সিন্ডিকেটের দখলে চামড়ার বাজার, নিঃস্ব মৌসুমি ব্যবসায়ীরা



নাইমুর রহমান, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নাটোর
দাম না পাওয়ায় খাসির চামড়াগুলো আড়তের পাশে ফেলে রেখে গেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

দাম না পাওয়ায় খাসির চামড়াগুলো আড়তের পাশে ফেলে রেখে গেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহার দিন সকাল থেকে বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রতিপিস ৬০০ টাকা দরে ৩টি গরু ও ২০টাকা টাকা দরে ৬টি খাসির চামড়া কিনেছিলেন মাস্ক ব্যবসায়ী আবুল কালাম। বিকেলে শহরের চকবৈদ্যনাথ চামড়ার আড়তে গিয়ে দেখেন গরুর চামড়ার সর্বোচ্চ দাম ৩০০ টাকা আর খাসি মাত্র ১০ টাকা। মাত্র দুই হাজার টাকা পুঁজিও শেষ পর্যন্ত ফেরাতে পারেননি মৌসুমি ব্যবসায়ী আবুল কালাম। পঁচে নষ্ট হওয়ার ভয়ে ওই দামেই আড়তে বিক্রি করেন চামড়াগুলো।


নাটোর চামড়া আড়তের বিদ্যমান শক্তিশালী একটি সিন্ডিকেটের কারণে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কোনোভাবেই চামড়া বেচে লাভের মুখ দেখেছিলেন না বিগত বছরগুলোতে। এবারে তুলনামূলক কম পুঁজির ব্যবসায়ীরা একেবারেই পথে বসে গেছেন। শুধু তারাই নন, দানের চামড়া বিক্রি করে প্রত্যাশিত দাম পায়নি মাদরাসাগুলোও।


পুঁজি হারিয়ে দিশেহারা নাটোরের মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ীরা দুষছেন আড়তদারদের। অপরদিকে আড়তদাররা বলছেন, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা তাদের নির্বুদ্ধিতার জন্য বারবার লোকসানের কবলে পড়েন।

মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সরকার যে দামই বেঁধে দেয় না কেনো, নিজেদের মর্জির বাইরে চামড়া কেনেন না নাটোরের আড়তদাররা। ঈদের দিন দুপুর থেকেই বাজারে চামড়া আমদানির পরিমাণ পর্যবেক্ষণ করেন আড়তদারদের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। চলমান করোনা পরিস্থিতর কারণে এবছর কোরবানির পরিমাণ কম হবে বলে ধারণা করা হলেও অপ্রত্যাশিতভাবে বেশি পশু কোরবানি হওয়ায় ঈদের দিন চার ঘণ্টায় প্রায় ২০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়া কেনাবেচা হয়। চামড়ার আমদানি বেশি দেখে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট খাসি ও গরুর চামড়ার দাম অর্ধেকে নামিয়ে আনে। লবণজাত না করায় অনেকে পচনের ভয়ে চামড়া বিক্রিতে বাধ্য হয়।

শ্রমিকদের মজুরি খরচ বাঁচাতে মৌসুমি ব্যবসায়ীরাই চামড়া বুঝিয়ে দিচ্ছেন আড়তদারকে

অপরদিকে ব্যবসায়ীদের দাবি, তারা সরকার নির্ধারিত দামেই চামড়া ক্রয় অব্যাহত রেখেছেন। শিল্প মন্ত্রণালয় নির্ধারিত চামড়ার মূল্য সম্পর্কে কোনো ধারণা না নিয়ে শুধু প্রতিযোগিতার জন্য মৌসুমি ব্যবসায়ীরা একে অপরকে টেক্কা দিয়ে বেশি দামে বাড়ি বাড়ি থেকে চামড়া সংগ্রহ করেছেন। বাজারমূল্য সম্পর্কে অবহিত না হয়ে চামড়া কিনে বিক্রির সময় লাভের মুখ না দেখাটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া এ আড়তের ব্যবসায়ীরা ঈদের আগে বকেয়া পাওনার সামান্য কিছু আদায় করতে পারায় পুঁজি সংকটেও ভুগেছে। এতে ঈদের দিন অনেক আড়তদার প্রয়োজনীয় পরিমাণ চামড়া কিনতে পারেনি।

সদরের জংলী এলাকার আব্দুস সবুর বলেন, ঈদের দিন ৩০ পিস গরু ও ৪৫ পিস খাসির চামড়া কিনেছিলাম। বিক্রির সময় চামড়াপ্রতি ২০০ টাকা লোকসান হয়েছে। খাসির চামড়া বিক্রি করতে না পেরে নদীতে ফেলে দিয়েছি।

চামড়া ব্যবসায়ী ফজলুর রহমান বলেন, প্রতিপিস ২০ টাকা দরে আড়াই হাজার পিস খাসির চামড়া কিনেছিলাম। লবণজাত করতে চামড়াপ্রতি আরও ১০ টাকা খরচ হবে। সেই চামড়া বিক্রির জন্য আড়তে পাঠালে ১০ টাকা দাম বলে। বাধ্য হয়েই লবণজাত না করে মাটিতে পুঁতে ফেলেছি।

আড়তে চামড়া লবণজাত করা হচ্ছে

গুরুদাসপুর কাছিকাটা এলাকার ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন বলেন, চামড়া কেনা দামের অর্ধেকেও বিক্রির অবস্থা নেই। লবণজাত করে রেখে দিয়েছি ৩০০ পিস চামড়া। ন্যূনতম দামের অপেক্ষায় আছি যাতে কেনা দাম উঠে আসে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় একটি মাদরাসার লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের তত্ত্বাবধায়ক বলেন, লিল্লাহ বোর্ডিংগুলো খুব বেশি নির্ভরশীল ছিলো ঈদে চামড়া বিক্রির উপর। দানের চামড়া বিক্রির টাকায় মাস দুয়েক মাদরাসা ছাত্রদের তিনবেলা খাবারের ব্যবস্থা হতো। এখন দুই সপ্তাহও হয়না। যারা চামড়ার দামে কারসাজি করলেন তারা গরীব-এতিমতের হক নষ্ট করলেন।

জেলা চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপের সভাপতি শরিফুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অজ্ঞতার কারণে অনেক চামড়া পঁচে নষ্ট হয়েছে। তারা ঠিকমতো কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ করতে পারেনি। আমরা তো নষ্ট চামড়া কিনতে পারি না। এছাড়া বাজারের অবস্থাকে প্রাধান্য দিয়ে চামড়া কিনলে তাদের লোকসান হতো না।

চামড়া বাজার পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমরা পর্যবেক্ষণ করছি সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কেনাবেচা হচ্ছে কি না। আড়তদার ও ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত দামেই কেনাবেচা করছেন। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা যদি বেশি দামে চামড়া কিনে থাকেন, তবে লোকসান তাদেরই বহন করতে হবে। 

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;