পাথরের ভিতর রোকেয়ার ‘আলোকবর্তিকা’



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
বেগম রোকেয়ার ‘আলোকবর্তিকা’। ছবি: বার্তা২৪.কম

বেগম রোকেয়ার ‘আলোকবর্তিকা’। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার ভাস্কর্য উন্মোচনের দাবি ঘুচতে যাচ্ছে। দীর্ঘদিনের আক্ষেপের ইতি টেনে ডিসেম্বরেই দৃশ্যমান হচ্ছে নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার ভাস্কর্য। মার্বেল পাথর আর কংক্রিটে তৈরি এই ভাস্কর্যের উন্মোচন হলে পূর্ণ হবে এখানকার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি। আরো সমৃদ্ধ হবে ভাস্কর্য ম্যুরালের নগরখ্যাত রংপুর।

পুরোদমে ব্যস্ত সময় পার করছেন ভাস্কর অনীক রেজা। ছবি: বার্তা২৪.কম

বেগম রোকেয়া দিবসের আগেই ভাস্কর্যের অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে পুরোদমে ব্যস্ত সময় পার করছেন ভাস্কর অনীক রেজা। এখন প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শ্রমিকদের সাথে দেখা যায় ভাস্করের শৈল্পিক ভাবনার বহিঃপ্রকাশ। পাথর-কংক্রিটের ভিতর থেকে তারা বের করে আনছে আলোকিত রোকেয়াকে। শিক্ষার আলোয় নারীদের মুক্তির পক্ষে বই হাতে দেখা যাবে দাঁড়িয়ে থাকা রোকেয়াকে। এই ভাস্কর্যের নামকরণ করা হয়েছে ‘‘আলোকবর্তিকা’’।

রংপুর নগরের শালবন ইন্দ্রার মোড়ে বিগত সিটি মেয়র সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টুর আমলে বেগম রোকেয়ার ভাস্কর্য নির্মাণ কাজের উদ্বোধন হয়েছিল। এরপর ধীরগতিতে চলা নির্মাণ কাজ হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। মাটি থেকে শুধু উঁচু বেদি তৈরির পরে কয়েকটি ইটের পিলার ছাড়া তখন আর কিছুই ছিল না। অযত্ন অবহেলায় পড়ে থাকা বেদিটি ভরে ছিল ধুলোবালি আর বিভিন্ন ফেস্টুন পোস্টারে।

মুখ থুবড়ে পড়ে থাকা সেই বেদিটি দেখে হতাশ হয়েছিল স্থানীয় এলাকাবাসীসহ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন মহল থেকে তখন ওই ভাস্কর্য নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করার দাবি জোরালো হয়ে উঠে। অবশেষে বছর তিনেক বন্ধ থাকার পর আবারো শুরু হয়েছে নির্মাণ কাজ। যা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দৃশ্যমান হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বই হাতে দেখা যাবে দাঁড়িয়ে থাকা রোকেয়াকে। ছবি: বার্তা২৪.কম

জানা গেছে, 'আলোকবর্তিকা' ভাস্কর্যটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। এটির উচ্চতা মাটি থেকে ২০ ফিট। এরমধ্যে শুধু পাথর-কংক্রিট থেকে বেরিয়ে আসা রোকেয়ার প্রতিকৃতি লম্বায় প্রায় ১২ ফিট। আর বেদির চারদিক জুড়ে পঞ্চাশ স্কয়ার ফিট। পাথরের ভিতর থেকে সমাজ পরিবর্তনে শিক্ষার শক্তি নিয়ে বেরিয়ে আসা রোকেয়ার এই ভাস্কর্যটিতে জন্ম-মৃত্যু সন উল্লেখসহ তাঁর লেখা কিছু বই ও বাণী রয়েছে। যার মধ্যে অবরোধবাসিনী, মতিচুর, সুলতানাস ড্রিমসহ কিছু বইয়ের পাথররুপ নজর কাড়বে।

স্থানীয়রা বলছেন, ভাস্কর্যটি উন্মোচন হলে বর্তমান প্রজন্ম রোকেয়া সম্পর্কে আরো বেশি জানতে পারবে। আর ছোটদের কাছে মহিয়সী বেগম রোকেয়ার প্রতিকৃতি চেনা হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়; তখন রোকেয়াকে জানা, তাঁর লেখা বই ও বাণী জানাটা অনেকের জন্য সহজ হবে। সবমিলিয়ে এই ভাস্কর্য উন্মোচনের মধ্যে দিয়ে রংপুরের ইতিহাস ঐতিহ্য আরো সমৃদ্ধ হবে।

প্রতিকৃতিটি লম্বায় প্রায় ১২ ফিট। ছবি: বার্তা২৪.কম

শালবন এলাকার আবাসিক একটি ছাত্রীনিবাসে থাকা সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজের শিক্ষার্থী মেহেরুন রুনি বলেন, আমি গর্ববোধ করি তাঁর মতো একজন নারীর জন্য। বেগম রোকেয়া আমাদের শক্তি, চেতনা, দর্শন ও অনুপ্রেরণা। পায়রাবন্দে জন্ম নেয়া বেগম রোকেয়া শুধু রংপুরের নয়; পুরো দেশের গর্ব।

স্থানীয় সাংবাদিক সাজ্জাদ হোসেন বাপ্পী বলেন, বেগম রোকেয়ার চিন্তা চেতনায় সমাজের সংস্কার ও নারী শিক্ষার জন্য যে প্রচেষ্টা ছিল, তা আজ স্বার্থক। নারীরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত। রংপুরের মাটিতে বড় পরিসরে সেই আলোর দিশারীর ভাস্কর্য স্থাপন করা ছিল সময়ের দাবি। ভালো লাগছে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা রোকেয়ার দৃশ্যমান ভাস্কর্য দেখতে পাবো।

স্থানীয় কবি সাকিল মাসুদ বলেন, আগে রোকেয়ার প্রতিকৃতি দেখতে মিঠাপুকুরে যেতাম। এখন রংপুর নগরের শালবনের মধ্যেই সেটি দেখতে পাবো। নারী জাগরণের অগ্রদূত, সমাজ সংস্কারক, সাহিত্যিক রোকেয়ার ভাস্কর্য নির্মাণ শেষের দিকে। রোকেয়া দিবসেই এই নান্দনিক ভাস্কর্য উন্মুক্ত হবে বলে শুনেছি। আমরা সেই দিনটির প্রতিক্ষা করছি। রোকেয়ার এই ভাস্কর্য প্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে প্রতিষ্ঠিত হোক রোকেয়া চেতনার আলোকিত যুগ।

এদিকে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই ভাস্কর্য নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ভাস্কর অনীক রেজা।

বেগম রোকেয়া দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উন্মোচন হওযার সম্ভাবনা। ছবি: বার্তা২৪.কম

তিনি জানান, এই ভাস্কর্যের প্রাথমিক কাজ তার পীরগঞ্জের গ্রামের বাড়িতে শুরু করেছিলেন। ওই সময় দুই দফায় কে বা কারা তার অনুপস্থিতিতে ভাস্কর্য নির্মাণ কাজের ব্যঘাত ঘটাতে তা ভেঙে ফেলে। এতে সে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। একারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল। তবে এখন পুরোদমে কাজ চলছে।

বরেণ্য এই ভাস্কর আরো জানান, রোকেয়ার প্রতিকৃতি উন্মোচন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। হয়তো ডিসেম্বরে বেগম রোকেয়া দিবসেই উন্মোচন করা সম্ভব হবে। এটি দৃশ্যমান হলে রোকেয়ার প্রতিকৃতির সাথে দেখা মিলবে তাঁর লেখা বই আর স্মরণীয় কিছু বাণী।

এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র মাহমুদুর রহমান টিটু বলেন, ভাস্কর্য নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করতে তাগিদ দেয়া হয়েছে। আশা করছি ডিসেম্বরে বেগম রোকেয়া দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উন্মোচন করা সম্ভব হবে।

   

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে তেলবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার হাটহাজারী পৌরসভার আবুল কালামের মাদ্রাসার সামনে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানান, হাটহাজারীর ১১ মাইল এলাকায় ১০০ মেগাওয়ার্ড পিকিং পাওয়ার পয়েন্টের জন্য ফার্নেশ ওয়েল বহনকারী একটি ট্রেনে কাটা পড়ে লোকটি। এসময় তার শরীর থেকে পুরো মাথা বিছিন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার পর একটি টিম পাঠিয়েছি। এখনো ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।’

;

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে রাশেদুল ইসলাম (৫৪) নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের চামটার হাট বাজারে তার মৃত্যু হয়। 

মৃত রাশেদুল ইসলাম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের খোর্দ্দ বিছনদই গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে। তিনি আগে পেপার বিক্রেতা ছিলেন। 

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকালে অটোরিক্সা নিয়ে ভোটমারী গোলাম মৃর্তজা ক্লিনিকের মাইকিং করতে করতে চামটার হাট বাজারে যান। সেখানে একটি হোটেলে খাবার খেয়ে বের হওয়ার সময় অসুস্থা হয়ে পড়েন। পরে অসুস্থ হওয়ার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করার সময় ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। 

ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভেকেট মশিউর রহমান বার্তা ২৪ কমকে জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে সেখানে তিনি হিট স্ট্রোক করে মারা যান।



;

প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা আছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মূল ধারায় আনার জন্য একটা বড় প্রচেষ্টা রয়েছে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা ও আইন তৈরি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্প উৎসব ঢাকা-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত তারা শারীরিক মানসিক নানা ধরনের শিকার হলেও বুদ্ধি ও মননশীলতায় স্বাভাবিক মানু্ষদের মত যে তাই নয়, বরং সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে বেশিও। তিনি বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি বৈষম্য হীনতার সেই স্বপ্নের কথা, সেই সমাজ তৈর করার কথা বলি। আমরা যখন জাতির পিতার কথা বলি তখনো বলি তার বৈষম্যহীনতার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন সে কথা।

আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইসিটি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি। আমাদের অনেক কিছু আছে আবার অনেক কিছু নেই সেটাও সত্যি। তবে যেটা সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা সেটা আছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। সেটা অনেক জায়গায় থাকে না। আমার সর্বস্তরে সচেতনতা তৈরি করাটা এখন প্রয়োজন। আমাদের সরকারি ভবন, কর্মস্থল, পাবলিক স্পেস সব পর্যায়ে আমরা যেন অভিগমনতা নিশ্চিত করতে পারি এটা করা আমাদের জন্য জরুরি।

দীপু মনি বলেন, আমরা চাই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার যে শিশুরা রয়েছে তারা যেন সাধারণ সবার সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা। আর যাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয় তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। সবার মতই তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ক্রীড়া চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ব্যবস্থা করা। এটা সবার মতই তাদের জন্যও অপরিহার্য। 

;

মানিকগঞ্জে সেলফি তুলতে গিয়ে আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জে বাসন্তী দেবীর কপালে সিদুর দেওয়ার সময় সেলফি তুলতে গিয়ে শাড়িতে আগুন লেগে দগ্ধ হয় মলি রানী (৪৬) নামের এক নারী। এক সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা যান তিনি।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান মলি রানী। মানিকগঞ্জ জেলা শহরের গঙ্গাধর পট্টি এলাকার অশোক্নসাহার স্ত্রী মলি রানী।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বাসন্তী পূজার দশমীর দিন গত ১৮ এপ্রিল শহরের কালীবাড়ী মন্দিরে বাসন্তী দেবীর কপালে সিদুর দেয়ার সময় দেবীর সাথে সেলফি তুলছিলেন মলি। এ সময় পাশে থাকা প্রদীপের আগুন শাড়িতে লেগে দেহের ৩০ ভাগেরও বেশি পুড়ে যায়।

পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়। প্রায় ১ সপ্তাহ চিকিৎসা শেষে শুক্রবার সকাল ১০টায় চিকিৎসাধীন মারা যান তিনি।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনির্বাণ পাল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাসন্তি পূজার সময় অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি ছিলো মলি। এরপর সেখানেই চিকিৎসাদীন তার মৃত্যু হয়।

;