ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে হাওয়াই দ্বীপ, নিহত ৬



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন অংশ। এর মধ্যে চারদিকে সমুদ্র বেষ্টিত মাউইতে দাবানলে ছয়জন নিহত এবং আহত হয়েছেন আরও অনেক।

দেশটির কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানায়।

মাউই কাউন্টির মেয়র রিচার্ড মিসেন ছয়জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছে, যার মধ্যে একজন ফায়ার ফাইটার রয়েছে। আহত তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেও জানান তিনি।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভয়াবহ দাবালনে হাওয়াইয়ে বিদ্যুৎ–বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে মোবাইল পরিষেবাও। যার কারণে উদ্ধার তৎপরতায় ব্যাঘাত ঘটছে।

কর্মকর্তারা বলছেন, উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন তারা।

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে হাওয়াই দ্বীপ

হাওয়াইয়ের দাবানলকে কেয়ামতের সঙ্গে তুলনা করছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। এই দাবানলে লাহাইনা শহরটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসংখ্য মানুষ ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। তাদের অনেকেই সমুদ্রে অবস্থান করছেন।

বিবিসি জানিয়েছে, হাওয়াইয়ের বিভিন্ন অংশে অন্তত সাতটি দাবানলের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ মাউই অংশের লাহাইনা অঞ্চলও পুড়ছে।

মার্কিন কোস্টগার্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আগুন থেকে বাঁচতে সাগরে ঝাঁপিয়ে পড়া বেশ কিছু মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।

জানা গেছে, হ্যারিকেন ডোরার প্রভাবে দাবানল বিপজ্জনক ও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, তীব্র বাতাসের কারণে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আগুন নেভানোর প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

দাবানলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে মাসখানেক সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন হাওয়াই রাজ্যের গভর্নর লেফটেন্যান্ট সিলভিয়া লুক।

   

নিকি হ্যালিকে ‘রানিং মেট’ ভাবছেন না ট্রাম্প



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের আগামী নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাকলিকান দলের সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী নিকি হ্যালিকে রানিং মেট হিসেবে বিবেচনা করছেন না ডোনাল্ড ট্রাম্প।

আসন্ন নির্বাচনে নিকি হ্যালিকে রানিং মেট হিসেবে বিবেচনা করা হলেও শনিবার (১১ মে) এমন কথা বললেন ট্রাম্প।

নিউজ সাইট অ্যাক্সিয়সের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্পের নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, নিকি হ্যালিকে ভিপি পদে বিবেচনা করা হচ্ছে না।

এ ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত কয়েকজনের বরাত দিয়ে অ্যাক্সিয়স নিউজ জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পকে জিতাতে নিকি হ্যালিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করলে তিনি এ পদে বিবেচিত হতে পারেন। এছাড়া ট্রাম্পের কারাদণ্ড এড়াতে তিনি যদি অর্থ সহযোগিতা করেন তাহলে ট্রাম্প তাকে এ পদে বিবেচনা করতে পারেন। 

নিকি হ্যালি দক্ষিণ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর এবং জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত মার্চে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী পদে ট্রাম্পের কাছে হেরে যান। 

এদিকে ট্রাম্পের এমন মন্তব্য নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি তিনি। তবে তিনি স্বীকার করেছেন তার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়াকে ট্রাম্প সব সময়ই ছোট করে দেখেছেন।

;

হামাস উদ্যোগ নিলে কালই যুদ্ধবিরতি সম্ভব: বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হামাস যদি আটক ১২৮ জন জিম্মিকে মুক্তি দেয়, তবে ‘আগামীকাল’ থেকেই যুদ্ধবিরতি সম্ভব বলে জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। 

শনিবার (১১ মে) রাজধানী ওয়াশিংটনের সিয়াটলে মাইক্রোসফ্টের সাবেক নির্বাহীর বাড়িতে উপস্থিত ১০০ মানুষের সামনে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে শুক্রবার অনুরূপ তিনটি অনুষ্ঠানে বিষয়টি এড়িয়ে যান বাইডেন।

সংবাদমাধ্যম টাইস অব ইসরায়েল ও হিন্দুস্তান টাইমসের পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেন বলেন, ‘হামাসের ওপর যুদ্ধবিরতি নির্ভর করছে বলে ইসরায়েলও জানিয়েছে।

ইসরায়েল বলে, ‘তারা যদি জিম্মিকে মুক্তি দেয় তাহলে আমরা আগামীকাল যুদ্ধ বন্ধ করতে পারব।’

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে তাদের জিম্মি করা হয় এবং নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করেন হামাসযোদ্ধারা। 

হামাসের অতর্কিত সেই হামলার জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় এ পর্যন্ত ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং গোটা গাজা উপত্যকা কার্যত পরিণত হয়েছে ধ্বংস্তূপে।

বাইডেন গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। কিন্তু ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন সরকার তাতে কর্ণপাত না করে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে রাফাহতে অভিযান শুরু করে।

এ নিয়ে টানাপোড়েনের জেরে সম্প্রতি ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ পাঠানোয় স্থগিতাদেশ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

;

হরদীপ সিং হত্যাকাণ্ডে ৪র্থ ভারতীয়কে গ্রেফতার করল কানাডা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কানাডার নাগরিক এবং সেখানে বসবাসরত শিখ সম্প্রদায়ের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি)। 

শনিবার (১১ মে) কানাডার টরন্টো শহর থেকে আমানদীপ সিং (২২) নামের ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। এ নিয়ে গ্রেফতারের সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে।

সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে আরসিএমপির ইন্টিগ্রেটেড হোমিসাইড ইনভেস্টিগেশন টিম (আইএইচআইটি) জানিয়েছে, গ্রেফতার আমানদীপের বিরুদ্ধে ‘ফার্স্ট ডিগ্রি মার্ডার’ এবং নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এর আগে গত ৩ মে মামলার তিন সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছিল আরসিএমপি। গ্রেফতারকৃতরা হলেন করণপ্রীত সিং (২৮), কমলপ্রীত সিং (২২) এবং করণ ব্রার (২২)। কানাডার অ্যালবার্টা প্রদেশের এডমন্টন শহর থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল।

এক বিবৃতিতে আরসিএমপির ইন্টিগ্রেটেড হোমিসাইড ইনভেস্টিগেশন টিম (আইএইচআইটি) জানিয়েছে, গ্রেফতার আমানদীপের বিরুদ্ধে ‘ফার্স্ট ডিগ্রি মার্ডার’ এবং নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

গত বছরের ১৮ জুন ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার ভ্যানকুভারের শহরতলি এলাকা সারেতে একটি গুরুদুয়ারার সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন হরদীপ সিং নিজ্জর।

এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ভারতকে সরাসরি দায়ী করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। গত বছর ১৮ সেপ্টেম্বর কানাডার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সে দেওয়া এক ভাষণে ট্রুডো বলেন, তার দেশের গোয়েন্দারা হরদীপ হত্যায় ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছেন। এ ঘটনাকে কানাডার সার্বভৌমত্বের জন্য তীব্র অবমাননাকর বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।

;

ইসরায়েলকে পারমাণবিক বোমা নিয়ে হুমকি দিল ইরান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের কারণে যদি ইরানের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে, তবে পারমাণবিক বোমা তৈরির বিষয়ে নিজেদের অবস্থান পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনা করবে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উপদেষ্টা কামাল খারাজি।

ইরানের সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

খারাজি বলেন, ‘আমাদের পারমাণবিক বোমা তৈরির কোনো সিদ্ধান্ত নেই, তবে ইরানের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়লে আমাদের সামরিক মতবাদ পরিবর্তন করা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।’ 

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় এপ্রিলের মাঝামাঝি ইসরায়েলি ভূখণ্ডকে সরাসরি তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায় ইরান। এরপর থেকেই অঞ্চলটিতে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করেছে।

এর আগে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি ফতোয়া দিয়েছিলেন, ইরান পরমাণু অস্ত্রের উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেবে না। তারপরও ইরানের তৎকালীন গোয়েন্দামন্ত্রী ২০২১ সালে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, বহিরাগত চাপ, বিশেষ করে পশ্চিমা চাপের মুখে ইরান তার পারমাণবিক ডকট্রিন পুনর্মূল্যায়ন করতে পারে। 

খামেনির উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠী (ইসরায়েল) যদি আমাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে আক্রমণ চালানোর চেষ্টা করে, তবে আমাদের প্রতিরোধক্ষমতা বা ডিটারেন্সের বিষয়টিও পরিবর্তন হবে।’ 

জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি এজেন্সি বা আইএইএয়ের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পারমাণবিক চুক্তিতে বলা ছিল, ইরান মাত্র ২০২ দশমিক ৮ কিলোগ্রাম সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত করতে পারবে। কিন্তু চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি নাগাদ ইরানের কাছে সাড়ে পাঁচ টন সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম মজুত ছিল। 

আইএইএর প্রতিবেদন অনুসারে, ইরান ইউরেনিয়াম ৬০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ করার সক্ষমতা অর্জন করেছে এবং দেশটির কাছে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বিপুল মজুত আছে। এমনকি যে পরিমাণ ইউরেনিয়াম মজুত আছে, তা যদি আরও সমৃদ্ধ করতে পারে, তবে অন্তত দুটি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে সক্ষম হবে দেশটি। 

এর সহজ অর্থ হলো, ইরানের জন্য তথাকথিত ‘ব্রেকআউট টাইম’, অর্থাৎ পারমাণবিক বোমার জন্য পর্যাপ্ত ওয়েপন গ্রেড ইউরেনিয়াম তৈরি করতে যে সময় লাগবে, তা বলতে গেলে শূন্যের কাছাকাছি। সম্ভবত কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক দিন লাগবে।

আশঙ্কার বিষয় হলো, ইরান এই চুক্তির শর্ত মানতে বাধ্য না হওয়ায় আইএইএ ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির পুরো অবকাঠামো পরিদর্শনের অধিকার রাখে না। ফলে ইরান আরও একটি গোপন সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র স্থাপন করেছে কি না, তা নিয়েও জল্পনা শুরু করেছে। তবে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ নেই।

পারমাণবিক বোমা বানানোর পাশাপাশি এখানে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন আছে। প্রথম বোমা বানানোর পর বাকি অস্ত্রগুলো বানাতে দেশটি কী পরিমাণ সময় নেবে এবং সেই বোমাগুলো বহন করে নিয়ে যাওয়ার মতো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দেশটির আছে কি না- এ বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। এসব বিষয়ে ইরানের কারিগরি জ্ঞান কতটা সে বিষয়েও বিস্তারিত জানা যায়নি। 

আইএইএ প্রকাশিত ২০১৫ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ত্র তৈরি ও তা বহন করার যোগ্য বাহন তৈরির লক্ষ্যে একটি সমন্বিত পরিকল্পনা ছিল ইরানের। তবে তা ২০০৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই পরিকল্পনার অনেক অংশ নিয়েই কাজ করেছে ইরান। 

পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে ইরানের আর কত সময় লাগবে-সে বিষয়ে বিশ্লেষকদের অনুমান, কয়েক মাস থেকে বছরখানেক সময় লাগতে পারে দেশটির।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তৎকালীন মার্কিন সেনাপ্রধান জেনারেল মার্ক মিলি দেশটির কংগ্রেসে বলেছিলেন, ইরানের অস্ত্র তৈরি করতে বেশ কয়েক মাস সময় লাগবে। তবে তিনি এই মূল্যায়ন কিসের ভিত্তিতে দিয়েছিলেন তার সূত্র উল্লেখ করেননি।

;