তাইওয়ানের চারপাশে সামরিক মহড়া শেষ করলো চীন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তাইওয়ানের চারপাশে দুই দিনের সামরিক মহড়া শেষ করেছে চীন। এই সামরিক মহড়ায় চীনের যুদ্ধবিমান এবং যুদ্ধজাহাজগুলো স্ব-শাসিত দ্বীপরাষ্ট্রটিকে দখলে নেওয়ার সামরিক নকশা চুড়ান্ত করেছে বলেই বিশেষজ্ঞদের মত।

রয়টার্স জানিয়েছে, চীনের সামরিক বিশ্লেষকরা দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘মহড়াটিতে তাইওয়ানের নেতাদের পাশাপাশি দেশটির বন্দর ও বিমানবন্দরগুলোকে লক্ষ্য করে হামলার ছক কষা হয়েছে।’

উল্লেখ্য, বেইজিং গণতান্ত্রিক এই দ্বীপরাষ্ট্রটিকে তার ভূখণ্ডের অংশ হিসাবে দাবি করে এবং এটিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে শক্তি প্রয়োগের বিষয়টি বরাবরই বলে এসেছে।

চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিসিটিভি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকালে বেইজিংয়ের এই যুদ্ধের মহড়া শুরু হয় এবং যুদ্ধবিমান এবং সামরিক নৌযানগুলো তাইওয়ানকে ঘিরে ফেলে।

তাইওয়ানের নতুন প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তে দেশটির দায়িত্ব নেওয়ার তিন দিন পরে বক্তৃতা দেওয়ার পরই ‘জয়েন্ট সোর্ড-২০২৪এ’নামের চীনের এই মহড়া শুরু হয়। লাই চিং-তে’র বক্তৃতাকে ‘স্বাধীনতার ডাক’ বলে নিন্দা জানিয়েছে চীন।

বেইজিংয়ের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র উ কিয়ান শুক্রবার (২৪ মে) বলেছেন, ‘তাইওয়ানকে যুদ্ধ ও বিপজ্জনক পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিচ্ছেন লাই।’

উ কিয়ান বলেন, ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতার দাবি আমাদের যতোবার উস্কে দেবে, আমরা ততোবারই আমাদের পাল্টা ব্যবস্থা আরও এক ধাপ এগিয়ে নেব, যতক্ষণ না মাতৃভূমির সম্পূর্ণ পুনর্মিলন অর্জিত হয়।’

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘চীনের সম্পূর্ণ একীকরণের ইচ্ছায় বাধা দিলে তাইওয়ানের স্বাধীনতা বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে ছেড়ে দেওয়া হবে।’

এদিকে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্সি শনিবার বলেছে, জনসাধারণকে আশ্বস্ত করা হচ্ছে যে, জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র কারেন কুও বলেছেন, ‘চীনের সাম্প্রতিক একতরফা উস্কানি শুধুমাত্র তাইওয়ান প্রণালীতে শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্থিতাবস্থাকেই ক্ষুণ্ন করে না, বরং এটি আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলার বিপরীতেও নির্লজ্জ উস্কানি।’

বিতর্ক খারাপ হলেও ট্রাম্পকে হারাতে পারব: বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনের আগে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে হওয়া প্রথম বিতর্কের ‘অংশগ্রহণ’ কিছুটা খারাপ হয়েছে বলে স্বীকার করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্রেটিক প্রার্থী জো বাইডেন। তবে বিতর্ক খারাপ হলেও হাল ছাড়তে রাজি নন তিনি। তার দাবি, তিনি  ট্রাম্পকে হারাতে পারবেন।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন উত্তর ক্যারোলিনায় শুক্রবার (২৮ জুন) একটি সমাবেশে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে বিতর্কে খারাপ পারফরম্যান্সের পরে নিজের আত্মবিশ্বাসের একটি চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন। 

সমাবেশে তিনি নিজের আত্মবিশ্বাস এবং মনোবল ব্যক্ত করে জানান, নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তিনি প্রস্তুত এবং তিনি জিতবেন। 

উক্ত সমাবেশে আগের দিনের ট্রাম্প বিতর্কের পারফরম্যান্সের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘আমি এই নির্বাচনে জয়ী হতে চাই। আপনি যখন ছিটকে পড়বেন, তখনই ফিরে আসবেন। আমার ক্ষেত্রেও তাই। বিষয়টি আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আরও চার বছর আমি শাসনভার রক্ষা করতে পারব।’

তখন উচ্ছ্বসিত জনতা উচ্চস্বরে স্লোগান দিতে থাকে, ‘আরো চার বছর, আরও চার বছর’ এবং ‘যুক্তরাষ্ট্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র’।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি জানি আমি একজন যুবক নই। আমি আগে যেমন সহজেই হাঁটতে পারতাম এখন আর তা পারি না। আমি আগের মতো ভালো বিতর্ক করতে পারিনি। কিন্তু আমি জানি কীভাবে সত্য বলতে হয় এবং কীভাবে কাজ করতে হয়।’ 

এদিকে ভার্জিনিয়ায় একটি র‍্যালিতে অংশ নিয়ে ট্রাম্প বিতর্কে বড় জয় পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, ৪ কোটি ৮০ লাখ মানুষ টিভিতে এই বিতর্ক দেখেছেন।

র‍্যালিতে ট্রাম্প বলেন, ‘বাইডেনের সমস্যা তার বয়স না। তার দক্ষতা। সে পুরোপুরি অদক্ষ।’

তবে ট্রাম্প মনে করেন, বাইডেন নির্বাচন থেকে ছিটকে পড়বেন এমন জল্পনাকে তিনি বিশ্বাস করেন না। তার মতে, ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউজম এবং ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসসহ অন্যান্য ডেমোক্র্যাটদের তুলনায় বাইডেন নির্বাচনে ভাল করেন।

অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ আর নানা নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) শেষ হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তার প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম নির্বাচনী বিতর্ক। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিতর্কে বার বার হোঁচট খেয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। আর ট্রাম্প করেছেন একের পর এক মিথ্যাচার।

ডেমোক্র্যাট দলীয় নেতাদের কেউ কেউ মনে করছেন, ট্রাম্পকে জোরালোভাবে মোকাবিলা করতে পারেননি বাইডেন। এ সুযোগে ট্রাম্প অনর্গল মিথ্যা বলে গেছেন।

;

মোদির রাশিয়া সফরের খবরে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্র



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। আর প্রধানমন্ত্রী হয়েই ইতালি গিয়ে জি-৭ সম্মেলনে যোগ দেন তিনি। সেখানে ইউক্রেন শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর ছিল না ভারতের।

এরপরই জানা যায়, রাশিয়ায় গিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন মোদি। তারপরই মোদির রাশিয়া সফর নিয়ে ‘কিছুটা উদ্বেগ’ প্রকাশ করলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

মোদির মস্কো সফর নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি সেক্রেটারি অফ স্টেট কার্ট ক্যাম্পবেল বলেন, প্রযুক্তি এবং সামরিক ক্ষেত্রে রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের সখ্যতা নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ রয়েছে ওয়াশিংটনের। তবে ভারতের সঙ্গে যুক্তরাস্ট্রের বন্ধুত্বের ওপরে আমাদের বিশ্বাস রয়েছে।'

হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ক্যাম্পবেল বলেন, 'ভারতের সঙ্গে আমরা সব সময়ই বিস্তারিত এবং খোলাখুলি আলোচনা করি। আমরা আমাদের পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে কথা বলি। আবার ভারত-রাশিয় সম্পর্ক নিয়েও কথা হয় আমাদের। ভারত এবং রাশিয়ার বন্ধুত্ব কোনো কোনো ক্ষেত্রে আমাদের জন্যে উদ্বেগের, তা আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়েও দিয়েছি। আমরা এই নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশও করেছি। তবে প্রযুক্তি এবং সামরিক খাতে ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক যাতে বজায় না থাকে তার জন্য আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করব। ভারতের সঙ্গে এই সবক্ষেত্রে আমাদের সম্পর্ক ক্রমেই গভীর হচ্ছে। আমরা সেই সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে চাই।'

এরপর এই মার্কিন নেতা বলেন, 'যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত, উভয় দেশই শক্তিশালী। আমাদের অনেক ক্ষেত্রেই মিল রয়েছে। তবে ঐতিহাসিকভাবে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি, সম্পর্ক পৃথক থাকতেই পারে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কৌশলগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে, আমরা একে অপরকে সম্মান দিয়ে পারস্পরিক মতামত শুনে থাকি। তবে যেসব ক্ষেত্রে আমাদের এখনো মিল হয়নি, সেই সব বিষয় ক্রমেই কমে আসছে।'

উল্লেখ্য, সম্প্রতি রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে, আগামী মাসেই রাশিয়ায় যেতে পারেন মোদি।

এর আগে মোদী তৃতীয়বার ভারতের প্রধানমন্ত্রী পথে শপথ নেওয়ার পরে তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন পুতিন। দুই দেশের সম্পর্ককে আরও মজবুত করার কথা জানিয়েছিলেন পুতিন।

;

কিমকে উপহার দেওয়া লিমোজিনের যন্ত্রাংশ দক্ষিণ কোরিয়ার তৈরি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনকে যে লিমোজিন উপহার দিয়েছেন, সেটির যন্ত্রাংশ দক্ষিণ কোরিয়ায় তৈরি।

লিমোজিনটির জন্য অন্যান্য দেশ থেকেও কিছু যন্ত্রাংশ আমদানি করেছিল মস্কো।

রয়টার্স জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়া সফরকালে পুতিন এবং কিম তাদের শক্তিশালী পশ্চিমা বিরোধী জোট প্রদর্শনের জন্য রাশিয়ার তৈরি এই অরাস লিমোজিনে করে পিয়ংইয়ংয়ের চারপাশে ভ্রমণ করেন।

রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ দক্ষতার প্রতিফলন ঘটানো এবং প্রযুক্তির ও পণ্যের আমদানি নির্ভরতা হ্রাস করার উদ্দেশ্যে ২০১৮ সালে বিলাসবহুল লিমোজিনটি তৈরি করা হয় বলে জানা গেছে।

কিন্তু কাস্টমস রেকর্ড অনুসারে জানা যায়, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে তৈরি এই লিমুজিনটির যন্ত্রাংশ কিমের প্রধান শত্রু দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা।

পুতিনের আড়ম্বরপূর্ণ সফরের সময় দুই নেতাকে পালাক্রমে সাঁজোয়া লিমোজিনটি চালাতে দেখা গিয়েছিল।

গাড়িটির জন্য প্রায় ১৫.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের দক্ষিণ কোরিয়ার তৈরি যন্ত্রাংশ আমদানি করেছে মস্কো। এর মধ্যে রয়েছে বডি পার্টস, সেন্সর, প্রোগ্রামেবল কন্ট্রোলার, সুইচ, ওয়েল্ডিং ইকুইপমেন্ট ছাড়াও অন্যান্য যন্ত্রাংশ।

চীন, ভারত, তুরস্ক, ইতালি এবং অন্যান্য ইইউ দেশগুলো থেকেও কিছু যন্ত্রাংশ আমদানি করে মস্কো।

;

৮৮ বছরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত দিল্লিতে, পানির নিচে অনেক অঞ্চল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গতকাল থেকে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে মৌসুমী বৃষ্টিতে অনেক অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া বৃষ্টির কারণে সেখানে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ জুন) এনডিটিভি এ তথ্য জানায়।

দেশটির আবহাওয়া অদিপ্তরের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিল্লিতে গতকাল সকাল সাড়ে ৮টা থেকে আজ সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় ২২৮ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা ১৯৩৬ সালের জুন মাসের পর থেকে সর্বোচ্চ। ওই বছর সর্বোচ্চ ২৩৫ দশমিক ৫ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছিল।

সাধারণত দিল্লিতে জুন মাসে গড়ে ৮০ দশমিক ৬ মিমি বৃষ্টিপাত হয়।

দেশটিতে এমন পরিস্থিতিতে মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। এতে যাত্রীরা সকালের দিকে যাতায়াতের সময় ব্যাপক জলাবদ্ধতা এবং ট্র্যাফিকের সম্মুখীন হয়।

তবে এই বৃষ্টিপাত আবার দিল্লিবাসীর জন্য আশীর্বাদ হিসেবেও এসেছে। কারণ সেখানে গত দুই মাস ধরে অসহনীয় তাপমাত্রা বিরাজ করছিল। আজ শুক্রবার দিল্লির তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সাধারণ থেকে ৩ দশমিক ২ ডিগ্রি কম।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, এই বৃষ্টিপাত আবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে এ ধরনের পরিস্থিতির জন্য কতটা অপ্রস্তুত দিল্লি।

গত ১৮ জুন দিল্লির মেয়র শেলি ওবে দাবি করেছিলেন, বর্ষা মৌসুমের জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছেন। কিন্তু মৌসুমের প্রথম ভারী বৃষ্টিপাতেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গেছে।

বৃষ্টির পরিমাণ এতই বেশি ছিল যে কোথাও কোথাও ৩ ফুট পর্যন্ত পানি জমেছে। এছাড়া নদিয়ার অবস্থাও এমন নাজুকই বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

;