শুরু দিকে প্রিভিউয়ের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হবে। চলতি বছরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির কথা আছে ছবিটির। সেলিনা হোসেনের গল্প থেকে যৌথভাবে এটি চিত্রনাট্য করেছেন অনিমেষ আইচ ও ইশতিয়াক আহমেদ।

এতে অভিনয় করেছেন আফজাল হোসেন, গাজী রাকায়েত, রোকেয়া প্রাচী, আজাদ আবুল কালাম, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, ডলি জহুর, ইমতিয়াজ বর্ষণ, আশনা হাবিব ভাবনা, সমাপ্তি, মৌসুমি হামিদ প্রমুখ।

;

কলকাতার ‘পট্ট নাট্য মেলায়’ পদাতিকের ‘গুনজান বিবির পালা’



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘গুনজান বিবির পালা’ নাটকের দৃশ্য

‘গুনজান বিবির পালা’ নাটকের দৃশ্য

  • Font increase
  • Font Decrease

কলকাতার ‘পট্ট নাট্য মেলা’য় আমন্ত্রন পেয়েছে বাংলাদেশের মঞ্চ নাটকের দল পদাতিক নাট্য সংসদ টিএসসি। আগামীকাল ২৯ মার্চ কলকাতার অনুচিন্তন আর্ট সেন্টারে প্রদর্শিত হবে পদাতিকের ৪১ তম প্রযোজনা ‘গুনজান বিবির পালা’। এই শো উপলক্ষ্যে পদাতিক নাট্য সংসদেও ২২ সদস্য এখন কলকাতায়। নাটকটির রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন সায়িক সিদ্দিকী।

নাটকে অনেকটা অংশ বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পালা গানের আঙ্গিকে করা। যে পালা বসে গ্রামের আসরে, বয়াতিদের এক শৈল্পিক নাট্য বয়ানে। শুধু পালাগান নয়, নাটকটিতে কাওয়ালি, পুঁথিসহ আরও অনেক লোকজ দিক তুলে ধরা হয়েছে।

যার প্রেক্ষাপট একটি থিয়েটার দল। বিভিন্ন সমস্যার মধ্য যাদের পথচলা দীর্ঘদিনের। সেই দলের প্রধান নাটকের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ করতে রাজী। দলটির একটি নাটক ‘পালা’ আকারে মঞ্চায়ন করা হবে, যা সাত ভাই চ¤পা অবলম্বনে ‘গুনজান বিবির পালা’ নামে দর্শকদের কাছে মঞ্চায়িত হবে। অর্থাৎ নাটকের মধ্যে আরেক নাটক দেখা যায় এই প্রযোজনায়।

‘গুনজান বিবির পালা’ নাটকের দৃশ্য

এর বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মমিনুল হক দীপু, মশিউর রহমান, শামছি আরা সায়েকা, আমানুজ্জামান, রাবেয়া, নুরুন্নাহার পাপিয়া, শাখাওয়াত হোসেন শিমুল, জয়, সালমান শুভ, আবু নাসেম লিমন, মোঃ ইমরান খাঁন, শরীফুল ইসলাম, জিতু, পলাশ, জিয়া, জেনি, সৃজা, নাজমা ও শ্রেষ্ঠা।

মঞ্চ-সঞ্জীব কুমার দে, আলো- অতিকুল ইসলাম জয়, পোশাক, দ্রব্য ও কোরিওগ্রাফিÑ সাঈদা শামছি আরা, সঙ্গীত- হুমায়ন আজম রেওয়াজ, প্রযোজনা অধীকর্তাÑ সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন টিটো।

;