এবার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল উত্তর কোরিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পারমাণবিক ক্ষমতাধর দেশ উত্তর কোরিয়া তার পশ্চিম উপকূলে সমুদ্রে এবার বেশ কয়েকটি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) এসব ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে বলে জানিয়েছে সিউলের সামরিক বাহিনী। তারা বলেছে, এটি উত্তর কোরিয়ার সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ । রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়াশিংটন ও সিউলের যৌথ মহড়ার জেরে গত বুধবার (৩০ আগস্ট) দুটি স্বল্প পাল্লার ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সমুদ্রে নিক্ষেপ করেছিল পিয়ংইয়ং। এর তিনদিন পরই আজ (শনিবার) ফের ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে দেশটি। পিয়ংইয়ং এ ধরনের যৌথ মহড়াকে আক্রমণের মহড়া হিসেবে বিবেচনা করে। তবে, এটিকে প্রতিরক্ষামূলক হিসেবে দাবি করে সিউল ও ওয়াশিংটন।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ (জিসিএস) এক বিবৃতিতে বলেন, স্থানীয় সময় শনিবার ভোর ৪টার দিকে পীত সাগরের দিকে একাধিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে আমরা ওই এলাকায় নজরদারি বাড়িয়েছি।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

গত মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জং উন একটি প্রশিক্ষণ কমান্ড পোস্ট পরিদর্শন করেন। ওই সময় তিনি ভবিষ্যৎ যুদ্ধের পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন। পাশাপাশি কীভাবে দক্ষিণের মূল সামরিক পোস্টে একযোগে তীব্র হামলা চালানো যায়, সে বিষয়ে কথা বলেন।

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানো পিয়ংইয়ংয়ের ক্ষেত্রে নতুন নয়। তবে, চলতি বছর ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। আর গত সপ্তাহে মহাকাশে গুপ্তচর স্যাটেলাইট পাঠাতে ব্যর্থ হয় উত্তর কোরিয়া।

   

তীব্র গরমে প্রতিবেশী দেশে বিষধর সাপ ঢুকে পড়ার শঙ্কা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নতুন অঞ্চল ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে বিষাক্ত প্রজাতির সাপ ঢুকে পড়ার আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে এক গবেষণায়।

শুক্রবার (৩ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত ওই গবেষণায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তীব্র গরমে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সাথে আফ্রিকার কিছু দেশে বিষাক্ত সাপের কামড়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

গবেষকরা পূর্বাভাসে বলেছেন, নেপাল, নাইজার, নামিবিয়া, চীন এবং মিয়ানমারে তীব্র গরমে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে বিষাক্ত সাপের স্থানান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

২০৯টি বিষাক্ত সাপের প্রজাতি ২০৭০ সালের মধ্যে কোথায় কোথায় জলবায়ুগত অনুকূল পরিবেশ খুঁজে পেতে পারে সেটাও এই গবেষণায় উঠে এসেছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, বেশিরভাগ বিষধর সাপের প্রজাতি গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতির কারণে বাসস্থানের পরিধি সংকুচিত হলেও, পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গ্যাবনে ভাইপারের মতো কিছু প্রজাতির আবাসস্থল ২৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। 

এর আগে ইউরোপীয় এএসপি এবং শিংযুক্ত ভাইপারের পরিসরও ২০৭০ সালের মধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পাবে বলে এক পূর্বাভাসে জানানো হয়েছিল।

তবে আফ্রিকার বুশ ভাইপার এবং আমেরিকার হগনোসড পিট ভাইপারসহ বেশ কিছু প্রজাতির সাপ তাদের সীমানার ৭০ শতাংশেরও বেশি হারাতে পারে।

গবেষণাটির লেখক ব্রাজিলের ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অফ সার্জিপের অধ্যাপক পাবলো এরিয়েল মার্টিনেজ এবং জার্মানির লিপজিগে জার্মান সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটিভ বায়োডাইভারসিটির তালিতা এফ আমাদো বলেছেন, যত বেশি জমি কৃষি ও পশুপালনের জন্য রূপান্তরিত হয়, সাপের আবাসস্থল তত বেশি ধ্বংস হয়।

তবে, কিছু বিষধর সাপের প্রজাতি এই পরিবর্তিত ফসলি জমির সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে পারে। কিছু কিছু ফসলের খেত বা গবাদিপশুর চারণভূমিতেও তারা ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে কারণ, সে সব এলাকায় ইঁদুরের মতো খাদ্যের উৎস পাওয়া যায় বলেও তারা জানান।

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রতি বছর প্রায় ১ দশমিক ৮ থেকে ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন লোককে বিষধর সাপ কামড়ায়। যার ফলে এক লাখ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং কমপক্ষে ৪ লাখ মানুষের অঙ্গচ্ছেদ এবং স্থায়ী অক্ষমতা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সাপ গ্রীষ্মের সময় বেশি কামড়ায় বলে সংস্থাটি ২০১৭ সালে একে 'গ্রীষ্মমন্ডলীয়' রোগ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

ডব্লিউএইচওর গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অবহেলিত রোগ বিষয়ক গ্রুপের গবেষণা বিজ্ঞানী আনা পিন্টর বলেছেন, ‘আমাদের এখন এ সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়েছে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সাপ কীভাবে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। কিন্তু এ ব্যাপারে উদ্বেগজনক বিষয়টি হচ্ছে—তীব্র গরম, আর্দ্র আবহাওয়া এবং বন্যা সাপকে স্থানচ্যুত করলে সাপের কামড়ে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা অনেক বেশি বাড়বে। আমাদের এখন জরুরি ভিত্তিতে আরও ভালোভাবে বুঝতে হবে যে, এ ধরনের ঘটনা ঠিক কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করবে এবং আনুমানিক কতজন আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের প্রস্তুত হওয়ার জন্যই এটা জানতে হবে।’

এই গবেষণায় যুক্ত না থাকা সিডনির নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন লেকচারার সৌম্যদীপ ভৌমিক বলেছেন, 'সাপের কামড় মূলত একটি মানব-প্রাণী-পরিবেশের সাথে সাংঘর্ষিক। তবে এই গবেষণায় মানুষ কীভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবে তা উঠে আসেনি। এছাড়াও এর থেকে প্রতিবেশী দেশগুলো কীভাবে নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে পারবে এবং পরস্পরকে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়ার কথা উঠে আসেনি।

তিনি আরও জানান, আন্তর্জাতিক সীমানা মানুষের জন্য, সাপের জন্য নয়।

;

‘ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হামাস’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস রাজি হয়েছে। যেকোনো সময় যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস।

শনিবার (৪ মে) আল-কুদস  জানিয়েছে, দখলদার ইসরায়েলের সাথে জিম্মি ও যুদ্ধবিরতির চুক্তির প্রথম ধাপ কার্যকরে রাজি হয়েছেন হামাসের নেতারা।

অন্যদিকে সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আশফাক জানিয়েছে, জিম্মি চুক্তির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে দুই পক্ষ এবং হামাস এ ব্যাপারে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঘোষণা দেবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আল-কুদসকে হামাসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার করা ছাড়াই যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে রাজি হয়েছেন তারা।

এই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে শুধুমাত্র নারী, বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থদের ছাড়া হবে। তাদের ছাড়ার পরও বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাদের কাছে থেকে যাবে। এই বিষয়টি কাজে লাগিয়ে যুদ্ধবিরতির পরবর্তী ধাপে সুবিধা আদায় করে নেবেন তারা।

;

স্ত্রীর সাথে অনুমতিবিহীন শারীরিক সম্পর্ক ধর্ষণ নয়: হাইকোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনুমতি না নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন স্ত্রী। তবে তার আবেদন খারিজ করে দিয়ে ভারতের মধ্যপ্রদেশের হাইকোর্ট রায়ে জানান, স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি অবান্তর। এটি কোনো ধর্ষণ ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হবে না।

শনিবার (৪ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মামলার এজহার থেকে জানা গেছে, স্বামীর বিরুদ্ধে একাধিকবার অস্বাভাবিক যৌন সম্পর্কের অভিযোগ এনে আদালতের দ্বারস্ত হন ওই নারী। মিলনের আগে অনুমতি না নেওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে এফআইআর করেছিলেন তিনি। আদালত সেই এফআইআর খারিজ করে দিয়েছে।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতি গুরপাল সিংহ অহলুওয়ালিয়ার বেঞ্চ জানিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে কোনো প্রকার অস্বাভাবিক যৌনতা ধর্ষণ হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সংক্রান্ত বিষয়টি অবাস্তব। কারণ মহিলার বয়স ১৫ বছরের নীচে নয় এবং বৈবাহিক ধর্ষণ ভারতীয় আইনে এখনও স্বীকৃত নয়।

আদালতের পর্যবেক্ষণের বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারায় ধর্ষণের সংশোধিত সংজ্ঞা অনুযায়ী, ১৫ বছরের ঊর্ধ্ব স্ত্রীর সঙ্গে তার স্বামীর কোনো প্রকার যৌন সম্পর্ক ধর্ষণ নয়। এ ক্ষেত্রে তাই স্ত্রীর সম্মতির বিষয়টি বিবেচ্য হয় না। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা অনুযায়ী, স্বামী তার আইনত বৈধ স্ত্রীর সঙ্গে এক ছাদের নীচে থাকলে অস্বাভাবিক যৌনতা দোষের নয়। তাই এই মামলার কোনো ভিত্তি নেই।

আদালত আরও জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬বি ধারা অনুযায়ী একটি ক্ষেত্রেই স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনতে পারেন স্ত্রী। যদি আইনত বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও স্বামী এবং স্ত্রী আলাদা থাকেন, তবেই ওই অভিযোগ বৈধ হতে পারে। 

 
 
;

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পোস্ট করলেই গ্রেফতার করছে সৌদি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ক্ষমতাধর মুসলিম দেশ সৌদি আরবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কিছু পোস্ট করলেই তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে।

ইসরায়েল-বিরোধী কথা বলায় এরই মধ্যে অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল বিরোধী মনোভাব প্রকাশের কারণে যারা গ্রেফতার হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন একটি কোম্পানির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা। তার কোম্পানিটি সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের একটি প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করে।

নাম গোপন রাখার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা গাজায় চলমান হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানোয় আরেকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্বের বেশিরভাগ মুসলিম দেশে ইসরায়েলি ও মার্কিন কোম্পানির পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানো হচ্ছে। এই বয়কটের জেরে অনেক কোম্পানি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

ব্লুমবার্গকে সৌদি সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে সৌদিতে ইরানপন্থি একটি প্রভাবের বিস্তার ঘটতে পারে। আর এই আশঙ্কা থেকে এসব ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

তবে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানের কারণে ঠিক কতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি ব্লুমবার্গ।

উল্লেখ্য, ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সে প্রচেষ্টা প্রক্রিয়াধীন থাকলেও এর মধ্যেই ইসরায়েলবিরোধীদের গ্রেফতারের ব্যবস্থা নিচ্ছে দেশটি।

;