নেত্রকোনায় গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা, দেবর আহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নেত্রকোনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা সদরের পশ্চিমপাড়া গ্রামে লিপি আক্তার (৩৫) নামের এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় আহত হন লিপি আক্তারের চাচাতো দেবর রাসেল মিয়া (৩০) নামের এক যুবকও।

রোববার (৪ অক্টোবর) ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত লিপি আক্তার পূর্বধলা পশ্চিমপাড়া গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য আজিজুল ইসলামের স্ত্রী। আজিজুল বর্তমানে পঞ্চগড়ে বিজিবিতে কর্মরত রয়েছেন।

আহত রাসেল মিয়া একই বাড়ির আলাল উদ্দিনের ছেলে ও লিপি আক্তারের স্বামীর চাচাতো ভাই।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, লিপি আক্তার তার ১২ বছর বয়সের ছেলে আলিফকে নিয়ে ঘটনার দিন রাতে নিজ বসতঘরের একপাশে ও লিপির দেবর সিরাজুল ইসলাম তার স্ত্রীকে নিয়ে একই ঘরের অন্য পাশে ঘুমাচ্ছিলেন।

দেবর সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, রাত ৩টার দিকে হঠাৎ ঘরে গোঙানির শব্দ শুনে তারা জেগে দেখেন ঘরের মেঝেতে লিপি ও রাসেল গলা কাটা অবস্থায় পড়ে আছে। তখন তাদের ডাক চিৎকারে বাড়ির লোকজন এসে আহত দুইজনকে উদ্ধার করে পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক লিপিকে মৃত ঘোষণা করেন এবং রাসেলকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

বিষয়টি নিয়ে কথা হলে লিপির শ্বশুর জালাল উদ্দিন জানান, তার ছেলে আজিজুল প্রায় ১৫ বছর আগে বিজিবিতে যোগদান করেন। এর কিছুদিন পর উপজেলার জারিয়া গ্রামের লিপিকে বিয়ে করেন। তাদের দাম্পত্য জীবন ভালো চললেও গত ৩/৪ বছর ধরে লিপির সঙ্গে রাসেলের পরকীয়ার সম্পর্কের কথা শোনা যাচ্ছিল। এক সপ্তাহ আগে তার ছেলে আজিজুল ছুটিতে বাড়িতে এসে এ নিয়ে পারিবারিকভাবে দেন দরবার করে কর্মস্থলে ফিরে যায়।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েল পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোরশেদা খাতুন, পূর্বধলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ তাওহীদুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম ও ময়মনসিংহ থেকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রামই সিন ইউনিটের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এ বিষয়ে দুপুরে কথা হলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোরশেদা খাতুন জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা ছুরি (কাগজ কাটার এন্টিকাটার) উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও ঘটনার প্রকৃত কারণ বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে।

   

প্রেমিক যুগলকে মারধর, ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার খাসকররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাফসির আহমেদ মল্লিক লালকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ ইউপি শাখা-১ এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করে। গত ৭ মে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সিনিয়র সহকারী সচিব আনিসুজ্জামান স্বাক্ষরিত ওই আদেশ জারি করা হয়।

সূত্র জানিয়েছে, খাসকররা ইউনিয়নের তিওরবিলা গ্রামের প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে প্রেমিক যুগলের গলায় জুতার মালা পরিয়ে মারধর ও চাঁদা দাবির ঘটনায় আলমডাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। সেই মামলা আদালতে গ্রহীত হয়। এ প্রেক্ষিতে চেয়ারম্যান তাফসির আহমেদ মল্লিক লালকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দেওয়া হয়।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ ইউপি শাখা ১ এ সংক্রান্ত আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যেহেতু খাসকররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাফসির আহমেদ মল্লিক লালের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত আলমডাঙ্গা থানার মামলা নম্বর ১ (জি.আর ১৫৫/২০২৩), তারিখ: ১২/১০/২০২৩-এর অভিযোগে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, আমলী আদালত, চুয়াডাঙ্গা আমলে নেওয়ায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯- এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী জেলা প্রশাসক, চুয়াডাঙ্গা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করেন। যেহেতু চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলাধীন খাসকররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাফসির আহমেদ মল্লিক লাল-এর বিরুদ্ধে উল্লেখিত অভিযোগে তার দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষমতা প্রয়োগ প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণে সমীচীন নয় মর্মে সরকার মনে করে।

সেহেতু, জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলাধীন খাসকররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাফসির আহমেদ মল্লিক লাল কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম ইউনিয়ন পরিষদসহ জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী উল্লিখিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্বীয় পদ হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) স্নিগ্ধা দাস এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

চুয়াডাঙ্গা স্থানীয় সরকারের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (মানবসম্পদ ও উন্নয়ন) শারমিন আক্তার বলেন, খাসকররা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সাথে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাকে কারণ দর্শানোর জন্যও বলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় কারণ দর্শানোর পর সন্তুষ্ট না হলে স্থায়ী বহিষ্কারও করতে পারেন।

;

বড় ক্ষতি এড়াতে বিমানটি জনবসতি থেকে সরিয়ে নেন দুই বৈমানিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
য়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ

য়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ

  • Font increase
  • Font Decrease

বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে বিমানবন্দরের পাশের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে আগুন লাগা যুদ্ধবিমানটিকে দুই বৈমানিক অত্যন্ত সাহসিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে জনবিরল এলাকায় নিয়ে যেতে সক্ষম হন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ১টি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ বিমান নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার আনুমানিক সকাল ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রামস্থ বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক থেকে উড্ডয়নের পর প্রশিক্ষণ শেষে ফেরার সময় কর্ণফুলী নদীর মোহনার কাছে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। দুর্ঘটনার পর বৈমানিকদ্বয় উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খাঁন, পিএসসি এবং স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ জরুরি প্যারাসুট দিয়ে বিমান থেকে নদীতে অবতরণ করেন।

বিমানের দুইজন বৈমানিককে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী দল এবং স্থানীয় জেলেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উদ্ধার করা হয়। বৈমানিকদ্বয়ের মধ্যে স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ এর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দ্রুত চিকিৎসার জন্য বিএনএস পতেঙ্গাতে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক সর্বাত্মক প্রচেষ্টার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান, বিবিপি, বিইউপি, এনএসডব্লিউসি, এফএডব্লিউসি, পিএসসি মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবাররের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। দুর্ঘটনায় পতিত বিমানটিকে উদ্ধারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

;

দুই ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক

ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিং এলাকা থেকে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক।

গতকাল বুধবার (৮ মে) বিকেলে নবোদয় হাউজিং এলাকায় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে নেতাকর্মীদের সহায়তায় ছিনতাইকারীদের আটক করেন স্থানীয় এই সংসদ সদস্য।

এ ঘটনায় ছিনতাইয়ের শিকার ভুক্তভোগী জহিরুল ইসলাম ওইদিন রাতেই বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

আটককৃত দুই ছিনতাইকারী হলো- মেহেদী (২০) ও রুহুল আমিন (২১)।

ভুক্তভোগী জহিরুল ইসলাম জানান, বুধবার (৮ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার পর খাবার ডেলিভারি দেওয়ার জন্য নবোদয় হাউজিং এলাকার ৩ নম্বর রোডের ওপর দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুইজন ছিনতাইকারী তাকে পিছন থেকে ডাক দেয়। তাদের ডাকে দাঁড়ানের পর হলুদ গেঞ্জি পড়া এক ছিনতাইকারী গেঞ্জির নিচ থেকে চাপাতি বের করে তাকে কোপ দিয়ে মোবাইল নিয়ে দৌঁড় দেয়। ওই সময় আশপাশে থাকা লোকজন ভয়ে চারদিকে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পরে পাশের একটি ফার্মেসিতে গিয়ে তিনি প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।

ছিনতাইয়ের ঘটনায় নবোদয় হাউজিংয়ের সাধারণ সম্পাদক নাজিব আমজাদ স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ছিনতাইয়ের সময়ের একটি সিসিটিভি ফুটেজ ফেসবুকে পোস্ট করেন। পোস্টটি জাহাঙ্গীর কবির নানকের চোখে পড়লে ছিনতাইকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আটক করতে নির্দেশ দেন। পরে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সহায়তায় রাত সাড়ে ১২টায় ছিনতাইকারীদের আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন নানক।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা জানান, গতকাল নবোদয় হাউজিং এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ইতোমধ্যে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে তাদের কাছ থেকে ছিনতাই হওয়া মোবাইল ও যাবতীয় মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।

;

কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রায় ১২ ঘণ্টা পর চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকার কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করা হয়।

চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এরআগে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় এক পাইলট নিহত হয়েছেন।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইব্রাহিম খলিল বার্তা২৪.কমকে বলেন, YAK130 ওই প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি ওঠার সময় রানওয়েতে স্পার্কস করেছিল। এরপর ওপরে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়।

এদিকে আইএসপিআর থেকে জানানো হয়, যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।

;