তিন ধরনের নামাজ কবুল হয় না



ইসমাইল মাহমুদ, অতিথি, ইসলাম
কাবা শরীফ, মক্কা, সৌদি আরব, ছবি: সংগৃহীত

কাবা শরীফ, মক্কা, সৌদি আরব, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ হলো- কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত। এ পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে নামাজ অন্যতম। আমরা জানি, নামাজ বেহেশতের চাবি। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ফরজ কাজ। তবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই হতে হবে সহিহ-শুদ্ধ। নামাজ পড়তে হবে পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহর নির্দেশিত পন্থায়। কেউ যদি মনগড়াভাবে নামাজ আদায় করেন, সেই নামাজ কোনোভাবেই আদায় হবে না। নামাজ যেমন বেহেশতের চাবি, অর্থাৎ নামাজ ছাড়া বেহেশতে যাওয়া যাবে না, তেমনি নামাজই কোনো কোনো ব্যক্তিকে জাহান্নামের দিকে ধাবিত করতে পারে। কোনো কোনো ব্যক্তি কি কারণে নিয়মিত নামাজ আদায় করার পরও জান্নাতে যেতে পারবেন না তা নিচে উপস্থাপন করা হলো-

১. কখনও কখনও দেখা যায়, নামাজের ওয়াক্ত হয়ে গেলেও কেউ কেউ অলসতা করে সময়মতো নামাজ আদায় করেন না। অনেক সময় তারা বলে থাকেন, কাজা নামাজ আদায় করবেন। অলসতা করে যারা সময়মতো নামাজ আদায় করেন না, তাদের নামাজ কবুল হবে না। অলসতা করে নামাজ আদায় না করার শাস্তি ওই ব্যক্তিকে পরকালে ভোগ করতেই হবে। এ ব্যাপারে পবিত্র কোরআন মজিদেও সূরা মাউনের ৪-৫ এ ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর দুর্ভোগ ওই সব মুসল্লির জন্য, যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে উদাসীন।’

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ ও তাফসিরবিদরা উল্লেখ করেন, ‘যারা নামাজ থেকে উদাসীন ও খেল-তামাশায় ব্যস্ত থাকেন, রুকু-সিজদা, ওঠা-বসা যথাযথভাবে করেন না; তাদের নামাজ আদায় হবে না। যারা নামাজের কেরাত, দোয়া ও তাসবিহ যথাযথভাবে পাঠ করেন না। এ ছাড়া কোনো কিছুর অর্থ বোঝেনই না বা বোঝার চেষ্টাও করেন না, মসজিদে আজান হওয়ার পরও যারা অলসতায় সময়মতো নামাজ আদায় করেন না এবং নামাজে দাঁড়িয়ে নামাজ নিয়ে অমনোযোগী থাকেন তাদের জন্য কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করছে।

২. আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছেন যারা মানুষকে দেখানোর জন্য নামাজ পড়েন। এ ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে উল্লেখ রয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। যখন ওরা নামাজে দাঁড়ায়, তখন অলসভাবে দাঁড়ায় লোকদেখানোর উদ্দেশ্যে। আর তারা আল্লাহকে অল্পই স্মরণ করে।’ -সূরা নিসা: ১৪২

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, ‘আমি অংশীবাদিতা (শিরক) থেকে সব অংশীদারের তুলনায় বেশি মুখাপেক্ষীহীন। যে ব্যক্তি কোনো আমল করে এবং তাতে অন্যকে আমার সঙ্গে শরিক করে, আমি তাকে ও তার আমলকে বর্জন করি।’ -মুসলিম: ২৯৮৫

৩. যারা একেবারে দায়সারাভাবে নামাজ আদায় করেন অথবা নামাজের প্রয়োজনীয় বিধি-বিধানগুলো যথাযথভাবে পালন করেন না, তাদের নামাজ আদায় হবে না। এ ব্যাপারে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘একদিন রাসূলুল্লাহ (সা.) মসজিদে প্রবেশ করেন। তখন জনৈক ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে দায়সারাভাবে নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষ করে তিনি হজরত রাসূলুল্লাহকে (সা.) সালাম দিলো। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) সালামের জবাব দিয়ে বলেন, ‘তুমি যাও এবং পুনরায় নামাজ আদায় করো। কেননা, তুমি যথাযথভাবে নামাজ আদায় করোনি।’ এভাবে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কথায় ওই লোকটি পরপর তিনবার নামাজ আদায় করলেন। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) লোকটিকে তিনবারই ফিরিয়ে দিলেন।

তখন লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসূল! এর চেয়ে সুন্দরভাবে আমি নামাজ আদায় করতে জানি না। অতএব আমাকে নামাজ শিখিয়ে দিন! লোকটির মুখে এ কথা শুনার পর হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন তুমি নামাজে দাঁড়াবে তখন তাকবির দেবে। তারপর পবিত্র কোরআন থেকে যা পাঠ করা তোমার কাছে সহজ মনে হয়, তা পাঠ করবে।’

তারপর ধীরস্থিরভাবে রুকু করবে। অতঃপর সোজা হয়ে দাঁড়াবে। তারপর ধীরস্থিরভাবে সিজদা করবে। অতঃপর মাথা উঠিয়ে সোজা হয়ে বসবে।’ -সহিহ বোখারি: ৭৫৭

এ ব্যাপারে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বাপেক্ষা বড় চোর যে ব্যক্তি তার নামাজ চুরি করে।’ সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল সে কিভাবে নামাজ চুরি করে?’ সাহাবিদের এ প্রশ্নের জবাবে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সে নামাজে রুকু ও সিজদা পূর্ণ করে না।’ -মুসনাদে আহমাদ: ২২৬৯৫

আসুন, আমরা সবাই পবিত্র কোরআন-সুন্নাহর নির্দেশিত পন্থায় নামাজ আদায় করি।

ফের বাড়ল হজ নিবন্ধনের সময়



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় আরেক দফা বাড়ানো হয়েছে। বর্ধিত সময় অনুযায়ী আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত নিবন্ধন করা যাবে।

সোমবার (২৭ মার্চ) নিবন্ধনের সময় বাড়িয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারিভাবে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৭ হাজার ৩৩৯ জন। কোটা পূরণে এখনো নিবন্ধন বাকি রয়েছে ৯ হাজার ৮৫৯। এর মধ্যে সরকারিতে ফাঁকা ৫ হাজার ১০৮, বেসরকারিতে ৪ হাজার ৭৫১।

হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে কতজন হজ করতে যাবেন তা সৌদি সরকারকে জানানোর শেষ তারিখ আগামী ৯ মে।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এবার হজের খরচ বেশি হওয়ায় শুরু থেকেই নিবন্ধনে ভাটা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু তারা তো কাউকে ডেকে এনে নিবন্ধন করাতে পারেন না।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের ২৭ জুন (৯ জিলহ্জ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার জন এবং অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।

;

১৮ এপ্রিল পবিত্র লাইলাতুল কদর



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হচ্ছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাতে তারাবির নামাজ আদায় করেন। শেষ রাতে প্রথম সেহরি খাওয়া হবে।

এই হিসেবে আগামী ১৮ এপ্রিল (২৬ রমজান) মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবে কদর পালিত হবে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, মুসলমানদের জন্য রমজান মাস রহমত, বরকত ও মাগফেরাতের বার্তা বয়ে আনে। সংযমের এ মাসে মুসলিমরা আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় ইবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

;

রোজার পুরস্কার মিলবে যেসব আমলে



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র মাহে রমজানে কোনোভাবেই আল্লাহতায়ালার অসন্তুষ্টিমূলক কোনো কাজে লিপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সর্বোপরি মাহে রমজান ও রোজা মহান মালিককে সন্তুষ্ট করার সুবর্ণ অবসর। এ জন্য আমাদের মাহে রমজান ও রোজা হওয়া চাই হারাম, কবিরা গোনাহ ও নাফরমানি মুক্ত। মিথ্যা, প্রতারণা, অন্যায়, অত্যাচার, পাপাচার, সুদ, ঘুষ ও দুর্নীতি মুক্ত হওয়া। তবেই আমরা রমজান ও রোজার পূর্ণাঙ্গ পুরস্কার গ্রহণ করতে পারব।

আল্লাহ পাককে সন্তুষ্ট করার, মুত্তাকি হওয়ার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব। এ লক্ষে রমজান মাসে কিছু বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে খেয়াল রাখা দরকার। এর অন্যতম হলো-

সময়ের অপচয়রোধ

জীবন সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টার সমষ্টি। এই ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র সময়ই আমার জীবন। জীবনের একটি মুহূর্ত বেখেয়াল, অবহেলায় কাটিয়ে দেওয়া মানে এই সময়টা নষ্ট করে ফেলা। সে আর কখনও ফেরত আসবে না। এক একটি মুহূর্ত জীবনে একবারই আসে। প্রত্যেকটি দিন আগমন করে আমাকে আহবান করে তাকে ভালোভাবে ব্যবহার করার জন্য। সে এও বলে দেয়, হিসাবের দিনেই কেবল সে আবার আমার সামনে হাজির হবে। যে ব্যক্তি সময়ের সদ্ব্যবহার করে, দুনিয়ার জীবনে সে সফলতা পায়। আমার রমজান ৩০ দিনের হলে ২৫,৯২,০০০ সেকেন্ডের সমষ্টি। রমজানের চাঁদ উদিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা কমতে শুরু করে। আমার কাছে রমজানের প্রতিটি সেকেন্ড মূল্যবান। আমি, আপনি যদি হিসাব করে এই সেকেন্ডগুলো কাজে লাগাতে পারি, তবে আমি আপনি অবশ্যই সফল হতে পারব। একজন পরীক্ষার্থী যেমন প্রত্যেকটি সেকেন্ডের হিসাব রেখে উত্তর লিখতে থাকে। তেমনি আমার আপনারও এই মূল্যবান সময়ের যথাযথ কদর করে রোজা পালন করলে, এই বছরের রমজান আমার আপনার জীবনে এক ব্যতিক্রম রমজান মনে হবে এবং এক ব্যতিক্রম ফল বয়ে আনবে। তাই গল্পগুজব, আড্ডা, টিভি দেখা, ফেসবুক অনলাইনে সময় ব্যয়, অবসরে শুধু ঘুমানো, এখানে সেখানে ঘুরাফেরা করা ইত্যাদি কাজগুলো বর্জন করি। তবে আমার রমজান হবে প্রাণবন্ত।

কথা হোক কম

যখন আপনি আমি কথা কম বলব, তখন অনেক অনর্থক এমন কি ফাহেশা কথা থেকে বেঁচে যাব। জীবনের অনেক সময়ও বেঁচে যাবে। বেশি কথা বললে, গীবত, পরনিন্দা, মিথ্যা এ ধরণের অনেক কথা মুখ ফঁসকে বেরিয়ে যেতে পারে। যে সময় আমি অযথা গল্প কথায় লিপ্ত হব, এই সময়টাকে আমি কোরআন তেলাওয়াত, তাফসির অধ্যয়ন, হাদিস পাঠ, বিভিন্ন মাসনুন দোয়া, ইস্তেগফার, দরুদ শরিফ পাঠ, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শেখানো বিভিন্ন জিকিরে মশগুল হতে পারি। অনায়াসে অনেক বরকতের ভাগিদার হতে পারি।

কাজে গতিময়তা

কাজ ছাড়া জীবন অচল, আমরা কেউ চাকুরি করি, কেউ ব্যবসা, কেউ কৃষিকাজ ইত্যাদি। এই রমজানে আমার কাজের সময়কে কমিয়ে আনি। কাজের গতি বাড়িয়ে দেই। কাজের গতি বাড়িয়ে কাজের সময়কে কমিয়ে আনি। এই বেঁচে যাওয়া সময়টিকে আমি ইবাদত-বন্দেগি, কোরআন তেলাওয়াত, দরুদ, ইস্তেগফার পাঠে ব্যয় করি। তাহলে দেখা যাবে কাজের এই গতিময়তা পুরো বছর আমাকে বরকত দেবে। আমার অনেক সময় হাতে থাকবে, বিশেষভাবে মাওলাকে ডাকার জন্য আমার সময়ের অভাব হবে না।

সোশ্যাল মিডিয়া বর্জন

রমজান মাস আমার জন্য আমার মহান রবের এক মহান উপহার। এই মাস সওয়াব কামাইয়ের মাস। এই মাস সোশ্যাল নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার মাস নয়। আপনার বিশেষ কোনো প্রয়োজনে আপনি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকতে পারেন। কিন্তু ফেসবুক, টুইটার, ইনস্ট্রাগ্রাম, ইউটিউভ ইত্যাদি মাধ্যমগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। আপনি হয়তো ভালো কিছু দেখতে চান, ভালো কিছু শুনতে চান। এই ভালো দেখার সঙ্গে, ভালো শোনার সঙ্গে কিছু খারাপও আপনার নজরে এসে যাবে। এই সময় আমি আপনি নেটওয়ার্কহীন অন্য ইবাদতে মশগুল হই। যার নেটওয়ার্ক আমার আর আমার রবের সঙ্গে সংযোগ করে দেবে- ইনশাআল্লাহ।

;

শুক্রবার থেকে রোজা শুরু



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ বুধবার দেশের কোথাও চাঁদ দেখা না যাওয়ায় আগামী শুক্রবার থেকে রোজা শুরু হচ্ছে।

বুধবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে বৈঠক করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি এ কথা জানায়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ধর্মমন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।

বৈঠক শেষে জানানো হয়, বাংলাদেশের কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হবে রমজান মাস গণনা। সে ক্ষেত্রে বৃহস্পতিবার দেশের মসজিদগুলোতে বাদ এশা তারাবির নামাজের মধ্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পবিত্র রমজানের কার্যক্রম শুরু করবেন। এরপর ওই দিন দিবাগত ভোররাতে সাহ্‌রি খেয়ে প্রথম রোজা রাখতে হবে।

;