আরজুর নতুন ছবি ‘যাযাবর’, সাথে শিরিন শিলা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
আরজুর নতুন ছবি ‘যাযাবর’, সাথে শিরিন শিলা

আরজুর নতুন ছবি ‘যাযাবর’, সাথে শিরিন শিলা

  • Font increase
  • Font Decrease

 

শুরু থেকেই ব্যতিক্রমী গল্পের ছবি দিয়ে দর্শকের নজড়ে আসেন কায়েস আরজু। তাঁর নতুন সিনেমাতেও থাকছে চমক। নতুন সিনেমায় অ্যাকশন লুকে দর্শকের সামনে আসছেন তিনি। ছবির নাম ‌‌‘যাযাবর’। সাথে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করছেন শিরিন শিলা ।

নিজের রোমান্টিক ইমেজ ভেঙ্গে প্রথমবারের মতো একশানধর্মী ছবি ‘যাযাবর’ এর সাথে পথচলা শুরু করলেন কায়েস আরজু। সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মিতব্য এই ছবিটিতে চুক্তিবদ্ধ হন প্রমিজিং এই নায়ক।কমল সরকারের কাহিনী ও সংলাপে ছবিটি পরিচালনা করছেন তাজু কামরুল। ইউর ভিশনের ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করছেন মনিরুল ইসলাম।

প্রযোজনা সংস্থা জানায়, ১৩ মার্চ থেকে পাহাড়কন্যা খাগড়াছড়ির মনোরম প্রাকৃতিক লোকেশনে ছবিটির দৃশ্য চিত্রায়নের কাজ শুরু হবে।এরপর পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার,মানিকগঞ্জ,গাজীপুর ও সবশেষে রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশানে শুটিংয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রটির ক্যামেরা ক্লোজ করা হবে।


বিভিন্ন দৃশ্যের অন্যান্য অভিনয়শিল্পীরা হলেন- চিত্রনায়ক রুবেল, মিশা সওদাগর, শাহনুর, কাজী হায়াৎ, শিরিন আলম, তুষার খান, মাহমুদুল ইসলাম (বড়দা মিঠু)প্রমুখ। চিত্রগ্রহণে তপন আহমেদ, সঙ্গীত পরিচালনায় এস আই শহীদ, নৃত্য পরিচালনায় জাকির ও মাইকেল বাবু- রতন।

   

আসছে অমিত নাথের মিউজিক ভিডিও ‘মন ময়ূরী’



বিনোদন ডেস্ক বার্তা২৪.কম
শাকিলা পারভিন ও তারেক জামান। ছবি : সংগৃহীত

শাকিলা পারভিন ও তারেক জামান। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিউজিক ভিডিও বর্তমান সময়ের বেশ জনপ্রিয়। সেই জনপ্রিয়তার পালে হাওয়া দিয়ে একের পর এক নতুন মিউজিক ভিডিও নির্মান হচ্ছে, যা বেশ সাড়াও ফেলছে দর্শকমহলে।

এবার সেই স্রোতে অমিত নাথের পরিচালনায় প্রকাশ পেতে যাচ্ছে নতুন মিউজিক ভিডিও ‘মন ময়ূরী।’ গানটি গেয়েছেন কণ্ঠশিল্পী আশরাফুল পাভেল। লিখা, সুর ও সঙ্গীত আয়োজন করেছেন শিল্পী নিজেই।

ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে গানটির দৃশ্যধারণ। গানটিতে মডেল হিসেবে আছেন শাকিলা পারভিন ও তারেক জামান।

মিউজিক ভিডিওটির দৃশ্যধারণ করেছেন ইয়াছিন বিন আরিয়ান। গানটি প্রকাশ হবে বর্ণাবি রেকর্ড প্ল্যাটফর্ম থেকে।

গানটি প্রসঙ্গে পরিচালক অমিত নাথ বলেন, ‘মন ময়ূরী গানটি একটি রোমান্টিক গান। গানটির মিউজিক ভিডিওতে প্রেমের রোম্যান্টিক একটা গল্প ও প্রেমের খুনসুটি তুলে ধারার চেষ্টা করেছি। দৃশ্যায়নও যতটুকু সম্ভব অনেক ভালো করার চেষ্টা করেছি। আশা করি, গানটি দর্শক-শ্রোতাদের ভালো লাগবে।'

শিল্পী আশরাফুল পাভেল বলেন, ‘গানটি করার জন্য অনেক সময় নিয়েছি। চেষ্টা করেছি সেরাটা দেয়ার জন্য, আশা করি শ্রোতারা নিরাশ হবে না।’

;

ঢাকার মডেলদের ন্যাচারাল ব্যাপারটা হারিয়ে যাচ্ছে



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
দেবলীনা বিশ্বাস /   পোশাক : নাজারা

দেবলীনা বিশ্বাস / পোশাক : নাজারা

  • Font increase
  • Font Decrease

কলকাতার প্রথমসারির মডেল দেবলীনা বিশ্বাস। অভিনয়েও রয়েছে তার ব্যস্ততা। সম্প্রতি ‘মিউজিক এন্ড ফ্যাশন ফিয়েস্তা’ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এসেছিলেন ঢাকায়। ফটোশুটের ফাঁকে এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বার্তা২৪.কমকে


এবার বাংলাদেশে আসলেন কোন উদ্দেশ্য নিয়ে?

এ নিয়ে চারবার বাংলাদেশে আসলাম। এর আগে বিভিন্ন ফ্যাশন রিলেটেড কাজ করতে এসেছিলাম। প্রথমবার এসেছিলাম ঢাকা ক্লাবে অনুষ্ঠিত ‘ঢাকা ফ্যাশন উইক’-এ অংশ নিতে। তাও অনেক বছর আগে। এবারও এসেছি একটি ফ্যাশন এন্ড অ্যাওয়ার্ড শোতে অংশ নিতে। আমি র‌্যাম্পে শো স্টপার হিসেবে হাটার পাশাপাশি সেরা মডেল হিসেবে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছি। এই কাজের ফাঁকে নাজারা নামের বিখ্যাত একটি ব্র্যান্ডের ব্রাইডাল ফটোশুট করেছি।


বাংলাদেশের সিনেমা নাটক দেখা হয়?


অনেক বেশি দেখা না হলেও কিছু কিছু দেখা হয়।

দেবলীনা বিশ্বাস/ পোশাক: অরশি

বাংলাদেশের কোন কোন তারকাকে চেনেন?


পরীমনিকে সবাই চেনে! আর জয়া আহসান তো আমাদের ওখানেই বেশি কাজ করেন। বিদ্যা সিনহা মিমকেও চিনি। তিনিও আমাদের ওখানে ভালো ভালো কাজ করেছেন। আমি জয়া আহসান আর মিমের সঙ্গে একটি ফ্যাশন ব্র্যান্ডের ফটোশুট করেছি। এছাড়া সিনিয়র নায়িকা মৌসুমী, শাবনূরসহ অসংখ্য মেধাবী অভিনেত্রী রয়েছেন ঢাকায়। আমি হয়ত সবাইকে চিনে উঠতে পারিনি। নুসরাত ফারিয়া রয়েছেন, তার কাজও ভালো লাগে।


বাংলাদেশ থেকে অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছেন কখনো?


হ্যাঁ। কয়েক বছর আগে ঢাকার নির্মাতা রুমানি রুনির কাছ থেকে একটি সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলাম। আমার আসার সব পরিকল্পনাও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কলকাতায় কাজের ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় সেবার আর সিনেমাটি করা হয় নি।


বাংলাদেশে কাজের কোন পরিকল্পনা আছে কি?


অবশ্যই। কেন নয়? এ দেশে যতোবার এসেছি খুবই ভালোলাগা নিয়ে নিজের দেশে ফিরেছি। সবাই আন্তরিকতা নিয়ে আমার সঙ্গে মিশে যায়। সত্যি বলতে কলকাতাতে এটা খুব একটা পাই না! এখন মডেলিংয়ের চেয়ে এদেশে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী আমি।

২০১৪ থেকে মডেলিং করছি। দশটা বছর মডেলিংকেই প্রাধান্য দিয়েছি। এরমধ্যে কলকাতার অনেকগুলো সিরিয়ালের প্রধান নায়িকা চরিত্রের জন্য প্রস্তাব পেয়েও করিনি। এখন অভিনয়ে বেশি সময় দিতে চাই। এখনই বলতে চাই না, শিগগিরই নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব। পাশাপাশি মডেলিং করব।

দেবলীনা বিশ্বাস/ পোশাক: নাজারা

এখন ওটিটির কাজগুলো জনপ্রিয় হচ্ছে। কলকাতার ওয়েব সিরিজে বেশ বোল্ড দৃশ্য দেখা যায়। এমন দৃশ্য করতে আপনার আপত্তি আছে কি?


এখন ওটিটিতে সত্যি খুব ভালো কাজ হচ্ছে। আমিও করতে চাই। আর বোল্ড সিনের ব্যাপারে বলতে গেলে, আমাদের ওখানে কেউ এসবকে আলাদাভাবে দেখে না। ইটস ভেরি নরমাল, ভেরি কমন আমাদের ইন্ডিয়াতে। এখানে কেমন আমি জানি না। তবে আমি কাজ করতে গেলে এ ধরনের সিন একটু এড়িয়ে চলতেই পছন্দ করব।


পারিশ্রমিক, সামাজিক মর্যাদা, দর্শক গ্রহণযোগ্যতা- সব মিলিয়ে কলকাতার মডেলিং ইন্ডাস্ট্রির অবস্থা কেমন?


দেখুন, মডেলিং একটি আলাদা জায়গা, অভিনয় আরেকটি জায়গা। আপনি কখনো আশা করবেন না যে, আপনি একজন মডেল হয়ে একজন অ্যাকট্রেসের সমান জনপ্রিয়তা পাবেন। ভারতে সন্ধ্যা সাতটার পর থেকে প্রত্যেক বাড়ির টিভিতে একের পর সিরিয়াল চলে। ফলে একটা-দুটো সিরিয়াল করে আপনি যতো মানুষের কাছে পৌঁছাবেন, সারাজীবন মডেলিং করেও তা পারবেন না।

যেহেতু একজন মডেলকে অনেক মানুষ চিনতেই পারে না, সেখানে একজন অভিনেত্রীর সমাজে যতোটা গ্রহণযোগ্যতা সেটি একজন মডেল পাবেন না এটাই স্বাভাবিক। পারিশ্রমিকের বেলাতেও একই কথা। অভিনয়শিল্পীদের চেয়ে মডেলদের পারিশ্রমিকও কম। তবে মডেলদের যতোটা পাওয়া উচিত অতোটাই পান। মুম্বাইয়ের মডেলদের সঙ্গে কলকাতার মডেলদের পারিশ্রমিকের অংক তুলনা করাটাও বোকামি। কারণ সেটি অনেক বড় ইন্ডাস্ট্রি, অনেক কম্পিটিশিন।

তবে আমাদের ওখানে মডেলরা খুব সচেতন তাদের জীবনযাপন, কাজ সবকিছু নিয়ে। প্রতিনিয়ত অনেক স্মার্ট মেয়েরা আসছে কাজ করতে। আমি এখন তাদের বিচারক হিসেবে কাজ করছি।


আপনি বলছিলেন, কলকাতার চেয়ে বাংলাদেশের মডেলদের মধ্যে সার্জারি, বোটক্স, ফিলার করার প্রবণতা বেশি...


কথাটা সরাসরি বলতে গেলে কেমন শোনাবে জানি না। এটা শুনলে হয়ত বাংলাদেশের মডেলরা আমার ওপর রেগে যাবেন। কিন্তু সত্যিটা তো সত্যিই। আমি যখন থেকে এখানে কাজ করছি তখন থেকেই বিষয়টি খেয়াল করেছি। ঢাকার প্রত্যেকটা মডেল তার চেহারা নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। এতে করে ন্যাচারাল ব্যাপারটা হারিয়ে যাচ্ছে। দে আর অল বিকামিং প্ল্যাস্টিক লাইক অ্যা বিট। যেটা আমাদের ওখানের মডেলদের মধ্যে খুব একটা নেই। তারা লিপ জব, নোজ জব, ফিলার- এগুলো কিছুই করে না। শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাস আর শরীরচর্চার ওপর গুরুত্ব দেয়।

দেবলীনা বিশ্বাস/ পোশাক: নাজারা

এখন ইন্ডাস্ট্রিতে চর্চিত বিষয় সুপার ড্যাডি, সুগার মামি। কলকাতাতেও এসব কতোখানি দেখেন?


দেখুন এই কালচারটা যেহেতু ওয়েস্টার্ন কান্ট্রি থেকে এসেছে ফলে তার প্রভাব সব জায়গাতেই কম বেশি আছে। আর ইন্ডিয়া যেহেতু বাংলাদেশ থেকে একটু হলেও প্রগ্রেসিভ, ফলে সেখানে একটু বেশি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের ওখানে এই বিষয়টাকে আলাদা করে দেখা হয় না। সবাই ওখানে বন্ধুর মতো মেশে। বন্ধুর বয়স ছোট-বড় হতেই পারে। সবাই সবাইকে যার যার জায়গা থেকে সাহায্য করে। আমরা বিষয়টাকে এভাবে দেখি।


একজন নির্মাতা ও নায়কের নাম বলুন, যার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছা...


অবশ্যই প্রথমে সৃজিত মুখার্জির নাম বলতে চাই। তার সিনেমায় কাজ করার ইচ্ছে। আর অনেক আগে থেকেই ইন্টারভিউতে বলে আসছি, নায়ক দেবের সঙ্গে কাজ করতে চাই।

;

বাবাকে হারালেন মুনমুন আহমেদ



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
বাবার সঙ্গে এমনই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল মুনমুনের, ছবি : ফেসবুক

বাবার সঙ্গে এমনই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল মুনমুনের, ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর না ফেরার দেশে চলে গেলেন দেশের প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী মুনমুন আহমেদের বাবা (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রজেউন)। তারা বাবা রফি আহমেদ বিদ্যুৎ ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশের সূর্যসন্তান। আজ রবিবার সকালে অমরলোকে গমন করেন তিনি।

মুনমুন আহমেদের নাচ নিয়ে এতোদূর আসা, ভারতে পড়াশুনা করতে যাওয়ার পেছনে বাবার অবদান ছিল অনস্বীকার্য। দুই মেয়েকেই (মুনমুন আহমেদ ও তাবাসসুম আহমেদ) তিনি নাচের জগতে সুপরিচিত শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে দেখে গেছেন।

মুনমুন আহমেদ ও তার বাবাকে নিয়ে দুই বছর আগে একটি গান রচনা করেন মোস্তফা আনোয়ার স্বপন।

বাবার সঙ্গে একান্ত মুহূর্তে মুনমুন আহমেদ

অকুতোভয় বীরমুক্তিযোদ্ধা ও তার কন্যা সাহসিকা নৃত্যগুরু মুনমুন আহমেদেও প্রতি নিবেদিত-
আমি সন্তান মুক্তিযোদ্ধার,
গর্বিত কন্যা পিতার,
রোগভোগ ভুলে যে নিরন্তর
এঁকে যান ছবি দেশটার।।
অসহনীয় ব্যথা বুকে
তবু গেয়ে অমেয় সুখে
রচনা করেন দৃঢ় চিত্তে
বীরত্বগাঁথা বাঙালীর
মহান জাতির পিতার।।
অনমনীয় ভঙ্গীতে
স্বপ্নকাব্য যান গেঁথে
রচনা করেন মহানন্দে
বঙ্গকন্যা হাসিনার
সংগীত শুভকামনার।।
অপরিমেয় শক্তিতে
সবুজ স্বদেশ সীমানাতে
নিবেদিতচিত্তে ব্রতী,
অপরাজিতা দৃঢ়মতি
সেবিকা দেশমাতৃকার।।

;

নির্বাচনের আপডেট নিয়ে মাহির ভিডিও বার্তা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জনসংযোগে মাহি, ছবি : ফেসবুক

জনসংযোগে মাহি, ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

জনপ্রিয় নির্মাতা মাহিয়া মাহি রাজশাহী ১ আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে লড়বেন, এ কথা মোটামুটি সবারই জানা। প্রথমে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন ফরম কিনলেও দলটি তাকে মনোনয়ন দেয়নি। পরে মাহি স্বতন্ত্র্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষনা দেন।

পরিকল্পনা অনুযায়ি তিনি মনোয়নপত্র জমাও দেন। আজ ছিল যাচাই-বাছাই। সেই যাচাই-বাছাইয়ে মাহির প্রার্থীতা বাতিল ঘোষনা করা হয়। এ খবরও ইতোমধ্যে অনেকেই পেয়ে গেছেন। স্বতন্ত্র্য প্রার্থী হতে গেলে নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের সাক্ষরসহ মনোনয়নপত্র জমা দিতে হয়। প্রার্থীতা বাতিলের কারণ হিসেবে দেখানো হয়, মাহি যে তথ্য দিয়েছেন তাতে অনেক ভুল ও জালিয়াতি রয়েছে।

কিন্তু মাহি বসে থাকবেন না। নির্বাচন নিয়ে তার কি চিন্তা ভাবনা সেটির আপডেট তিনি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টেই দিয়েছেন পর পর দুটি পোস্টের মাধ্যমে।

ভিডিও বার্তার আগে আরেকটি স্ট্যাটাসে মাহি লেখেন, ‘জেদ একটা মারাত্মক ম্যাজিকাল জিনিস। আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না একটা মানুষের পজিটিভ জেদ ওই মানুষটাকে দিয়ে কি কি করাতে পারে। আপনি কাউকে একবার খাবার নিয়ে খোটা দিন, দেখবেন পরবর্তীতে সে না খেয়ে থাকছে কিন্তু আপনার কাছে কখনোই খাবার চাচ্ছে না।

আপনি কাউকে কোনো একটা নির্দিষ্ট স্থানে অপমানিত করুন, দেখবেন বেশিরভাগ মানুষই সেই জায়গাটায় আর ফিরে যাচ্ছে না। টাকা নিয়ে খোটা খাওয়া মানুষ একদিন টাকার পাহাড় দাঁড় করিয়ে দেয়। যোগ্যতা নিয়ে খোটা শোনা মানুষ একদিন অভূতপূর্ব যোগ্যতার সহিত ফিরে আসে। সকল মানুষের জেদ থাকা উচিত। তবে সেটা পজিটিভ জেদ। সেটা একটা নির্দিষ্ট কাউকে দেখিয়ে দেয়ার জেদ। আমিও করতে পারি, এটা প্রমাণ করার জেদ।’

দুই ঘন্টা আগে দেওয়া একটি ভিডিও বার্তায় মাহি বলেন, ‘আমার প্রার্থীতা বাতিলের যে কারণ দেখানো হয়েছে সেটির পক্ষে আমার প্রমাণ রয়েছে। আমি যাদের সাইন ব্যবহার করেছি তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে ও যোগাযোগ রয়েছে। তাই আমি আগামী ৫ ডিসেম্বর আপিল করব। আশা করি আপিল বিভাগ আমার প্রার্থীতা ফিরিয়ে দেবেন এবং ইনশাআল্লাহ আমি নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করব। এবারের নির্বাচন একটি অংশগ্রহণমূলক, উৎসবমুখর এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এই বিশ^াস আমার রয়েছে।’

;