ভারতে আটকে থাকা ৪০ শ্রমিকের উদ্ধার কাজ ব্যাহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শনিবার (১৮ নভেম্বর) ঘটনার ৭ম দিনেও ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে নির্মাণাধীন টানেলের একটি অংশ ধসে পড়ে রাস্তার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ৪০ শ্রমিককে উদ্ধার করতে পারেনি উদ্ধারকারীরা।

শুক্রবার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে খননযন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের মুখে আটকে থাকা পাথর সরানোর সময় ফাটল ধরার বিকট শব্দ শোনা যায়। তারপরই বন্ধ করে দেওয়া হয় উদ্ধারকাজ।

সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

কর্মকর্তারা বলেছেন, দীর্ঘসময় ধরে টানা উদ্ধার প্রচেষ্টা চলছে। এখন এই ফাটল আরেকটি নতুন চ্যালেঞ্জ যোগ করেছে।

উদ্ধারকারীদের ধারণা, সুড়ঙ্গের ভেতরে আরও একটি ধস নেমেছে। এর মধ্যে উদ্ধারকাজ চালিয়ে নিয়ে গেলে আরও ধস নামতে পারে।

কন্ট্রোল রুমের একজন অফিসার বিজয় সিং বলেছেন, শনিবারের পরে একটি নতুন মেশিন দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। তখন উদ্ধারকারীদের আবার খনন শুরু করার অনুমতি দেওয়া হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা দেবেন্দ্র পাটওয়াল  জানিয়েছে,  বৃহস্পতিবার ধ্বংসস্তূপ এবং ধ্বংসাবশেষের মধ্যে খনন শুরু করেছে এবং এখন পর্যন্ত ২৪ মিটার (৭৯ ফুট) প্রসারিত করেছে।

আটকে পড়া শ্রমিকদের বের করার জন্য ৬০ মিটার (১৯৭ ফুট) পর্যন্ত প্রয়োজন খননের প্রয়োজন হতে পারে বলে শুক্রবার অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে জানান তিনি।

ন্যাশনাল হাইওয়েস অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ডিরেক্টর তরুণ কুমার বৈদ্য বলেন, উদ্ধারকারীরা শুক্রবার রাতে ড্রিলিং শেষ করার এবং একসাথে ঢালাই করা পাইপের একটি এস্কেপ টানেল তৈরি করার আশা করেছিলেন। কিন্তু সুড়ঙ্গের ভেতর থেকে জোরে ফাটল ধরার আওয়াজ আসার পর উদ্ধার প্রচেষ্টায় বিঘ্ন ঘটে।

কিছু শ্রমিক বুধবার জ্বর ও শরীরে ব্যথা অনুভব করলেও কর্মকর্তারা বলেছেন তাদের অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। বাদাম, ভাজা ছোলা, পপকর্ন ও ওষুধ প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর পাইপের মাধ্যমে তাদের কাছে পাঠানো হচ্ছে।

পাটওয়াল বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে দুজন চিকিৎসক আটকে পড়া শ্রমিকদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছেন। আমরা আটকে পড়া শ্রমিকদের হার্টবিট উচ্চ রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছি কারণ উদ্ধারকারীদের পাশাপাশি আটকে পড়া ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি কঠিন সময়।

শ্রমিকদের নিরাপদে উদ্ধার করে আনতে থাইল্যান্ড এবং নরওয়ের দু’টি সংস্থাকেও ডেকে পাঠিয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকার। ১৬৫ জন সুড়ঙ্গে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। রয়েছেন জাতীয় এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, ইন্দো টিবেটান পুলিশ এবং বর্ডার রোডওয়েজের বাহিনী। জানা গিয়েছে, ধসে যাওয়া সুড়ঙ্গে আটকে আছেন পশ্চিমবঙ্গের তিন শ্রমিক।

উল্লেখ্য, রোববার (১২ নভেম্বর) ভোর ৪টায় টানেলের ভেতরে ধসের ঘটনা ঘটে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক সেখানে কাজ করছিলেন। সেই সময় হঠাৎ সুড়ঙ্গের কাঠামো ভেঙে পড়ে ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়েন ৪০ জন শ্রমিক। এক সপ্তাহেও তাদের উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হয়নি।

 

   

পাকিস্তানে দ্বিতীয় দীর্ঘ ‘আর্দ্র এপ্রিল’, নিহত ১৪৪



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৯৬১ সালের পর এ বছর ‘সবচেয়ে আর্দ্র এপ্রিলের’ দেখা পেয়েছে পাকিস্তান। এপ্রিলে দেশটিতে ৫৯ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে; যা ৬০ বছরের ইতিহাসকে ভেঙে দিয়েছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের আবহাওয়া সংস্থা। সাধারণত এ সময়ে ২২ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। 

শুক্রবার (৪ মে) পাকিস্তানের আবহাওয়া দপ্তরের মাসিক জলবায়ু প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য বেলুচিস্তানে। গড় হিসেবে এখানে ৪৩৭ শতাংশ বৃষ্টি হয়েছে। এপ্রিলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বাড়ি ঘর ধসে এবং বজ্রপাতে ১৪৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য খাইবার পাকতুনখাওয়ায়। প্রদেশটিতে ৩৮ জন শিশুসহ ৮৪ জন প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়া সাড়ে তিন হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। 

যদিও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে তাপপ্রবাহ চলছে। কিন্তু সেখানে পাকিস্তানে গত মাসে তাপমাত্র ছিল ২৩ দশমিক ৬৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাকিস্তানের আবহাওয়া দপ্তরের মুখপাত্র জাহের আহমেদ বাবর বলেন, জলাবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমাদের এই অঞ্চলে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। 

২০২২ সালে পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় ১ হাজার ৭৩৯ জন প্রাণ হারায়। ওই বন্যায় দেশটিতে ৩০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়। যদিও পাকিস্তান সেই ক্ষতি পুশিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। ওই সময়ে দেশটির বেলুচিস্তানে ৫৯০ শতাংশ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। এছাড়া করাচিতে ৭২৬ শতাংশ বৃষ্টিপাত হয়।

;

রাশিয়ার ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির নাম ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় যুক্ত করেছে রাশিয়া। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও দায়ের করেছে। 

রাশিয়ার সরকারি বার্তাসংস্থা তাসের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

তাসের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা রয়টার্স বলেছে, এর আগে রাশিয়ার পুলিশ বাহিনী এস্তোনিয়ার প্রধানমন্ত্রী কাজা কাল্লাস, লিথুয়ানিয়ার সংস্কৃতিমন্ত্রীসহ লাটভিয়ার আইনসভার সাবেক কয়েকজন সদস্যকে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছিল। তাদের বিরুদ্ধে সোভিয়েত যুগের স্মৃতিস্তম্ভ ভেঙে ফেলার অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এক কৌঁসুলির বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে রাশিয়া। হয়েছে। ওই কৌঁসুলি গত বছর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তুলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির বিষয়ের কাজ করেছিলেন। 

মূলত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার পর ইউক্রেন ও ইউরোপের আরও বেশ কয়েকটি দেশের এসব নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে রাশিয়া।

এদিকে জেলেনস্কিকে ওয়ান্টেড তালিকায় যুক্ত করায় রাশিয়ার সমালোচনা করেছে ইউক্রেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন নিজেই আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের ওয়ারেন্টের অধীনে রয়েছেন।

;

হরদীপ হত্যায় তিন ভারতীয় গ্রেফতারে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খালিস্তানের শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যার ঘটনায় তিন ভারতীয়কে গ্রেফতার করেছে কানাডা পুলিশ। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, ‘এখন কানাডা তাদের বিষয়ে আমাদের কোনো তথ্য সরবরাহ করবে কিনা তার জন্য অপেক্ষায় আছি।’ শনিবার (০৪ মে) তিনি এসব কথা বলেন। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

হরদীপ সিং হত্যার ঘটনায় শুক্রবার কানাডার পুলিশ তিন ভারতীয়কে গ্রেফতার করেছে। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে এসব ব্যক্তিদের যোগাযোগ আছে কিনা সে বিষয়ে এখন তদন্ত করবে পুলিশ। 

জয়শঙ্কর বলেন, তিন ভারতীয়কে গ্রেফতারের বিষয়টি তিনি দেখেছেন। অভিযুক্তরা কোনো গ্যাংয়ের হয়ে কাজ করতে পারে। তবে পুলিশ কী বলে সে বিষয়ের জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। 

তিনি বলেন, আমরা আমাদের অভিমত তাদের জানিয়েছি। কারণ তারা ভারত থেকে সংগঠিত অপরাধ বিশেষ করে পাঞ্জাবের কর্মকাণ্ডকে কানাডা থেকে পরিচালিত করার সুযোগ দিয়েছে। 

কানাডায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় ভার্মা বলেন, তিন জনকে গ্রেফতারের বিষয়ে আমরা সার্বক্ষণিক তথ্য রাখছি। তিনি আরও বলেন, এটা কানাডার অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাদের পুলিশ অবশ্যই স্বচ্ছতার মাধ্যমে তদন্তে সাক্ষেপে প্রতিবেদন তৈরি করবে। 

গত বছরের জুনে শিখ নেতা ৪৫ বছর বয়সী নিজ্জরকে কানাডায় হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস পর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ ঘটনায় ভারত সরকারকে দায়ী করেন। এরপর থেকেই দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। 

;

যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মাঝেই রাফাহতে স্থল হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজায় ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মাঝেই রাফাহতে স্থল হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের একটি প্রতিনিধি দল মিশরের রাজধানীতে যুদ্ধবিরতি এবং বন্দী-মুক্তি আলোচনার জন্য রয়েছেন। সূত্র বলছে যুদ্বিরতির আলোচনার অগ্রগতি হয়েছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আলোচনার মাঝেও গাজার দক্ষিণতম শহর রাফাতে স্থল আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল।

ইউনাইটেড কিংডম কর্তৃক প্রকাশিত প্রতিবেদনে অনুসারে, কাতার, মিশর এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতাকারীদের সাথে দেখা করতে ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতির আলোচনার জন্য হামাসের একটি প্রতিনিধি দল শনিবার কায়রোতে পৌঁছেছে।

সূত্র আল জাজিরাকে বলেছে, আলোচনা একটি জটিল পর্যায়ে রয়েছে, কারণ একটি কাতারি প্রযুক্তিগত দল মিশরীয়দের সাথে একটি সম্ভাব্য চুক্তির বিশদ বিবরণ নিয়ে কাজ করছে।

প্রযুক্তিগত দলগুলি ইঙ্গিত দেয়, আমরা একটি চুক্তির অপারেশনাল দিকটিতে চলেছি। এই চুক্তিতে বিষয়গুলো রয়েছে তারা সেই বিষয়গুলো বিশদভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

হামাসের একজন সিনিয়র মুখপাত্র ওসামা হামদান আল জাজিরাকে বলেছেন, “এটা পরিষ্কার যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কিছু ভাল পয়েন্ট আছে।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা এখনও মূল বিষয় নিয়ে কথা বলছি, যা হল সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার। আমরা আজ কিছু ভাল এবং ইতিবাচক উত্তর খুঁজে পেতে পারি বলে আশা করছি।

ইসরায়েল বলেছে হামাসের সাথে সম্ভাব্য চুক্তির কথঅ হলেও তারা রাফাহ আক্রমণ চালিয়ে যাবে। জাতিসংঘের সংস্থা এবং সাহায্য গোষ্ঠীগুলি দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে যে স্থল অভিযানের ফলে সেখানে আশ্রয় নেওয়া ১৫ লঅখেল বেশি মানুষের জন্য বিপর্যয় নেমে আসবে।

হামদান বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, নেতানিয়াহু একটি স্পষ্ট বিবৃতিতে বলেছেন, যা ঘটুক না কেন, যদি যুদ্ধবিরতি হয় বা না হয়, তিনি আক্রমণ চালিয়ে যাবেন। তার মানে কোন যুদ্ধবিরতি হবে না, এবং এর মানে হল যে আক্রমণ অব্যাহত থাকবে।

আল জাজিরার আহেলবারা বলেছে, আলোচনাটি হামাসকে বোঝানোর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে যে চুক্তির প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েলের কাছ থেকে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি দাবি করা থেকে তাদের দূরে থাকতে হবে কারণ এটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা চালালে ১ হাজার ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়। এ সময় ২৪০ জনেরও বেশি মানুষকে বন্দী করে নিয়ে যায় হামাস।

পরে গাজায় ইসরায়েলে হামালায় এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৬০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ৭০ শতাংশেরও বেশি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং ঐ অঞ্চলকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

 

;