দূষণে বাড়ছে শিশুমৃত্যু, কমছে মানুষের আয়ু!



মায়াবতী মৃন্ময়ী, কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কলকাতা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈশ্বিক দূষণের নানামুখী প্রকোপের কুপ্রভাব দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলেও দৃশ্যমান। বিশেষত, ভারতে দূষণের মাত্রার নিরিখে রাজধানী দিল্লি থেকে পিছিয়ে থাকলেও ক্রমশ আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে পাশের শহর কলকাতার পরিস্থিতি। সে দেশের জাতীয় রিপোর্টের পাশাপশি আন্তর্জাতিক সংস্থা সি৪০-এর সমীক্ষায় সামনে এসেছে কলকাতার ভয়াবহ বাস্তবতার চিত্র। তাপবিদ্যুৎ থেকে উৎপন্ন কয়লাজাত বিষাক্ত ধোঁয়ার কারণে অপরিণত শিশুমৃত্যুর ঘটনায় বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থান অধিকার করেছে কলকাতা।

এমনিতেই ভারতে দূষণ প্রবণতা ব্যাপক। দিল্লি তো বটেই, প্রতিবছর শীত পড়লেই কলকাতা, মুম্বাই, এলাহাবাদ-সহ ভারতের একাধিক শহরের অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে। বায়ুদূষণে হাঁসফাঁস করে ভারতের অন্যতম মেট্রোসিটিগুলো। এর আগে বিশ্বের সবথেকে দূষিত শহরের তালিকায় প্রথম ১০০-র মধ্যে জায়গা পেয়েছিল কলকাতা-সহ ভারতের ১৫টির বেশি শহর। এবার দূষণ সম্পর্কে ভারতকে আরও একবার কড়া সতর্কতা দিলেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণা জানাচ্ছে, বায়ু দূষণের জেরে ৪০ শতাংশ ভারতীয়দের গড় আয়ু কমতে চলেছে প্রায় ৯ বছর। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউটের প্রকাশিত বিস্তারিত রিপোর্টে ফুটে উঠছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য।

জলবায়ু পরিবর্তনের নিরিখে বিশ্বের ৬১টি মেগাসিটির ওপর একটি বিশেষ সমীক্ষা চালিয়েছিল সি৪০ (C40)। বছর দুয়েক আগে ২০১৯ সালে শুরু হয়েছিল তথ্য সংগ্রহের কাজ। তারপর প্রকাশ্যে আসে সেই চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট। তাতে জানা যাচ্ছে, তাপবিদ্যুৎজনিত কারণে কলকাতাতে দূষণের হার সবচেয়ে বেশি। আর সেই কারণেই অপরিণত অবস্থাতেই মৃত্যু হচ্ছে বহু শিশুর। পরিসংখ্যান অনুযায়ী সেই তালিকায় শীর্ষস্থানেই রয়েছে কলকাতা। উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে ২০৩০ সালের মধ্যে সংখ্যাটা ১০ হাজার স্পর্শ করবে বলে সতর্ক করছেন সি৪০-এর গবেষকরা।

কয়লাজনিত দূষণে কলকাতার এমন শোচনীয় অবস্থার কারণ কী, তা নিয়েও গবেষকরা চিন্তিত। সমীক্ষকদের মতে, কলকাতার ৫০০ কিলোমিটারের মধ্যেই অবস্থিত ভারতের ২০ শতাংশ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। কয়লা থেকে উৎপন্ন দূষিত ধোঁয়া এবং উড়ন্ত ছাই বা ফ্লাইং অ্যাশ বহুদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ার কারণে, তার সরাসরি প্রভাব পড়ে তিলোত্তমা কলকাতায়। গবেষণার তথ্যানুযায়ী, শুধু কলকাতাই নয়, কয়লাজনিত দূষণে জর্জরিত গোটা পশ্চিমবঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। পাশাপাশি, ভৌগোলিক দিক থেকে দেখতে গেলে, পশ্চিমবঙ্গের একটা বড়ো অংশের অবস্থান কোল-বেল্টে। ফলত কয়লা উত্তোলনের ক্ষেত্রেও দূষণ ছড়াচ্ছে সমানভাবে।

বর্তমানে কলকাতায় কয়লাজনিত বায়ু দূষণের মাত্রা ২.৫ পিএম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুযায়ী, যা স্বাভাবিক মাত্রার সাত গুণ। কিন্তু তারপরেও জাতীয় কিংবা রাজ্যস্তরে সেইভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলেই অভিমত সি৪০-এর। অন্যদিকে ২০২০ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে তাপবিদ্যুৎ এবং কয়লার উৎপাদন ২৮ শতাংশ বৃদ্ধি করার কর্মসূচি নিয়েছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। যা আগামীতে দূষণের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলবে বলেই আশঙ্কা গবেষকদের।

এতে ভয়াবহ প্রভাব পড়তে চলেছে কলকাতায়। কেবলমাত্র কলকাতাতেই অপরিণত অবস্থায় মৃত্যুর হার বাড়বে ৫০ শতাংশ। গোটা ভারতের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ছাড়িয়ে যাবে ৩১ হাজার। শিশুদের পাশাপাশি গর্ভবতী মহিলা, প্রবীণ নাগরিক এবং যুবকরাও শ্বাসজনিত কঠিন রোগের শিকার হবেন বলেই অভিমত সি৪০-এর গবেষকদের। পাশাপাশি বায়ু দূষণের জেরে ৪০ শতাংশ ভারতীয়দের গড় আয়ু প্রায় ৯ বছর কমার ঝুঁকিও রয়েছে।

   

ব্রাজিলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের দক্ষিণের রিও গ্রান্ডে ডো সুল রাজ্যে ঝড় ও বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪ জনে দাঁড়িয়েছে।

দেশটির বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা শুক্রবার (১৭ ) জানিয়েছে, গত ২৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা প্রায় প্রতিদিনই বেড়েছে।

সংস্থাটির মতে, রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলের অন্তত ৪৬১টি পৌরসভায় প্রায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং মোট ৬ লাখ ২০ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ১৯ দিনের জরুরি অবস্থার মধ্যে ৮২ হাজারেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নজিরবিহীন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে রাজ্যটিতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর ফলে দক্ষিণ ব্রাজিলের ভয়াবহ বন্যা ও ঝড়ের সৃষ্টি হয়।

রাজ্যেটির রাজধানী পোর্তো আলেগ্রের সালগাদো ফিলহো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি প্লাবিত হওয়ায় সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে, দেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে চিলিতে তার রাষ্ট্রীয় সফর স্থগিত করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও দা সিলভা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে গত সোমবার (১৪ মে) জানিয়েছিল যে, বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কারণে আগামী ১৭ ও ১৮ মে প্রেসিডেন্টের চিলি সফর হচ্ছে না।

ব্রাজিলের সরকারি হিসেবে বলা হয়েছে, বন্যার ফলে এখনও ১২৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

;

বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবনের ’’জেসিএক্স আইকন-১০০’’ অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে।

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড ৩৮ দশমিক ৬০ কাঠা জমির উপর এই ভবন নির্মাণ করছে। ৩টি বেইজমেন্ট ও ১টি গ্রাউন্ড ফ্লোর ছাড়াও ভবনটিতে ৬ হাজার ৯০০ বর্গফুট থেকে শুরু করে ১৫ হাজার ৩০০ বর্গফুট পর্যন্ত আয়তনের ২১টি ফ্লোর রয়েছে।

বসুন্ধরা আই এক্সটেনশনের মাদানী এভিনিউ সংলগ্ন নর্থ-সাউথ এভিনিউ ১৩০ ফুট ও ৫০ ফুট রাস্তা সংলগ্ন আইকন-১০০ ভবনের খুব কাছেই গলফ ক্লাব, বসুন্ধরা টগি ফান ওয়ার্ল্ড রয়েছে। প্রকল্পটি আমেরিকান এ্যাম্বাসি (মাদানী এভিনিউ) থেকে মাত্র ৫ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। এখানে সব ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সত্যিকার অর্থেই নতুন দিগন্ত সূচনা করবে বলে আশা জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের।

প্রকল্পটিতে রয়েছে অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য রয়েছে হ্যালিপ্যাড। এছাড়াও প্রকল্পটিতে রয়েছে পরিবেশ বান্ধব সর্বাধুনিক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এবং স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট। লিফট হিসাবে বিল্ডিংটিতে থাকছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির লিফট। সার্বক্ষণিক জেনারেটর ব্যাক-আপ।

এ প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে কাজ করছে সুদক্ষ দেশি-বিদেশী জনবল। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জেসিএক্স বসুন্ধরা বাসীকে উপহার দিতে যাচ্ছে একটি পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের বিজনেস হাবর

আজ শনিবার (১৮ মে) প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত গ্রাউন্ড ব্রেকিং সিরিমনিতে যোগ দেন জেসিএক্স ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইকবাল হোসেন চৌধুরী।

তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠেছে দেশের সব চেয়ে অভিজাত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। আমরা সব সময় চেষ্টা করি গ্রাহকের আস্থা ও গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প হস্তান্তর করার। তারই ধারাবাহিকতায় আইকন ১০০ প্রকল্পের কাজ শুরুর আগেই প্রকল্পে প্রায় ৩৩ শতাংশ স্পেস বুকিং হয়েছে।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন, জাপানের ক্রিড সিএফও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাসানোবু কামিয়ামা, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের ফাইন্যান্স ডিরেক্টর এম মুহিত হাসান, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের পার্টনার ডিরেক্টর সিদ্দিকুর রহমান, ডিরেক্টর আসিফ মাহমুদ চৌধুরী ও সাপ্লাইচেইন ডিরেক্টর মির্জা গোলাম রহমান। উপস্থিত ছিলেন এ প্রকল্পের সম্মানিত ক্রেতাগন, বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ এবং শুভাকাঙ্খীগণ। 

;

জাবালিয়া শিবিরে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ১৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর গাজা উপত্যকার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে বাড়ি ফেরার পথে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের হামলায় ১৫ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সিনহুয়া।

শনিবারের (১৮ মে) এই হামলা এবং হতাহতের খবর নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি সরকারি বার্তা সংস্থা ওয়াফা।

ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা সূত্র সিনহুয়াকে জানিয়েছে, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান গাজার ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য নির্মিত জাবালিয়া শিবিরে আবাসিক বাড়ি এবং একটি আশ্রয় কেন্দ্রেও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ফলে জাবালিয়া শিবিরে বড় বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে জানা গেছে। হামলার পর সেখানে অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসকর্মীরা সেখানে পৌঁছেছেন।

উল্লেখ্য, এই জাবালিয়া শিবিরে বেশ কয়েক দিন ধরেই সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল।

এদিকে, গাজার রাফাহতে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে যৌথ চিঠি পাঠিয়েছে ১৩টি মিত্র দেশ। দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা পাঁচ পাতার একটি চিঠিতে স্বাক্ষর করে তা ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজের হাতে তুলে দেন এবং একই সঙ্গে সে চিঠি জনসম্মুখেও প্রকাশ করেন।

ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা রাফাহতে পূর্ণ মাত্রার সামরিক অভিযানের বিরোধিতা পুনর্ব্যক্ত করছি, যা বেসামরিক জনগণের ওপর বিপর্যয়কর পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

চিঠিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্যদেশ ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস ও সুইডেন।

;

ভারতে বাসে আগুন লেগে নিহত ৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে শনিবার (১৮ মে) একটি বাসে আগুন লেগে ৬ নারীসহ অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১৫ জন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন বলে জানায় পুলিশ।

পাশ্ববর্তী পাঞ্জাব রাজ্য থেকে নারী ও শিশুসহ হিন্দু তীর্থযাত্রীদের বহন কারী বাসটি তীর্থযাত্রা থেকে ফেরার পথে কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল এক্সপ্রেসওয়ের নূহ জেলার টাউরে কাছে পৌঁছালে চলন্ত বাসটিতে আগুন ধরে যায়। বাসটিতে ৬০ জন যাত্রী ছিলেন, আগুন লেগে তাদের ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আরও ১৫ জন আহত হয়েছে।

একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।
পুলিশ জানায়, তীর্থযাত্রীরা যৌথভাবে একটি বাস ভাড়া করে উত্তর প্রদেশের মথুরা এবং বৃন্দাবনে বেড়াতে গিয়েছিলেন।‘দুর্ভাগ্যজনক বাসটি পাঞ্জাবে ফেরার সময় হঠাৎ আগুন ধরে যায়’ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, আগুন লাগার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

;