দিল্লির আকাশে বাংলাদেশ বাংলাদেশ ধ্বনি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি সমন্বিত প্যারেড কন্টিনজেন্ট মঙ্গলবার নয়াদিল্লীতে ভারতীয় ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি সমন্বিত প্যারেড কন্টিনজেন্ট মঙ্গলবার নয়াদিল্লীতে ভারতীয় ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অংশগ্রহণ করেন।

  • Font increase
  • Font Decrease

‘একসাথে লড়ি, একসাথে চলি, কিংবা ‘রক্তের বাঁধনে বাঁধা বন্ধন’ এমন হাজারো চেতনার শক্ত ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম সেরা বন্ধুপ্রতীম দুই দেশ। যেকোনো বিপদ আপদ ও সংকট প্রয়োজনে দুটি দেশই নিঃস্বার্থভাবে একে অন্যের পাশে নিঃসঙ্কোচে দাঁড়িয়ে যায়। ইতিহাসের পাতা উল্টালে এমন চিত্র আমরা দেখতে পাই।’

হাঁটি হাঁটি পা পা করে বাংলাদেশ ও ভারতের কুটনৈতিক সম্পর্ক এখন পাঁচ দশকের। বাংলাদেশ তাঁর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে এই ২০২১ সালে। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের ছিলো অকৃত্রিম সাহায্য ও সমর্থন। তাই স্বাধীনতা সুর্বণজয়ন্তীর বছর দুটি দেশের জন্যই বিশেষ অর্থবহ। তার ধারাবাহিকতায় বছরের শুরুতেই নতুন এক ইতিহাস রচিত হলো ভারতের রাজধানী দিল্লিতে।

মঙ্গলবার (২৬ জানুয়ারি) সকলে দিল্লির বাতাসে সুরের মুর্ছনায় অনুরণিত হয়েছে ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ ধ্বনি। ভারতের প্রজাতন্ত্র উপলক্ষে প্রতিবছর সেখানে কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। এবার ৭২তম দিবসেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তবে সেখানে ভিন্নমাত্রা যোগ করে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সরব উপস্থিতি। আর সেখানেই রচিত হয় নতুন ইতিহাস।

প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে কিছুদিন আগেই দিল্লি গিয়েছিল বাংলাদেশের ১২২ সদস্য বিশিষ্ট সশস্ত্রবাহিনীর কন্টিনজেন্ট। প্রথমবারের মতো এই জমজমাট কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করবেন-তাই সেখানে প্রস্তুতিও হয়েছে বেশ। মঙ্গলবার মূল কুচকাওয়াজে বাংলাদেশ সেনা ও নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে গঠিত কন্টিনজেন্টের নেতৃত্ব দেন লে. কর্নেল আবু মোহাম্মদ শাহনুর শাওন। তার ডেপুটি হিসেবে রয়েছেন লে. ফারহান ইশরাক ও ফ্লাইট লে. সাবিত রহমান।

কুচকাওয়াজে লে. কর্নেল বেনজীর আহমেদের নেতৃত্বে একটি ব্যান্ড দলও অংশ নেন। সুরের ছন্দে ‘শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রণি... বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ’ গানের পরিবেশনা মন ছুঁয়ে গেছে দিল্লিবাসীর।

কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন ভারতের রাষ্ট্রপতি শ্রী রামনাথ কোবিন্দ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্ত্রিসভার সদস্য, উচ্চ পর্যায়ের সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তারাও মনোমুগ্ধকর কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন।

এদিকে কুচকাওয়াজে বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের অংশগ্রহণ ও তাদের প্রস্তুতির ছবি নিয়মিতই প্রকাশ করা হয় ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে। এছাড়া বাংলাদেশের সশস্ত্রবাহিনী নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমসহ ফেসবুক টুইটারে ছিলো ভারতীয়দের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা।

প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে এই বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী তথা সেনা, নৌ ও বিমান এই তিনবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলো।

মুক্তিযুদ্ধের সামরিক রণকৌশলকে স্মরণে রেখে আজকের কুচকাওয়াজে অংশ নেওয়া সদস্যদের ১, ২, ৩, ৪, ৮, ৯, ১০ ও ১১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ১,২ ও ৩ ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টে ভাগ হয়ে অংশ নেন।

স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ নৌবাহিনী অপারেশন জ্যাকপটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ ও দুঃসাহসিক অভিযান সফলভাবে পরিচালনা করেছেন। সেই অপারেশনে প্রতিপক্ষের ২৬টি জাহাজ, সমুদ্র ও নৌ বন্ধর ধ্বংস করা হয়েছিল। বিমানবাহিনী কমপক্ষে ৫০টি বিমানহামলা সফলভাবে পরিচালনা করতে সক্ষম হয়েছিল।

সূত্র- এনডিটিভি, টুইটার,ফেসবুক।

   

ক্যাম্পসের বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য : অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্পাসগুলোতে ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’

তবে, তিনি ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে দেশটির শিক্ষার্থীদের নিরবতার সমালোচনা করেছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

এদিকে, হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রতিবাদকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কখনও কখনও রাসায়নিক টেজার ব্যবহার করছে। ফলে, বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে।

বিক্ষোভকে স্তব্দ করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বড় আকারের গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে দেশটির পুলিশ।

চীনের উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একদিনের বৈঠকের পর বেইজিংয়ে বক্তৃতাকালে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘এই ধরনের বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নাগরিকরা যেকোনো সময় তাদের মতামত, উদ্বেগ এবং ক্রোধ প্রকাশ করতে পারে, যা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে চীন।’

ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমি মনে করি, এই ধরনের বিক্ষোভ একটি দেশের শক্তিকে প্রতিফলিত করে।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিবাদকারীরা হামাসের নিন্দা করেনি, যারা গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে অভূতপূর্ব হামলা চালিয়েছিল।’

গাজা যুদ্ধ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, যুদ্ধ গতকাল শেষ হতে পারতো, এটি আগামীকালও শেষ হতে পারে। যদি হামাস তার অস্ত্র নামিয়ে বেসামরিকদের পেছনে লুকিয়ে থাকা বন্ধ করে জিম্মিদের মুক্তি দেয়। তবেই শান্তি ফিরবে।’

তিনি বলেন, ‘তবে হামাস সেটি না করে যুদ্ধের পথ বেছে নিয়েছে।’

;

মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের প্রস্তাবে রাশিয়ার ভেটো 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদের ১৩টি দেশই ওই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। একমাত্র দেশ হিসেবে ভেটো দেয় রাশিয়া। অপর দেশ চীন ভোটাভুটিতে অংশগ্রহণ করেনি। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির ওপর ভিত্তি করে নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান একটি খসড়া প্রস্তাবটি উত্থাপন করে। খসড়াটিতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাধর দেশের পাশাপাশি সব রাষ্ট্রকে মহাকাশের শান্তিপূর্ণ ব্যবহার এবং এতে অস্ত্র প্রতিযোগিতা প্রতিরোধের লক্ষ্যে সক্রিয়ভাবে অবদান রাখার আহ্বান জানানো হচ্ছে।’

খসড়ায় ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তি সমর্থনের জন্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়। মহাকাশে কোনো ধরনের গণবিধ্বংসী অস্ত্র বহনকারী কোনো বস্তুকে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন না করতে সম্মত হয়েছিল এতে স্বাক্ষরকারী সব দেশ।

বুধবার নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবটিতে একমাত্র দেশ হিসেবে রাশিয়ার ভেটো দেওয়ার সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির এমন পদক্ষেপকে ‘বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড। তিনি বলেন, সহজবোধ্য প্রস্তাবটি এ ধরনের প্রতিযোগিতা বন্ধে আইনগত বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করত। তবুও এতে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। অথচ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রকাশ্যে বলেছিলেন, মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের কোনো ইচ্ছা নেই মস্কোর।

লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘আজকের ভেটো প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। যদি আপনি নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে আপনি কি এমন একটি প্রস্তাবকে সমর্থন করবেন না, যা সে নিয়মগুলো মেনে চলাকেই নিশ্চিত করে? আপনি কী লুকাতে চান?’ অন্যদিকে জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার দূত ভাসিলি নেবেনজিয়া বলেন, প্রস্তাবটির পেছনে ‘গোপন ও নিষ্ঠুর’ উদ্দেশ্য রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের।

এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি দাবি করেন, মহাকাশভিত্তিক একটি অ্যান্টি-স্যাটেলাইট পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে রাশিয়া। পরে ওই অভিযোগ অস্বীকার করে মস্কো দাবি করে, ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির প্রতি তারা দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও বিষয়টি নিয়ে নিজ দেশের অবস্থান স্পষ্ট করেন। তিনি বলেন, মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে মস্কোর অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট।

বিবিসির খবরে বলা হয়, বৈশ্বিক নজরদারি, মার্কিন সামরিক অভিযান থেকে শুরু করে জিপিএস সিস্টেম, আর্থিক লেনদেনের মতো বেসামরিক কাজে ব্যবহারের জন্য অনেক ক্ষেত্রেই স্যাটেলাইট যোগাযোগের ওপর নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে তাদের স্যাটেলাইটগুলোকে টার্গেট করা হলে রীতিমতো অচল হয়ে পড়বে দেশটি।

;

গাজায় আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে ফ্রান্সের বিশ্ববিদ্যালয়েও বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার বিক্ষোভ ছড়িয়েছে ফ্রান্সের বিশ্ববিদ্যালয়েও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী সরবোন বিশ্ববিদ্যালয়ের  ক্যাম্পাসে যান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ক্যাম্পাসে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর আগমনকে ঘিরেই বিক্ষোভের ডাক দেন শত শত শিক্ষার্থী। ফিলিস্তিনকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। 

এদিন যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভকারীদের ঘিরে রাখে দাঙ্গা পুলিশ। বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মুখোমুখি অবস্থানে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গাজার পক্ষে শুরু হওয়া আন্দোলনের মতোই ফরাসি সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগে বিক্ষোভ বড় পরিসরে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যাশা সরবোনের শিক্ষার্থীদের। 

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরাইলের অভিযানের প্রতিবাদে ইসরাইলের প্রধান মিত্র ও পৃষ্ঠপোষক যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু থেকেই চলছিল। তবে সম্প্রতি তা আরও ব্যাপক রূপ নিয়েছে। 

ক্রমবর্ধমান এই বিক্ষোভ সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন। যে কারণে বিক্ষোভ দমনের নামে ধড়পাকড় চালানো হচ্ছে। তবে যত দিন যাচ্ছে, বিক্ষোভ তত ছড়িয়ে পড়ছে।

কলম্বিয়া ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে বিক্ষোভ। নতুন নতুন ক্যাম্পাসে তাঁবু গেড়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

;

ভারতে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ৮৮ আসনে ৬০.৭% ভোট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) স্থানীয় সময় বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত দেশটির ১৩টি রাজ্যের মোট ৮৮টি আসনে ভোট প্রদানের হার ৬০ দশমিক ৭ শতাংশ। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশটির ১৩টি রাজ্যের মধ্যে মণিপুর, ছত্তীসগঢ়, পশ্চিমবঙ্গ, অসম এবং ত্রিপুরায় ৭০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মহারাষ্ট্রে ভোটদানের হার সবচেয়ে কম। সেখানে ভোট পড়েছে যথাক্রমে ৫২ দশমিক ৬ শতাংশ, ৫৩ শতাংশ এবং ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশ।

এর আগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভারতের মোট ১০২টি লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল।

;