সন্তানের পিতৃপরিচয়ের আকুতি ধর্ষণের শিকার প্রবাসীর স্ত্রীর



মাহমুদুল হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৯ মাস ৫ দিন আগে প্রতিবেশী দেবরের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন এক প্রবাসীর স্ত্রী। বিচার পেতে ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণী স্থানীয় মাতব্বরদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। ৪ হাজার টাকা ‘ঘুষ’ দিয়ে গাজীপুরের কাপাসিয়া থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন। ৩৭ দিন অতিবাহিত হলেও অভিযুক্তকে ধরতে অনীহা রয়েছে পুলিশের। ধর্ষণে গর্ভবতী ওই তরুণী অবশেষে পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এখন ফুটফুটে সন্তানটির পিতৃপরিচয়ের দাবি জানিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারটি।

গত বছরের ১৭ নভেম্বর কাপাসিয়া উপজেলার বারিষাব ইউনিয়নের ভিকারটেক (ফকির বাড়ি) এলাকার স্বামীর ফাকা বাড়িতে সদ্য মা হওয়া ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেন প্রতিবেশী দেবর ফয়সাল (২২)। তিনি ওই এলাকার সিএনজি চালক ফিরোজের ছেলে।

ওই তরুণীর বড় ভাই ইমান হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, শনিবার (২২ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে নরসিংদীর মনোহরদী সেন্ট্রাল হাসপাতালে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তার বোন। এখন মা-ছেলে দুজনই সুস্থ আছেন। তার স্বামী দুই বছর ধরে দেশের বাইরে। যে কারণে এ সন্তানের জনক তিনি নন।

ভুক্তভোগী তরুণী বার্তা২৪.কম-কে জানান, ভিকারটেক (ফকির বাড়ি) এলাকার দুবাই প্রবাসী মো. আবুল কাশেমের সঙ্গে ২০১৮ সালের ২০ জুন পারিবারিকভাবে ২ লাখ টাকা দেনমোহরে তার বিয়ে হয়। বিয়ের ১ মাস পরই স্বামী সংযুক্ত আরব আমিরাতে চলে যান। পরে বিদেশ থেকে টাকা গ্রহণের জন্য তার নম্বরে বিকাশ অ্যাকাউন্ট চালু করতে চাইলে স্বামী আপত্তি জানান। পরবর্তীতে স্বামীর চাচাত ভাই ফয়সালের কাছে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠাতেন আবুল কাশেম। সেই টাকা পৌঁছে দিতে নানা কারণে প্রায় সময় বাড়িতে এসে কু-প্রস্তাব দিতেন ফয়সাল।

তিনি আরও জানান, ২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর শ্বশুর-শাশুড়ি নরসিংদী জেলার মনোহরদীতে ননদের বাড়িতে বেড়াতে যান। ওই দিন সন্ধ্যায় তার দেবরও বাজারে গেলে তিনি বাড়িতে একা অবস্থান করেন। রাত পৌনে ৯টার দিকে অভিযুক্ত ফয়সাল বাড়িতে আসে। তিনি বিদেশ থেকে পাঠানো টাকা প্রসঙ্গে কথা বলতে ঘরে ঢুকেন। বাড়িতে কেউ নেই বুঝতে পেরে ফয়সাল তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। বিষয়টি প্রকাশ করলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পরে ভয় ও মান সম্মানের কথা চিন্তা করে তিনি বিষয়টি গোপন রাখেন। পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে ফয়সাল সুযোগ বুঝে তাকে আরও ৩-৪ বার ধর্ষণ করেন। গর্ভবতী হওয়ার পর তিনি বিষয়টি প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে ফয়সালকে বিয়ের জন্য চাপ দেওয়া হলে সে দা দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যার হুমকি দেন। পরে ভয়ে তিনি বাবার বাড়ি বানারকান্দি এলাকায় চলে যান। বিষয়টি স্থানীয় মাতব্বরদের জানালে তারা গ্রাম্য সালিশ করে সুরাহা করে দেওয়ার কথা বলে সময় নষ্ট করেন। উপায় না পেয়ে গত ১৭ জুলাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কাপাসিয়া থানায় মামলা (নম্বর ১৮) করেন তিনি।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মামলার ফি হিসেবে কাপাসিয়া থানার উপপরিদর্শক এসআই মো. জামাল মিয়াকে প্রথমে ৪ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। এই টাকা পেয়ে তিনি সন্তুষ্ট হননি। আরও টাকা দাবি করেছেন। পরে অনেক কাকুতি-মিনতি করার পর তদন্তে যাওয়ার কথা বলে আরও ১৭০০ টাকা ও সিএনজি ভাড়া নিয়েছেন তিনি। এরপর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পুলিশ তাকে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে এক নারী কনস্টেবলের হাতে পরীক্ষা বাবদ ৩ হাজার টাকা দিতে হয়েছে।’

ভুক্তভোগী ও তার পরিবারের অভিযোগ, বিভিন্ন কথা বলে পুলিশ ১০ হাজারের বেশি টাকা তাদের কাছ থেকে নিয়েছে। এরপরও আসামি গ্রেফতার করছে না। গ্রেফতারের কথা বললে আসামিকে ধরিয়ে দিতে বলেন এসআই জামাল মিয়া। আসামির অবস্থান জানালেও পুলিশ যায় না বরং আসামির অবস্থান পুলিশকে জানালে অভিযুক্ত ফয়সালকে আর সেখানে পাওয়া যায় না। এতে করে মনে হয়, আসামি পক্ষের কাছ থেকে পুলিশ সুবিধা নিয়েছে। আর পুলিশই তাকে সরিয়ে দিচ্ছে।

সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছেন জানিয়ে ভুক্তভোগী ওই তরুণী বার্তা২৪.কম-কে আরও বলেন, ‘আমাকে স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার সন্তানের পিতৃপরিচয় চাই।’

তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘আমি নির্যাতিতা হয়েও বিচার পাইনি। এখন আমার সদ্যজাত সন্তান কী তার পিতৃপরিচয় পাবে না।’

এ বিষয়ে কাপাসিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. জামাল মিয়া বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর আসামি ধরতে বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়েছি। ঘুষ নেওয়ার অভিযোগটি সত্য নয়।’

অভিযুক্ত ফয়সালের মা মাসুদা বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘ফয়সাল কাপাসিয়ার হাইজোরে অবস্থিত সরকারি তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ে। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর থেকেই সে পলাতক। ফয়সাল নির্দোশ। সে যদি সত্যিই অভিযুক্ত হয়ে থাকে তাহলে একজন নারী হিসেবে আমিও তার বিচার চাই।’

বাদীর অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) শামসুন্নাহার বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘আমাদের কাছে অভিযোগ আসার পর মামলা নিয়েছি। বাদীর অভিযোগগুলো যাচাইয়ের পর যদি সত্যতা পাওয়া যায় তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর বাদী যেহেতু সন্তান প্রসব করেছে, এখন আমরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠাব। আইনগত প্রক্রিয়ায় যা আছে আমরা সব করব।’

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;