৪ ডিসেম্বর ‘পুষ্পা ২’র বিশেষ প্রদর্শনীতে হায়দরাবাদে পদপিষ্ট হয়ে এক ভক্তের মৃত্যুর ঘটনায় শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গ্রেফতার করা হয় সুপারস্টার আল্লু অর্জুনকে। এরপর প্রথমে ১৪ দিনের জেল হেফাজত দেওয়া হয় তাকে। যদিও পরে সন্ধ্যার দিকে উচ্চ আদালত অভিনেতার জামিন মঞ্জুর করেন। কিন্তু ততক্ষণে আল্লুকে পাঠানো হয়েছে জেলে। রাতভর সেখানেই থাকতে হয় তাকে।
কারণ আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় রাতে জেল থেকে ছাড়া হয়নি অভিনেতাকে। রাখা হয়েছিল হায়দরাবাদের চঞ্চলগুড়া জেলে। কিন্তু জেলে কেমন করে রাত কাটালেন এই তারকা? কী করেছিলেন, কী খেয়েছিলেন সেই রাতে? এবার প্রকাশ্যে এল সেই সকল তথ্য।
বিজ্ঞাপন
এবিপি আনন্দের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে রাতে আল্লু অর্জুন জেলে ছিলেন, সেই রাতে তিনি নাকি কোনও বিশেষ ব্যবস্থা দাবি করেননি। আল্লু অর্জুন সেদিন রাতে খেয়েছিলেন সাধারণ ভাত আর সবজির ঝোল। কোনোরকম বিশেষ কোনও ব্যবস্থাই তিনি দাবি করেননি। বিশেষ কোনও রুমের ব্যবস্থাও করে দিতে বলেননি তার থাকার জন্য। অভিনেতা একদম সাধারণ যেকোন বন্দির মতোই জেলে রাত কাটিয়েছেন। কোনওরকম বিশেষ পরিষেবা তিনি নেননি।
তবে অভিনেতাকে আটক করার সময় পুলিশি জিপ নয়, সাধারণ গাড়ি করে নিয়ে এসেছিলেন পুলিশকর্তারা। গাড়িতে করেই নিয়ে যাওয়া হয় অভিনেতাকে।
বিজ্ঞাপন
হায়দরাবাদের একটি প্রিমিয়ারে অতিরিক্ত ভিড়ের চাপে এক মহিলার পদপৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল আল্লু অর্জুনকে। হল মালিকদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ছবির প্রিমিয়ারে আল্লু নিজে উপস্থিত হবেন তা আগে থেকে জানানো হয়নি তাদের, ফলে জনসমাগম সামলানোর পরিকাঠামো বা ব্যবস্থাপনা করতে পারেননি তারা।
আল্লু অর্জুনের টিমের তরফ থেকে কেন পুলিশকে জনসমাগমের বিষয়ে আগে থেকে যথাযথভাবে অবগত করা হয়নি, সেই অভিযোগ উঠেছিল অভিনেতা ও তার টিমের বিরুদ্ধে।
দর্শকদের জন্য মানসম্পন্ন ও ব্যতিক্রমী কন্টেন্ট প্রদর্শনের মাধ্যমে আবারও শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি পেল রবি আজিয়াটা পিএলসির জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘বিঞ্জ’। সদ্য অনুষ্ঠিত ব্লেন্ডারস চয়েস-দ্য ডেইলি স্টার ওটিটি অ্যান্ড ডিজিটাল কনটেন্ট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩-এ বিঞ্জ অর্জন করেছে দুটি মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার।
বিঞ্জ অরিজিনাল ওয়েব ফিল্ম ফ্রাইডের পরিচালক হিসেবে ‘সেরা পরিচালক’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার জিতেছেন জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী। এছাড়া ‘সেরা সিনেমা’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে বিঞ্জ অরিজিনাল ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ইজ ফলোয়িং মি’।
বিদেশে বসবাসরত বাঙালিদের বর্ণবাদের শিকার হওয়ার বাস্তব অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে নির্মিত ‘বাবা, সামওয়ান ইজ ফলোয়িং মি’ ওয়েব ফিল্মটি। সামাজিক সচেতনতামূলক এই সিনেমাটি বর্ণবাদবিরোধী বার্তা পৌঁছে দেয়ার পাশাপাশি এক গভীর প্রেমের গল্পও উপস্থাপন করেছে। গল্পের অসাধারণ কাহিনী বিন্যাস, দক্ষ নির্মাণশৈলী ও থ্রিলারধর্মী উপস্থাপনা দর্শক-সমালোচকদের সমানভাবে মুগ্ধ করেছে।
অন্যদিকে, ফ্রাইডে ওয়েব ফিল্মটি নির্মিত হয়েছে সত্য ঘটনা অবলম্বনে। সিনেমার কাহিনি আবর্তিত হয়েছে মুনা নামের এক নারীর জীবনের বাস্তবতা ও তার চারপাশের সম্পর্কের জটিলতাকে কেন্দ্র করে। সামাজিক টানাপোড়েন, সম্পর্কের দ্বন্দ্ব ও জীবনের তিক্ত সত্যগুলো যেভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছেন পরিচালক রায়হান রাফী, তা দর্শকদের হৃদয়ে গভীর ছাপ ফেলেছে। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি অর্জন করেছেন ‘সেরা পরিচালক’ -এর পুরস্কার।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের হল অব ফেম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ব্লেন্ডারস চয়েস-দ্য ডেইলি স্টার ওটিটি অ্যান্ড ডিজিটাল কনটেন্ট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩। পপুলার, ক্রিটিকস, মিউজিক ও ইন্ডিভিজুয়াল ডিজিটাল কনটেন্ট—এই চারটি বিভাগে মোট ৩০টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হয়।
বিঞ্জ'র হেড অব কনটেন্টস, উম্মে খাইরুন ইসলাম এ অর্জন প্রসঙ্গে বলেন, “বিঞ্জের এই সাফল্য দেশের ওটিটি ইন্ডাস্ট্রির জন্য একটি বড় মাইলফলক। বৈচিত্র্যময় ও মানসম্পন্ন কনটেন্টের মাধ্যমে তারা দর্শকদের হৃদয়ে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। পুরস্কারের এই স্বীকৃতি ভবিষ্যতে আরও নতুন ও আকর্ষণীয় গল্প উপহার দেয়ার ক্ষেত্রে বিঞ্জকে উৎসাহিত করবে। দেশীয় কনটেন্টকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দিতে বিঞ্জ অঙ্গীকারবদ্ধ।“
চলচ্চিত্র পরিচালক আজাদী হাসনাত ফিরোজ মারা গেছেন। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরপারে পাড়ি জমান তিনি।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন- চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উপ-মহাসচিব কবিরুল ইসলাম রানা। তিনি বলেন, হাসনাত ফিরোজ ভাই দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। শেষ পর্যন্ত ডেঙ্গুর কাছে হার মেনে চলেই গেলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আজাদী হাসনাত ফিরোজ ছিলেন একজন প্রেমের সিনেমার পরিচালক। তার নির্মিত সিনেমার মধ্যে ১০টা সিনেমায় শাবনূরকে নিয়ে নির্মাণ করেছেন তিনি। আজ সকালে দেশের বাড়ি পাবনায় তাকে সমাহিত করা হয়েছে।'
জানা গেছে, আজাদী হাসনাত ফিরোজের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। কিডনিজনিত সমস্যায়ও ভুগছিলেন তিনি। ২৯ নভেম্বর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে নেওয়া হয়।
আজাদী হাসনাত ফিরোজ পরিচালিত উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘কাজের মেয়ে’, ‘সবার উপরে প্রেম’, ‘বউ শাশুড়ির যুদ্ধ’, ‘ফুলের মতো বউ’, ‘রসের বাইদানী’, ‘ঘরের লক্ষ্মী’ ও ‘স্বামী নিয়ে যুদ্ধ’ ‘গ্রাম গঞ্জের পিরিতি’।
৭৩ বছর বয়সি জাকির দীর্ঘ দিন ধরেই ফুসফুসের বিরল রোগে ভুগছিলেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, পঞ্চাশ পেরোনো ধূমপায়ী পুরুষদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
রোববার (১৬ ডিসেম্বর) সান ফ্রান্সিসকোর হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রখ্যাত তবলাবাদক উস্তাদ জ়াকির হুসেন। ৭৩ বছর বয়সি জ়াকির দীর্ঘ দিন ধরেই ফুসফুসের বিরল রোগে ভুগছিলেন। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ‘ইডিয়োপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিস’। সেই সংক্রান্ত জটিলতা নিয়েই বিগত দু’সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তরিত করানো হয়। ভেন্টিলেটরে রাখা হলেও শেষরক্ষা হয়নি।
ইডিয়োপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিস কী?
সাধারণত শ্বাস নেওয়ার সময়ে ফুসফুস ফুলে ওঠে, আবার শ্বাস ছাড়ার সময়ে তা চুপসে যায়। ‘ইডিয়োপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিস’ বা ‘আইপিএফ’-এ আক্রান্ত হলে শ্বাস নেওয়ার সময়ে ফুসফুস ঠিকমতো ফুলতে পারে না। ফলে রক্তে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। শ্বাস নিতেও কষ্ট হয়। ফুসফুস সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসক আরাত্রিকা দাসের বক্তব্য, “ফুসফুস তো স্পঞ্জের মতো নরম একটি প্রত্যঙ্গ। আইপিএফ হলে ফুসফুস ক্রমশ তার নমনীয়তা হারাতে শুরু করে। সহজ কথায় বললে যা দাঁড়ায় তা হল, ফুসফুস শুকিয়ে যায়। শুধু তাই নয়, শ্বাসযন্ত্রের ভিতর যে ছোট ছোট বায়ুথলি বা অ্যালভিয়োলাই রয়েছে, সেগুলিও ক্রমশ শক্ত এবং পুরু হতে শুরু করে। ফলে পালমোনারি হাইপারটেনশন বা শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। সেখান থেকে কিন্তু হৃদ্যন্ত্র বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।”
কেন হয় এই বিরল রোগ?
আরাত্রিকা বলেন, “আইপিএফ কেন হয়, তা এখনও পর্যন্ত কেউই নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি। তাই রোগটির নামের সঙ্গে ‘ইডিয়োপ্যাথিক’ (অজ্ঞাত কারণ) শব্দটি জুড়ে দেওয়া হয়েছে।” তবে এই রোগ সংক্রান্ত বিভিন্ন গবেষণায় কারণ হিসাবে পরিবেশ দূষণ, ধূমপান এবং জিনঘটিত ঝুঁকির কথা বলা হয়েছে।
আইপিএফ-এর লক্ষণগুলি কী কী?
ফুসফুসের সমস্যায় শ্বাসকষ্ট স্বাভাবিক একটি লক্ষণ। তবে আইপিএফ হলে সামান্য হাঁটাচলা, হালকা শরীরচর্চাতেও শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এ ছাড়া বছরভর শুকনো কাশি, ক্লান্তির মতো একেবারে সাধারণ কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে। সাধারণ ঠান্ডা লাগা বা ইনফ্লুয়েঞ্জাজনিত জ্বর-সর্দি হলে আইপিএফ কিন্তু বাড়াবাড়ি আকার ধারণ করতে পারে।
সঠিক চিকিৎসায় কি এই রোগ সারে?
এই রোগের তেমন কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে গেলে ফুসফুস প্রতিস্থাপন করাতে হয়। সে সব বেশ খরচসাপেক্ষ। তা ছাড়া বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই অস্ত্রোপচার বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। আরাত্রিকা বলেন, “আইপিএফ কিন্তু এক দিনে হয় না। এই রোগে আক্রান্ত হলে ধীরে ধীরে ফুসফুসের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়। এমন ওষুধ বাজারে রয়েছে, যা ফুসফুসের কার্যক্ষমতা নষ্ট করার এই গতি শ্লথ করে দিতে পারে। তাতে কষ্ট খানিকটা লাঘব হয়। বয়স্কদের ক্ষেত্রে বাইরে থেকে অক্সিজেন দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। কমবয়সি হলে আমরা ‘লাং এক্সপ্যানশন এক্সসারসাইজ়’ করার পরামর্শ দিয়ে থাকি।”
১৬ ডিসেম্বর জাতীয় বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সারাদেশে আয়োজিত হচ্ছে নানা উৎসব। সাধারণ মানুষ ১৯৭১ সালে শহীদ হওয়া যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগে পাওয়া এই স্বাধীন বাংলাদেশের স্বাধীন নাগরিক আমরা। সেই মুক্তির আনন্দ উদযাপনে সংস্কৃতিকর্মীরা বিভিন্ন আয়োজনে বিজয় উৎসবের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। আজ এই বিজয়ের উল্লাসে মেতে উঠেছেন তারকারাও।
সোমবার স্বাধীনতার ৫৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ ১৬ ডিসেম্বর তারকারা বিজয় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা ভক্তদের বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান। কিছু তারকাদের বিজয় শুভেচ্ছা তুলে ধরা হলো-
ঢালিউড কিং শাকিব খান মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন শাকিব খান। কপালে পতাকা বেঁধে হাতে জাতীয় পতাকা নিয়ে বিজয় উল্লাসে উচ্ছ্বসিত শাকিবকে দেখা যায়। ছবির একপাশে লেখা, ‘১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস এর শুভেচ্ছা।’ ছবিটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন,‘ সবাইকে মহান বিজয় দিবস-এর শুভেচ্ছা।’
ঢাকাই নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব একটি পোস্ট শেয়ার করেন বিজয় দিবসে। তিনি লেখেন, ‘আমার বাংলাদেশ, আমার সার্বভৌমত্ব, আমার সার্বভৌমত্বের প্রতীক, আমার পরিচয়, আমার অহংকার। সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।’
দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান তার আসন্ন সিনেমার টিজার প্রকাশ করে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানান। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত জয়া অভিনীত সিনেমা,‘নকশী কাঁথার জমিন’ প্রকাশ পাবে ২৭ ডিসেম্বর।
অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস নিজের কোনো ছবি প্রকাশ না করলেও জাতীয় পতাকা হাতে ছেলে জয়ের ছবি প্রকাশ করেছেন। ক্যাপশনে লিখেন,‘সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ৷ যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পেয়েছি স্বাধীনতা তাদেরকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি ৷ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে যাক বিজয়ের চেতনা।’
অভিনেতা সৈয়দ জামান শাওন লিখেছেন,‘ কেও এসে দেশ টা ঠিক করে দেবে!!! সেই আশায় বসে না থেকে, যার যার জায়গা থেকে সততা ও সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা' ই হোক আমাদের নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূলমন্ত্র! মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!’
মহানগরখ্যাত পরিচালক আশফাক নিপুণ তার পোস্টে লেখেন,‘‘লাখো শহীদের রক্তে কেনা, দেশটা কারো বাপের না ‘ ৩০ লক্ষ শহীদদের মন থেকে শ্রদ্ধা এবং ভালবাসা বাংলাদেশিদের জীবনের সবচেয়ে বড় বিজয় এনে দেয়ার জন্য। আমরা তোমাদের ভুলব না ‘
অভিনেত্রী রুনা খান লাল-সবুজ পতাকার পাশে তার একটি পুরানো ছবি শেয়ার করে লিখেছেন,‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি…’
অভিনেত্রী শবনম বুবলী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি রিলস আপলোড করেন। সেখানে ছেলে বীরের সঙ্গে লাল-সবুজ রঙের পোশাক পরেছেন। হাতে পতাকা নিয়ে আর মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে ছেলের সঙ্গে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বুবলী। রিলে বাজছে,‘ ও আমার বাংলা মা তোর’ গানটি। এছাড়াও কয়েকটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি।
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় নির্মাতা মাবরুর রশিদ বান্না একটি প্রতীকী ছবি শেয়ার করেছেন। তার ক্যাপশনে লেখেন,‘ আমাদের বাংলাদেশ, ভালোবাসি বাংলাদেশ, প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ, আমার মরণ বাংলাদেশ।’
এই বছরের বিজয় দিবস অন্যান্য বছরের চেয়ে কিছুটা হলেও ভিন্ন। তাই বিজয় দিবসের আয়োজনেও কিছুটা ব্যতিক্রম নজরে পরে।