পাঁচ দিনের রিমান্ডে স্বামীকে ছয় টুকরো করা ফাতেমা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মহাখালী থেকে রোববার ময়না মিয়ার হাত-পা ও মাথাবিহীন দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ময়নার প্রথম স্ত্রী ফাতেমা খাতুনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে ফাতেমা একাই তার স্বামীকে ছয় টুকরো করার কথা স্বীকার করে পুরো ঘটনার বর্ণনা দেয় ডিবি পুলিশের কাছে।

এ ঘটনায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক কাজী শরিফুল মামলার সুষ্ঠু তদন্তের প্রয়োজনে আসামি ফাতেমার ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করলে বিচারক ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মঙ্গলবার (১ জুন) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে মঙ্গলবার (১ জুন) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ডিবির যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, গ্রেফতারের পর ফাতেমা খাতুন হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে পুরো ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন।

পারিবারিক কলহ, টাকা পয়সা বণ্টন ও একাধিক বিয়েকে কেন্দ্র করে ময়না মিয়ার সঙ্গে তার মনোমালিন্য হয়। অন্যের বাড়িতে কাজ করে তার জমানো টাকা ময়না মিয়া নিয়ে অনৈতিক কাজে খরচ করতেন বলে অভিযোগ করেন ফাতেমা।

স্বামীকে হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনায় ফাতেমা পুলিশকে বলেন, হত্যার পরিকল্পনা অনুযায়ী কড়াইল এলাকা থেকে ফাতেমা দুই পাতা ঘুমের ট্যাবলেট কিনে শুক্রবার রাতে জুসের সঙ্গে ময়না মিয়াকে খাইয়ে দেয়। ময়না মিয়া সারারাত-সারাদিন ঘুমে অচেতন থাকলে সন্ধ্যার দিকে কিছুটা জ্ঞান ফিরে পায় এবং স্ত্রীকে গালমন্দ করে আক্রমণ করতে গিয়ে বিছানায় লুটিয়ে পড়ে।

একপর্যায়ে ময়না মিয়া পানি পানি বলে আর্তনাদ করলে ফাতেমা আবারও তার মুখে ঘুমের ট্যাবলেট মেশানো জুস ঢেলে দেয়। এ পর্যায়ে ময়না মিয়া নিস্তেজ হয়ে খাটে পড়ে গেলে ফাতেমা তার ওড়না দিয়ে ময়না মিয়ার দুই হাত শরীরের সঙ্গে বেঁধে রাখে এবং মুখ স্কচটেপ দিয়ে আটকে দেয়। এ সময় ময়না মিয়া আর্তনাদ করতে থাকলে ফাতেমা বুকের উপরে বসে তার ঘরে থাকা স্টিলের চাকু দিয়ে গলাকাটা শুরু করে।

ধস্তাধস্তি করে ময়না মিয়ে ওড়না ছিঁড়ে তার হাত মুক্ত করে ও ফাতেমার হাতে খামচি এবং মুখ খুলে কামড় দেয়। এতে ফাতেমার রাগ আরও বেড়ে যায়। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ময়না ও ফাতেমা দুজনেই খাট থেকে পড়ে গেলে ফাতেমা ভিকটিমের বুকের উপরে উঠে গলার বাকি অংশ কেটে দেয়।

পরে সকালে ফাতেমা লাশ গুম করার জন্য ধারালো চাকু দিয়ে ময়নার হাতের চামড়া ও মাংস কাটে এবং ধারালো দাঁ দিয়ে হাড় কেটে খণ্ডিত অংশকে তিনটি ভাগে রাখে।

একটি লাল রঙের কাপড়ের ব্যাগে মাথা, শরীরের মূল অংশকে একটি নীল রঙের পানির ড্রামে, কেটে ফেলা দুই পা এবং দুই হাতকে একটি বড় কাপড়ের ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখে। এলাকা থেকে ১৩০০ টাকায় একটি রিকশা ভাড়া করে প্রথমে আমতলী এলাকায় শরীরের মূল অংশ ফেলে দেয়। পরবর্তীতে মহাখালী এনা বাস কাউন্টারের সামনে দুই হাত-দুই পা ভর্তি ব্যাগ রেখে চলে আসে বাসায়।

বাসায় এসে সেখান থেকে খণ্ডিত মাথার ব্যাগটি নিয়ে বনানী ১১ নম্বর ব্রিজের পূর্বপ্রান্ত থেকে গুলশান লেকে ফেলে দেয়। এরপর বাসায় এসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে থাকে।

সোমবার ফাতেমাকে বনানী এলাকার একটি অফিস থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার দেখানো মতে বোরখা, ভিকটিমের রক্তমাখা জামাকাপড়, ধারালো ছুরি, ধারালো দা, বিষাক্ত পেয়ালা, শীল-পাটা উদ্ধার করে পুলিশ।

হারুন অর রশিদ আরো বলেন, ফাতেমা একাই এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে স্বীকার করেছেন। আমরা খুব দ্রুত এ মামলার চার্জশিট দাখিল করবো।

   

সিলেটে নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের হাতাহাতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের আদালত পাড়ায় নারী আইনজীবী ও নারী পুলিশের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরওতে এ ঘটনার সূত্রপাত হয়। এঘটনার পর আইনজীবীরা আদালতপাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশও করেছেন।

প্রত্যেক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আদালত পাড়ার শাহপরান (র.) জিআরও'র দায়িত্বে থাকা এসআই শামীমা খাতুন ও তার পাশে বসেছিলেন কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ। সে সময় অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম একটি মামলার নথি দেখতে চাইলে তাকে দেখতে দেওয়া হয়নি। এ কারণে অতর্কিতে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চড়-থাপ্পড় মারেন বলে অভিযোগ ওঠে।

এরপর ওই নারী আইনজীবী সেখান থেকে বেরিয়ে জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে পৌঁছালে পেছন থেকে বিউটিসহ দুই নারী পুলিশ সদস্য তাকে ঝাপটে ধরে অনেকটা বিবস্ত্র করে ফেলেন। এ সময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

পরে আইনজীবীরা আদালত পাড়ায় বিক্ষোভ মিছিল করে উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) কার্যালয়ের বারান্দায় গেলে আগে থেকে উপস্থিত থাকা পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে মারামারির ঘটনাও ঘটে। তখন পরিস্থিতি আরো অশান্ত হয়ে ওঠে।

খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসএমপি উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ আদালত পাড়ায় মোতায়েন করা হয়।

এদিকে, এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। সাধারণ ডায়েরিতে উল্লেখ করা হয়, অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম জিআরও কক্ষে অতর্কিতে প্রবেশ করে পেছন থেকে নারী কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থকে চুলের মুঠি ধরে চড়-থাপ্পড় মেরে হাতে, মুখে, পিঠে জখম করে বেরিয়ে যান।

পরবর্তীতে এ বিষয়ে কথা বলতে জিআরও এসআই শামীমা খাতুন ও কনস্টেবল বিউটি পুরকায়স্থ জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের সামনে গেলে সেখানে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে অ্যাডভোকেট কাজী সেবা বেগম এসআই শামীমা খাতুনকে ঘুষি মেরে তার চেম্বারে চলে যান।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ বার্তা২৪.কমকে বলেন, নারী আইনজীবী কাজী সেবা বেগম শাহপরান থানা জিআরও কার্যালয়ে গিয়ে এক নারী কনস্টেবলের ওপর অতর্কিতে হামলা চালান। এ ঘটনার জেরে আইনজীবীরা মিছিল সহকারে এসে হামলা করেন। তবে কী কারণে ঘটনাটি ঘটেছে, তা তদন্তধীন রয়েছে।

এতে দুই পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার অভিযোগও করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে জানতে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট অশোক পুরকায়স্থের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোনকল রিসিভ করেননি।

;

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী থানার একটি মাদক মামলায় মো. আলী আকবর প্রকাশ বাবুল (৩৮) নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

একই রায়ে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামি আলী আকবর বাবুলকে ২০১২ সালের ২৬ আগস্ট কর্ণফুলী থানার সৈন্যারটেক এলাকা থেকে ৯৫ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় তৎকালীন কর্ণফুলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহ আলম মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত শেষে একই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালত ২০১৩ সালের ১ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, এই মামলায় ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মাদক মামলায় আসামি মো.আলী আকবর প্রকাশ বাবুলকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আসামি জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

 

;

মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড

মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতারণার মাধ্যমে মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের ৩ দিনের রিমান্ডের মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২ মে) মিল্টনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের এসআই কামাল হোসেন।

শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পুলিশের রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, ধৃত আসামি দীর্ঘদিন ধরে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ৫০টি মৃত সার্টিফিকেট দিয়েছেন। তিনি চাইল্ড এন্ড ওল্ড এজ কেয়ার সেন্টার নামে চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান খুলে মানবতার ফেরিওয়ালা পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতনামা, ওয়ারিশবিহীন ব্যক্তি, শিশু এবং প্রতিবন্ধীদের নিয়ে চিকিৎসা ও সেবা প্রদান না করে তাদের মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিয়েছেন। মৃতদের সংক্রান্ত সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য ও ইহাতে ধৃত আসামির অন্য কোনো উদ্দেশ্যে আছে কি না তা তদন্তে পুলিশ রিমান্ড আবেদন করেন।

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মানুষজনকে মারধর করার অভিযোগে আরও একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;

তিন মামলায় অভিযুক্ত মিল্টন সমাদ্দার আদালতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি, মানবপাচার, অর্থ আত্মসাৎ, শিশুদের ওপর হামলা, টর্চার সেল গঠনের অভিযোগে দায়ের করা তিন মামলায় গ্রেফতার মিল্টন সমাদ্দারের আদালতে নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। তাকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। দুপুর ২টার পর তার রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে, মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা নানান অপকর্মের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ।

জাল মৃত্যু সনদ তৈরির করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়। এরপর তার আশ্রমের টর্চার সেলে মানুষজনকে মারধর করার অভিযোগে আরও একটি মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে আরও একটি মামলা দায়ের হয়েছে।

এর আগে, বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। মুখ খুলতে থাকেন ভুক্তভোগীরাও। যদিও কয়েকটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।

;