মোজাম্বিকে জঙ্গি হামলায় নিহত ৭, নিখোঁজ ৬০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোজাম্বিকের উত্তরাঞ্চলীয় শহর পালমায় জঙ্গিদের হামলায় অন্তত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও কমপক্ষে ৬০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। এ ঘটনায় হতাহতদের প্রায় সবাই বিদেশি নাগরিক। খবর বিবিসি।

দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগের এক মুখপাত্র জানিয়েছে, পালমা শহরে জঙ্গিদের হামলায় বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিক মারা গেছেন।

দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ১৭টি গাড়ির একটি বহর নিয়ে হামলা করা হয়। সেখানে সাতটি গাড়ি থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি গাড়িগুলো চলে গেছে। সেগুলোতে অন্তত ৫০-৬০ জন বিদেশি নাগরিক ছিল।

এ হামলার পর দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের নাগরিকদের উদ্ধারে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠাচ্ছে।

যেখানে এই হামলা চালানো হয়েছে সেখানে ফরাসি কোম্পানি টোটালের কয়েক বিলিয়ন ডলারের একটি তরল গ্যাসের প্রকল্প চলমান রয়েছে। এ কারণে সেখানে বহু বিদেশি কনট্রাক্টর ও তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবস্থান করছে।

হামলার বর্ণনায় গার্ডিয়ান বলছে, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের কয়েকশ নাগরিক হোটেলগুলোতে আশ্রয় নেয়। এর আগে তারা সেখান থেকে সাগর পাড়ি দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। শুধুমাত্র হোটেল আমারুলাতেই প্রায় ২০০ জন বিদেশি শ্রমিক আটকা পড়েছে।

ওমর সারাঙ্গা নামে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, হামলায় বহু হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, পালমা শহরে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিচ্ছিন্নভাবে গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। স্থানীয় মানুষদের অনেকে ভয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গেছে। আর যারা এখনো এলাকায় আছে, তারা বিভিন্ন ভবনে আশ্রয় নিয়েছে।

২০১৭ সাল থেকেই মোজাম্বিকের উত্তরাঞ্চলে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের তৎপরতা চলছে। প্রায়ই ওই অঞ্চলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

ফ্রান্সে নির্বাচনের প্রথম দফায় ডানপন্থিরা জয়ী , ম্যাখোঁর ভরাডুবি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ইমানুয়েল ম্যাখোঁ ও ডানপন্থি মেরিন লে পেন

ইমানুয়েল ম্যাখোঁ ও ডানপন্থি মেরিন লে পেন

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্সে রোববার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনের প্রথম দফায় জয় পেয়েছেন মেরিন লে পেনের নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থি দল ন্যাশনাল র‍্যালি (আরএন)। অন্যদিকে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর জোট রয়েছে তৃতীয় স্থানে।

অবশ্য আরএন এবার প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছে বলে আগেই বিভিন্ন জনমত জরিপে আভাস দেওয়া হয়েছিল।

বার্তাসংস্থা এএফপির বরাত দিয়ে সোমবার (১ জুলাই) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর মধ্যপন্থি জোট তৃতীয় স্থানে রয়েছে। রোববার ফ্রান্সের সংসদীয় নির্বাচনের প্রথম রাউন্ডে জয়ী হয়ে ডানপন্থিরা সরকার গঠন এবং প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণের ঐতিহাসিক সুযোগের সম্ভাবনা দেখছে। 

তবে মেরিন লে পেন-এর উগ্র ডানপন্থি আরএন দল আগামী ৭ জুলাই দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোটের পর ফরাসি জাতীয় অ্যাসেম্বলিতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তাদের নিরঙ্কুশ সংখ্যগরিষ্ঠতা প্রয়োজন।

মূলত, গত জুন মাসের ৬-৯ তারিখের ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট নির্বাচনে আরএন-এর হাতে ম্যাখোঁর মধ্যপন্থি জোটের ভরাডুবি হলে, ম্যাখোঁ বেশ আকস্মিকভাবেই জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দেন। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিজের কিছু ঘনিষ্ঠ মিত্রদেরও হতবাক করে দেন ম্যাখোঁ।

কিন্তু তার এই সিদ্ধান্তকে অনেকে বাজি ধরার সাথে তুলনা করেছেন, যা এখন উল্টো ফল দিতে যাচ্ছে। ম্যাখোঁর জোট এখন পার্লামেন্টে আগের চেয়ে ছোট আকার ধারণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে ম্যাখোঁর ক্ষমতা তার মেয়াদের বাকি তিন বছরে অনেকটা খর্ব হয়ে যাবে।

ফ্রান্সের শীর্ষস্থানীয় পোলিং সংস্থাগুলোর হিসেব অনুযায়ী, রোববারের নির্বাচনে আরএন পেয়েছে ৩৪.৫ শতাংশ ভোট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বামপন্থি নিউ পপুলার ফ্রন্ট অ্যালায়েন্স ২৮.৫ থেকে ২৯.১ শতাংশ ভোট পেয়েছে। আর ম্যাখোঁর জোট পেয়েছে ২০.৫ শতাংশ থেকে ২১.৫ শতাংশ ভোট।

পোলিং সংস্থাগুলোর হিসাব অনুযায়ী, ৫৭৭ আসনের পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাবে আরএন। কিন্তু দ্বিতীয় রাউন্ডের পর তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৮৯ আসন পাবে কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়।

সংস্থাগুলোর হিসেবে অবশ্য ভিন্নতা আছে। ইপসস-এর প্রজেকশন অনুযায়ী, আরএন পাবে ২৩০ থেকে ২৮০ আসন; ইফপ-এর হিসাব হচ্ছে- তারা ২০৪ থেকে ২৭০টি আসন পাবে; এবং এলাব একমাত্র সংস্থা যারা এরএন-এর আসন সংখ্যা ২৬০ থেকে ৩১০টির মধ্যে থাকবে বলে অনুমান করেছে।

প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ এক বিবৃতিতে যেসব এলাকায় কোনও প্রার্থী প্রথম রাউন্ডে জয় পাননি এবং যেখানে দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে, সেসব জায়গায় উগ্র ডানপন্থিদের বিরুদ্ধে বড় জোট গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।

ডানপন্থি ন্যাশনাল র‍্যালি দলের নেতা ২৮ বছর বয়সী জর্ডান বারদেল্লার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বামপন্থি জোট এবং প্রেসিডেন্টের দল আশা করছে, দ্বিতীয় রাউন্ডে জায়গা বুঝে একে-অপরের প্রার্থীকে ভোট দিলে আরএন নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে না। রাফায়েল গ্লুক্সমান নামে বামপন্থি জোটের এক প্রভাবশালী নেতা বলেন, ‘ফ্রান্সেকে বিপর্যয় থেকে রক্ষা করার জন্য আমাদের হাতে সাত দিন সময় আছে।’

ফ্রান্সের অসাধারণ গুরুত্ববহনকারী এবং মেরুকরণের এই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এলাব সংস্থার হিসেবে ভোটের হার ছিল ৬৭.৫ শতাংশ। নিয়মিত সংসদীয় নির্বাচনে ১৯৮১ সালের পর এটাই ফ্রান্সে সবচেয়ে বেশি ভোটের হার।

দুই বছর আগে ২০২২ সালে ভোটার উপস্থিতি ছিল মাত্র ৪৭.৫ শতাংশ। ম্যাখোঁ বলেন, ভোটদানের এই উচ্চ হার দেখিয়ে দিয়েছে, ‘আমাদের দেশবাসীর জন্য এই নির্বাচন কত গুরুত্বপূর্ণ।’

;

'অত্যন্ত বিপজ্জনক' ঝড় বেরিল আঘাত হানতে পারে সোমবার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
'অত্যন্ত বিপজ্জনক' ঝড় বেরিল আঘাত হানতে পারে সোমবার

'অত্যন্ত বিপজ্জনক' ঝড় বেরিল আঘাত হানতে পারে সোমবার

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব আটলান্টিক মহাসাগরে সৃষ্ট চলতি মৌসুমের প্রথম হারিকেন বেরিল আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে ক্যারিবীয় অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে। ঝড়টি ক্যারিবীয় অঞ্চলে ঘণ্টায় ১৭৯ থেকে ২০৯ কিলোমিটার বাতাসের গতিবেগ নিয়ে তাণ্ডব চালাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার (এনএইচসি) বরাত দিয়ে কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিএদনে বলা হয়, আগামীকাল সোমবার (১ জুলাই) হারিকেনটি দ্বীপটিতে ভয়াবহ তাণ্ডব চালাতে পারে বলে সতর্ক করেছে ইউএস ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার (এনএইচসি)।

এনএইচসি জানিয়েছে, বার্বাডোস থেকে প্রায় ৬৭৫ কিলোমিটার (৪২০ মাইল) পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থান করছে বেরিল। সোমবার সকালে এটি উইন্ডওয়ার্ড দ্বীপপুঞ্জে আঘাত হানতে পারে। সেই সময় ভয়াবহ বিপজ্জনক ঝড়ে পরিণত হতে পারে বেরিল।

ধারণা করা হচ্ছে, ঝড়টি ক্যাটাগরি-৩ বা এরও বড় হারিকেনে রূপ নেবে। ঘণ্টায় এর বাতাসের গতিবেগ থাকবে ১১১ মাইল (১৭৯ কিলোমিটার)।

এনএইচসি আরও বলেছে, বার্বাডোস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডাইনস এবং গ্রেনাডা, মার্টিনিক, টোবাগো এবং ডোমিনিকাতে হারিকেনের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

হারিকেন বিশেষজ্ঞ মাইকেল লোরির মতে, ১৯৫৭ সালের অড্রে এবং ১৯৬৬ সালের আলমার পরে আটলান্টিকে চলতি জুনে রেকর্ড বেরিল তৃতীয় ক্যাটাগরির হারকেন।

এদিকে, হারিকেন বেরিলের তাণ্ডবের আশঙ্কায় বার্বাডোস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট, গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ, গ্রানাডা এবং টোবাগোতে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার বলেছে, এসব দ্বীপে ১৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে বাসিন্দাদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বেরিলের আঘাতের সময় ক্যারিবীয় দ্বীপগুলোতে জোয়ারের স্তর স্বাভাবিকের তুলনায় ৯ ফুট বৃদ্ধি পেতে পারে।

;

রুশ হামলার পর ফের অস্ত্র সরবরাহের আহ্বান জানিয়েছেন জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শনিবার পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহ ‘জোরদার’ করার আহ্বান জানিয়েছেন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে রাশিয়ার হামলায় দুই শিশুসহ ৭ জন নিহত হওয়ার পর তিনি এমন আহ্বান জানালেন। খবর এএফপি’র।

সেখানে হামলার পর জেলেনস্কি বলেন, ‘এই যুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন ধরনের বিলম্বের অর্থ হল মানুষের প্রাণহানি।’

খবরে বলা হয়, ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ভিলনিয়ানস্ক শহরে রাশিয়া এই হামলা চালায়।

;

ভারতের নতুন সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের নতুন সেনাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। দেশটির ৩০তম সেনাপ্রধান হলেন তিনি।

এনডিটিভি জানিয়েছে, রবিবার (৩০ জুন) সেনাপ্রধান হিসাবে মনোজ পাণ্ডের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তার পরেই দায়িত্ব গ্রহণ করেন উপেন্দ্র। তিনি এত দিন ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপপ্রধান পদে ছিলেন।

জানা গেছে, জম্মু ও কাশ্মীর এবং চীন সীমান্ত সামলানোর বিশেষ অভিজ্ঞতা রয়েছে উপেন্দ্রের। সেনাবাহিনীর সঙ্গে দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে যুক্ত তিনি।

একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে টীন সীমান্ত সংক্রান্ত সমস্যা সামলেছেন উপেন্দ্র। চীনের সঙ্গে সমঝোতার আলোচনায়ও অন্যতম ছিলেন তিনি।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি সেনাবাহিনীর উপপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছিলেন উপেন্দ্র। তার আগে তিনি ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত নর্দার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ইন চিফ ছিলেন।

বর্তমানে সেনাপ্রধান হিসাবে তাকে নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর সঙ্গে কাজ করতে হবে।

মধ্যপ্রদেশের রেওয়ার স্কুলের ছাত্র ছিলেন উপেন্দ্র। ১৯৮৪ সালে তিনি ১৮ জম্মু-কাশ্মীর রাইফেলসে যোগ দেন।

ভারতের সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার পর দীর্ঘ ৪০ বছরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পেয়েছেন। নর্দার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার হিসাবে দীর্ঘ দিন কাশ্মীরে কাজ করেছেন উপেন্দ্র। সেখানে একাধিক সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের পরিকল্পনা করেছেন এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন।

চীনের ক্ষেত্রেও বিশেষ অভিজ্ঞতা রয়েছে উপেন্দ্রের। চীনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ এবং টানাপড়েন চলাকালীন সমঝোতার জন্য যারা আলোচনা করেছিলেন, তাদের মধ্যে উপেন্দ্র ছিলেন অন্যতম।

;