বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসছে ফাতাহ-হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেইজিংয়ে ঐক্য সংলাপে বসতে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা। শিগগিরই এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন হামাস ও ফাতাহর নেতৃবৃন্দ এবং চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐক্য সংলাপে বসার উদ্দেশে ফিলিস্তিনের দুই প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ও ফাতাহের প্রতিনিধিরা শুক্রবার বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। সংলাপে ফাতাহের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ নেতা আজাম আল আহমেদ, আর হামাসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকবেন ওই গোষ্ঠীর জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক।

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখাপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’

দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে কূটনৈতিক কর্মকর্তা ওয়াং কেজিয়ান হামাসের প্রেসিডেন্ট ইসমাঈল হানিয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। সে সময় বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে এই শান্তি সংলাপের প্রস্তাব দেন ওয়াং কেজিয়ান এবং হানিয়েও তাতে সম্মতি দেন।

শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে ওয়াং ওয়েনবিন জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য।

উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে মধ্যপ্রাচ্যে গভীর প্রভাব বিস্তারকারী চীনের এ বিষয়ে অতীত সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে শান্তি স্থাপনে নেতৃত্ব দিয়েছিল বেইজিং। মধ্যপ্রাচ্যের এ দুই নেতৃস্থানীয় দেশের মধ্যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বৈরিতা চলছিল।

   

রাফাহতে ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলতে হবে : রাশিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বুধবার (৮ মে) জোর দিয়ে বলেছে যে, রাফাহতে ইসরায়েলকে কঠোরভাবে আন্তর্জাতিক মানবিক আইন মেনে চলতে হবে।

ইসরায়েলের ট্যাংক বহর ফিলিস্তিনের সীমান্ত নগরী রাফাহতে প্রবেশ করার পর মস্কো এই মন্তব্য করলো।

রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা রিয়া নভোস্তি’র বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, এক ব্রিফিংয়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, ‘রাশিয়া এ অনুপ্রবেশকে আগ্রাসন হিসাবে দেখছে। এ ছাড়াও এই অনুপ্রবেশকে ১০ লাখেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক বসবাস করা এলাকাটিতে আরো একটি অস্থিতিশীলতার কারণ হিসেবে দেখছে মস্কো। তাই আমরা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের বিভিন্ন ধারা কঠোরভাবে মেনে চলার দাবি জানাচ্ছি।’

এদিকে, জার্মানির বিরুদ্ধে রাশিয়ার হ্যাকারদের সম্পর্কে ভিত্তিহীন রূপকথা তৈরির অভিযোগ করে বুধবার মস্কো বলেছে, ‘বার্লিনের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও অবনতির দিকে নিয়ে যাবে।’

উল্লেখ্য, তার প্রতিরক্ষা বাহিনী, মহাকাশ সংস্থা এবং ক্ষমতাসীন দলের উপর সাইবার আক্রমণ শুরু করার জন্য মস্কোকে অভিযুক্ত করার পরে রাশিয়া থেকে রাষ্ট্রদূতকে পরামর্শের জন্য প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বার্লিন।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, ‘জার্মানি নিয়মিতভাবে তাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার হ্যাকারদের কার্যকলাপ সম্পর্কিত রূপকথার গল্পকে কাজে লাগায়। এটি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য করা হয়। এ ছাড়া অভিযোগের বিপরীতে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি র্জামানি।’

এদিকে বার্লিন বলেছে, দুই বছর আগে শুরু হওয়া মস্কোর সাইবার আক্রমণগুলো জার্মানির শাসক সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটদের পাশাপাশি লজিস্টিক, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ এবং আইটি সেক্টরের কোম্পানিগুলোকে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।

বার্লিন বলেছে, নিরাপত্তার কারণে ক্ষয়-ক্ষতির বিশদ বিবরণ দেওয়া সম্ভব নয়।

জাখারোভা বলেন, ‘পশ্চিমারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে একটি তথ্য যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে, এক্ষেত্রে তাদের হাতিয়ার কাল্পনিক এবং মিথ্যা গল্প। তাদের মিথ্যা দাবিগুলোর লক্ষ্য, রাশিয়া সম্পর্কে ভীতি ছড়ানো।’

জাখারোভা বলেন, ‘মস্কো থেকে জার্মান রাষ্ট্রদূতের প্রত্যাহার জার্মানিতে রাশিয়া বিরোধী মনোভাব উস্কে দেওয়ার লক্ষ্যে আরেকটি অন্যায্য পদক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়, যা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের আরও অবনতির দিকে নিয়ে যাবে। এর পুরো দায় জার্মানির উপর বর্তায়।’

;

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৭, আটকা ২৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েস্টার্ন কেপ প্রদেশের জর্জ শহরে একটি নির্মাণাধীন পাঁচতলা ভবন ধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাতজনে। এ ঘটনায় ধ্বংসস্তূপে এখনো আটকা পড়ে আছেন আরও ২৯ জন।

বুধবার (০৮ মে) সংবাদমাধ্যম আনাদুলু আজান্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মাণাধীন ভবনটিতে ৭০ জনেরও বেশি শ্রমিক আটকা পড়েছিল। এরমধ্যে ৩৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাদের মধ্যে সাতজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আরও ২৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

নির্মাণাধীন ভবনটি সোমবার (০৬ মে) বিকেলে ধসে পড়ে। এতে ৭০ জনেরও বেশি শ্রমিক আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীরা আরও কর্মীদের জীবিত উদ্ধারের আশায় ধ্বংসস্তূপ খনন করছে।

ওয়েস্টার্ন কেপ প্রিমিয়ার অ্যালান উইন্ড বলেছেন, ‘কর্মীদের জীবিত উদ্ধার করতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে কর্মকর্তারা জীবন বাঁচানোর দিকে মনোনিবেশ করছেন। এই পর্যায়ে এটি আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’

প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা ভবন ধসে নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করতে, যাতে এমন বিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে দিকেও লক্ষ্য রাখতে।

;

ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম 'এপ্রিল' দেখল বিশ্ব



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার মাস হিসেবে রেকর্ড করেছে 'এপ্রিল'। ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (C3S) বলেছে, বিশ্ব রেকর্ডে সবচেয়ে গরম অনুভূত হয়েছে ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে। একইসঙ্গে তাপমাত্রা রেকর্ড তালিকায় চলতি বছরের প্রতিটি মাস আগের বছরগুলোর একই মাসের তুলনায় গ্রহের সবচেয়ে উষ্ণতম হিসেবে রেকর্ড গড়েছে। খবর আল জাজিরা। 

বুধবার (৮ মে) সংস্থাটি জানায়, ২০২৩ সালের জুনের পর থেকে প্রতিটি মাস আগের বছরের একই মাসের তুলনায় রেকর্ডে গ্রহের সবচেয়ে উষ্ণতম ছিল।

এমন পরিস্থিতিকে বিজ্ঞানীরা মানবসৃষ্টের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করছেন। তারা বলছেন, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে জলবায়ুর এল-নিনোর প্রভাব দুর্বল হয়ে পড়ার পরও এপ্রিলে এমন গরম অনুভব করেছেন বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ। জলবায়ুর এই ঘটনা পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের ভূপৃষ্ঠের পানিকে অস্বাভাবিকভাবে উষ্ণ করে তোলে।

সংস্থাটি বলছে, ১৮৫০-১৯০০ সালের প্রাক-শিল্প যুগ থেকে রেকর্ড করা এপ্রিল মাসের তাপমাত্রা এবার ১ দশমিক ৫৮ ডিগ্রি পর্যন্ত বেশি দেখা গেছে।

সংস্থাটির পরিচালক কার্লো বুওনটেম্পো বলেছেন, যদিও এল নিনোর মতো প্রাকৃতিক চক্রের সাথে তাপমাত্রার ভিন্নতা রয়েছে। জলবায়ুর এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ হিসেবে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে নির্গমন হওয়া গ্রিনহাউজ গ্যাস দায়ী।

যদিও ২০১৫ সালের প্যারিস সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, এই তাপমাত্রা যেন কোনোভাবেই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির বেশি না বাড়ে, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পূর্ব ইউরোপ এবং আফ্রিকার বেশিরভাগ অঞ্চলে গরমের তীব্রতা স্বাভাবিকের থেকে বেশি রেকর্ড করা হয়েছে। যার ফলে দক্ষিণ সুদানে স্কুল বন্ধ করতে হয়েছে এবং স্লোভাকিয়ার মতো দেশগুলোতে বসন্তের সময়েও দিনের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৮৬ ফারেনহাইট) উপরে রেকর্ড করা হয়েছে।

তবে এ মাসে শুধু গরমের রেকর্ডই হয়নি। ছিল বন্যা এবং খরার চরম বিপর্যয়ের মাস।

সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশ থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অংশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ ছিল। অন্যদিকে ব্রাজিল, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়া ও তানজানিয়া মারাত্মক বন্যার শিকার হয়েছে। এছাড়া পাকিস্তানে এপ্রিল মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের তুলনায় দ্বিগুণ মাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে। যা ৬০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ ছিল।

কোপারনিকাসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপের বেশির ভাগ অংশে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টি দেখা গেছে। যদিও দক্ষিণ স্পেন, ইতালি এবং পশ্চিম বলকান দেশগুলো গড়ের চেয়ে বেশি শুষ্ক ছিল। ভারী বৃষ্টিতে উত্তর আমেরিকা, মধ্য এশিয়া ও পারস্য উপসাগর এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার যেখানে ভারী বৃষ্টি হয়েছে, সেখানে দেশটির অন্য অঞ্চলে আবার প্রচণ্ড খরা দেখা দিয়েছে। একই পরিস্থিতি দেখা গেছে উত্তর মেক্সিকো ও কাসপিয়ান সাগর এলাকায়।

মহাসাগর উষ্ণ হলে তা সামুদ্রিক জীবনের জন্য ঝুঁকি তৈরি করে। এ ছাড়া বায়ুমণ্ডলে আরও বেশি আর্দ্রতা ছড়ানোর ফলে গ্রিনহাউস গ্যাস শোষণকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয় বলেও উল্লেখ করেছে সংস্থাটি।

;

ইমরানের স্ত্রী বুশরাকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তানের একটি আদালত গৃহবন্দী অবস্থা থেকে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবিকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন। এনডিটিভি জানিয়েছে, বুশরা বিবির পক্ষ থেকে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই আদেশ দিয়েছেন আদালত।

প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় উপহার অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে ইমরান-বুশরা দম্পতির ১৪ বছর করে কারাদণ্ড হয়।

এক্ষেত্রে ইমরান কারাগারে থাকলেও বুশরাকে ইসলামাবাদের বাড়িতে গৃহবন্দী রাখা হয়। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কথা বলেই তাকে বাড়িতেই বন্দী রাখার আদেশ দিয়েছিল দেশটির সরকার।

কিন্তু, গৃহবন্দী রাখার এ আদেশকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন বুশরা বিবি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে তার আইনজীবী নাঈম পানজুথা এ তথ্য জানিয়েছেন।

বুশরা বিবির আইনজীবীরা তাকে কারাগারে স্থানান্তরের জন্য ইসলামাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। বুধবার (৮ মে) আদালত ওই আবেদন মঞ্জুর করেন।

ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) এক বিবৃতিতে বলা হয়, বুশরা বিবিকে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে স্থানান্তর করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওই কারাগারেই আছেন ৭০ বছর বয়সি ইমরান খান।

বুশরাকে সাজা ভোগ করাতে ইমরানের ইসলামাবাদের বাড়িটিকে সাব-কারাগার ঘোষণা করা হয়েছিল।

ইমরানের দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, গৃহবন্দী অবস্থায় কর্তৃপক্ষ বুশরাকে বিষ মেশানো খাবার দিচ্ছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তবে কর্তৃপক্ষ সে অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

;