বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেরে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ‘আলো আসবেই’ নামের একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ দারুণ আলোচনার জন্ম দেয়।
কারণ সেই গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন শোবিজের অনেক নামকরা তারকা। এর অ্যাডমিন ছিলেন চিত্রনায়ক ও সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়ক রিয়াজ আহমেদ, অভিনেতা সাজু খাদেম ও অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টি।
বিজ্ঞাপন
এছাড়া এই গ্রুপে সক্রিয় ছিলেন অরুণা বিশ্বাস, সোহানা সাবা, জ্যোতিকা জ্যোতি, ঊর্মিলা শ্রাবন্তি কর, রোকেয়া প্রাচী, তানভীন সুইটিসহ একাধিক স্বনামধণ্য তারকা।
আওয়ামীপন্থি এই তারকারা মূলত ছাত্র আন্দোলনে সরকারের পক্ষে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেন। একইসঙ্গে গোপন এই হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে এই শিল্পীরা সরকারকে সহায়তা করার কর্ম পরিকল্পনাও করেছিলেন।
বিশেষ করে আন্দোলনকারীদের ওপর গরম পানি ঢেলে দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রচণ্ড সমালোচিত হন অরুণা বিশ্বাস।
যাই হোক এই প্রসঙ্গ এখন লাইমলাইটের বাইরে চলে গেছে। কিন্তু আজ হঠাৎ আবার সামনে চলে এসেছে ‘আলো আসবেই’ গ্রুপ। তবে এবার আর সেই হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ নয়, এবারের গ্রুপটি খোলা হয়েছে ফেসবুকে।
চাঞ্চল্যকর বিষয় হলো, অভিনেত্রী সোহানা সাবার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকেই তার ফেসবুক ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ারদের কাছে নোটিফিকেশন আসছে ওই গ্রুপে জয়েন করার জন্য!
তবে ঘটনা বেশিদূর গড়ানোর আগেই সকলকে সাবধান করেছেন এই অভিনেত্রী। তিনি বিষয়টি জানতে পেরেই আর দেরী করেননি। অতি দ্রুত তার ফেসবুকে সাবা লিখেন, ‘আমি কোন গ্রুপে কাউকে ইনভিটেশন পাঠাইনি। আমার প্রোফাইলটি হ্যাক করার চেষ্টা করছে এবং যে গ্রুপের ইনভাইটেশন সবাইকে পাঠানো হচ্ছে এটার দায়ভার আমার নয়।’
এই স্ট্যাটাসের নিচে অনেকেই জানাচ্ছেন, তারাও ‘আলো আসবেই’ ফেসবুক গ্রুপে জয়েন হওয়ার ওই নোটিফিকেশন পেয়েছে সোহানা সাবার আইডি থেকেই। কেউ কেউ নাকি আবার জয়েনও হয়েছেন!
সম্প্রতি রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে দর্শককে চমকে দিয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম। ‘তোমার খোলা হাওয়া’ গানটি কিছুদিন আগেই প্রকাশিত হয়েছে। সেই গানের রেশ কাটতে না কাটতেই নতুন কাজের খবর নিয়ে হাজির এই জনপ্রিয় তারকা।
সম্প্রতি মম যুক্ত হয়েছেন ‘রিমান্ড’ নামে নতুন একটি ধারাবাহিক নাটকে। এতে ডিবি পুলিশের ভূমিকায় দেখা যাবে তাকে। বর্তমান চলমান রাজনীতিই এ ধারাবাহিকের মূল বিষয়বস্তু। এটি রচনা ও পরিচালনা করছেন আশফাকুর রহমান।
এ প্রসঙ্গে মম বলেন, ‘রাজনীতি ঘিরে ধারাবাহিকটির গল্প। এরইমধ্যে আমরা বেশ কিছুদিন শুটিং করেছি। আশা করছি প্রচারে এলে দর্শকের খুব ভালো লাগবে।’
এদিকে দেশের একটি বেসরকারি টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে মম অভিনীত নতুন ধারাবাহিক ‘নীল ঘূর্ণি’। এটিতে অপূর্ব’র সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন তিনি। নাটকটি পরিচালনা করেছেন সৈয়দ শাকিল। এ ছাড়াও এ অভিনেত্রী ‘মাস্টার’ শিরোনামে একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন।
অভিনেত্রী মম অভিনয়ে যেমন পারদর্শী, তেমনই গানের প্রতিও রয়েছে আবেগ ও ভালোবাসা। তাই সুযোগ পেলেই গান করেন এই অভিনেত্রী। এর আগে একটি নাটকের গানেও কণ্ঠ দিয়েছিলেন মম। গেয়েছিলেন কালজয়ী গান ‘একবার যদি কেউ ভালোবাসত’।
প্রসঙ্গত, মম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই সক্রিয় ছিলেন। ছাত্রদের উৎসাহ দিতে রাজপথে নেমেছেন একাধিকবার। আন্দোলন চলাকালে ছোটপর্দার অভিনয়শিল্পী সংঘ’র কার্যক্রমকে তার কাছে প্রশ্নবিদ্ধ মনে হওয়ায় তিনি ওই সংগঠনের সদস্যপদ ত্যাগ করেন।
শুধু সিনেমা বা শোবিজ নয়, দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বরাবরই সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব থাকেন জনপ্রিয় নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ফলে বিপ্লব আর বিজয়ের পরেও তার কণ্ঠ স্বস্তিতে চুপ নেই। প্রতিনিয়ত তিনি সরকার ও রাজনীতির নানান প্রেক্ষাপটে নিজের মন্তব্য তুলে ধরছেন।
সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় দুটি পোস্ট করেছেন এই তারকা নির্মাতা। তারমধ্যে একটি স্ট্যাটাসের শিরোনাম ‘একটি গীটারের কথা’। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট জানে আপনাদের ঐক্যই তাদের দেশছাড়া করেছে। এখন আপনাদের অনৈক্য তাদের ফেরার রাস্তা যদিওবা নাও করে, অ্যাট লিস্ট আপনাদের ঝগড়াঝাটি তাদের শান্তি দিবে। আপনারা ঝগড়া করবেন আর তারা গীটার বাজাবে। আপনারা যতো বিরোধে জড়াবেন তারা ততো আনন্দে গীটার বাজাবে। এখন সিদ্ধান্ত আপনাদের আপনারা পরস্পর বিরোধী মত নিয়েও শ্রদ্ধার সাথে সহাবস্থান করবেন নাকি উনাকে গীটার বাজাতে দিবেন। শুভরাত্রি।’
এরপর আজ দুপুরে তিনি আরও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলতে চাইছেন, যে বিপ্লবের মাধ্যমে বিজয় হলো, এখন সেটির মালিকানা দাবি করছেন অনেকেই।
এর কারণটাও ব্যাখ্যা করলেন এই নির্মাতা। বললেন, ‘যেহেতু বিপ্লবে স্টেকহোল্ডার ছিলো অনেক। সবাই মনে করছে এই বিপ্লব তার। সুতরাং দেশটা উনি বা ওনারা যেভাবে চাচ্ছে সেভাবেই গোছাতে হবে, চলতে হবে। যেটা ফ্যাসিস্ট সরকারও মনে করতো।’
এটি যে স্টেকহোল্ডারদের ঠিক ভাবনা নয় সেটিও মনে করিয়ে দিলেন। বললেন, ‘প্রিয় ভাই ও বোনেরা, ৫ আগস্ট কোনও বিশেষ মতাদর্শের পক্ষে ম্যান্ডেট প্রদান করেনাই জনগণ! এটা পরিষ্কার মাথায় রাখা ভালো। ৫ আগস্ট জনগণ হাসিনার দুঃশাসন থেকে মুক্তির রায় দিয়েছে।’
ফারুকী মনে করেন, নিজের মতবাদ বা মতাদর্শ রাষ্ট্রের ওপর না চাপিয়ে জনগণের কাছে যেতে। অর্থাৎ জনগণের ভোটাধিকারের প্রতিই জোর দিয়েছেন নির্মাতা। তার ভাষায়, ‘এখন যার যা এজেন্ডা আছে, কী ধরনের সরকার বানাতে চান, দেশটাকে কী রকম করতে চান, এগুলো নিয়ে জনগণের কাছে যান। জনগণ ভোটে নির্ধারণ করবে, কাদেরটার পক্ষে তারা আছে। ক্লিয়ার?’
প্রসঙ্গত, মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এ বছর প্রশংসা কুড়ান নিজের নির্মাণে ও অভিনয়ে ‘সামথিং লাইক এন অটোবায়োগ্রাফি’র জন্য। তবে লম্বা সময় হতাশায় আছেন তার ‘শনিবার বিকেল’ সেন্সরে আটকে থাকার কারণে।
নিউ ইয়র্কের ফরেস্ট পার্ক উডহ্যাভেনে গত ২১ সেপ্টেম্বর বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো ‘বাংলা ফোক ফেস্টিভ্যাল’ নামের জমজমাট এক সাংস্কৃতিক আয়োজন। এতে নাচ, গান, কবিতা থেকে শুরু করে ছবি আঁকা, হস্তশিল্প প্রদর্শর্নী, দেশি খাবারের স্টল- কি না ছিলো!
নিউ ইয়র্কের প্রবাসী বাঙালিরা বিদেশের মাটিতে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ তৈরি করেছিলেন সেদিন। শেকড়ের টানে প্রতি বছরই এমন আয়োজন করে থানে নিউ ইয়র্কভিত্তিক ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ফাইন আর্টস (বিপা)’।
এবারের আয়োজনে অন্যতম আকর্ষন ছিলেন মেধাবী নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা এবং অন্তু মজুমদারের নাচ। এই দুই শিল্পী এরইমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন আয়োজনে জুটি বেঁধে পারফর্ম করেছেন নানা ধরনের দৃষ্টিনন্দন নাচ। যার ফলে সেখানকার বাঙালি কমিউনিটির মধ্যে জনপ্রিয় জুটি হয়ে উঠেছেন।
ফোক ফেস্টিভ্যালে তারা বেছে নেন দেশের ঐতিহ্যবাহী সাপুড়ে নৃত্য। নাচটি কোরিওগ্রাফিও করেছেন মুস্তা।
এমন চমৎকার আয়োজনে অংশ নিয়ে কাজী মুস্তা বলেন, ‘এখন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটে শো করছি নিয়মিত। তবে বাংলাদেশের লোক সংস্কৃতি নিয়ে এই আয়োজন আমাকে অন্যরকম আনন্দ দিয়েছে। দেশে থাকি না বলে দেশের এই কৃষ্টি কালচার বেশি করে অনুভব করি আমি। এজন্য বিপার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অ্যানি ফেরদৌসের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
বিদেশের মাটিতে নাচের জুটি গড়ে তোলা নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা জুটি গড়বো এটা মাথায় রেখে কাজ করিনি। প্রথমে একটা দুইটা নাচ করতে করতে আমাদের আন্ডারস্টান্ডিং তৈরি হয়েছে। এরপর থেকে ডুয়েট নাচ হলেই আমরা একসঙ্গে কাজ করতে শুরু করি। এরইমধ্যে ফোবানা সম্মেলন থেকে শুরু করে ঈদ, বৈশাখ, ফাল্গুন উদযাপন অনুষ্ঠান, ক্ল্যাসিকাল নাইট, কালচারাল নাইট, বিপার প্রতিষ্ঠাবার্ষকীসহ অনেক অনুষ্ঠানে জুটি বেঁধে পারফর্ম করেছি। আমাদের একসঙ্গে দেখতে বেশ পছন্দ করে দর্শক।’
শাহরুখ খানের ঘরে সেরা অভিনেতার কতো শত পুরস্কার রয়েছে তার কোন হিসাব নেই। তারপরও পুরস্কারের ওপর আগ্রহ একটু কমেনি এই বলিউড বাদশাহর। শাহরুখের ঘরেই রয়েছে সবচেয়ে বেশি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। অন্যান্য পুরস্কারেও ঘর ভর্তি। এই মেগাস্টার দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে দারুণ সব চরিত্রে অভিনয় করলেও এখনো পাননি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। একবার তো বলেই ফেলেছিলেন, যতোদিন জাতীয় পুরস্কার না পাবো, অভিনয় থামাবো না!
পুরস্কারপ্রেমী সেই শাহরুখই বিগত অনেক বছর কোন পুরস্কার পাননি। এমনকি ‘পাঠান’ দিয়ে দারুণ কামব্যাক করলেও মেলেনি কোন পুরস্কার। এ বছরও ‘জাওয়ান’ ও ‘ডাঙ্কি’র মতো দুটি সফল ছবি করেছেন। কিন্তু পাননি ফিল্মফেয়ার। হেরে গেছেন রণবীর কাপুরের ‘অ্যানিমেল’-এর কাছে।
অবশেষে শাহরুখ হাসলেন বিজয়ের হাসি। তার হাতে এলো ভারতীয় সিনেমার অন্যতম সম্মানজনক পুরস্কার ‘আইফা’। ‘জওয়ান’ ছবির জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেছেন শাহরুখ। পুরস্কার পেয়ে শাহরুখ খান বলেন, ‘আমি ধন্যবাদ দিতে চাই আমার সঙ্গে যারা সেরা অভিনেতার মনোনয়ন পেয়েছেন তাদের সবাইকে। রণবীর কাপুর, রণবীর সিং, বিক্রান্ত মাসে, ভিকি কৌশল এবং সানি দেওয়াল- প্রত্যেকে দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন। আর আমি পুরস্কার পাওয়ায় নিশ্চয়ই মানুষ খুশি হবেন কারণ আমি বহু বছর ধরে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কেউ একজন আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন সিনেমা নির্মাণের জন্য পয়সা খুব দরকার। এজন্য এই ছবির প্রযোজক গৌরী খানকে বিশেষ ধন্যবাদ। তিনি শুধু আমার স্ত্রী নন, আমার সব সময়ের সাহস ও শক্তির উৎস। ‘জাওয়ান’ করার সময় আমরা একটা খারাপ সময় পার করেছি (তার বড় ছেলে আরিয়ান খানকে মিথ্যা মামলায় আটক)’।
আর তারই খুব কাছের বন্ধু এবং মেধাবী অভিনেত্রী রানি মুখার্জি পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার। ‘মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে’ ছবির দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য এই সম্মান পেয়েছেন রানি। এই ছবির জন্য রানি অবশ্য ফিল্মফেয়ারেও সমালোচক শাখায় সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন। তবে শাহরুখের হাত ফাঁকাই ছিলো। ফলে আইফা পেয়ে তিনি দারুণ খুশি। আ
তবে আইফার মঞ্চে ‘জওয়ান’ এবং ‘টুয়েলভথ ফেল’কে হারিয়ে সেরা ছবির পুরস্কার ঠিকই জিতে নিয়েছে স্বন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা পরিচালিত ‘অ্যানিমেল’। সেরা পরিচালকের সম্মান গিয়েছে বিধু বিনোদ চোপড়ার ঝুলিতে। ‘টুয়েলভথ ফেল’ ছবির জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন বর্ষীয়ান এই পরিচালক।
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’ ছবির জন্য সেরা সহ-অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতেছেন শাবানা আজমি। ‘অ্যানিমেল’-এর জন্য সেরা সহ-অভিনেতার পুরস্কার জিতেছেন অনিল কাপুর। একই ছবির জন্য সেরা খল অভিনেতার পুরস্কার জিতেছেন ববি দেওল।
সেরা গায়ক হয়েছেন ভূপিন্দর বাব্বল (অ্যানিমেল ছবির গান ‘আর্জুন ভ্যালি’), সেরা গায়িকা শিল্পা রাও ( জাওয়ান ছবির গান ‘চালেয়া’) এবং সেরা মিউজিক অ্যালবাম ‘অ্যানিমেল’ ।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ২৫ বছর পূর্ণ করার জন্য বিশেষভাবে সম্মান জানানো হয় পরিচালক করণ জোহরকে। এছাড়াও ড্রিম গার্ল হেমা মালিনী ও ফিল্ম প্রোডিউসার-ডিস্ট্রিবিউটর জয়ন্তীলাল গাদাকে ভারতীয় চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বিশেষভাবে সম্মানিত করা হয়।
এদিনের অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল রেখার ২২ মিনিটের নাচ। এছাড়াও মঞ্চে পারফর্ম করেন অনন্যা পাণ্ডে, কৃতি শ্যানন, শহিদ কাপুর, হানি সিং, শিল্পা রাও এবং শঙ্কর-এহসান-লয়। বুধাবিতে আয়োজিত আইফার তারকা ঝলমলে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন শাহরুখ খান ও ভিকি কৌশল।