পশুর বর্জ্য অপসারণে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের প্রশংসায় মন্ত্রী-মেয়র  



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম ও মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম

মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম ও মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানালেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এবং মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বুধবার (১২ আগস্ট) বেলা ১১টায় উত্তরা কমিউনিটি সেন্টারে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদেরকে ধন্যবাদ জানানো হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতি ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, এটি একটি ভিন্নধর্মী অনুষ্ঠান। এ ধরনের অনুষ্ঠান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ইতিপূর্বে হয়নি। আমরা মনে করি আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা, মশক নিধন কর্মীরা এই করোনাভাইরাসের মধ্যেও জীবনবাজি রেখে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন। এই শহরকে পরিষ্কার করছেন। আজ আমরা প্রত্যেকটি ওয়ার্ডের পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও মশক নিধন কর্মীদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়েছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য দেশ স্বাধীন করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি খেটে খাওয়া মানুষদের সাথে সব সময় থাকতে চাই। বঙ্গবন্ধুর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আজকে এই আয়োজন করেছি।

মেয়র আরও বলেন, আমি ২০১৯ সালে যখন মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা শহরকে পরিষ্কার রাখে, তাদের জন্য একটি ভালো বাসস্থান নির্মাণ করা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে গাবতলীতে ২২১ কোটি টাকা ব্যয়ে চারটি ১৫ তলা বিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। ফলে ৪৮৪টি পরিবারের বাসস্থান হবে। ২০২১ সালে এ সকল আবাসিক ভবনের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হবে। এ সকল ভবনের পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সন্তানদের জন্য স্কুল এবং উপসনালয় তৈরি করা হচ্ছে। জনগণের ভোটে আমরা নির্বাচিত হয়েছি জনগণের পাশে থাকবো, এটাই আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।

মন্ত্রী ও মেয়রের পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং মশক নিধন কর্মীদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ

রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি সম্পর্কে মেয়র বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন নিজের পায়ে দাঁড়াতে। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজস্ব আদায়ের জন্য আমরা চিরুনি অভিযান শুরু করতে যাচ্ছি। হোল্ডিং ট্যাক্স এর পরিধি বাড়ানোর জন্য আমরা এ অভিযান পরিচালনা করব। অনেক বাড়ি হয়তো ১০তলা কিন্তু হোল্ডিং ট্যাক্স দিচ্ছেন দোতলা পর্যন্ত। হোল্ডিং ট্যাক্স এর পরিমাণ বাড়বে না, তবে হোল্ডিং ট্যাক্স এর পরিধি বাড়ানো হবে। এছাড়া ১ অক্টোবর থেকে ঢাকা উত্তরে কোনো ঝুলন্ত তার থাকবে না। এ জন্য বিশেষ অভিযান শুরু হবে।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রূপান্তর করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বাংলার কৃষক, শ্রমিক, জনতা, মেহনতি মানুষ সবাই মিলেমিশে ভালো থাকবে, সুখে থাকবে শান্তিতে থাকবে এই স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে সকল মানুষের জন্য কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, আজকের অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিচ্ছন্নতাকর্মী সহ নিম্ন শ্রেণির-পেশার মানুষদেরকে মানুষ হিসেবে মনে করা হতো না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বললেন ওরাও মানুষ। ওদের মধ্যে আর আমার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। তাদেরও উন্নত জীবন, উন্নত স্বপ্ন দেখার অধিকার আছে।পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা আমাদের শহর পরিচ্ছন্ন রাখে, পরিবেশকে ভালো রাখে। আমরা রোগমুক্ত থাকবো আর সেই মানুষগুলো কষ্টে থাকবে এটা হতে পারে না।

অনুষ্ঠানে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শহীদ হওয়া বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য এবং অন্যান্য শহীদদের জন্য দোয়া ও গভীর শ্রদ্ধা এবং দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী ও মেয়র পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং মশক নিধন কর্মীদের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল হাই, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুন ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণ ।

   

রাজধানীসহ ১৫ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র গরমের পর রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে স্বস্তির বৃষ্টির দেখা মিলেছে। এতে জনজীবনে ফিরে এসেছে স্বস্তি।

এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর, আজ মঙ্গলবার (৭ মে) দেশের ১৫টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। এসব অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেতও দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারিপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিমি বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

;

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাযথ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধান কার্যক্রম জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা বিস্তারের পাশাপাশি শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করা খুবই জরুরী। দেশব্যাপী উচ্চশিক্ষা বিস্তারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সার্বিক তত্ত্বাবধান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের সাথে সোমবার (৬ মে) বঙ্গভবনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাতকালে তিনি এ কথা বলেন।

বৈঠক শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান, ‘বৈঠকে প্রতিনিধি দল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমসহ নানাবিধ কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।’

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমানের নেতৃত্বে চার সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন-বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য স্থপতি অধ্যাপক ড. নিজামউদ্দিন আহমেদ, ট্রেজারার অধ্যাপক আবদুস সালাম হাওলাদার এবং রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন।

প্রেস সচিব জানান প্রতিনিধিদল, রাষ্ট্রপতিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তনে যোগ দেয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

রাষ্ট প্রধান বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদেরকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারে সেই লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উচ্চতর প্রশিক্ষণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। এছাড়া শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি দক্ষতা-ভিত্তিক কর্মসূচি চালু করার ও পরামর্শ দেন।

এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

'খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তায় প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পরিবেশ উন্নয়ন, ডেল্টাপ্ল্যান বাস্তবায়ন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব, জলবায়ুর পরিবর্তন ও তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় উপযোগী অবকাঠামো নির্মাণে এবং খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তা অর্জনে প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। 

তিনি বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রকৌশলীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন বলে আমি প্রত্যাশা করি।’

আগামীকাল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ উপলক্ষে সোমবার (৬ মে) দেওয়া এক বাণীতে তিনি একথা বলেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ উপলক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।” 

তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর মাত্র ৩ বছর ৭ মাস ৩ দিন দেশ পরিচালনার সময় পেয়েছিলেন। পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধের সময় ২৭৮টি রেলব্রিজ এবং ২৭০টি সড়কব্রিজ ধ্বংস করে। যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত সড়ক, সড়ক-সেতু, রেল, রেল-সেতু মেরামত এবং নির্মাণ করে তিনি যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সেতু মেরামতের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর সরকার প্রায় ৪৯০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দ্রুততম সময়ের মধ্যে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠন করেছিলেন। আর এ কাজে বঙ্গবন্ধুর অন্যতম প্রধান সহযোগী ছিলেন প্রকৌশলীগণ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে দেশে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল, এলএনজি টার্মিনাল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ সড়ক, রেল, নৌ ও যোগাযোগ অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে প্রকৌশলীগণই মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সরকার সবসময়ই প্রকৌশলীদের পাশে রয়েছে। ১৯৯৬-২০০১ এর মেয়াদে আমরা আইইবি ভবন নির্মাণের জন্য রমনায় ১০ বিঘা জমি রেজিস্ট্রেশন করে দিয়েছি। এছাড়া আমরা ভবনের কাজ শুরু করার জন্য ৫ কোটি টাকা, দাউদকান্দিতে ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ নির্মাণের জন্য ৭২ বিঘা জমি, স্টাফ কলেজের ২য় পর্যায়ে নির্মাণ কাজ শুরু করার জন্য ৪৬ কোটি টাকা, খুলনা কেন্দ্রের জন্য কেডিএ-এর জায়গা বরাদ্দ, পূর্বাচলে আইইবি’র জন্য ২ বিঘা জমি, রাঙ্গাদিয়া, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, দিনাজপুর কেন্দ্র এবং ফেনী ও কক্সবাজার উপকেন্দ্রের জন্য জমি প্রদান করেছি। আইইবি ভবনের জন্য সর্বমোট ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছি। 

প্রধানমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেছেন।

;

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক ল সাক্ষাৎ করেছেন।

সোমবার (৬ মে) সচিবালয়ে তার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার সাক্ষাৎ করেন এবং তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

নসরুল হামিদে রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে আরো বলেন, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার উত্তরোত্তর বাড়ছে। সার্বিকভাবে বাংলাদেশ অটোমেশনের দিকে যাচ্ছে। যা বিনিয়োগের সুযোগ বাড়াচ্ছে। আগামী ৫ বছরে প্রযুক্তি খাতে ৫০ থেকে ৬০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।

হাইকমিশনার সিঙ্গাপুরের আধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ¦ালানি নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ সময় পারমাণবিক বিদ্যুৎ, বায়ু বিদ্যুৎ, সৌর বিদ্যুৎ, ক্লিন এনার্জি, সৌর বিদ্যুতের মূল্য, স্মার্ট গ্রিড, ডাটা সেন্টার, এলপিজি ও এলএনজি টার্মিনাল, স্টোরেজ সিস্টেম, রিফাইনারি, অটোমেশন, বিদ্যুৎ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

আলোচনাকালে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকাস্থ সিঙ্গাপুর হাইকমিশনের চার্জ দ্য এফেয়ার্স শীলা পিল্লাই উপস্থিত ছিলেন।

;