মার্কিন সিনেটে ইসরায়েল-ইউক্রেনকে সহায়তা বিল অনুমোদন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন সিনেট।

দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বুধবার এই বিলে স্বাক্ষর করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিরোধীদের আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি পাস হয়।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন সংসদের উচ্চকক্ষ সিনেটে ৭৯-১৮ ভোটে বিলটি পাস হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে দেওয়া এক বিবৃতিতে বিলটি পাস করায় আইনপ্রণেতাদের প্রশংসা করেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। এ সময় তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এই আইন আমাদের দেশ ও বিশ্বকে আরও বেশি সুরক্ষিত করবে। আমরা আমাদের সেই বন্ধুদের সহায়তা করছি, যারা সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও (রুশ প্রেসিডেন্ট) ভ্লাদিমির পুতিনের মতো স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষায় লড়াই করছে।

এদিকে সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদনের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, এটি গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা এবং মুক্ত বিশ্বের নেতা হিসেবে আমেরিকার ভূমিকাকে শক্তিশালী করে।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে পাস হওয়া বিদেশি সহায়তা প্যাকেজে ইসরায়েলে সামরিক ও গাজায় মানবিক সহায়তা হিসেবে ২৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রয়েছে। এছাড়া এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মার্কিন মিত্র তাইওয়ানের জন্য ৮ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কমিউনিস্ট শাসিত চীনকে মোকাবিলায় এই অর্থ সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

   

বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়বে তুরস্কসহ ৩ দেশে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম তুরস্ক। তুলনামূলক সস্তায় বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল ও পণ্য আমদানি করার জন্য তুরস্কই ইসরায়েলের প্রধান পছন্দ। সম্প্রতি তুরস্কের আরোপিত বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞায় এসব বাণিজ্যিক সুবিধা হারাচ্ছে ইসরায়েল।

অন্যদিকে ইসরায়েলি পর্যটকদের বিশাল সংখ্যা হারিয়ে পর্যটনখাতে ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে তুরস্কও। অর্থনৈতিক বিপাকে পড়তে পারে ইসরায়েলে জ্বালানি তেলের অন্যতম সরবরাহকারী অপর দেশ আজারবাইজান।

তুরস্কের নিষেধাজ্ঞার নানামাত্রিক প্রভাব নিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ক্যালকালিস্টের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্কের মাধ্যমে আজারবাইজান থেকে ইসরায়েলে জ্বালানি তেল আসে। এখন তুরস্কের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এই তেল সরবরাহের বিষয়টি আসবে কি না, তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। যদি এমন পরিস্থিতি ঘটে, তাহলে তা ইসরায়েলের জ্বালানি বাজারকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে তেল বিষয়ে এমন সিদ্ধান্তে তুরস্কের ঘনিষ্ঠ অংশীদার আজারবাইজানেরও ক্ষতি হবে।

ইসরায়েলের ওপরেও তুরস্কের নির্ভরতা রয়েছে। যেমন ২০২৩ সালে ইসরায়েলি পর্যটকদের অন্যতম প্রধান গন্তব্য ছিল তুরস্ক। গত বছর প্রায় ২৩ লাখ ইসরায়েলি পর্যটক তুরস্কে গেছেন। বর্তমানে ইসরায়েল ও তুরস্কের মধ্যে একটিও সরাসরি যাত্রীবাহী ফ্লাইট চালু নেই।

তুরস্কের সঙ্গে ইসরায়েলের বছরে প্রায় ৭ বিলিয়ন বা ৭০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়। তুরস্ক থেকে বিভিন্ন ধরনের মৌলিক কাঁচামাল, পণ্য ও খাদ্য আমদানি করে ইসরায়েল। ধারণা করা হচ্ছে, ইসরায়েলের বাসিন্দারা জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় নিয়ে চাপের মুখে রয়েছে এবং তা ত্বরান্বিত হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তুরস্কের নিষেধাজ্ঞার কারণে ইসরায়েলে আমদানি করা খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাবে। এ ছাড়া আবাসন ও অটোমোবাইল খাতেও ব্যয় বাড়বে। এছাড়াও ইসরায়েলি শিল্প খাত ও ভোক্তাদের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

ইসরায়েলিদের জন্যও তুরস্ক প্রধান আমদানি গন্তব্য হয়ে উঠার অন্যতম কারণ- তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চল থেকে মাত্র ১৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলে পণ্য পৌঁছানো যায়। এখন ইসরায়েলের জন্য আমদানির বিকল্প উৎস খুঁজে পেতে বেশ খানিকটা সময় লাগবে। নতুন আমদানি গন্তব্য তৈরির প্রক্রিয়াটি সহজ নয়; এ জন্য নানা ধরনের চুক্তি ও শর্তের বিষয় থাকে। এ ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে আনা পণ্যের দাম তুরস্কের চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে।

গাজা যুদ্ধ ও ইয়েমেনের হুতিদের কারণে আরব অঞ্চলে পরিবহন খরচ ইতিমধ্যে ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্য বিকল্প উৎসগুলো ভৌগোলিকভাবে আরও দূরে অবস্থিত। ফলে তুরস্কের নিষেধাজ্ঞার সরাসরি প্রভাব পড়বে ইসরায়েলের অর্থনীতিতে।

বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পর ইতিমধ্যে তুরস্কের শুল্ক বিভাগ ইসরায়েলগামী বিভিন্ন পণ্য ছাড়ের অনুমতি বাতিল করেছে বা দিচ্ছে না। ফলে সেসব পণ্য সরবরাহ-শৃঙ্খলের মাঝে আটকে গেছে। কিছু জাহাজ যাত্রা করার পর ফিরেও গেছে। তুরস্ক থেকে নির্মাণ খাতের প্রয়োজনীয় অনেক কাঁচামাল আমদানি করে ইসরায়েল। এ ছাড়া ইসরায়েলের গাড়ি বা অটোমোবাইল খাতেও তুরস্কের অংশীদারিত্ব রয়েছে।

উল্লেখ্য, গাজায় হামলার প্রতিবাদে ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে তুরস্ক। শুক্রবার (৩ মে)  এ নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে তুরস্কের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গাজায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রম চালু না হওয়া পর্যন্ত এ বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

ইসরায়েল ও তুরস্কের মধ্যে ফিলিস্তিন ইস্যুতে বিভিন্ন সময়ে উত্তেজনা হয়েছে। এতে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হলেও বাণিজ্যে প্রভাব পড়েনি। যেমন ২০১০ সালে গাজা উপকূলে তুরস্কের ত্রাণবাহী জাহাজে ইসরায়েলি সেনাদের হামলার কারণে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছিল। তবে এই দফায় অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবেই বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে তুরস্ক। 

;

ইসরায়েলে কার্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্তে আলজাজিরার নিন্দা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের রাজধানী জেরুজালেমে অবস্থিত আল-জাজিরার কার্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে নিন্দা জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা মিডিয়া নেটওয়ার্ক।

এর আগে রোববার (৫ মে) নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি দাবি করে মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধ চলা অবস্থায় বিদেশি গণমাধ্যম সাময়িকভাবে বন্ধ করার বিষয়ে আইন পাস করে ইসরায়েল। এই আইনের ভিত্তিতে রোববার আল-জাজিরার স্থানীয় কার্যালয়ে তল্লাশি চালায় নেতানিয়াহু প্রশাসন।

মূলত ইসরায়েলের সংসদে পাস হওয়া ওই আইনকে উদ্দেশ্য করে নিন্দা জানিয়েছে কাতার ভিত্তিক ওই টেলিভিশন চ্যানেল।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, আল-জাজিরা কর্তৃপক্ষের দাবি মুক্ত গণমাধ্যম দমনে আন্তর্জাতিক ও মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। এতে কঠিন নিন্দা জানিয়েছে ওই টিভি চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ‘ক্রিমিনাল অ্যাক্টের’ যে অভিযোগ উত্থাপন করেছে তেল আবিব তা ভিত্তিহীন এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে মনে করছে আলজাজিরা।

রোববার কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, তথ্য সম্প্রচারের প্রাধমিক যে অধিকার রয়েছে সে হিসেবেও ইসরায়েলের এমন সিদ্ধান্ত নিন্দনীয়। আমরা আমাদের আন্তর্জাতিক দর্শক এবং পাঠকদের জন্য নিয়মিত খবর সংগ্রহ করবো ও তা তাদের জন্য সম্প্রচার করবো।

গণমাধ্যমের ওপর ইসরায়েলের এসব দমন পীড়ন গাজা উপত্যকায় তাদের নৃশংসতা গোপন করার নীতি হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা। এর মাধ্যমে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক এবং মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করছে বলেও অভিযোগ তাদের।

;

ভারতে একসাথে জন্ম নিল ৫ কন্যাশিশু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরে একসাথে ৫ কন্যাশিশুর জন্ম দিয়েছেন তাহেরা বেগম নামে এক নারী। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় (নরমাল ডেলিভারি) সন্তানদের জন্ম দিয়েছেন ওই নারী।

পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সোমবার (৬ মে) ভোর ৫টার সময় ইসলামপুরের আমবাগান এলাকায় এক বেসরকারি নার্সিং হোমে প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে ভর্তি হন ওই প্রসূতি। কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিকভাবে পাঁচ কন্যাশিশুর জন্ম দেন তিনি।

জানা গেছে, বিহারের ঠাকুরগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জাভেদ আলম। তার স্ত্রী তাহেরা বেগম। গর্ভধারণের দুই মাস পর আল্ট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে চিকিৎসক ফারজানা নুরি ওই প্রসূতিকে জানান, তার গর্ভে পাঁচটি শিশু সন্তান রয়েছে।

সাধারণভাবে দেখা যায়, গর্ভে ২টি সন্তান থাকলেই কোনও না কোনও সমস্যা হয় প্রসূতির। এক্ষেত্রে তেমন কোনও সমস্যাও হয়নি। প্রসূতি তাহেরা বেগম বলেন, ‘আগে থেকেই জানতাম। পাঁচ মেয়ে হয়েছে। আমি খুশি।’

চিকিৎসক ফারজানা নুরি বলেন, প্রসব যন্ত্রণা নিয়েই প্রসূতি এসেছিলেন। প্রসূতি সিজারের জন্য তৈরি ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল। তাই নরমাল ডেলিভারিই হয়েছে। সব বাচ্চা সুস্থ রয়েছে। আমারও চিকিৎসক জীবনে এটাই প্রথমবার ৫ সন্তান একসঙ্গে দেখলাম। কোনও জটিলতা ছিল না। পাঁচ বাচ্চা হওয়ায় কম ওজন হয়েছে তাদের। সবচেয়ে বেশি ওজন হয়েছে সাড়ে সাতশো গ্রাম। সাত মাসের মাথায় ডেলিভারি হয়েছে।

শিশুদের দাদা জাইদুর রহমান বলেন, ৫টি কন্যাশিশুর জন্ম হয়েছে। আজই ভর্তি হয়েছিল। শুনে খুব খুশি।

;

হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েল-গাজার মধ্যবর্তী কেরেম শালোম সীমান্ত ক্রসিংয়ে রকেট হামলা চালিয়েছে হামাস। এতে ইসরায়েলের তিন সৈন্য নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।

সোমবার (৬ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার ভেতর থেকে হামাসের রকেট হামলার পর ইসরাইল গাজায় কেরাম শালোম ক্রসিং বন্ধ করে দিয়েছে। 

এ হামলায় তিন সৈন্য নিহত এবং আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে ইসরায়েল জানিয়েছে। 

হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসাম ব্রিগেড বলেছে, তারা কেরেম শালোম ক্রসিংয়ে হামলা চালিয়েছে এবং স্বল্পপাল্লার রকেট দিয়ে তারা ইসরায়েলি সৈন্যদের লক্ষ্যবস্তু করেছে।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে, কেরেম শালোম থেকে প্রায় ৩ দশমিক ৬ কিলোমিটার (২ দশমিক ২ মাইল) দক্ষিণে গাজার রাফাহ ক্রসিংয়ের কাছে একটি এলাকা থেকে ১০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।

বাহিনীটি আরও বলেছে, একটি বেসামরিক আশ্রয়কেন্দ্রের প্রায় ৩৫০ মিটার দূরে অবস্থিত একটি স্থাপনা থেকে এসব রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছিল। তবে পরে তারা লঞ্চার এবং কাছাকাছি একটি সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করে দিয়েছে।

;