সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে তারাবি পড়ার আহ্বান



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র রমজান মাসে খতমে তারাবি পড়ার সময় সারা দেশের সব মসজিদে একই পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

রমজান মাসে দেশের প্রায় সব মসজিদে খতমে তারাবি নামাজে পবিত্র কোরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে কোনও কোনও মসজিদে এর ভিন্নতা থাকে। এতে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতকারী মুসলমানদের মধ্যে পবিত্র কোরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। এ অবস্থায় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে একটি অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ অনুভূত হয়। কোরআন খতমের পূর্ণ সওয়াব থেকেও তারা বঞ্চিত হন।

এ পরিস্থিতি নিরসনে পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ছয় দিনে দেড় পারা করে ৯ পারা এবং বাকি ২১ দিনে এক পারা করে ২১ পারা তিলাওয়াত করলে ২৬ রমজান দিবাগত রাতে অর্থাৎ পবিত্র শবে কদরে পবিত্র কোরআন খতম করা সম্ভব হবে। এমতাবস্থায় দেশের সব মসজিদে খতমে তারাবির নামাজে প্রথম ছয় দিনে দেড় পারা করে ও পরবর্তী ২১ দিনে এক পারা করে তিলাওয়াতের অনুরোধ জানানো হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে সারা দেশের সব মসজিদের খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই অনুরোধ করা হয়েছে।

   

ফরিদাবাদ মাদ্রাসার প্রবীণ মুহাদ্দিস মাওলানা আবদুল গণির ইন্তেকাল



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মাওলানা আবদুল গণি, ছবি : সংগৃহীত

মাওলানা আবদুল গণি, ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোজাহেদে আজম আল্লামা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.) কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি বিদ্যাপীঠ জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম, ফরিদাবাদ মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস (শায়খে সানি) মাওলানা আবদুল গণি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে ঢাকার মুগদা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার ইন্তেকাল হয়। মরহুমের জামাতা মাওলানা মাসুদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মাওলানা আবদুল গণি দেশের বরেণ্য আলেম, প্রাজ্ঞ মুহাদ্দিস হিসেবে সমাদৃত। তিনি অনেক মসজিদ-মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন, সেই সঙ্গে মুগদা ব্যাংক কলোনী মসজিদের খতিব ছিলেন। তার মৃত্যুর খবরে আলেম সমাজে শোকের ছায়া নেমে আসে।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন মাওলানা আবদুল গণি। পরে রাত ২টায় তাকে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মঙ্গলবার তার স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটলে আইসিউতে নেওয়া হয়। অবশেষে বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন।

২০১৬ সালে সর্বপ্রথম মরহুমের পাকস্থালিতে ক্যান্সার ধরা পড়ে। তথন থেকেই দেশীয় চিকিৎসা গ্রহণ করেন তিনি। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য তিনি ভারত যান। সেখানে কলকাতা সরোজ গুপ্ত ক্যান্সার সেন্টার অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের অধীনে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলে দেশে ফিরে আসেন। পরে গত কয়েক মাস আগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন তিনি। এতে তার অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। অবশেষে গত সোমবার তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

;

দুবাই কোরআন প্রতিযোগিতায় আবেদনের নিয়মাবলী



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জেনে নিন দুবাই কোরআন প্রতিযোগিতায় আবেদনের নিয়মাবলী

জেনে নিন দুবাই কোরআন প্রতিযোগিতায় আবেদনের নিয়মাবলী

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ০১-১৪ রমজান (১২ মার্চ-২৫ মার্চ ২০২৪) সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য ২৭তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশি পুরুষ নাগরিকদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের দ্বীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগের একটি বিজ্ঞপ্তি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আগ্রহীরা আবেদনের নিয়মাবলি জেনে নিন

প্রতিযোগিতার বিষয় : তাজবীদসহ পূর্ণ কোরআন হিফজ।
প্রতিযোগীর বয়স : ১২ মার্চ ২০২৪ তারিখে অনূর্ধ্ব ২৫ বছর।
প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষার সময়সূচি : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩, বুধবার, সকাল ১০টা
চূড়ান্ত বাছাই পরীক্ষার সময়সূচি : ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার, সকাল ১০টা
পরীক্ষার স্থান : দ্বীনী দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা।

শর্তাবলি
প্রার্থীকে ১ কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জন্মনিবন্ধন সনদ বা জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কপি এবং জীবনবৃত্তান্তসহ নির্ধারিত নমুনা আবেদন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইট www.islamicfoundation.gov.bd থেকে সংগ্রহ করে জমা দিতে হবে। তবে এর আগে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই।

আবেদন ফি
আবেদনকারীকে যেকোনো তফসিলি ব্যাংক থেকে ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন’ শিরোনামে ৩০০/- (তিনশত) টাকার পে-অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট দরখাস্তের সঙ্গে সংযোজন করতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়
আবেদনপত্র আগামী ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার মধ্যে কুরিয়ারে/সরাসরি/ [email protected] এই মেইলে পৌঁছাতে হবে অথবা www.mygov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বিশ্বের ৬৫টি দেশের ৭০ জন প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে প্রথম স্থান অর্জন করেন ১৪ বছর বয়সি বাংলাদেশি হাফেজ সালেহ আহমেদ তাকরিম। প্রথম পুরস্কার হিসেবে তিনি পান আড়াই লাখ দিরহাম। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৭৭ লাখ।

এছাড়া প্রতিযোগিতায় গতবার প্রথমবারের মতো শায়খ শোয়াইব মোহাম্মদ নামে বাংলাদেশি একজন বিচারক বিচারকাজ পরিচালনার সুযোগ পান। তিনি মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ইলমুল কেরাত ওয়াত তাজবিদ’ ডিগ্রি অর্জন করেন। তার বাড়ি ঢাকার শ্যামপুরে।

;

ঈমান ও আমলের ইসলাহের জন্য ছারছীনা মাহফিলের সূচনা



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছারছীনা দরবারের ১৩৩তম ঈছালে ছওয়াব মাহফিল শুরু, ছবি : সংগৃহীত

ছারছীনা দরবারের ১৩৩তম ঈছালে ছওয়াব মাহফিল শুরু, ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ছারছীনা থেকে মো. আবদুর রহমান : মুসলমানদের ঈমান ও আমল ইসলাহের (সংশোধন) জন্যই ছারছীনার মাহফিলের সূচনা হয়েছিল। মরহুম দাদা হুজুর কেবলা শাহ সুফী নেছারুদ্দীন আহমদ (রহ.)-এর জীবদ্দশায় দেশে বৃটিশ শাসন ছিল। তখন মুসলমানরা হিন্দু জমিদার ও ইংরেজ শাসকদের সম্মিলিতি অত্যাচারে পিষ্ট হয়ে ধর্মীয় পরিচয় ভুলে গিয়েছিল। নাম মাত্র মুসলমান হিসেবে তাদের মধ্যে না ছিল ইসলামি শিক্ষা, আমল, কৃষ্টি, সভ্যতা ও সংস্কৃতি। কুসংস্কার, কুফর, শিরক ও বিদআতে নিমজ্জিত হয়ে তারা সত্যের পথ থেকে বহু দূরে ছিটকে পড়েছিল। তখন দাদা হুজুর (রহ.) তার সর্বশক্তি দিয়ে সমাজ সংস্কারে ঝাপিয়ে পড়েন। নিজ বাড়ীতে বার্ষিক মাহফিল কায়েম ছাড়াও দেশের আনাচে-কানাচে গিয়ে ওয়াজ মাহফিল, মিলাদ-মাহফিল, জিকিরের মজলিস ও তালিমি জলসা কায়েম করেন। তিনি যেখানেই যেতেন, যেখানেই হয় একটি মাদ্রাসা, নয় একটি মক্তব, অথবা একটি মসজিদ কিংবা একটি খানকা প্রতিষ্ঠা করতেন। নিজ বাড়ীর ছারছীনা দারুস সুন্নাত কামিল মাদ্রাসায় হাদিস পাঠদানের ব্যবস্থা করে দেশে যোগ্য আলেম ও মুদাররিস সরবরাহের ব্যবস্থা করেন। এভাবেই ক্রমান্বয়ে দেশময় ইসলামের বিপ্লব সাধিত হয়। আমরা এখন তার কাজের সুফল ভোগ করছি।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ছারছীনা দরবার শরীফের তিন দিনব্যাপী মাহফিলের প্রথম দিন বাদ মাগরিব তালিম প্রদানকালে আমিরে হিযবুল্লাহ ছারছীনা শরীফের পীর সাহেব আলহাজ হজরত মাওলানা শাহ্ মোহাম্মাদ মোহেব্বুল্লাহ্ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আল্লাহর শোকরিয়া শত বছর পার হয়ে গেলেও এই দরবার যে নীতি ও আদর্শের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, বর্তমানে সেভাবেই অক্ষুন্ন রয়েছে; তাতে বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম হয়নি।

এ সময় তিনি মাহফিলের পরিবেশকে বিদআত মুক্ত রাখতে এলাকাবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।

উদ্বোধনের পর গভীর রাত পর্যন্ত মাদ্রাসার ছাত্ররা কেরাত, হামদ, নাত, মারছিয়া, দীনি তারানা এবং বিভিন্ন ভাষায় ওয়াজ-বক্তৃতা পেশ করেন।

বাদ ফজর হজরত মাওলানা শাহ্ আবু নছর নেছার উদ্দিন আহমদ হুসাইন বড় হুজুর তালিম দেন। মাহফিলে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন- মাওলানা আ জ ম অহিদুল আলম, মাওলানা শামসুল আলম মুহিব্বী, মাওলানা মো. মুহিব্বুল্লাহ আল মাহমুদ, মুফতি মাওলানা মো. হায়দার হুসাইন, হজরত মাওলানা শাহ আবু বকর মোহাম্মদ ছালেহ্ নেছারুল্লাহ্ ও মাওলানা মাহমুদুল মুনীর হামীম প্রমূখ।

;

নিউ ইয়র্কে হালাল খাবারের ক্রেতা বাড়ার কারণ



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নিউ ইয়র্কে বেড়েছে হালাল খাবারের ক্রেতা, ছবি :  সংগৃহীত

নিউ ইয়র্কে বেড়েছে হালাল খাবারের ক্রেতা, ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে হালাল খাবারের বেচাবিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার এক উপদেষ্টার সঙ্গে দখলদার ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ প্রসঙ্গে হালাল খাবারের দোকানের এক কর্মীর বাগবিতণ্ডা হয়। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরই হালাল খাবারের চাহিদা বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন নিয়মিত ক্রেতার পাশাপাশি অনেকে প্রথমবারের মতো এসব খাবার কিনে খাচ্ছেন।

আরব নিউজ সূত্রে জানা যায়, হয়রানির ভিডিও প্রকাশের পর নিউ ইয়র্কের হালাল ফুড কোর্টে আগের চেয়ে বিক্রয় বেড়েছে। নতুন ও পুরনো ক্রেতারা অর্ডার দিতে সারিবদ্ধ হয়ে আছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকে টেবিলে বসে একসঙ্গে খাবার খাচ্ছে এবং একে অপরের সঙ্গে গল্প করছে। কার্টের স্বত্বাধিকারী স্যাম জানিয়েছেন, তার দোকানের বেশির ভাগ ক্রেতাই ইহুদি। তবে সবার মধ্যে সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের মাধ্যমে তাদের সম্পর্ক সুদৃঢ় রয়েছে।

এদিকে নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটানে হালাল খাবার দোকানের কর্মচারী মুস্তফা ইসলাম। তার সঙ্গে মুসলিমবিদ্বেষমূলক বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন ওবামা প্রশাসনের সেই কর্মকর্তা। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আরব দোকানগুলোর হালাল খাবারের সমর্থনে বিক্ষোভ করেছেন নিউ ইয়র্কের অধিবাসীরা।

তারা হালাল খাবার দোকানের সেই কর্মচারীর জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু করেছে। গো ফান্ড মি-এর মাধ্যমে গত সপ্তাহ পর্যন্ত সাড়ে তিন হাজার মার্কিন ডলার সংগৃহীত হয়।

কর্মচারীকে হয়রানি করা ওবামা প্রশাসনের সাবেক সেই কর্মকর্তার নাম স্টুয়ার্ট সেলডোভিটজ। তিনি ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল সাউথ এশিয়ার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ছিলেন। দোকানের কর্মচারীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে তিনি কোরআন মাজিদ অবমাননা করেন এবং ফিলিস্তিনের চার হাজার শিশু হত্যা যথেষ্ট নয় বলে জানান।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে ঘৃণামূলক অপরাধের অভিযোগে তাকে আটক করে নিউ ইয়র্কের পুলিশ।

কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনের তথ্য মতে, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আরব ও মুসলিমবিরোধী মনোভাব অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। অ্যান্টি-ডিফেমেশন লিগের তথ্য মতে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ বছর ৭ অক্টোবরের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এ ধরনের ঘটনা ৩৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

;