ইতিমধ্যেই ঘোষণা হয়ে গিয়েছে প্রার্থী তালিকা। কিন্তু ফের নবান্ন দখলের লড়াইয়ের প্রচারে শান দিতে তারকাদেরই সামনে তুলে ধরতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। তারই অংশ হিসেবে এবার ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখালেন টেলিভিশন জগতের জনপ্রিয় দুই মুখ নীল ভট্টাচার্য ও তৃণা সাহা। আজই (২০ মার্চ) দলে যোগ দিচ্ছেন তারা।
গত ৪ ফেব্রুয়ারি বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন নীল ভট্টাচার্য ও তৃণা সাহা। তাদের বিয়েতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। সেসময়ই গুঞ্জন উঠেছিলো দিদিমণির হাত শক্ত করতে ঘাসফুল শিবিরে যোগদান করতে যাচ্ছেন তারা। অবশেষে সেই গুঞ্জন সত্যি হলো।
বিজ্ঞাপন
নীল-তৃণার পাশাপাশি আজ তৃণমূলে নাম লেখাতে চলেছেন সংগীতশিল্পী অঙ্কিত তিওয়ারিও।
শাসকদলে যোগ দিয়েছেন অদিতি মুন্সি, সায়নী ঘোষ, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, লাভলি মৈত্র, কৌশানি মুখোপাধ্যায়ের মতো বিনোদন দুনিয়ার বহু তারকা। অনেকেই আসন্ন বিধানসভা ভোটে লড়াইয়ের টিকিটও পেয়েছেন।
বিজ্ঞাপন
এই ইঁদুর দৌড়ে অবশ্য পিছিয়ে নেই গেরুয়া শিবিরও। তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, বনি সেনগুপ্ত, যশ দাশগুপ্ত, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, পায়েল সরকার এমনকি মিঠুন চক্রবর্তীর মতো হেভিওয়েট সুপারস্টারও বাংলায় পরিবর্তনের ডাক দিয়ে পদ্মশিবিরেই যোগ দিয়েছেন।
এবারই প্রথম নয়, মানুষের অধিকার তো বটেই, অবলা প্রাণীর অধিকার নিয়েও বরাবরই সচেতন জনপ্রিয় অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ। তার ফেসবুক ঘুরলে মানুষের সঙ্গে যতো ছবি পাওয়া যাবে, ঠিক ততোই পাওয়া যাবে কুকুর, বেড়ালসহ নানা পশু পাখির সঙ্গে ছবি। তিনি এসব প্রাণীর জন্য নানা ধরনের কাজও করেন।
ফলে রাজধানীর মোহাম্মাদপুরের অভিজাত আবাসিক এলাকা জাপান গার্ডেন সিটিতে বিষ প্রয়োগে কুকুর হত্যার ঘটনায় দারুণভাবে ভেঙে পড়েছেন নওশাবা। প্রথমে এই ঘটনার প্রতিবাদ করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। এরপর তিনি জনমত গড়ে তুলতে একাধিক পোস্টও করেন। আর আজ জানালেন, এই ঘটনার তদন্তের স্বার্থ নিয়ে তিনি থানায় জিডি পর্যন্ত করলেন।
গতকাল ২৩ নভেম্বর ‘পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন’-এর পক্ষে এর সমন্বয়ক অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদ রাজধানীর আদাবর থানায় জিডি করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এই অভিনেত্রী নিজেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জিডির কপির একটি ছবি প্রকাশ করেছেন নওশাবা। যার ক্যাপশনে সবাইকে লড়াইয়ের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
জিডির আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আমরা আপনার থানার অন্তর্গত জাপান গার্ডেন সিটিতে বসবাসকারী ও বাংলাদেশের প্রাণী অধিকারকর্মীরা জানতে পারি যে, জাপান গার্ডেন সিটিতে আবাসিক এলাকায় বিষ প্রয়োগে ১০টি পথ কুকুর ও ১টি বিড়াল হত্যা করা হয়েছে। এই ঘটনায় যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে নওশাবা বলেন, ‘মানুষের সঙ্গে এমন কিছু হলে আমরা মানববন্ধন করি, বিচার চাই। কিন্তু পশু-পাখিরা তো বোবা প্রাণী। ওদের কোনো সমস্যা হলে ওরা নিজেদের জন্য কিছু করতে পারে না। সে জায়গা থেকে আমরা দায়িত্ববান যারা আছি, তাদের উচিত এসব নিষ্ঠুরদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার জায়গা থেকে করছি। আশা করছি সাধারণ সচেতন নাগরিক যারা আছেন তারাও এসব বিষয়ে প্রতিবাদ করবে এবং মানুষের মতো ওদের যে একটা বাঁচার নিশ্চয়তা সেটা নিশ্চিত করবে। ইতোমধ্যে আমরা জিডি করেছি। পরবর্তীতে যদি কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে আমরা মামলার দিকে যাব।’
জানা যায়, রাজধানীর মোহাম্মাদপুরের জাপান গার্ডেন সিটি এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের দৌরাত্ম্য বেড়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে এলাকাবাসীর। ফলে এসব প্রাণীর দ্বারা প্রায়ই বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন সেখানকার বাসিন্দারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কুকুর নিয়ে অভিযোগ এনে পোস্ট করেছেন অনেকেই। এতে দেখা যায়, সেখানকার শিশুদের কুকুর কামড়েছে বলে অভিযোগ আনা হচ্ছে।
এমন অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরেই জাপান গার্ডেন সিটিবাসীর পক্ষ থেকে বেওয়ারিশ কুকুর নিধনের উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। তারই বাস্তবায়ন হয় শুক্রবার দিবাগত রাতে। এ ঘটনায় নিন্দার ঝড় বইছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা ও দেশের প্রখ্যাত নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী তার মন্ত্রণালয়ের কাজের আপডেট নিয়মিত দিচ্ছেন ফেসবুকের মাধ্যমে।
তারই ধারাবাহিকতায় একটু আগেই তিনি একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনজন তরুণের ছবি পোস্ট করে ফারুকী জানিয়েছেন তাদেরকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
সেই তিন তরুণ হলেন লেখক এবং শিক্ষক সুমন রহমান, পরিচালক-প্রযোজক তানিম নুর ও আদনান আল রাজীব। ফারুকী তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘লেখক এবং শিক্ষক সুমন রহমান, পরিচালক-প্রযোজক তানিম নুর এবং আদনান আল রাজীবকে এক্সটারনাল এক্সপার্ট হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করে একটা সার্চ কমিটি করা হয়েছে আজকে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাফরিজা শ্যামা এই কমিটির সভাপতি হিসাবে থাকছেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আপনারা জানেন আমাদের সাতটা প্রায়োরিটি প্রোগ্রামের একটা “রিমেম্বারিং মুনসুন রেভুলুশন”। এর একটা উল্লেখযোগ্য কাজ হচ্ছে ৮ বিভাগ জুড়ে প্রোডাকশন ওরিয়েন্টেড ফিল্মমেকিং ওয়ার্কশপ করা। যে ওয়ার্কশপগুলোর লক্ষ্য দুইটা-
১. প্রতি বিভাগে দশ জন করে প্রতিশ্রুতিশীল ফিল্মমেকারকে হাতে কলমে কাজ শেখানো। এই ওয়ার্কশপ পরিচালনা করবেন আটজন ফিল্মমেকার।
২. এই আট ফিল্মমেকার একই সাথে একটা করে ৪০ মিনিট দৈর্ঘের ছবি বানাবেন যে ছবিগুলো জুলাই মাসে রিমেম্বারিং মুনসুন রেভুলেশন ফেস্টিভ্যাল উপলক্ষ্যে দেখানো হবে। পরবর্তীতে টেলিভিশন এবং অনলাইনেও দেখানো হবে এগুলো। এই ছবিগুলোতে সহকারী পরিচালক হিসাবে হাতেকলমে কাজ শেখার সুযোগ পাবেন ওয়ার্কশপে অংশগ্রহনকারীরা।
এই আটটা ওয়ার্কশপ কারা নিবেন এবং ভিজ্যুয়াল কনটেন্টগুলো কারা বানাবেন এটা নির্বাচন করার জন্য সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছে। আট বিভাগের ভাই-বোনেরা, চোখ রাখুন ওয়ার্কশপের ঘোষণার জন্য। তার আগে চোখ রাখুন আপনার বিভাগে কে আসছেন জানতে। আশা করি সার্চ কমিটি দ্রুত বসে নির্বাচন সম্পন্ন করবেন।’
সবশেষে উপদেষ্টা লেখেন, ‘আমি তাকিয়ে আছি আজ থেকে পাঁচ বছর পরে যেন এটা শুনতে পাই কোন একজন ফিল্ম মেকার হয়তো এসে আমার সঙ্গে দেখা করে বলবেন- ভাই, আমি একটা ছবি বানিয়েছি। আপনারা যে একটা ওয়ার্কশপ করেছিলেন অমুক বিভাগে, আমি ওইটাতে পারটিসিপেট করেছিলাম। আমি বিশ্বাস করি যে ৮০ জন ওয়ার্কশপ পার্টিসিপেন্টকে নিয়ে ৮জন ফিল্মমেকার ওয়ার্কশপ করবেন, এই ৮০ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৫০ জন নিজেরা ফিল্মমেকার হয়ে দাঁড়াবেন। এই আগুনটাই আমরা ছড়িয়ে দিতে চাই। পাশাপাশি এটাও চাই ৮ জন ফিল্মেকার যে ৮ টা ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট বানাবেন সেই কন্টেন্টগুলো যেনো দেশে এবং দেশের বাইরে আমাদের সময়ের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হিসাবে বিবেচিত হয়। সবাইকে ধন্যবাদ। অনওয়ার্ডস এন্ড আপওয়ার্ডস।’
জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর গানের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সক্রিয়। জনগণের দাবি দাওয়া নিয়ে প্রায়ই কথা বলেন তিনি। সম্প্রতি এক দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন তিনি। যেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে কুমিল্লা জেলা নিয়ে বিভিন্ন সংস্কারের দাবি জানানো হয়েছে, করা হয়েছে কিছু প্রশ্ন। সরকারের কাছে তার করা প্রশ্নের জবাব চেয়েছেন গায়ক আসিফ আকবর।
আসিফ আকবর কী বলেছেন সেই পোস্টে, পাঠকদের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘মিডিয়ায় বলেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের একশ দিন পূর্ণ না হলে আলোচনা-সমালোচনায় যাবে না। নতুন সরকারকে একশ দিন সময় দেয়া এক ধরনের সৌজন্যতা। আমার তরফ থেকে সৌজন্যতা শেষ, এখন থেকে ভাল-মন্দ লিখতে হবে, পুরোনো অভ্যাস। শুরু করতে চাই আমার জেলা কুমিল্লা নিয়ে। আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ দুজনই কুমিল্লার সন্তান, দুজনেই সরকারের প্রভাবশালী সভাসদ, আপনাদের অভিনন্দন।
১. এই মওসুমে বিপিএল ক্রিকেটে কুমিল্লা নেই কেন! এই প্রশ্নের উত্তর তিন নম্বর আসিফ, অর্থাৎ আমার কাছে জানতে চায়, আমি নিজেও জানতে চাই। আসিফ মাহমুদ আপনি এই সহজ ব্যাখ্যাটা দিয়ে দিন প্লিজ।
২. কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি এখনো কেন দেয়া হয়নি! কেন এখনো অনিশ্চয়তা! মূল কমিটি তাহলে কবে হবে? খেলাধুলার ইয়ার ক্যালেন্ডার কীভাবে হবে? এদিকে লোকাল খেলাধুলা বন্ধ হয়ে আছে!
৩. ঢাকার ফুটবল টিমকে কুমিল্লা স্টেডিয়াম বরাদ্দ দেওয়ার কারণ কী! তারা হোমগ্রাউন্ড বানিয়ে খেলবে আর কুমিল্লার খেলোয়াড়রা থাকবে মাঠের বাইরে, এটা কোন ধরনের যুক্তি! ক্রিকেট মওসুম শুরু হয়ে গেছে, অথচ মাঠ দখল করেছে ঢাকার ক্লাব ফুটবল দল! কুমিল্লার খেলোয়াড় সৃষ্টিতে মহা প্রতিবন্ধক এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত কেন!
৪. পতিত স্বৈরাচার হাসিনা কুমিল্লা বিভাগ নিয়ে কলোরেক্টাল (Colorectal) অ্যালার্জিতে ভুগে শেষমেশ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হলো। আপনারা এবার কাইন্ডলি কুমিল্লাবাসীকে জানান, কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নে বাঁধা কোথায়! অগ্রগতি কতদূর!
৫. কুমিল্লা, ফেনী, চাঁদপুর নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, এই ছয় জেলায় প্রবাসী আধিক্য বেশি। কুমিল্লা এয়ারপোর্ট পুনরায় চালু করার দাবি বহু আগে থেকেই সরব, আপনাদের পদক্ষেপ কী জানতে চাই।
আসলে স্বাধীনতার পরে কুমিল্লা জেলাবাসী বিরাট বিরাট নেতা মন্ত্রী পেয়ে শুধু তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলেছে, মেডিক্যাল কলেজ আর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কুমিল্লাবাসীর পক্ষ থেকে করা এই জরুরি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে বাধিত করবেন।
একঝাঁক তারকা নিয়ে 'দরদ' সিনেমার স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ে হাজির হন দেশীয় চলচ্চিত্রের শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। গত ২২ নভেম্বর সন্ধ্যায় স্টার সিনেপ্লেক্সে শাকিব খানের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যানের পণ্য দেশের শীর্ষস্থানীয় হেলথ অ্যান্ড হাইজিন ব্র্যান্ড একনল-এর সৌজন্যে 'দরদ'র বিশেষ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
এর ফলে স্ক্রিনিং শো-টি হয়ে ওঠে উৎসবমুখর। জমজমাট এই ইভেন্টে শাকিব খানের সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন, একনলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ও চিত্রনায়িকা পূজা চেরি, ছবিটির পরিচালক অনন্য মামুনসহ সিয়াম আহমেদ, সেমন্তি সৌমি, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি, অর্চিতা স্পর্শিয়া, রুকাইয়া চমকের মত জনপ্রিয় সব তারকা ও রিমার্ক হারল্যান পরিবারের সদস্যবৃন্দ।
সিনেমা দেখা শেষে শাকিব খান বলেন, “একনল বরাবরই সুরক্ষা ও সুস্থতা নিশ্চিতে সহায়ক। আর সুস্থতা ও সুরক্ষা যদি নিশ্চিত করা যায় তাহলে সবাই মিলে একসাথে কোনোকিছু উপভোগ করা আরও আনন্দদায়ক হয়, আরও নিরাপদ হয়। তাই আজকে আমরা এখানে মিলিত হয়েছি সবাই মিলে একসাথে “দরদ” এর স্পেশাল স্ক্রিনিং উপভোগ করার জন্য। আর এটা খুব সুন্দরভাবে, আয়োজন করেছে রিমার্ক হারল্যানের হেলথ অ্যান্ড হাইজিন ব্র্যান্ড একনল। সত্যিকার অর্থেই আমাদের আজকের এই ইভেন্টটি কেটেছে, সুস্থতায়, আনন্দে।
মুক্তিপ্রাপ্ত 'দরদ' সিনেমা প্রসঙ্গে শাকিব বলেন, এ বছরের হাইয়েস্ট ওপেনিং কালেকশন দরদের। তার মানে বোঝা যায় ঈদ ছাড়াও সিনেমা সুপারহিট হয়। ঈদ ছাড়া সিনেমা সবসময়ই সুপারহিট হয়েছে। ইনফ্যাক্ট, আমার ক্যারিয়ারে যত বিগ হিট সিনেমা এসেছে; যেমন প্রিয়া আমার প্রিয়া,কোটি টাকার কাবিন,এমন যতগুলো বিগ হিট সিনেমা এসেছে সবগুলোই কিন্তু ঈদ ছাড়াই এসেছে। এটা সবসময়ই প্রমাণত হয়ে এসেছে আজকে দরদ দিয়েও প্রমাণ করল যে ঈদ ছাড়াও সিনেমা সুপারহিট হওয়ার অপশন বেশি থাকে।
প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিদেশি নায়িকাদের সাথে কাজ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শাকিব বলেন, আমি নিজেই দেখি নায়িকাদের সিডিউল পাচ্ছিনা। যেহেতু বছরের দুই তিনটা ছবি করি তাই আমার সিডিউলও বেশি লাগে। কিন্তু আমাদের যারা দেশি নায়িকা আছে, তারা অনেক বেশি কাজ করে এজন্য তাদের ব্যস্ত থাকতে হয়। তাদের শিডিউল পেলেই আবার কাজ করা হবে।
দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি করার প্রয়াসে কাজ করে যাচ্ছে রিমার্ক-হারল্যান। নকল ও ভেজালমুক্ত পণ্য ব্যবহার করে দেশের মানুষ যাতে গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড অফ লিভিং অনুযায়ী সবরকম সুযোগ সুবিধা পেতে পারে তাই রিমার্কের লক্ষ্য। শাকিব খানই এই প্রতিষ্ঠানটির ডিরেক্টর। এর বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন পরিমনি, বিদ্যা সিনহা মিম, নুসরাত ফারিয়া, তানজিন তিশা, নাজিফা তুষি, সাবিলা নূর, কেয়া পায়েল, প্রার্থনা ফারদিন দিঘী, পূজা চেরি, সিয়াম আহমেদ ও মামনুন হাসান ইমনের মত জনপ্রিয় শিল্পীরা।