কারামুক্ত হলেন মাহিয়া মাহি

  • বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

জমি দখল ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুই মামলায় জামিনের পর কারামুক্ত হয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি

শনিবার (১৮ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে গাজীপুরের কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বেরিয়ে আসেন তিনি।

বিজ্ঞাপন

গাজীপুর জেলা কারাগারের জেল সুপার মো. আনোয়ারুল করিম বলেন, মাহিয়া মাহির জামিনের কাগজপত্র সন্ধ্যায় কারাগারে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা পাওয়া গেলে তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এর আগে, দুই মামলায় কারাগারে পাঠানোর সাড়ে তিন ঘণ্টার মাথায় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।

বিজ্ঞাপন

শনিবার (১৮ মার্চ) বিকেলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেন এই আদেশ দেন। প্রেগনেন্সি ও সেলিব্রেটি বিবেচনায় আদালত এই আদেশ দেন বলে জানান মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনোয়ার শাহাদাত সরকার।

আনোয়ার শাহাদাত বলেন, তার মক্কেল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলেই মামলা হওয়ার পরও দেশে চলে এসেছেন।

তার আগে, জমি দখল ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুই মামলায় কারাগারে পাঠানোর সাড়ে তিন ঘণ্টা পর চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

শনিবার (১৮ মার্চ) বিকেলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেন এই আদেশ দেন। প্রেগনেন্সি ও সেলিব্রেটি বিবেচনায় আদালত এই আদেশ দেন বলে জানান মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনোয়ার শাহাদাত সরকার।

আনোয়ার শাহাদাত বলেন, তার মক্কেল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলেই মামলা হওয়ার পরও দেশে চলে এসেছেন।

মাহি স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে ওমরাহ হজ পালনের জন্য সৌদি আরব গিয়েছিলেন। তবে মাহির সঙ্গে দেশে ফেরেননি রকিব। সৌদি আরব থেকে ফেরার পর আজ বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মাহিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দুপুর দেড়টার দিকে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকালে ফেসবুক লাইভে মাহি ও তার স্বামী পুলিশের বিরুদ্ধে ‘ঘুষ নিয়ে প্রতিপক্ষকে জমি দখল দেওয়ার চেষ্টা’র অভিযোগ করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় মানহানিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগে সেদিন রাতেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন বাসন থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ রোকন মিয়া। এই মামলায় প্রধান আসামি রকিব সরকার এবং দ্বিতীয় আসামি মাহিয়া মাহি।