মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল বাতিল চেয়ে রিট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল ক্রুটিপূর্ন দাবি করে তা সংশোধনসাপেক্ষে নতুন মেধা তালিকা প্রনয়ণের মাধ্যমে মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।

বুধবার (১৯ মে) ৩২৪ পরীক্ষার্থীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব এ রিট দায়ের করেন। রিট আবেদনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সচিব, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিব, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও পরিচালক এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে বিবাদী করা হয়েছে।

রিট আবেদনে বলা হয়েছে, গত ৪ এপ্রিল প্রকাশিত ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ফলাফলে অসংখ্য ভুল এবং বড় ধরনের অসঙ্গতি পাওয়া গিয়েছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর কর্তৃক গত ৭ ফেব্রুয়ারি তারিখে প্রচারিত ভর্তি পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী একজন পরীক্ষার্থী কোনও মেডিকেল কলেজে ভর্তি থাকা অবস্থায় তিনি যদি দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তবে তার মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে ৭.৫ নম্বর কর্তন করা হবে। আবার কোনও পরীক্ষার্থী যদি গত বছর এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে থাকে তাহলে তার ৫ নম্বর কাটা যাবে। কিন্তু প্রকাশিত ফলাফল থেকে দেখা যায়, অনেক পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রেই এই নিয়মটি পালন করা হয়নি। যেসব পরীক্ষার্থীদের ৭.৫ নম্বর কর্তন করার কথা সেখানে মাত্র ৫ নম্বর কর্তন করা হয়েছে। ফলে ওইসব ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ২.৫ নম্বর বেশি দিয়ে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে।

আবার প্রথমবার পরীক্ষায় যেখানে কোন নম্বর কাটবার কথা নয়, সেখানে অনেক পরীক্ষার্থীদের থেকে ৫ নম্বর কর্তন করে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী অন্তত দুটি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের সঠিক উত্তর ছিল দুটি করে। সেইসঙ্গে অন্তত তিনটি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের কোনও সঠিক উত্তর ছিলো না। সংরক্ষিত জেলা ও উপজাতি কোটার আসন পূরণেও ব্যাপক অসঙ্গতি করা হয়েছে। ঢাকা জেলা কোটা আবেদনকারী পরীক্ষার্থীকে দেখানো হয়েছে মেহেরপুর জেলার পরীক্ষার্থী হিসেবে। উপজাতি কোটায় সংরক্ষিত আসনে অসংখ্য সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীকে নির্বাচিত করা হয়েছে।

এসব ত্রুটি ও অসঙ্গতি রেখে মেধা তালিকা প্রণয়ন করার ফলে হাজার হাজার যোগ্য ও মেধাবী পরীক্ষার্থী মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হওয়া থেকে বঞ্চিত হওয়ার মুখে পড়েছেন। এসব কারণে প্রকাশিত ফলাফল বাতিল করে এবং এসব ত্রুটি ও অসঙ্গতি সংশোধন করে নতুন মেধা তালিকা প্রকাশের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বার বার অনুরোধ করলেও দৃশ্যমান কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি বরং ত্রুটিপূর্ণ মেধাতালিকার ভিত্তিতেই মেডিক্যাল কলেজগুলোতে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে আগামী ২২ মে থেকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর ভর্তি কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।

রিট আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ত্রুটিপূর্ণ মেধা তালিকার ভিত্তিতে মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর অর্থই হলো প্রকৃত মেধাবী শিক্ষার্থীকে বঞ্চিত করা। তাদের আজীবন লালিত আকাঙ্ক্ষা চিকিৎসাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করা থেকে বঞ্চিত করা। সেইসঙ্গে দেশের সামগ্রিক জনগোষ্ঠীকে স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া, যা বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৭, ৩১, ৩২ ও ৪০ এর পরিপন্থী।

   

সিলেটে নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের হাতাহাতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের আদালত পাড়ায় নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরওতে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। এঘটনার পর আইনজীবীরা আদালতপাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশও করেছেন।

প্রত্যেক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরও'র দায়িত্বে থাকা এসআই শামীমা খাতুন ও তার পাশে বসেছিলেন কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ। সে সময় অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম একটি মামলার নথি দেখতে চাইলে তাকে দেখতে দেওয়া হয়নি। এ কারণে অতর্কিতে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চড়-থাপ্পড় মারেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এরপর ওই নারী আইনজীবী সেখান থেকে বেরিয়ে জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে পৌঁছালে পেছন থেকে বিউটিসহ দুই নারী পুলিশ সদস্য তাকে ঝাপটে ধরে অনেকটা বিবস্ত্র করে ফেলেন। এ সময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

পরে আইনজীবীরা আদালত পাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল করে উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) কার্যালয়ের বারান্দায় গেলে আগে থেকে উপস্থিত থাকা পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে মারামারির ঘটনাও ঘটে। তখন পরিস্থিতি আরো অশান্ত হয়ে ওঠে।

খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসএমপি উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ আদালত পাড়ায় মোতায়েন করা হয়।

এদিকে, এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। সাধারণ ডায়েরিতে উল্লেখ করা হয়, অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম জিআরও কক্ষে অতর্কিতে প্রবেশ করে পেছন থেকে নারী কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চুলের মুঠি ধরে চড়-থাপ্পড় মেরে হাতে, মুখে, পিঠে জখম করে বেরিয়ে যান।

পরবর্তীতে এ বিষয়ে কথা বলতে জিআরও এসআই শামীমা খাতুন ও কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে গেলে সেখানে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম এসআই শামীমা খাতুনকে ঘুষি মেরে তার চেম্বারে চলে যান।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বার্তা২৪.কমকে বলেন, নারী আইনজীবী কাজী সেবা বেগম শাহপরান থানা জিআরও কার্যালয়ে গিয়ে এক নারী কনস্টেবলের ওপর অতর্কিতে হামলা চালান। এ ঘটনার জেরে আইনজীবীরা মিছিল সহকারে এসে হামলা করেন। তবে কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে, তা তদন্তধীন রয়েছে।

এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার অভিযোগও করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে জানতে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট অশোক পুরকায়স্থের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোনকল রিসিভ করেননি।

;

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার একটি মাদক মামলায় মো. আলী আকবর প্রকাশ বাবুল (৩৮) নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

একই রায়ে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি আলী আকবর বাবুলকে ২০১২ সালের ২৬ আগস্ট কর্ণফুলী থানার সৈন্যারটেক এলাকা থেকে ৯৫ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় তৎকালীন কর্ণফুলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহ আলম মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত শেষে একই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালত ২০১৩ সালের ১ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, এই মামলায় ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মাদক মামলায় আসামি মো.আলী আকবর প্রকাশ বাবুলকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আসামি জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

 

;

মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড

মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতারণার মাধ্যমে মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ডের মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ মে) মিল্টনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন।

শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পুলিশের রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, ধৃত আসামি দীর্ঘদিন ধরে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ৫০টি মৃত সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তিনি চাইল্ড এন্ড ওল্ড এজ কেয়ার সেন্টার নামে চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান খুলে মানবতার ফেরিওয়ালা পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতনামা, ওয়ারিশবিহীন ব্যক্তি, শিশু এবং প্রতিবন্ধীদের নিয়ে চিকিৎসা ও সেবা প্রদান না করে তাদের মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিয়েছেন। মৃতদের সংক্রান্ত সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য ও ইহাতে ধৃত আসামির অন্য কোনো উদ্দেশ্যে আছে কি না তা তদন্তে পুলিশ রিমান্ড আবেদন করেন।

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মানুষজনকে মারধর করার অভিযোগে আরও একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;

তিন মামলায় অভিযুক্ত মিল্টন সমাদ্দার আদালতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি, মানবপাচার, অর্থ আত্মসাৎ, শিশুদের ওপর হামলা, টর্চার সেল গঠনের অভিযোগে দায়ের করা তিন মামলায় গ্রেফতার মিল্টন সমাদ্দারের আদালতে নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। তাকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। দুপুর ২টার পর তার রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা নানান অপকর্মের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ।

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মানুষজনকে মারধর করার অভিযোগে আরও একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;