রাজধানী ভিজল স্বস্তির বৃষ্টিতে!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাজধানীতে ভিজল স্বস্তির বৃষ্টিতে!

রাজধানীতে ভিজল স্বস্তির বৃষ্টিতে!

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা দাবদাহের পর রাজধানীতে নামল স্বস্তির বৃষ্টি। প্রচণ্ড গরমে জনজীবনে যখন নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছিল। ঠিক তখনই এক পশলা বৃষ্টি যেন মানুষের মধ্যে স্বস্তি এনে দিয়েছে। বৃষ্টির পর রাজধানীর আবহাওয়া শীতল হয়েছে।

শুক্রবার (০৯ জুন) বেলা ১১ টার পর আকাশ জুড়ে মেঘের খেলা শেষে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে রয়েছে মেঘের গর্জন ও ঝড়ো বাতাস।

এর আগে গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ সময়ে দেশের সর্বোচ্চ ৯৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে ফেনীতে—জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু কক্সবাজার উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায়, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি এবং বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

রাজশাহী, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, নেত্রকোনা ও সিলেট জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে—বলেও জানানো হয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে।

   

হাতির বিনয়ী আচরণে বিস্মিত!



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হাতিটি শুঁড় দিয়ে শিশুটির জুতা ফিরিয়ে দিচ্ছে । ছবি: সংগৃহীত

হাতিটি শুঁড় দিয়ে শিশুটির জুতা ফিরিয়ে দিচ্ছে । ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শক্তিশালী এবং বিশাল দৈত্যকার হয়েও বিনয়ী। পশুদের মধ্যে হাতি অনেকটা এরকমই। তবে, প্রাণীটি উত্তেজিত হলে কি রূপ ধারণ করতে পারে তা নিশ্চয়ই সকলের জানা! কিন্তু, তারপরও তারা সবচেয়ে আদরের প্রাণীদের মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। চতুরতা এবং কৌতুকপূর্ণ রঙ্গভঙ্গ দিয়ে সহজেই মানুষের হৃদয় জয় করে নেয়। চীনের একটি চিড়িয়াখানায় একটি হাতি যেন ফের এই কথাগুলোই প্রমাণ করল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে, একটি হাতির ঘেরের মধ্যে পড়ে যাওয়া একটি শিশুর জুতা ফিরিয়ে দিতে দেখা যায়। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এমন খবর জানিয়েছে।

এ ঘটনাটি চীনের শানডং-এর ওয়েইহাই শহরের একটি চিড়িয়াখানায় ঘটেছে।

ভিডিওটিতে দেখা যায়, হাতিটি একটি শিশুর জুতা ফিরিয়ে দিচ্ছে যা দুর্ঘটনাক্রমে তার ঘেরের ভিতরে পড়ে গেছে। 

ভারতের বন বিভাগের কর্মকর্তা সুশান্ত নন্দা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) ভিডিওটি শেয়ার করে। 

ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, চীনের একটি চিড়িয়াখানায় শান মাই নামের ২৫ বছরের একটি হাতির ঘেরের মধ্যে একটি শিশুর জুতা পড়ে আছে। পরে জুতাটি হাতিটির শুঁড় দিয়ে শিশুটিকে ফিরিয়ে দিতে দেখা যায়। 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি শেয়ারের পর অনেকেই হাতির দয়া এবং বুদ্ধিমত্তা দেখে বিস্মিত হয়েছে। অনেকেই ভিডিওটিতে মন্তব্য করেছেন। 

একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, হাতিটিকে চিড়িয়াখানায় বন্দি করে রাখা ঠিক হবে না। তাকে তার পুরনো আবাসস্থলে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।   

দ্বিতীয় একজন বলেছেন, হাতি খুবই বুদ্ধিমান এবং সংবেদনশীল প্রাণী।

এ দৃশ্য দেখে বিস্মিত হয়ে একজন লিখেছেন, একটি হাতির মধ্যে এতো বুদ্ধি ও ভালবাসা রয়েছে! 

উল্লেখযোগ্যভাবে, হাতিরা বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের মধ্যে দৃঢ়, অন্তরঙ্গ বন্ধন গড়ে তুলতেও পরিচিত এবং প্রায়শই একসাথে দৈনন্দিন কাজকর্মে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।

;

মাটিতে বসে ২০ হাজার কেজির ক্রেন টেনে বিশ্ব রেকর্ড! 



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জর্ডান স্টিফেনসন। ছবি: সংগৃহীত

জর্ডান স্টিফেনসন। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০ হাজার ৩০০ কেজির (২০.৩ টন) হাইড্রোলিক ক্রেন ধরি ধরে পাঁচ মিটার দূরত্ব টেনে অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক জর্ডান স্টিফেনসন (৩৩) আগের বিশ্ব রেকর্ডটি ভেঙে দিয়েছেন। আগের রেকর্ডটি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক কেভিন ফাস্টের দখলে ছিল। ২০২১ সালে তিনি ১৩ হাজার ৮৬ কেজির একটি পাবলিক বাস টেনেছিল। জর্ডান শরীরের ওপর অংশ দিয়ে ভারী বাহন টানা ক্যাটাগরিতে এ রেকর্ড গড়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।   

জর্ডান জানান, আমি একজন বডিবিল্ডার পাশাপাশি এর কোচ হিসেবে কাজ করছি। ছয় মাস ধরে এই রেকর্ড করার জন্য প্রশিক্ষণ নিয়েছি। এর জন্য আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। কিন্তু, এই রেকর্ড করার পর এখন নিজের কাছে খুবই ভালো লাগছে। 

রেকর্ড ভাঙার কয়েক সপ্তাহ পরে আবার একই ধরনের সক্ষমতা দেখান। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ‘রয়্যাল অ্যাডিলেড শোতে’ ওই সক্ষমতা দেখিয়ে প্রায় ৪০ হাজার অস্ট্রেলীয় ডলার তহবিল সংগ্রহ করেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ ২৮ লাখ টাকার বেশি। এই তহবিল তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুদের সহায়তাদানকারী স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান স্টারলাইট চিলড্রেনস ফাউন্ডেশনকে দান করেন। 

এই রেকর্ডের জন্য প্রতিযোগীকে বসার অবস্থানেই থাকতে হবে। কোমর থেকে শরীরের ওপর অংশের শক্তি দিয়ে বাহন টানতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিযোগী তাঁর পা দিয়ে কোনো ধরনের শক্তি উৎপাদন করতে পারবেন না। এই ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগীকে তাঁর পিঠ ও দুই হাতের মাংসপেশির ওপর প্রধানত নির্ভর করতে হয়।

অবশ্য জর্ডানের এই কাজ এবারই প্রথম নয়। ২০২১ সালে তিনি ১৮৪ টন ওজনের একটি ট্রেন টেনে বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন। তবে সেটা এক বছর পরই মিশরের আশরাফ মোহাম্মদ সুলিমানের কাছে হারাতে হয়েছে।

আগামী মাসে আরও বেশি রেকর্ড ভাঙার বড় পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান জর্ডান। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আরও অবিশ্বাস্য শক্তিশালী স্টান্টগুলো করে দাতব্যে সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহ করার ইচ্ছে রয়েছে তাঁর। 

;

মুগ্ধ করা কাশফুলের হাতছানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
শ্বেত শুভ্রতার হাতছানিতে বিমোহিত দর্শনার্থীরা

শ্বেত শুভ্রতার হাতছানিতে বিমোহিত দর্শনার্থীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

যখনই পশ্চিম আকাশ হয়ে নিদ্রায় যেতে চায় সূর্যিমামা ঠিক তখনই নীল আকাশে ভেসে বেড়ায় শ্বেত মেঘের ভেলা। শরতের সৌন্দর্যের উপমায় থাকে সাদা আকাশ আর শ্বেত রঙে মুগ্ধতা ছড়ানো কাশফুল। চারপাশে হতে দৃষ্টি কেড়ে নিয়ে মনে ফেরাচ্ছে সতেজতা। এ মনোরম প্রকৃতি অন্তরের গভীরাংশে নাড়া দেয়।

বর্ষার গুড়গুড় শব্দের দিনের শেষে আসে শরৎ। শরতের সাদা-শুভ্রতা নিয়ে দিগন্ত জুড়ে চোখ ধাঁধানো কাশফুলের সমাহার। শ্বেত শুভ্রতার কাশফুলের হাতছানিতে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। পথে-প্রান্তরে দেখা মিলে কাশফুলের। কাশফুলের অভয়ারণ্যে মন মিশে একাকার হয়ে ওঠে। জেগে ওঠে প্রাণ।

এরকম দৃশ্য চোখে পড়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুর উপজেলা সদর পুষ্টকুমারী চড়পাড়া সড়কের দক্ষিণ পাশে।

দেখা যায়, শুধু কাশবনে গিয়ে কাশফুল দেখা নয় বরং কাশফুলের সঙ্গে সখ্যতা গড়ছে প্রকৃতিপ্রেমী বহু মানুষ। দর্শনার্থীরা নিজে শুধু এ নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করেন না। তরুণ-তরুণীরা বিভিন্ন ভঙ্গিমায় কাশফুলের সাথে ছবি তুলছেন। সাদা কাশফুলের মন মাতানো দোল খাওয়া শীষ দেখতে তরুণ-তরুণীসহ বিভিন্ন বয়সের লোকজন বিকেলে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। মহাসড়কের পাশে কাশফুল থাকায় দর্শনার্থীরা আসতেও সুবিধা হচ্ছে। কাশফুলের শুভ্রতার সৌন্দর্য্য উপভোগ করার পাশাপাশি প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের স্বাক্ষী হতে নিজেরা ছবির ফ্রেমে বন্দী হচ্ছেন।

ঘুরতে আসা লিজা আক্তার বলেন, কাশফুল দেখে মনটা ভরে গেছে। বান্ধবীদের সাথে করে নিয়ে এসেছি। বিকেল বেলার সময়টা ভালোই লাগছে। অনেকেই নিজেদের ভঙ্গিমায় ছবি তুলছেন। দেখতে পাচ্ছি বিভিন্ন বয়সের মানুষ এসেছে। তারাও তাদের মোবাইল দিয়ে নিজেদের ছবি তুলছেণ। ছবি তুলতেই ব্যস্ত সময় পার করছেন।

ঘুরতে আসা রাকিব হাসান বলেন, বিকেলের বাতাস যেন শীতের আগমনের বার্তা দিচ্ছে। কাশফুলের সমারোহে শৈশবের স্মৃতিগুলোকেও স্মরণ করিয়ে দেয়। এই অপরূপ সৌন্দর্যের কাছে থাকতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।

কলেজ পড়ুয়া সাব্বির মিয়া বলেন, ঘুরতে কার না ভালো লাগে, আর যদি চোখের সামনে কাশফুল থাকে তাহলে তো কথায় নেই। আর এই সৌন্দর্য উপভোগ করতেই এখানে আসা। কাশফুল জানিয়ে দিচ্ছে শরৎকালের উপস্থিতি। কাশফুল তার অপরূপ সৌন্দর্য ডানা মেলে ছড়াচ্ছে।

;

এক্স-রে রিপোর্টে পেটের ভিতরে মিলল ইয়ারফোন, সিফটিপিনসহ ১০০ বস্তু



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পেটের ভিতর পাওয়া বস্তু। ছবি: সংগৃহীত

পেটের ভিতর পাওয়া বস্তু। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই বছর ধরে পেট ব্যথা, দুই দিনের বেশি সময় ধরে বমি বমি ভাব, অতিরিক্ত জ্বর নিয়ে ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের মোগার মেডিসিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল ৪০ বছরের এক ব্যক্তি। পেট ব্যথা না কমার কারণে ডাক্তাররা ব্যথার কারণ জানার জন্য এক্স-রে করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু, এক্স-রে  রিপোর্টে উঠে আসলো অদ্ভুত কিছু চিত্র। যা দেখে অবাক ডাক্তার, নার্সরা। রিপোর্টে দেখা গেলো তার পেটের ভিতরে রয়েছে ইয়ারফোন, ওয়াশার, নাট-বল্টু, তার, রাখি, লকেট, বোতাম, মোড়ক এবং একটি সেফটি পিনসহ প্রায় শতাধিক জিনিসপত্র। বিচিত্র এ খবরের সন্ধান দিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, পেট ব্যথা, জ্বর ও বমি বমি ভাব নিয়ে পাঞ্জাবের মোগার মেডিসিটি হাসপাতালের ভর্তি হয় ৪০ বছরের ব্যক্তি। পেট ব্যথা না কমার জন্য ডাক্তাররা এক্স-রে করেন। সেই রিপোর্টে দেখা গেল ইয়ারফোন, লকেট, স্ক্রু ও রাখির ছবি।

এনডিটিভি আরও জানায়, তিন ঘণ্টার দীর্ঘ অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসকরা সফলভাবে তার শরীর থেকে জিনিসপত্র বের করতে সক্ষম হন। তার পেট থেকে বের করা হয় ইয়ারফোন, ওয়াশার, নাট-বল্টু, তার, রাখি, লকেট, বোতাম, মোড়ক এবং একটি সেফটি পিনসহ প্রায় শতাধিক বস্তু।

হাসপাতালের ডিরেক্টর ডাঃ আজমির কালরা বলেন, এই ধরনের ঘটনার সম্মুখীন এই প্রথম হয়েছি। লোকটি দুই বছর ধরে পেটের সমস্যায় ভুগছিল। তার শরীর থেকে সমস্ত জিনিসপত্র সরানো হলেও লোকটির অবস্থা এখনও স্থিতিশীল নয়। দীর্ঘদিন এসব জিনিসপত্র তার পেটে থাকার কারণে অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।

লোকটির পরিবার জানায়, আমরাও এ দৃশ্য দেখে অবাক। কখন, কেন এসব জিনিসগুলো সে সেবন করেছে তা আমরাও জানি নয়া। তবে সে কিছুদিন ধরে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছিল বলে পরিবার থেকে জানানো হয়।

এর আগেও তারা তাকে বেশ কয়েকজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছিল কিন্তু কেউই তার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে পারেনি।




;