রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারে মিয়ানমারের পাশে ইসরায়েল



খুররম জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ইনসেটে মিয়ানমারে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোরের ছবি

ইনসেটে মিয়ানমারে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোরের ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারের সুচির নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণায় শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোর আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) মিয়ানমারের নেতৃত্বের সমর্থনে টুইট করেন এবং এটি প্রকাশের কিছুক্ষণ পর টুইটগুলি মুছে ফেলেন।

রোহিঙ্গা মুসলিম সংখ্যালঘু গণহত্যার জন্য নেদারল্যান্ডসের আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে (আইসিজে) দেশটির বিরুদ্ধে একটি মামলায় সম্প্রতি মিয়ানমারে ইসরাইলের রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের পক্ষে তার দেশের জনসমর্থন আশা করেছেন।

কিছুদিন আগে গিলোর আর একটি টুইট করেন।

"একটি ভাল রায় পেতে উৎসাহ দিচ্ছি এবং গুডলাক!" তবে তিনি এ টুইট করার কিছুক্ষণ পরেই মুছে ফেলেন।

তারপর বুধবার রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোর এ ইস্যুতে আর একটি টুইট করেন এবং এটি মুছে ফেলেন। এবার তিনি মিয়ানমারের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের কেন্দ্রীয় সংসদ সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে তাঁর ছবিও টুইট করেন। উল্লেখ করেন যে বিষয়টি আলাপচারিতায় উঠে এসেছে আবারও। আমি এ বিচারে মিয়ানমারকে আবারও গুডলাক জানিয়েছি।

মিয়ানমারে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত রোনেন গিলোরের কেন তার করা টুইট মুছে ফেললেন তার কোনো জবাব দেননি।

ইসরায়েল মিয়ানমারে অস্ত্র বিক্রি করেই যাচ্ছে, এমনকি মিয়ানমারের বিরুদ্ধে  অভিযোগ প্রকাশের পরেও। দেশটিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র  অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা রাখার পরে  ইসরায়েল এ তা অব্যাহত রেখেছে।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে ইসরায়েলের উচ্চ আদালত মিয়ানমারে অস্ত্র বিক্রির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছিল। তবে সিদ্ধান্তটি গোপনীয় ছিল কারণ মামলার বিচারপতিরা ইওরাম ডানজিগার, আনাত ব্যারন এবং ডেভিড মিন্টজ এই অস্বাভাবিক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন বলে দেশটি মনে করেছিল। ইসরায়েল সরকারের অনুরোধে এই রায়কে জোর করে চাপিয়ে রাখা হয়েছিল।

এরপর থেকে ইসরায়েল দাবি করে আসছিল যে তারা মিয়ামারের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। তা সত্ত্বেও মিয়ানমারের প্রতিনিধিদের ইসরায়েলের একটি অস্ত্র মেলায় দেখা যায়। পরবর্তীতে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রক ঘোষণা করে যে তারা এই জাতীয় প্রদর্শনীতে অংশ নিতে তাদের দেশে মিয়ানমারের যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে।

অস্ত্র বিক্রির বিষয়টি ছাড়াই মিয়ানমার ও ইসরায়েল মধ্যে সম্পর্ক বেশ কয়েকটি বেসামরিক স্তরে অব্যাহত রয়েছে। ২০১৮ সালের মে মাসে প্রকাশিত এক রিপোর্টে দেখা গেছে,  ইসরায়েল মিয়ানমারের সাথে একটি হলোকাস্ট ( ইহুদি গণহত্যা)  পাঠ্যক্রম এবং বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাঠ্যক্রমের উপকরণ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য শিক্ষামূলক সহযোগিতা চুক্তি সম্পাদন করেছে। তবে ইসরায়েল সরকার সম্প্রতি বলেছে  শিক্ষাগত সহযোগিতা এই চুক্তি বাস্তবায়ন করছে না।

   

মধ্য রাফা থেকে লোকজনকে সরতে বলল ইসরায়েল, হামলার ইঙ্গিত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের মধ্য রাফা এলাকার বাসিন্দাদের সেখান থেকে উত্তর-পূর্ব এলাকায় সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। শনিবার (১১ মে) বার্তা সংস্থা এএফপি জনায়, এর মধ্য দিয়ে রাফায় আরও বড় ধরনের অভিযানের ইঙ্গিত দিল ইসরায়েল।

সমালোচকেরা বলছেন, ইসরায়েলের এ হামলা হলে রাফায় আরও লাখ লাখ মানুষের আশ্রয়হীন হয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ল। এ ছাড়া রাফার মধ্যাঞ্চলে স্থল অভিযানের ফলে আরও ধ্বংসযজ্ঞ দেখা যাবে। আরও অনেক মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়বেন। এভাবে পুরো শহরে এগিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।

এর আগে গত সপ্তাহে ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) রাফার পূর্বাঞ্চলের লোকজনকে সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল। এরপর মিসর সীমান্তের কাছে রাফা ক্রসিংয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয় তারা। আইডিএফের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘তারা রাফায় নিখুঁত, সুনির্দিষ্ট অভিযান’ পরিচালনা করছে।

ইসরায়েল সেনাবাহিনী বলেছে, গত সোমবার পূর্ব রাফা শহর থেকে লোকজনকে সরে যেতে নির্দেশ দেওয়ার পর তিন লাখ মানুষ রাফা ছেড়ে আল-মাওয়াসির মানবিক এলাকায় চলে গেছেন। এর আগে গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘ বলেছিল, এক লাখ মানুষ রাফা ছেড়ে গেছেন। এর মধ্যেই গতকাল মধ্য রাফা ছাড়া শহরটির পূর্বাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলের আরও এলাকা ছাড়তে লোকজনকে নির্দেশে দিল ইসরায়েল। লিফলেট, বার্তা, ফোনকল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টের মাধ্যমে এ ধরনের নির্দেশ দেওয়া হয়ে থাকে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল জানিয়েছে, ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৪ হাজার ৯৭১।

রাফা শহরে হামলা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের চাপের বিষয়টি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, রাফায় হামাসের শীর্ষ নেতারা রয়েছেন। হামাসের শক্তিও সেখানে।

;

ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত জিম্মির মৃত্যু হয়েছে: হামাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

এক মাস আগে ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত ব্রিটিশ-ইসরায়েলি বন্দী নাদাভ পপলওয়েল হয়ে মারা গেছেন বলে জানিয়েছে হামাসের সশস্ত্র শাখার কাসাম ব্রিগেডস।

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী একটি ১১ সেকেন্ডের ভিডিও প্রকাশ করার কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার (১১ মে) গ্রুপের ঘোষণাটি পপলওয়েলকে একটি ক্ষতবিক্ষত চোখে দেখায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশিত ভিডিওতে এবং ইসরায়েলি সংবাদ মাধ্যমগুলোকে উদ্ধৃত করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, একজন ব্যক্তিকে একটি সাদা টি-শার্ট পরা দেখা যাচ্ছে এবং তিনি নিজেকে দক্ষিণ ইস্রায়েলের নিরিম কিবুটজ থেকে ৫১ বছর বয়সী নাদাভ পপলওয়েল হিসাবে পরিচয় দিয়েছেন।

আরবি এবং হিব্রুতে উচ্চারিত পাঠ্যটি পড়ে: “সময় ফুরিয়ে আসছে। আপনার সরকার মিথ্যা বলছে।”

ইসরায়েলের ওয়াই নেট নিউজ সাইট অনুসারে, ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলার সময় পপলওয়েলকে নিরিমে বন্দী করা হয়েছিল। তার মাকেও বন্দী হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কিন্তু পরে গত বছর হামাস ও ইসরায়েল কর্তৃক বন্দী ও বন্দীদের বিনিময়ের সময় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। পপলওয়েলের ভাই হামলায় নিহত হয়েছেন।

শনিবার হামাসের সশস্ত্র শাখার টেলিগ্রাম চ্যানেলে পোস্ট করা ভিডিওটি এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো গাজায় বন্দিদের ফুটেজ প্রকাশ করেছে।

ইসরায়েলের জিম্মি এবং নিখোঁজ পরিবার ফোরাম একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বন্দীদের মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য হামাসের সাথে একটি চুক্তি করার জন্য ইসরায়েলি সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে।

;

ভারত ভ্রমণে অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের বার্নার ফোন ব্যবহারের পরামর্শ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অস্ট্রেলিয়ার এমপি ও বিশিষ্ট নাগরিকদের ভারত ভ্রমণের সময় বার্নার মোবাইল ফোন ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে দেশটির ডিপার্টমেন্ট অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ট্রেড (ডিএফএটি)। চীন ও ইউক্রেন ভ্রমণকারীদেরও একই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সতর্ক করে বলা হয়েছে, তাদের ফোন চীনা এবং রাশিয়ানরা হ্যাক করতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম দ্য নাইটলি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

ডিএফএটির এমন বার্তায় অস্ট্রেলিয়া এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন হিন্দু জাতীয়তাবাদী সরকারের মধ্যে টানাপোড়েনের বিষয়টি সামনে এল। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ান নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এএসআইও) আরও জানায়, ২০২০ সালে কিছু গুপ্তচরদের চক্রান্ত ভন্ডুল ও তাদের অস্ট্রেলিয়া থেকে বিতাড়িত করা হয়, সেই গুপ্তচরদের দল ভারতীয় ছিল।

অস্ট্রেলিয়ার নিয়ম যে, ফাইভ আইজ জোটবর্হিভূত কোনো দেশে অস্ট্রেলিয়ার ভিআইপিরা ভ্রমণে গেলে তাদের মোবাইল ফোন বাড়িতে রেখে যাওয়ার। তবে দেশটির গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ভারতের ক্ষেত্রে এ বিষয়ে জোরারোপ করেছে।

নিরাপত্তার জন্য এই পরামর্শের বিষয়ে ডিএফএটি কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেনি।

বার্নার ফোন এমন এক ধরণের মোবাইল যা দিয়ে অস্থায়ী ও বেনামি নম্বর তৈরি করা যায়। একবার ব্যবহারের পর ওই নম্বর চিরতরে মুছে ফেলা যায়। এই ধরনের মোবাইল ফোন দামেও সস্তা। আনুষ্ঠানিক চুক্তি ছাড়াই প্রিপেইড মিনিটসহ বার্নার মোবাইল কেনা হয়। এই ফোন বিশেষ করে মাদক ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করে থাকে।

ভারতকে দীর্ঘদিন অস্ট্রেলিয়া একটি বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচনা করতো। কিন্তু গত বছর কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় হরদীপ সিং নিজার হত্যাকাণ্ড ও যুক্তরাষ্ট্রে শিখ নেতা পান্নুন হত্যাচেষ্টাকে ঘিরে ফাইভ-আইস জোট ও কোয়াড মিত্রদের সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি হয়েছে ভারতের। যার জেরে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও দেশটির তিক্ততা তৈরি হয়।

ফাইভ-আইস জোট ও কোয়াড মিত্ররা হলো- অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র।

নিয়মিত ভারত ভ্রমণ করা নাম জানাতে অনিচ্ছুক অস্ট্রেলিয়ার বিশিষ্ট এক ব্যক্তি বলেন, তাকে ভারতে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বার্নার ফোন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

গ্রিফিথ ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক এবং ভারত বিশেষজ্ঞ ইয়ান হল বলেছেন, তিনি আশা করেন, নিরাপত্তা বিষয়ক এই পরামর্শ অস্ট্রেলিয়াকে ভারত সম্পর্কে আরও বাস্তবসম্মত বৈদেশিক নীতির দিকে নিয়ে যাবে।

নাগরিকদের এই ধরনের পরামর্শে ভারতের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড, কানাডীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব, মার্কিন অনুরোধের প্রতি নয়াদিল্লির প্রতিক্রিয়া ফুটে উঠেছে বলেন তিনি। তিনি আশা করেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেখা অতি-উচ্ছ্বসিত কথার তুবড়ি থেকে আরও পরিমাপিত ও স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে ভারত নীতির দিকে নিয়ে যাবে।

;

জিহ্বার ক্যান্সারে ভুগছেন পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পেরুর সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফুজিমোরির জিহ্বায় ক্যান্সার শনাক্ত হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ এক ভিডিও বার্তায় এ খবর নিজেই জানিয়েছেন তিনি।

১৬ বছর কারাভোগের পর গত বছরের ডিসেম্বরে মুক্তি পান ফুজিমোরি। তার ২৫ বছর কারাভোগের কথা থাকলেও ভগ্ন স্বাস্থ্যের জন্যে মানবিক কারণে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

ফুজিমোরি ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত পেরুর প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এখন তার বয়স ৮৫ বছর।

তাকে ২০০৯ সালে ২৫ বছরের জন্য কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বহু অভিযোগ রয়েছে।

এর মধ্যে ১৯৯১ ও ১৯৯২ সালে ২৫ ব্যক্তিকে হত্যার নির্দেশ দেওয়ার অপরাধে তাকে ওই কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

ভিডিও বার্তায় ফুজিমোরি বলেন, ‘এখন আমি আমার স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি। আমি একটি নতুন যুদ্ধের মুখোমুখি।’

তিনি আরো বলেন, ‘জিহ্বায় নতুন একটি টিউমার শনাক্ত হয়েছে, যা মেলিগন্যান্ট। সুতরাং পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে আমি চিকিৎসা শুরু করতে যাচ্ছি।’

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে তার প্রশাসনের কর্মকান্ডের জন্যে তিনি ক্ষমা চেয়েছিলেন।

;