লড়াইয়ে থাকতে বাইডেনের অজুহাত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প

জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প

  • Font increase
  • Font Decrease

নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে জো বাইডেনের সরে দাঁড়ানোর আলোচনা খোদ ডেমোক্রেটিক দলের মধ্যে জোরালো হচ্ছে। এমন সময় ৮১ বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট প্রথম বিতর্কে ভালো করতে না পারার জন্য বিদেশ ভ্রমণকে দায়ী করেছেন।

সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, একের পর এক সফরের কারণে তিনি ক্লান্ত ছিলেন। আর তারই প্রভাব পড়েছে বিতর্কে। বাইডেন বলেন, আমি আমার প্রতিযোগীর কথা ঠিকমতো শুনতে পাইনি। আর ক্লান্তির কারণে মঞ্চে প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

খোদ ডেমোক্রেটিক দলের মধ্যেই বাইডেনের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। টেক্সাসের এক ডেমোক্রেটিক আইনপ্রণেতা তাকে আসন্ন নভেম্বরের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বানও জানিয়েছেন। আর এই পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে নিতে এমন মন্তব্য করলেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা

তারা বলছেন, বাইডেনের বিতর্কে ভাল করতে না পারাটা তার প্রতিপক্ষ রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নির্বাচনী দৌড়ে একধাপ এগিয়ে দিয়েছে। ফলে নানা ত্রুটিবিচ্যুতি নিয়েও ট্রাম্পের আবার ক্ষমতায় ফিরে আসার পট প্রস্তুত হয়েছে।

এক বিবৃতিতে ডেমোক্রেটিক আইনপ্রণেতা লয়েড ডগেট বলেন, আমি আশা করি, তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের মতো বেদনাদায়ক ও কঠিন সিদ্ধান্ত নেবেন।

বিতর্কে হতাশাজনক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করায় জো বাইডেনকে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের সম্পাদক পরিষদও।

সম্পাদক পরিষদ বলেছে, বিতর্কে প্রেসিডেন্ট একজন মহান সরকারি কর্মচারীর ছায়া রূপে আবির্ভূত হয়েছেন। দ্বিতীয় মেয়াদে কী করবেন, তার ব্যাখা দিতে হিমশিম খেয়েছেন তিনি। হিমশিম খেয়েছেন মি. ট্রাম্পের উসকানির জবাব দিতে। হিমশিম খেয়েছেন ট্রাম্পকে তার মিথ্যা কথা, ব্যর্থতা ও ভয়ানক সব পরিকল্পনার জন্য জবাবদিহি করাতে। একাধিকবার তিনি একটা বাক্য শেষ করতে গিয়ে সংগ্রাম করেছেন।

চারদিক থেকে এমন সমালোচনার পরও হাল ছাড়তে রাজি নন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তার দাবি, তিনি ট্রাম্পকে হারাতে পারবেন।

এদিকে, বার্তা সংস্থা রয়টার্স এবং ইপসোসের এক জরিপে দেখা গেছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হারাতে ডেমোক্রেটদের শক্তিশালী প্রার্থী হতে পারেন সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা।

প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা অন্তত ১০ পয়েন্টে ট্রাম্পকে পরাজিত করবেন। শুধু তাই নয় জরিপে এটাও দেখা গেছে, মিশেল ছাড়া ডেমোক্র্যাট শিবিরে আর কোনো প্রার্থী নেই যিনি ট্রাম্পকে হারাতে পারবেন।

জরিপটিতে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে ডেমোক্র্যাট দলের কল্পিত বা সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মিশেলকে রাখা হয়েছিল। ট্রাম্প কিংবা মিশেল কাকে ভোট দেবেন এমন প্রশ্নে ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ মিশেলকেই বেছে নিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্পকে সমর্থন করেছেন ৩৯ শতাংশ মানুষ।

আরও দেখা গেছে, প্রতি তিনজন ডেমোক্র্যাটের মধ্যে অন্তত একজন মনে করেন ট্রাম্পের সঙ্গে সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বাইডেনের উচিত নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো।

বাইডেনের বিকল্প বিবেচনা করার মতো আরেকটি গ্রুপ রয়েছে, ‘সুপার ডেলিগেটস’। প্রায় ৭০০ জন সিনিয়র নেতা এবং নির্বাচিত কর্মকর্তাদের একটি দল। তাদের অবস্থানের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কনভেনশনে প্রতিনিধি হয়। সাধারণত দলীয় নিয়মের অধীনে তারা প্রথম ব্যালটে ভোট দিতে পারেন না। তবে তারা মনোনয়ন পরিবর্তন করতে পারেন। তারা পরবর্তী ব্যালটে ভোট দিতে পারেন।

তবে সত্যি যদি নভেম্বরে সাধারণ নির্বাচনের কয়েক মাসের মধ্যে একজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ান, তাহলে এটি একটি জটিল পরিস্থিতি তৈরি করবে। তবে এ সংকট কাটানোর জন্য ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকানদের কিছুটা ভিন্ন কৌশল রয়েছে।

ডেমোক্র্যাটরা এক্ষেত্রে পার্টির চেয়ার ডেমোক্র্যাটিক গভর্নর এবং কংগ্রেসের নেতৃত্বের সঙ্গে পরামর্শ করেন। পার্টির নিয়ম অনুযায়ী কনভেনশনের পর শূন্যস্থান পূরণ করার ক্ষমতা ডেমোক্র্যাটিক জাতীয় কমিটিকে দেওয়া হয়।

দ্বিতীয় দফায় বাড়ল ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণের সময়



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের দ্বিতীয় ধাপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণের সময় আরও দুই ঘণ্টা বাড়িয়েছে দেশটির নির্বাচন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণের সময় বাড়ানো হয়েছে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সকাল ৮টা অনুষ্ঠিত ভোট গ্রহণ শুরু হয়। চলার কথা ছিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। কিন্ত ভোটারদের উপস্থিতি কম থাকায় দুই দফায় চার ঘণ্টা বাড়িয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণের সময় নির্ধারণ করেছে ইরানের নির্বাচন দপ্তর।

এর আগে গত শুক্রবার (২৮ জুন) ইরানে প্রথম ধাপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু কোনো প্রেসিডেন্ট প্রার্থী এককভাবে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পায়নি। এজন্য নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে গড়ায়।

;

কিয়ার স্টারমারের স্ত্রী কে এই ভিক্টোরিয়া?



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
যুক্তরাজ্যের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টিমার ও তার স্ত্রী ভিক্টোরিয়া স্টারমার। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টিমার ও তার স্ত্রী ভিক্টোরিয়া স্টারমার। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে নির্বাচনে শোচনীয় হারের পর সরকারি বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের ১০ নম্বর বাসা থেকে বিদায় নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। ব্রিটিশ জনগণ ভোটের মাধ্যমে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে দিয়ে ডাউনিং স্ট্রিটের ১০ নম্বর বাসাটিতে উঠতে যাচ্ছে নতুন একটি পরিবার। তাহলে চলুন প্রধানমন্ত্রীর বাস ভবনের নতুন বাসিন্দাদের পরিচয় জেনে আসা যাক।

প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার শুধু একাই নন, তার সঙ্গে ১০ নম্বর বাড়িতে থাকবেন স্ত্রী ভিক্টোরিয়া স্টারমার ও দুই সন্তান। স্টারমার তার স্ত্রী ভিক্টোরিয়াকে ভিক নামে সম্বোধন করেন। নির্বাচনের প্রচারণায় ভিককে খুব একটা সামনের সারিতে রাখেননি এই লেবার নেতা।

তারা দুইজনই আইনজীবী। তারা ২০০৭ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এর এক বছরের মাথায় স্টারমার পাবলিক প্রসিকিউশনের পরিচালক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। ২০২১ সলে ব্রিটিশ সাংবাদিক পিয়ার্স মরগানকে স্টারমার বলেছিলেন, কর্মক্ষেত্রে তাদের প্রথম সাক্ষাত হয়। এরপর তিনি কয়েক মাস ধরে তাকে অনুসরণ করেছিলেন এবং তখন থেকেই তাদের সম্পর্ক বেড়ে ওঠে।

স্টারমার আরও বলেন, ‘ভিক অনেক সুন্দরী এবং চঞ্চল। আমরা একে অপরের সঙ্গে নিজেদের মূল্যবোধ শেয়ার করি এবং আমরা একসাথে হাসি।’

ভিক্টোরিয়া স্টারমারের বাব-মা ইহুদি। তারা যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেল্থ সার্ভিসে (এনএইচএস) স্বাস্থ্য সেবা দেন। গত মাসে দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে কেয়ার স্টারমার বলেন, তার স্ত্রীর পরিবারের অনেক সদস্য এখন ইসরায়েলে বসবাস করেন। তিনি এবং তার স্ত্রী তাদের সন্তানদের পারিবারিক ঐতিহ্য বোঝানোর জন্য খুব আগ্রহী।

এদিকে নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী স্টারমার তার বাড়ি স্থানান্তরের বিষয়ে সন্তানদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। তিনি ব্রিটিশ সম্প্রচার মাধ্যম আইটিভি’কে বলেন, ‘এই পরিবর্তন (বাসা স্থানান্তর) নিয়ে আমরা গভীরভাবে চিন্তিত। আমরা কিভাবে বাচ্চাদের গোপনীয়তা রক্ষা করবো।’

স্টারমার সন্তানদের গোপনীয়তার বিষয়ে এতটাই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে, তিনি সাক্ষাতকারে সন্তানদের নাম উল্লেখ না করে "আমার ছেলে" এবং "আমার মেয়ে" বলেছেন। তিনি বলেন, শুরু থেকেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তাদের যতটা সম্ভব সুরক্ষিত রাখব। তাই আমরা শিশুদের সঙ্গে কোন ফটোশুট করব না এবং তাদেরকে জনসম্মুখে আনব না।’

স্টারমার দ্য গার্ডিয়ানকে বলেছিলেন, ‘তীব্রভাবে সচেতন থাকি যেন কাজ পরিবারকে প্রভাবিত না করে। আমরা জীবনকে যতটা সম্ভব সাধারণ এবং সবকিছু অপরিবর্তিত রাখতে চেষ্টা করি।’

এই বছরের শুরুর দিকে উত্তর লন্ডনের কেনটিশ টাউনে স্টারমারের বাসার সামনে ফিলিস্তিনপন্থীরা বিক্ষোভ করেন। এসময় তারা "স্টারমার হত্যা বন্ধ করো" লেখা একটি ব্যানার সঙ্গে আনেন। বাসার সামনে বাচ্চাদের রাখা জুতাগুলো সারিসারি করে প্রদর্শন করে।

স্টারমার আইটিভ ‘কে বলেন, সন্তানদের সুখী এবং আত্মবিশ্বাসী হিসেবে দেখাই তাদের মূল লক্ষ্য।

;

ভোট না দিলেও সরকার আপনাকে সেবা দিবে: যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার

যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া লেবার পার্টির নেতা কেয়ার স্টারমার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বাকিংহাম প্রাসাদে রাজা তৃতীয় চার্লস দেখা করে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বাকিংহাম প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম ভাষণ দেন কেয়ার স্টারমার। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমি বলবো সেবার পূর্বশর্ত হলো আশা। আমাদের সকলের কাছে স্পষ্ট যে, আমাদের দেশের একটি পর পুনঃস্থাপন দরকার। আমাদের নিজেদেরকে পুনঃআবিষ্কার করতে হবে। কারণ ঝড় যতই ভয়ঙ্কর হোক না কেন, এই জাতির সবসময়ই শান্ত জলে চলাচল করার ক্ষমতা।"

দেশ পরিবর্তনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সুইচ টিপে কোনো দেশকে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। এর জন্য সময় প্রয়োজন হবে। তবে খুব শিগগিরই পরিবর্তনের জন্য কাজ শুরু করবো।’

এর আগে নির্বাচনে জয়ের পর উচ্ছ্বসিত জনগণের উদ্দেশে কেয়ার স্টারমার বলেছিলেন, ‘পরিবর্তন এখন থেকেই শুরু হলো। আমি আনন্দিত।’

প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ভাষণে স্টারমার স্বাস্থ্যসেবা নিয়েও কথা বলেন। ভবিষ্যতে সরকারি স্বাস্থ্য সেবার (এনএইচএস) মান বাড়ানো এবং যুক্তরাজ্যের সীমানা সুরক্ষিত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

স্টারমার আরও বলেন, ‘আপনি লেবার পার্টিকে ভোট দিয়েছেন বা না-ই দিয়েছেন। আপনি যদি সরাসরি বলেন ভোট দেননি, তবুও আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমার সরকার আপনাকে সেবা দিবে। সবার প্রথমে দেশ, দ্বিতীয় হলো দল।’

এর আগে বাকিংহাম প্রাসাদে রাজা চার্লসের কাছে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদপত্যাগ করেন কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ঋষি সুনাক।

বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে রাত ১০টা পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনে অন্তত ৯৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। নির্বাচনে ৪১২টি আসনে জয় পেয়েছে লেবার পার্টি। কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১২১টি আসন। ১৪ বছর দেশটির ক্ষমতায় আসে লেবার পার্টি।

;

স্টারমারের নিরঙ্কুশ জয়ে নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
স্টারমারের নিরঙ্কুশ জয়ে নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা

স্টারমারের নিরঙ্কুশ জয়ে নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা

  • Font increase
  • Font Decrease

লেবার পার্টির নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঋষি সুনাকের স্থলাভিষিক্ত হতে চলছেন কিয়ার স্টারমার। জয়ের জন্য এই লেবার নেতাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে ভারত-যুক্তরাজ্যের ইতিবাচক সম্পর্ক ধরে রাখতে কিয়ের স্টারমারের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

শুক্রবার (৫ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের (টুইটার) এক পোস্টে এই শুভেচ্ছাবার্তা জানান নরেন্দ্র মোদি। অন্য এক বার্তায় বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকেও প্রশংসনীয় নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এক্সে নিজের ভেরিফাইড একাউন্ট থেকে মোদি লিখেন, ‘যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে স্মরণীয় বিজয়ের জন্য কিয়ের স্টারমারকে আন্তরিক শুভেচ্ছো ও অভিনন্দন। সকল ক্ষেত্রে ভারত-যুক্তরাজ্যের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা এবং আমাদের পারস্পরিক ইতিবাচক সম্পর্ক বৃদ্ধি কামনা করছি।’

অন্য এক এক্স বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাজ্যের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে তার প্রশংসনীয় নেতৃত্ব এবং দুই দেশের সম্পর্ক গভীর করার ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য ধন্যবাদ জানান।

মোদি লিখেন, ‘ধন্যবাদ ঋষি সুনাক, যুক্তরাজ্যের প্রশংসনীয় নেতৃত্বের জন্য এবং ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে সম্পর্ক গভীর করতে আপনার সক্রিয় অবদানের জন্য। আপনি এবং আপনার পরিবারের জন্য শুভ কামনা।’

;