ইউক্রেনের ১২টি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ধ্বংস করেছে রাশিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনাদের বিশেষ দল ‘ব্যাটল গ্রুপ ওয়েস্ট’ পরিচালিত ১২টি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ধ্বংস করেছে রুশ বাহিনী। রয়টার্স জানিয়েছে, এ খবরের সত্যতা স্বীকার করেছেন ব্যাটল গ্রুপ মুখপাত্র ইভান বার্মা।

ইভান বার্মা বলেন, ‘ভ্লাদিমিরোভকা, প্রিওব্রাজেনস্কয়, প্লোশচাঙ্কা, তোরস্কয় এবং ক্রেমেনায়ার বসতিগুলোর কাছে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ইলেক্ট্রনিকস যুদ্ধ সরঞ্জামগুলোর সাতটি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে। এছাড়া ১২টি ড্রোন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ধ্বংস করা হয়েছে।’

একটি সূত্র জানিয়েছে, পেট্রোপাভলোভকা, স্টেলমাহোভকা, বোগুস্লাাভকা, স্টেপোভায়া এবং নভোসেলোভকার বসতিগুলোর কাছে ইউক্রেনের সেনাদের অবস্থানে আঘাত করেছে রাশিয়া বাহিনী।

সূত্রটি জানিয়েছে, ‘ওলগোভকা এলাকার কাছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর তৃতীয় অ্যাসল্ট ব্রিগেডের দুটি পাল্টা হামলা প্রতিরোধ করেছে রাশিয়া বাহিনী।

এদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৮১টি গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার ব্লক করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। চার রুশ সংবাদমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব হিসেবে মঙ্গলবার (২৫ জুন) তাদের ৮১টি সংবাদমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার ঘোষনা দিয়েছে মস্কো। বুধবার (২৬ জুন) এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের শুরু থেকেই অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহসহ ইউক্রেনকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশিরভাগ দেশ।

পাশাপাশি অর্থনীতি ও গণমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞার মতো নানা কৌশলে রাশিয়াকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছে পশ্চিমা দেশগুলো। এরই অংশ হিসেবে গত মাসে রাশিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তারা।

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রতিষ্ঠানিকভাবে মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে’ এমন সংবাদমাধ্যমগুলোতে রুশ জনগণের প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দিয়েছে।

তবে রুশ গণমাধ্যমের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে রুশ নিষেধাজ্ঞাগুলোও ‘সংশোধন’ করা হবে বলে জানিয়েছে রাশিয়া।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে পারেন বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জো বাইডেন

জো বাইডেন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রেসিডেনশিয়াল বিতর্কে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হারার পর থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উত্তেজনা। ডেমোক্রেটিক পার্টির গঠনতন্ত্র ও মার্কিন আইন অনুসারে বাইডেন নিজেই নির্বাচনের লড়াই থেকে সরে যেতে পারেন অথবা তার দল চাইলে তাকে সরিয়ে দিতে পারে বলে উঠছে গুঞ্জন।

 বার্তাসংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট এর পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেমোক্রেটিক পার্টিতে নির্বাচনের দৌড় থেকে বাইডেনকে সরানোর ব্যবস্থা আছে। 

ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংক ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের সিনিয়র ফেলো ও ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির সদস্য অ্যালাইন কামার্ক বলেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের কোনো বিকল্প নাম নেই। বাইডেন কার্যত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এ বছর পার্টির তরফ থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন। 

অ্যালাইন কামার্কের মতে, চলতি গ্রীষ্মের শেষ দিক পর্যন্তও যেহেতু বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত করা হবে না। তাই এখনো তার জায়গায় পরিবর্তন আনার সময় ও সুযোগ আছে। এক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেমন, বাইডেন পার্টির তরফ থেকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত হওয়ার আগে নিজে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তার প্রার্থিতাকে অন্যরা চ্যালেঞ্জ করতে পারেন, অথবা আগামী আগস্টে শিকাগোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ডেমোক্রেটিক সম্মেলনের সময় নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন। 

আর বাইডেন যদি নিজেকে সরিয়ে নেন বা অন্য কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় যেখানে বাইডেন আর এই নির্বাচনে লড়বেন না- সেক্ষেত্রে তার বিকল্প হিসেবে হাজির হতে পারেন ডেমোক্রেটিক পার্টির বেশ কয়েকজন নেতা। তাদের মধ্যে প্রথমেই থাকবেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। তবে হ্যারিসও মার্কিন জনগণের মধ্যে খুব একটা জনপ্রিয় নন। 

কমলা হ্যারিস ছাড়া বাইডেনের বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হতে পারে মিশিগান অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমার। কমলা হ্যারিসের মতো গ্রেচেনও একজন নারী। তবে তার জনপ্রিয়তাও খুব একটা বেশি নয়। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পরিবহনমন্ত্রী পিট বুটিগিগও বাইডেনের বিকল্প হতে পারে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের সময় বুটিগিগ আইওয়া ও নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে জিতেছিলেন। 

বাইডেনের আরেক বিকল্প হতে পারেন পেনসিলভানিয়ার গভর্নর জশ শ্যাপিরো। তবে বিশ্লেষকদের মতে, তুলনামূলক কমবয়সী জশ শ্যাপিরোকে শিগগির নির্বাচনের বিকল্প বলে ভাবা হচ্ছে না। তাকে মোটাদাগে ২০২৮ সালের নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এছাড়া কলোরাডোর গভর্নর ও সাবেক কংগ্রেসম্যান জ্যারেড পোলিসও বাইডেনের বিকল্প হতে পারেন। এমনকি তিনি একাধিকবার জাতীয় পর্যায়ে নির্বাচনে লড়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন। 

তবে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে সবচেয়ে বেশিবার যার নাম উচ্চারিত হয়েছে তিনি হলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গেভিন নিউসম। তবে তার নীতি অনেকটাই বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি ঘেঁষা। তাই বিশ্লেষকেরা মনে করেন, গেভিন নিউসমকে মনোনীত করার অর্থ, একজন রিপাবলিকান ঘেঁষা ব্যক্তিকেই মনোনীত করা। 

এর বাইরে, জর্জিয়ার সিনেটর রাফায়েল ওয়ারনক, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা, মিনোসোটার সিনেটর অ্যামি ক্লোবুচার এবং কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেশার বাইডেনের জায়গা নিতে পারেন। 

;

নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১৮



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ায় প্রাণঘাতী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন।

রোববার (৩০ জুন) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্ব বোর্নো প্রদেশে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে অন্তত ১৮ জন নিহত ও আরও ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এর মধ্যে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সন্দেহভাজন বোমা হামলায় ছয়জন নিহত এবং অন্যদের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনিবার একের পর এক বিস্ফোরণে ১৮ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে, যার মধ্যে শিশু, প্রাপ্তবয়স্ক এবং গর্ভবতী নারীও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। তবে নাইজেরিয়ার ভ্যানগার্ড এবং দিস ডে সংবাদপত্র জানিয়েছে, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কারফিউ জারি করা হয়েছে। তবে এখনও কেউ হামলার দায় স্বীকার করেনি।

বোর্নো প্রদেশের জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, সন্দেহভাজন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীরা গোওজা শহরে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠান এবং হাসপাতালে হামলা চালায়। মূলত এই প্রদেশটি গত ১৫ বছর ধরে জঙ্গি গোষ্ঠী বোকো হারামের বিদ্রোহের কেন্দ্রে রয়েছে।

এই সংঘাত ও সহিংসতায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। ২০১৪ সালে বোর্নো প্রদেশের চিবোক শহর থেকে ২৭০ জনেরও বেশি স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করে বোকো হারাম আন্তর্জাতিক কুখ্যাতি অর্জন করেছিল। 

;

চার জাহাজে হামলার দাবি হুতিদের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোহিত সাগরে লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজে হামলার দাবি করেছে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি বিদ্রোহীরা।

রয়টার্স জানিয়েছে, শুক্রবার (২৮ জুন) এক টেলিভিশন বিবৃতিতে এ দাবি করেন হুতির সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি।

এ ছাড়া ভূমধ্যসাগরে দুটিসহ মোট ৪টি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালিয়েছে ইরান সমর্থিত এই গোষ্ঠীটি।

হুতিরা বলেছে, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বাণিজ্যিক জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।

একটি সামুদ্রিক সংস্থা বলেছে, লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী জাহাজটিকে লক্ষ্য করে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হুতিরা।

ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, গোষ্ঠীটি তেলবাহী ট্যাংকার ডেলোনিক্সে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে এবং সেটি সরাসরি আঘাত হেনেছে।

ইউনাইটেড কিংডম মেরিটাইম ট্রেড অপারেশনস এর আগে বলেছিল, জাহাজটিকে ইয়েমেনি বন্দর হোদেইদাহ থেকে ১৫০ নটিক্যাল মাইল উত্তর-পশ্চিমে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। তবে জাহাজটিতে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

সারি আরো বলেন, লোহিত সাগরে আইওনিস জাহাজের পাশাপাশি ওয়ালের তেলবাহী ট্যাংকার এবং ভূমধ্যসাগরে জোহানেস মায়েরস্ক জাহাজে হামলা করেছিল হুতিরা।

এই অঞ্চলে হুতিদের হামলার কারণে গত নভেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক জাহাজ চলাচল ব্যাহত হয়েছে। অনেক জাহাজ লোহিত সাগরে হয়ে সুয়েজ খালের দিকে না গিয়ে আফ্রিকার দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে দীর্ঘ পথ ঘুরতে বাধ্য হয়েছে।

;

নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ৬৬ শতাংশ ইসরায়েলি : জরিপ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ৮ মাসেরও বেশি সময় ধরে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল। এ সময়ে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে নিশ্চিহ্ন কিংবা তাদের হাতে আটক জিম্মিদের উদ্ধার কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি দেশটি।

আল জাজিরা জানিয়েছে, এ অবস্থায় ইসরায়েলের সরকার প্রধান নেতানিয়াহুর জনপ্রিয়তা তলানিতে ঠেকেছে।

নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি চান, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পুনরায় নির্বাচন করা উচিত নয়, বরং তার রাজনীতি ছেড়ে দেওয়া উচিত।

ইসরায়েলের চ্যানেল-১২ পরিচালিত এই জরিপে মাত্র ২৭ শতাংশ উত্তরদাতা তাকে ইসরায়েলের পরবর্তী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেখতে চান। সেখানে ৬৬ শতাংশ মনে করেন তার পদত্যাগ করা উচিত।

এমনকি নেতানিয়াহুর ডানপন্থী ধর্মীয় ব্লকের দলগুলোর ভোটারদের মধ্যে, মাত্র ৫৩ শতাংশ চান, তার আবার নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত।

জরিপে প্রায় ৮৫ শতাংশ উত্তরদাতা চেয়েছিলেন, ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে অনুপ্রবেশের ব্যর্থতার তদন্তে একটি কমিশন গঠন করা হোক।

এদিকে, হামাসের ওই হামলার পর থেকেই ফিলিস্তিনের উপত্যকায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৭৬৫ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গাজায় হামলার পর থেকেই নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছেন ইসরায়েলিরা।

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ পরিচালনা ও যুদ্ধবিরতি দিয়ে বন্দী আলোচনার জন্য বিরোধী দল, নিজের জোটের কট্টর ডানপন্থী সদস্য এবং ইসরায়েলি জনগণের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনা সহ্য করে আসছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী।

;