হিংসায় মদদ: তদন্তে সহায়তা করতে মিঠুনকে আদালতের নির্দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউড তারকা মিঠুন চক্রবর্তীকে হিংসায় মদদ দেওয়ার অভিযোগের তদন্তে পুলিশকে সাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। গতকাল শুক্রবার (১১ জুন) মিঠুনের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের করা মামলা খারিজের শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্ট এই রায় দেয়।

মিঠুন চক্রবর্তী তার বিরুদ্ধে করা তৃণমূল কংগ্রেসের মামলাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে মন্তব্য করেছেন। তার আইনজীবী মামলাটি খারিজের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেন। গতকাল শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে এর শুনানি হয়। শুনানির পর বিচারপতি নির্দেশ দেন মিঠুন চক্রবর্তীকে হিংসায় মদদ দেওয়ার অভিযোগের তদন্তে পুলিশকে সাহায্য করতে হবে। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী শুক্রবার।

শুনানিতে বিচারপতি বলেন, পরবর্তী শুনানির দিন মিঠুনের আদালতে হাজির না হলেও চলবে। তবে তদন্তে পুলিশকে সার্বিক সাহায্য করতে হবে। প্রয়োজনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশ জিজ্ঞাসা করতে পারবে। এ জন্য মিঠুনকে তার ই-মেইল আইডি দিতে বলা হয়।

মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে কলকাতার মানিকতলা থানায় এফআইআর দায়ের করে তৃণমূল কংগ্রেস। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনে মিঠুন বিজেপির হয়ে প্রচারে নেমেছিলেন। সেসময় তিনি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন—গত ৬ মে থানায় এমন অভিযোগ করে তৃণমূল।

অভিযোগে তৃণমূল বলেছে, মিঠুন চক্রবর্তী বিজেপির প্রচারে এসে তৃণমূলের বিরুদ্ধে নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দেন। হিংসায় মদদ দেন। বিশেষ করে তিনি উসকানিমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে এই রাজ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট ও শান্তিভঙ্গের চেষ্টা চালান। এমনকি বিভিন্ন গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্বেষ ছড়ান।

মিঠুন চক্রবর্তীর আইনজীবী বিকাশ সিং বলেন, রাজনৈতিক হিংসা চরিতার্থ করতেই মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে এ ধরনের মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। তিনি আরও বলেন, মিঠুন চক্রবর্তীর সংলাপে যদি নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ হতো, তাহলেতো নির্বাচন কমিশনই মিঠুনের বিরুদ্ধে নোটিশ দিত। কিন্তু নির্বাচন কমিশন থেকে কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি মিঠুন চক্রবর্তীকে।

আইনজীবী বিকাশ সিং বলেন, নিজের অভিনীত ছবির সংলাপ তিনি ভোটের ময়দানে ব্যবহার করেছেন। যে সংলাপ সেন্সর বোর্ড আগেই অনুমোদন করেছেন। তাই এই অভিযোগও ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক। মিঠুন চক্রবর্তী যখন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন তখনো তিনি এই সংলাপগুলো ব্যবহার করেছিলেন।

ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী গত ৭ মার্চ কলকাতার মোদির ব্রিগেড সমাবেশে মোদির হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। তখন মিঠুন দর্শকেরা তার কাছ থেকে সংলাপ শোনার আবদার করলে, মিঠুন তা শুনিয়ে দেন—‘মারব এখানে, লাশ পড়বে শ্মশানে।’ এরপর মিঠুন বলেন, এবার আমি নতুন আরেকটি সংলাপ শোনাব, ‘আমি জলঢোরা নই, বেলেবোরাও নই, আমি জাত গোখরো, এক ছোবলেই ছবি।’

   

ক্যাম্পসের বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য : অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্পাসগুলোতে ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’

তবে, তিনি ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে দেশটির শিক্ষার্থীদের নিরবতার সমালোচনা করেছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

এদিকে, হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধের প্রতিবাদকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কখনও কখনও রাসায়নিক টেজার ব্যবহার করছে। ফলে, বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে।

বিক্ষোভকে স্তব্দ করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বড় আকারের গ্রেপ্তার অভিযান চালিয়েছে দেশটির পুলিশ।

চীনের উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একদিনের বৈঠকের পর বেইজিংয়ে বক্তৃতাকালে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘এই ধরনের বিক্ষোভ আমাদের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নাগরিকরা যেকোনো সময় তাদের মতামত, উদ্বেগ এবং ক্রোধ প্রকাশ করতে পারে, যা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে চীন।’

ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘আমি মনে করি, এই ধরনের বিক্ষোভ একটি দেশের শক্তিকে প্রতিফলিত করে।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিবাদকারীরা হামাসের নিন্দা করেনি, যারা গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে অভূতপূর্ব হামলা চালিয়েছিল।’

গাজা যুদ্ধ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, যুদ্ধ গতকাল শেষ হতে পারতো, এটি আগামীকালও শেষ হতে পারে। যদি হামাস তার অস্ত্র নামিয়ে বেসামরিকদের পেছনে লুকিয়ে থাকা বন্ধ করে জিম্মিদের মুক্তি দেয়। তবেই শান্তি ফিরবে।’

তিনি বলেন, ‘তবে হামাস সেটি না করে যুদ্ধের পথ বেছে নিয়েছে।’

;

মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের প্রস্তাবে রাশিয়ার ভেটো 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত মহাকাশে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদের ১৩টি দেশই ওই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। একমাত্র দেশ হিসেবে ভেটো দেয় রাশিয়া। অপর দেশ চীন ভোটাভুটিতে অংশগ্রহণ করেনি। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির ওপর ভিত্তি করে নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান একটি খসড়া প্রস্তাবটি উত্থাপন করে। খসড়াটিতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাধর দেশের পাশাপাশি সব রাষ্ট্রকে মহাকাশের শান্তিপূর্ণ ব্যবহার এবং এতে অস্ত্র প্রতিযোগিতা প্রতিরোধের লক্ষ্যে সক্রিয়ভাবে অবদান রাখার আহ্বান জানানো হচ্ছে।’

খসড়ায় ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তি সমর্থনের জন্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়। মহাকাশে কোনো ধরনের গণবিধ্বংসী অস্ত্র বহনকারী কোনো বস্তুকে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন না করতে সম্মত হয়েছিল এতে স্বাক্ষরকারী সব দেশ।

বুধবার নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবটিতে একমাত্র দেশ হিসেবে রাশিয়ার ভেটো দেওয়ার সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির এমন পদক্ষেপকে ‘বিভ্রান্তিকর’ বলে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড। তিনি বলেন, সহজবোধ্য প্রস্তাবটি এ ধরনের প্রতিযোগিতা বন্ধে আইনগত বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করত। তবুও এতে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া। অথচ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রকাশ্যে বলেছিলেন, মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র স্থাপনের কোনো ইচ্ছা নেই মস্কোর।

লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেন, ‘আজকের ভেটো প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। যদি আপনি নিয়ম মেনে চলেন, তাহলে আপনি কি এমন একটি প্রস্তাবকে সমর্থন করবেন না, যা সে নিয়মগুলো মেনে চলাকেই নিশ্চিত করে? আপনি কী লুকাতে চান?’ অন্যদিকে জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার দূত ভাসিলি নেবেনজিয়া বলেন, প্রস্তাবটির পেছনে ‘গোপন ও নিষ্ঠুর’ উদ্দেশ্য রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের।

এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি দাবি করেন, মহাকাশভিত্তিক একটি অ্যান্টি-স্যাটেলাইট পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে রাশিয়া। পরে ওই অভিযোগ অস্বীকার করে মস্কো দাবি করে, ১৯৬৭ সালের মহাকাশ চুক্তির প্রতি তারা দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও বিষয়টি নিয়ে নিজ দেশের অবস্থান স্পষ্ট করেন। তিনি বলেন, মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে মস্কোর অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট।

বিবিসির খবরে বলা হয়, বৈশ্বিক নজরদারি, মার্কিন সামরিক অভিযান থেকে শুরু করে জিপিএস সিস্টেম, আর্থিক লেনদেনের মতো বেসামরিক কাজে ব্যবহারের জন্য অনেক ক্ষেত্রেই স্যাটেলাইট যোগাযোগের ওপর নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে তাদের স্যাটেলাইটগুলোকে টার্গেট করা হলে রীতিমতো অচল হয়ে পড়বে দেশটি।

;

গাজায় আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে ফ্রান্সের বিশ্ববিদ্যালয়েও বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার বিক্ষোভ ছড়িয়েছে ফ্রান্সের বিশ্ববিদ্যালয়েও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী সরবোন বিশ্ববিদ্যালয়ের  ক্যাম্পাসে যান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। ক্যাম্পাসে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর আগমনকে ঘিরেই বিক্ষোভের ডাক দেন শত শত শিক্ষার্থী। ফিলিস্তিনকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। 

এদিন যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়। বিক্ষোভকারীদের ঘিরে রাখে দাঙ্গা পুলিশ। বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মুখোমুখি অবস্থানে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গাজার পক্ষে শুরু হওয়া আন্দোলনের মতোই ফরাসি সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগে বিক্ষোভ বড় পরিসরে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যাশা সরবোনের শিক্ষার্থীদের। 

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরাইলের অভিযানের প্রতিবাদে ইসরাইলের প্রধান মিত্র ও পৃষ্ঠপোষক যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ শুরু থেকেই চলছিল। তবে সম্প্রতি তা আরও ব্যাপক রূপ নিয়েছে। 

ক্রমবর্ধমান এই বিক্ষোভ সামাল দিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্মকর্তারা রীতিমত হিমশিম খাচ্ছেন। যে কারণে বিক্ষোভ দমনের নামে ধড়পাকড় চালানো হচ্ছে। তবে যত দিন যাচ্ছে, বিক্ষোভ তত ছড়িয়ে পড়ছে।

কলম্বিয়া ও ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে বিক্ষোভ। নতুন নতুন ক্যাম্পাসে তাঁবু গেড়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

;

ভারতে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ৮৮ আসনে ৬০.৭% ভোট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) স্থানীয় সময় বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত দেশটির ১৩টি রাজ্যের মোট ৮৮টি আসনে ভোট প্রদানের হার ৬০ দশমিক ৭ শতাংশ। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশটির ১৩টি রাজ্যের মধ্যে মণিপুর, ছত্তীসগঢ়, পশ্চিমবঙ্গ, অসম এবং ত্রিপুরায় ৭০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মহারাষ্ট্রে ভোটদানের হার সবচেয়ে কম। সেখানে ভোট পড়েছে যথাক্রমে ৫২ দশমিক ৬ শতাংশ, ৫৩ শতাংশ এবং ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশ।

এর আগে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভারতের মোট ১০২টি লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল।

;