রণবীরের সঙ্গে ফুলশয্যার রাতের সিক্রেট ফাঁস আলিয়ার!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রণবীরের সঙ্গে ফুলশয্যার রাতের সিক্রেট ফাঁস আলিয়ার!

রণবীরের সঙ্গে ফুলশয্যার রাতের সিক্রেট ফাঁস আলিয়ার!

  • Font increase
  • Font Decrease

করণ জোহর সঞ্চালিত বিতর্কিত শো ‘কফি উইথ করণ’ ফিরছে। শো-এর দ্বিতীয় প্রোমোতে বোমা ফাটালেন আলিয়া ভাট। টক শোতে তার সঙ্গী হিসাবে আছেন রনবীর সিংকে। হ্যাঁ, ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহিনী’ জুটি প্রথম এপিসোডে করণের অতিথি। আগামী ৭ জুলাই ডিজিন প্লাস হটস্টারে স্ট্রিম করবে এই এপিসোড।

প্রোমোতে দেখা যাচ্ছে দাম্পত্য জীবন নিয়ে বেশকিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করতে চলেছেন আলিয়া। শুরুতেই করণ জানান, ‘আজ আমার অতিথি দুই সুখী বিবাহিত মানুষ, শুধু তারা পরস্পরের সঙ্গে বিবাহিত নন’।

করণ আলিয়াকে সরাসির জিজ্ঞাসা করেন, বিয়ে নিয়ে একটা মিথ যা বিয়ের পর ভেঙে গিয়েছে আলিয়ার মন থেকে? আলিয়া চটপট বলে বসেন, ‘সুহাগরাত বলে কিছু হয় না। কারণ তুমি ভীষণ ক্লান্ত থাকো।’ পরে করণ ৩০ সেকেন্ড সময় দিয়ে ‘মাই ম্যারেজ’ নিয়ে বলতে বলেন আলিয়াকে। ব্যাপারটা বুঝতে না পেরে করণের বিয়ে নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন আলিয়া। যা শুনে হেসে খুন রনবীর-করণ। এর জেরে ‘জিনিয়াস অফ দ্য ইয়ার’-এর তকমা আলিয়াকে দিয়ে বসেন রনবীর।

 

আলিয়াকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি ‘গল্লি বয়’ কো-স্টার। বরুণ ধাওয়ানের সঙ্গে আলিয়ার রসায়ন বেশি জোরালো এমনটা উত্তর দেওয়ায় খচে যান রনবীর। শো ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকিও দেন। ‘হামটি শর্মা কি দুলহানিয়া’ জুটির শেষ ছবি ‘কলঙ্ক’ কত বড় ফ্লপ ছিল তা মনে করিয়ে রনবীর আলিয়ার উদ্দেশে বলেন, ‘বন্ধুর নামে তুই বড় কলঙ্ক’।

ধর্মা প্রোডাকশনের ব্যানারে তৈরি ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহিনী’ মুক্তি পাবে আগামী বছর ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে। যা পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন করণ জোহর।

   

খালিদের অকালপ্রয়াণে শিল্পীদের যত্নবান হওয়ার পরামর্শ ফাহমিদার



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
ফাহমিদ নবী ও খালিদ

ফাহমিদ নবী ও খালিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

একাধিক কালজয়ী গানের গায়ক খালিদের অকাল প্রয়াণ অনেকেই মানতে পারছেন না। সংগীতাঙ্গনে সাদি মহম্মদের স্বেচ্ছামৃত্যুর শোক কাটিয়ে ওঠার আগেই খালিদের চলে যাওয়ায় শিল্পীরা নতুন করে ভাবছেন জীবনকে নিয়ে।

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী আজ তার সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্যাটাসে তেমনি এক পরামর্শ দিলেন শিল্পীসমাজকে।

ফাহমিদা লিখেছেন, ‘খালিদের অকালে যাওয়া খুব কঠিন করে দিলো আমাদের সবাইকে। মানে আমাদের শিল্পীদেরকে। জীবনের প্রতি উদাসীনতা কেউ রাখবেন না, ছোট-বড় সব শিল্পীকে বলছি। নিজেকে ভালোবাসুন। আমাদেরকে আমাদেরই দেখতে হবে। অবমূল্যায়ণ কথাটা ভুলে যাও। মূল্যায়ন আর হবে না। নিজেকে সে বিষয়ে প্রস্তুত করে ফেলো।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘সত্যি বলতে কি, গান এখন হয় না! তাই জীবন নিয়ে অন্য কিছু ভাবুন। যেটুকু কাজ হয়েছে তা নিয়ে যথেস্ট মনে করে অন্যকিছু ভাবুন। হতাশাগ্রস্ত হবেন না। গানের জন্য ভালোবাসা, ভাবনা, সুর, কথার গভীরতা লাগে। যা এখন কর্পোরেট কালচার! সেখানে গান হয় না, হয় মার্কেটিং! সেটাকে গান বলা যায় না! তাই সোনালী রূপালী দিনের গান নিয়ে শ্রোতাও বেঁচে থাকবে আমাদের মতোই। বর্তমানে তাম্র সময়ের গান! অস্থিরতায় আর যাই হোক গান হবে না!’

সহপাঠীদের সঙ্গে ফাহমিদা নবী ও খালিদ যথাক্রমে (প্রথম সারিতে বাঁ থেকে ৩য় এবং ২য় সারিতে প্রথম)

সাদি মহম্মদ আর খালিদের পর পর চলে যাওয়ায় ফাহমিদা বুঝতে পেরেছেন, ‘শ্রোতা যে আসনে কাওকে বসায়, তার জন্য বহুদিন কাজ করতে হবে না। একটা ভালো গানই হয়তো যথেষ্ট মনে রাখার জন্য, ভালোবাসার জন্য। হৃদয়ে আসন তৈরী করবার জন্য। আমাদের প্রত্যেক শিল্পীকে ভালো থাকতে হবে। তার নিজের জন্য, সমাজের জন্য, পরিবারের জন্য। আমাকে আমারই দেখতে হবে। অভিমান-অভিযোগ কোন কাজে আসে না। মনে রাখতে হবে, আমাদের কষ্ট আছে কিন্তু পাশাপাশি অনুসরনীয় হয়ে বাচঁতে হবে। কঠিন কাজ তবু তা করতে হবে। আমাদেরকে দেখে অনেক কিছু শেখে অনেকেই। তাই সাহসী এবং সুস্থ হয়ে চলতে হবে যতদিন আয়ু। শিল্পী তার গানে বেঁচে থাকে শ্রোতার হৃদয়ে।’

খালিদের মৃত্যুতে একটু বেশিই শোকাহত ফাহমিদা। কারন খালিদ শুধু তার সহকর্মীই ছিলেন না। তার সহপাঠীও বটে। সেই স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফাহমিদা লিখেছেন, ‘খালিদ গান গাইতো সরলভাবে। জীবনের সরলতার আদলে। প্রানবন্ত থাকত, চাইত হাসতে। একদম স্পষ্ট করে বলতে পারি, জনপ্রিয় হবার জন্য কোনদিনও প্রকৃত শিল্পীরা গান গায় না। খালিদও তাই ছিল, ওর শুধু ভালো গানের কথা ও সুরের প্রতি প্রেম ছিল। যে কারণে তরুনরা, সরলতার প্রতিমা গানের মতো গানে ডুবে যায় বারবার।’

অকালপ্রায়াত শিল্পী খালিদ ও তার স্ত্রী-পুত্র

ফাহমিদা আরও লেখেন, ‘‘আমার আর খালেদের বেশ কয়েকটা ডুয়েট গান হয়েছে। ‘নিছক স্বপ্ন’ অ্যালবামে তানভীর তারেকের কথা ও সুরে। প্রিন্স মাহমুদের কথা সুরে ‘ঘুমাও’ গানটা তো অনেকের প্রিয় একটি গান। খালিদ বলতো, নুমা তুমি কিন্তু বেশী ভালো গেয়েছো গানটা! এখনো মনে পড়ে সে কথা। আমরা একসাথে দর্শন বিভাগে পড়াশোনা করেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সূত্রে খালিদ সহশিল্পী এবং বন্ধু। আমি ওর মধ্যে কোন অহংকার দেখিনি কোনদিনই। এই তো সেদিনই কথা হলো আরো ডুয়েট গান করতে চায়। বললাম করবো। আমেরিকায় ওর ছেলের গান শুনেছি বলে খুশী হলো। দেখা হবে সে কথাও হলো। খালিদের বউ শামিমা আর একমাত্র সন্তানের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। বন্ধু খালিদ ভালো থেকো ওপারে। আমাদের সবাইকে চলে যেতে হবে সময় মতো। তোমার আত্মার শান্তি কামনা করছি। আল্লাহ তোমাকে জান্নাত দান করুন।’

;

ঈদ ‘রাঙা সকাল’-এ নব্বইয়ের সাড়া জাগানো চৈতী



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘রাঙা সকাল’-এর ঈদ আয়োজনে থাকবেন চৈতী

‘রাঙা সকাল’-এর ঈদ আয়োজনে থাকবেন চৈতী

  • Font increase
  • Font Decrease

নব্বই দশকের সাড়া জাগানো মডেল লামিয়া তাবাসসুম চৈতী। সাম্প্রতিক সময়ে পর্দায় তাকে সেভাবে না দেখা গেলেও দর্শক তাকে মনে রেখেছেন বেশকিছু বিজ্ঞাপনচিত্রের মাধ্যমে।

একটি রংয়ের বিজ্ঞাপনচিত্রে ‘শোবার ঘরটা নীল হোক, আকাশের মত’ বা ‘মনের মাধুরী মেশানো রং’ সংলাপ কিংবা নারকেল তেলের বিজ্ঞাপনচিত্রের জিঙ্গেল ‘হারানো সেই দিন, মনে ভাসে আজও, এখনো সজীব যেন হয়নি বিলীন’-এর মাধ্যমে চৈতীকে এখনো স্মরণে রেখেছেন তার ভক্ত-দর্শক।

সেই দর্শকদের জন্যই আসছে ঈদে মাছরাঙা টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান ‘রাঙা সকাল’-এর বিশেষ ঈদ আয়োজনে অতিথি হয়ে আসছেন লামিয়া তাবাসসুম চৈতী। এই বিশেষ পর্বে চৈতী জানিয়েছেন, মনের মত চরিত্র পেলে তিনি অভিনয়ে প্রত্যাবর্তন করতে চান।

লামিয়া তাবাসসুম চৈতী

২৫ বছর আগে একটি মাত্র টেলিফিল্মেই অভিনয় করেছিলেন তিনি। আফজাল হোসেন পরিচালিত ‘ছবির মত মেয়ে’ নামের সেই টেলিফিল্মে শুটিংয়ের মাঝেই প্রাণপ্রিয় বাবা প্রয়াত ফয়েজ উদ্দিন আহমেদকে হারিয়েছিলেন চৈতী। বাবার মৃত্যুর পর নতুন করে আর অভিনয়ের পথে পা বাড়াননি।

জনপ্রিয় তারকা সাদিয়া ইসলাম মৌ সম্পর্কে চৈতীর খালাতো বোন। মৌ’য়ের মা প্রয়াত রাশা ইসলামের সঙ্গেই চৈতী তার ক্যারিয়ারের ১ম মডেলিং করেছিলেন। তখন তার বয়স মাত্র ৮-৯ মাস।

বড় হবার পর ভারতের প্রখ্যাত নির্মাতা রাজীব মেননের পরিচালনায় ‘রেক্সোনা’র বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেলিং করেছিলেন তিনি। রাজীব মেনন সে সময় ‘সাপনে’ (কাজল, প্রভু দেবা, অরবিন্দ সোয়ামী) এবং পরবর্তীতে তামিল সিনেমা ‘কান্ডুকোন্ডাইন কান্ডুকোন্ডাইন’ (ঐশ্বরিয়া রাই, টাবু, মাম্মুতি, অজিত) পরিচালনা করেছিলেন।

রুম্মান রশীদ খান ও লাবণ্য’র সঞ্চালনায় ‘রাঙা সকাল’-এ চৈতী

চৈতী শিক্ষকতাও করছেন অল্প বয়স থেকে। শিক্ষকতার সাথেও তার প্রায় ২৫ বছর কেটে গেছে।

রুম্মান রশীদ খান ও লাবণ্য’র সঞ্চালনায়, জোবায়ের ইকবালের প্রযোজনায় ‘রাঙা সকাল’-এর এই বিশেষ পর্বটি প্রচারিত হবে ঈদের ৪র্থ দিন, সকাল ৭টায়।

 

 

;

বিজয় থালাপতির গাড়িটাই ভেঙে দিল ভক্তরা!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বরাবরই বিজয় থালাপতিকে নিয়ে ভক্তদের এমন উচ্ছ্বাস

বরাবরই বিজয় থালাপতিকে নিয়ে ভক্তদের এমন উচ্ছ্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

কেরালায় শুরু হয়েছে দক্ষিণ ভারতের সুপারস্টার বিজয় থলপতির নতুন ছবি ‘দ্য গ্রেটেস্ট অফ অল টাইম’-এর শুটিং। বিমানবন্দর থেকে অভিনেতার গাড়ি হোটেলের উদ্দেশে যখন রওনা দেয়, তখনই একদল ভক্ত পিছু নেন। গাড়ি হোটেলে পৌঁছাতেই প্রিয় নায়ককে এক নজর দেখার জন্য তার গাড়ির উপর রীতিমতো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ভক্তরা। যার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বিজয়! তার কোটি টাকার গাড়ির অবস্থা শোচনীয়। সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও এখন ভাইরাল!

তবে ভক্তদের তাণ্ডব শুরুর আগেই নিরাপত্তারক্ষীদের সাহায্যে নিরাপদে গাড়ি থেকে বের হতে পেরেছেন অভিনেতা। 

বিজয় থালাপতি

ভেঙ্কট প্রভু পরিচালিত এবং অর্চনা কালপাথি প্রযোজিত ‘দ্য গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’ অভিনেতার ৬৮ তম সিনেমা। সিনেমাটিতে থালাপতি বিজয় ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন—মাইক মোহন, প্রশান্ত, প্রভু দেবা, স্নেহা, লায়লা, জয়রাম, মীনাক্ষী চৌধুরী এবং যোগী বাবু।

বিজয়কে সর্বশেষ দেখা গেছে লোকেশ কানাগরাজ পরিচালিত ‘লিও’তে। এটি গত বছর দক্ষিণের সর্বাধিক আয় করা সিনেমা। বিশ্বব্যাপী ৬২৩ কোটি রুপির বেশি আয় করে সিনেমাটি।

বিজয় থালাপতি এখন রাজনীতির মাঠেও নেমেছেন

এদিকে, অভিনয়ের পাশাপাশি বিজয় থালাপতি এখন রাজনীতির মাঠেও নেমেছেন।  ‘তামিলাগা ভেত্রি কোঝাগম’ নামে নতুন দল প্রতিষ্ঠা করতে চলেছেন তিনি।

 সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে

;

মাদ্রাসার শিশুদের জন্য মন পুড়ছে জয়ার



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

জয়া আহসান / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

বরাবরই মানবিক ও সামাজিক কাজে দেখা যায় প্রখ্যাত তারকা জয়া আহসানকে। রোজার শুরুতেই পথের কুকুরদের জন্য নিয়ে বার্তা দেন জয়া। এবার তিনি সমাজের এমন একটি দিকে দৃষ্টিপাত করলেন, যা সচারচর সবার দৃষ্টিগোচর হয় না। জয়া শোবিজের তারকা হয়ে মাদ্রাসার বিশেষ কিছু শিক্ষার্থীর পীড়ার কথা বলেছেন। যাদের কষ্টে মন পুড়ছে এই তারকার।

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

জয়া ফেসবুকে লিখেছেন, ‘রোজার শেষ দিকে বাংলাদেশের কওমী মাদ্রাসাগুলোতে এক করুন দৃশ্য দেখা যায়। সাধারণত ২৫ রোজা থেকে মাদ্রাসাগুলো ছুটি হতে থাকে। বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীর অভিভাবক এসে বাচ্চাদেরকে বাসায় নিয়ে যায়। কিন্তু একদল বাচ্চাকে নিতে কেউ আসে না। এদের কারো বাবা-মা নেই, কারো বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোঁজ রাখে না। খুব বেশি ভাগ্যবান হলে কারও কারও মামা-খালা-চাচা এসে কাউকে কাউকে নিয়ে যায়। বাকীরা সারাদিন কান্না করে। তারা জানে তাদেরকে কেউ নিতে আসবে না।’

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

তিনি আরও লিখেছেন, ‘তারা সারা বছর কাঁদে না। কিন্তু যখন সহপাঠীদেরকে সবাই বাসায় নিয়ে যায় অথচ তাদেরকে কেউ নিতে আসে না তখন তাদের দুঃখ শুরু হয়ে যায়। মৃত মা-বাবার উপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়- কেন তারা তাদেরকে দুনিয়ায় রেখে এই বয়সে মারা গেল? তারা কি আর কিছুটা দিন বেঁচে থাকতে পারত না? মা-বাবা বেঁচে নাই তো কী হয়েছ? মামা-চাচারা কেউ তাদেরকে নিতে আসল না কেন? মা বেচে থাকতে মামারা কত আদর করত! বাবা বেঁচে থাকতে চাচারা কত আদর করত! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে।’

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

জয়া সবার কাছে অনুরোধ করেছেন, ‘এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায়নি খোঁজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। এই গরমে তাদের আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন। নিদেন পক্ষে একটা চকলেট খাওয়ান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে! আমি ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব যদি আল্লাহ্ সহায়ক হয়।’

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক
;