একযুগ পরও সঞ্জীব চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে হাজির ‘দলছুট’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সঞ্জীব চৌধুরী ও অ্যালবামের প্রচ্ছদ

সঞ্জীব চৌধুরী ও অ্যালবামের প্রচ্ছদ

  • Font increase
  • Font Decrease

সঞ্জীব চৌধুরী নিজের গড়া দল থেকে দলছুট হয়েছেন ১৭ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ২০০৭)। তার আগেই যেটুকু ধ্বনি তৈরি করে গেছেন ব্যান্ড ‘দলছুট’র হয়ে; সেই প্রতিধ্বনি আজও ঢাকাই সংগীতে মধুর হয়ে বাজে। দল থেকে সঞ্জীব চৌধুরী হঠাৎ দলছুট হলেও সেই শেকড় আঁকড়ে ছিলেন তারই সহযোদ্ধা বাপ্পা মজুমদার।

বাপ্পা ১৭ বছর ধরেই নিজের কথায়, কণ্ঠে, স্মরণে সঞ্জীব চৌধুরীকে দারুণ লালন করেছেন শ্রোতার দরবারে। তারই এক প্রতিচ্ছবি হয়ে আসছে দলছুট ব্যান্ডের নতুন অ্যালবাম। ১২ বছর পর ব্যান্ডটি কোনও অ্যালবাম প্রকাশ করছে, যার নামটাই রাখা হয়েছে ‘সঞ্জীব’। উৎসর্গটাও তাকেই করা। অ্যালবামের গনগুলোও যেন সঞ্জীব চৌধুরীর অদৃশ্য জালে বোনা।

অ্যালবামের নামকরণ প্রসঙ্গে দলনেতা বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘সঞ্জীব চৌধুরীকে নিয়ে সব সময় আমাদের একটা ভালোবাসার জায়গা আছে। তার প্রতি সেই ভালোবাসা উদযাপন করতেই আমাদের এই অ্যালবাম। তাকে নিয়ে আমাদের ভাবনাগুলো ফুটে উঠবে গানগুলোতে। সঞ্জীবদাকে আমরা ভালোবাসি, এখনও মিস করি; তাই তাকে ট্রিবিউট করে আমাদের এই অ্যালবাম।’

বাপ্পা জানান, ৮ বছর ধরে তারা এই অ্যালবামটির জন্য ১১টি গান বেঁধেছেন। অ্যালবামের প্রচলন নেই, তবুও তারা শতভাগ মমতা আর ধৈর্য নিয়ে পুরো কাজটি শেষ করেছেন। অবশেষে গতকাল স্বাধীন মিউজিক অ্যাপ-এ মুক্তি পেয়েছে পুরো অ্যালবাম। সঙ্গে বাপ্পা মজুমদারের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হচ্ছে অ্যালবামটির প্রথম বা শিরোনাম গান। নাম ‘সঞ্জীব চৌধুরী’। দুই এক দিনের মধ্যে প্রকাশ হচ্ছে স্পটিফাই-সহ আন্তর্জাতিক অ্যাপগুলোতে। 

দলছুট: জন শার্টন মুন্সি, মাসুম ওয়াহিদুর রহমান, বাপ্পা মজুমদার, সোহেল আজিজ ও ডানো শেখ (বাম থেকে)


 

শাহান কবন্ধ’র লেখা গানটির কথাগুলো পড়লে যে কেউ যেন দেখতে পাবেন সেই সঞ্জীব চৌধুরীকে-

হারিয়ে যাওয়া বন্ধুরা ঠিক এমনি হয়
স্মৃতিগুলো ফিরে আসে বন্ধুটা নয়
তবু ছাদের রেলিং ধরে তাকাই আড়াআড়ি
দূরে কোথাও তাকিয়ে আছেন, সঞ্জীব চৌধুরী সঞ্জীব চৌধুরী
শহরশূন্য পাগলামি আর ছেঁড়া কাগজের দেশ
মঞ্চে হঠাৎ তাকিয়ে তোমায় খোঁজার অভ্যেস
তবু ছাদের রেলিং ধরে তাকাই আড়াআড়ি
দূরে কোথাও তাকিয়ে আছেন, সঞ্জীব চৌধুরী সঞ্জীব চৌধুরী...

‘সঞ্জীব’ অ্যালবামের আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক, এতে সঞ্জীব-বাপ্পা আমলের বেশিরভাগ গীতিকবির লেখা পাওয়া যাচ্ছে। এরমধ্যে রয়েছেন কবির বকুল, জুলফিকার রাসেল, শেখ রানা, রাসেল ও’নীল (প্রয়াত), ইন্দ্রনীল, মাস মাসুম ও দীপন। গানগুলোর শিরোনাম, তুমি যাও, গানের শুরুটা, তুমি আছো নাকি, মন কারিগর, শূন্য লাগে, দুটো মানুষ, মেঘ জমেছে, তার ছায়ায়, প্রবঞ্চনা ও মন দাবাড়ু।
গানগুলো প্রসঙ্গে বাপ্পা বলেন, ‘সব গান মেলোডিনির্ভর। এর মধ্যে রক আর ফোক ধাঁচও পাওয়া যাবে। সর্বোপরি দলছুট যে সাউন্ডে গান করে, সেই ধারাই পাওয়া যাবে নতুন অ্যালবামে। দলছুটের সিগনেচার স্টাইলটা খুঁজে পাবেন শ্রোতারা।’

দলছুট বর্তমান : ভোকাল ও গিটারে বাপ্পা মজুমদার, গিটারে মাসুম ওয়াহিদুর রহমান, বেজ গিটারে জন শার্টন, ড্রামস-এ ডানো শেখ, কি-বোর্ডস-এ সোহেল আজিজ ও ম্যানেজার শাহান কবন্ধ
বলা দরকার, ২০১২ সালে প্রকাশ পায় দলছুট-এর শেষ অ্যালবাম ‘আয় আমন্ত্রণ’।

   

পদ্মশ্রী পাওয়ায় বন্যাকে সংবর্ধনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ভারতের বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়ায় ঢাকায় সংবর্ধনা দিয়েছে রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন।

এ উপলক্ষ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে রবিবার (৫ মে) সন্ধ্যায় বসে সুধীজনদের মেলা। এদিন চ্যানেল আইয়ের পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ফরিদুর রেজা সাগর ও শাইখ সিরাজ।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ফরিদুর রেজা সাগরের মতো গুণী ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন

রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে গোলাম কুদ্দুছ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত, মাত্রা পরিবারসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গ বন্যাকে শুভেচ্ছা জানান।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মাহফুজ আনাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, সৌমিত্র শেখর, কবি কামাল চৌধুরী, শাহীন সামাদ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খান, ইফ্ফাত আরা দেওয়ান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিল্পী কলাকুশলীসহ দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ।

বন্যাকে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী

বক্তারা তাদের বক্তব্যে রেজওয়ানা চৌধুরীর এই অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন বলে অভিহিত করেন। বন্যাকে আশীর্বাদ করেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সহ খ্যাতিমানেরা। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে যান।

চলতি বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। যার মধ্যে পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় ছিলেন বাংলাদেশের রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। গেল ২২ এপ্রিল ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন বন্যা।

সংবর্ধনা গ্রহণ করছেন বন্যা

 

;

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন শতাব্দীর সফলতম ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক’। প্রথম অ্যালবাম দিয়েই নিজস্ব ছাপ রাখতে সক্ষম হয় বাংলা গানের দলটি। এরপর নতুন নতুন গান আর কনসার্টে মাতিয়ে রেখেছিল সে সময়ের তরুণদের। একটা সময় পর ভাঙন ধরে এই ব্যান্ডেও। তবুও ভক্তদের আকাক্সক্ষা ছিল আবারো প্রিয় ব্যান্ডের সবাইকে আবারও একসঙ্গে দেখার।

সেই প্রবল প্রত্যাশার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে আসছে ‘ব্ল্যাক’। সদস্যরা আবারও এক হলেন। গাইবেন একসঙ্গে আগামী ১০ মে, ‘রক অ্যান্ড রিদম ৪.০’ শীর্ষক কনসার্টে। এরইমধ্যে কনসার্টটি ঘিরে বিপুল উন্মাদনা তৈরি হয়েছে।

সেই সুবাদেই দুই দশক আগের এক স্মৃতির পুনরাবৃত্তি ঘটালেন তাহসান-জন-জাহানরা। ওই সময়ে ধারণ করা তাদের যে ছবিটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় অন্তর্জালে, সেই ছবিটি রি-ক্রিয়েট করলেন তারা। একই আঙ্গিকে পোজ দিয়েছেন তাহসান, জন, জাহান, টনি ও মিরাজ।

 ‘ব্ল্যাক’-এর পুরোনো সেই ছবি

জানা যায়, পুরনো সেই ছবিটি ২০০৩ সালের দিকে তোলা। সময়ের আবর্তনে ছবিটির আসল রূপ প্রায় হারিয়ে গেছে। ধূসর, ক্ষয়ধরা এক প্রিন্ট পাওয়া যায় অন্তর্জালে। সেই ছবিরই এক নতুন ঝকঝকে প্রিন্ট যেন উপহার দিলেন ‘ব্ল্যাক’-এর সদস্যরা।

দুই দশক পর ‘ব্ল্যাক’ সদস্যদের একসঙ্গে দেখে উচ্ছ্বাসে ভাসছেন ভক্তরা। এমনকি ব্যান্ড মিউজিকের অনেক শিল্পীও সেই দলে শামিল হচ্ছেন। পুনরায় তাদের পারফরম্যান্স উপভোগের জন্য মুখিয়ে আছেন তারা।

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’

উল্লেখ্য, ১০ মে রাজধানীর আইসিসিবি এক্সপো জোনে অনুষ্ঠিত হবে এই কনসার্ট। এতে ‘ব্ল্যাক’ পুনর্মিলনের পাশাপাশি পারফর্ম করবে ‘ক্রিপটিক ফেইট’, ‘রিকল’, ‘ওল্ড স্কুল’ ব্যান্ডগুলো। এছাড়া সলো পরিবেশনায় থাকছেন অনি হাসান, পপআই, ফারুক ভাই প্রজেক্ট।

;

‘অমিতাভ বচ্চনের পরেই আমি’ বললেন কঙ্গনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের আলোচিত-সামালোচিত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানৌত এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। বর্তমানে নির্বাচনী প্রচার নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। একটি জনসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে আর কঙ্গনা দাবি করেন, বলিউডের বরেণ্য অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের পরে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা ও সম্মান পেয়েছেন তিনি।

কঙ্গনার সেই বক্তব্য এখন নেটদুনিয়ায় ভাইরাল। এ ভিডিওতে কঙ্গনা আরও বলেন, ‘পুরো দেশবাসী অবাক! কারণ আমি যখন রাজস্থান, পশ্চিমবঙ্গ, নয়া দিল্লি অথবা মণিপুরে যাই তখন প্রচণ্ড ভালোবাসা ও সম্মান পাই। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি, অমিতাভ বচ্চনের পরে যদি এই ইন্ডাস্ট্রির কেউ ভালোবাসা এবং সম্মান পেয়ে থাকেন, তবে সেটা আমি পেয়েছি।’

একই বছরে সেরা অভিনেতা ও সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

কঙ্গনা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘তেজাস’। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় এটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে। বক্স অফিসে আয় করে মাত্র সাড়ে ৫ কোটি রুপি। মুক্তির অপেক্ষায় আছে ‘ইমার্জেন্সি’ এবং নাম ঠিক না হওয়া একটি ছবি। ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করছেন কঙ্গনা। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। আগামী ১৪ জুন এটি মুক্তির কথা রয়েছে।

;

চলচ্চিত্রে খল নায়ক বালাম



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বালাম, ছবি : ফেসবুক

বালাম, ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বালাম। দীর্ঘ বিরতির পর ‘প্রিয়তমা’ ছবির ‘ও প্রিয়তমা’ গানটি গেয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছেন। সম্প্রতি শাকিব খানের আরেক সিনেমা ‘রাজকুমার’-এর টাইটেল গানেও শোনা গেছে তার কণ্ঠ।

সংগীতশিল্পী হলেও বালামকে ছোট পর্দায় টুকটাক অভিনয় করতে দেখা গেছে। এমনকি নিজের স্ত্রীকে নিয়েও টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।

তবে নতুন খবর হলো- এই গায়ককে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে চলচ্চিত্রে। তাও আবার খল নায়কের ভূমিকায়। জানা গেছে, আরিফিন শুভ অভিনীত সদ্য ঘোষণা করা ‘নীলচক্র’ সিনেমাতে তাকে খল নায়ক চরিত্রে দেখা যাবে। যদিও এই বিষয়ে কেউই মুখ খুলতে নারাজ।

‘নীলচক্র’ ছবির পোস্টারে আরিফিন শুভ

এমনকি ছবিতে বালামের চরিত্রের দৈর্ঘ্য নিয়ে পরিচালক বা বালাম কেউই কিছু বলতে চাননি। এটা অতিথি চরিত্র, নাকি দীর্ঘ সময় ধরে পর্দায় থাকবেন তিনি, তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মুখে যেন কুলুপ আঁটা। বালাম শুধু এটুকু বললেন, ‘কী করেছি, এখনই কিছু বলতে চাই না। তবে এমন কিছু হয়েছে, যা আগে হয়নি। দেখা যাক, সবাই অপেক্ষা করি।’

পরিচালক মিঠু খান জানালেন, ‘ছবির একটি চরিত্রে একজন সংগীতের মানুষের দরকার ছিল। আমরা এমন একজনকে চেয়েছিলাম, যাঁকে দিয়ে বিষয়টি সঠিকভাবে পর্দায় তুলে আনা সম্ভব। বালাম ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়, ভাবনাটা তার খুব পছন্দ হয়। আনন্দে প্রস্তাব গ্রহণ করেন। তাকে পেয়ে আমাদেরও কাজটি অনেক সহজ হয়ে যায়।’

বললেন, ‘চরিত্রটি নিয়ে আমরা তিন মাসের বেশি সময় বালাম ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছি। শুটিংয়ে সময় মনে হয়েছে, আমরাও শতভাগ পেয়েছি। কখনো মনে হয়েছে, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি।’

পুত্র ও স্ত্রীর সঙ্গে বালাম

অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটিতে বালামের দুটি গানও থাকছে। একটি গান সুর ও সংগীত পরিচালনার পাশাপাশি গেয়েছেন তিনি, যে গানের কথা রবিউল ইসলাম জীবনের। আরেকটি গানের শুধু সংগীতায়োজন করেছেন, যেটি গেয়েছেন র‍্যাপার সাফায়েত।

;