গ্রাম আদালতকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার বিকল্প নেই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, দেশে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে গ্রাম আদালতকে কার্যকর ও শক্তিশালী করার কোনো বিকল্প নেই। গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করতে পারলে জেলা পর্যায়ের আদালতসমূহে মামলার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

রোববার (২৯ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউএনডিপির সহায়তায় স্থানীয় সরকার বিভাগ আয়োজিত গ্রাম আদালতের আইনগত কাঠামো সংস্কার বিষয়ক জাতীয় পর্যায়ে পরামর্শ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, গ্রামাঞ্চলে অনেক ছোট ছোট এবং খুব সামান্য বিষয় নিয়ে মানুষ নানারকম বিবাদে জড়িয়ে পড়েন। স্থানীয়ভাবে এসব বিবাদ মীমাংসা করতে না পারায় তারা কোর্টে চলে যান। এতে একদিকে যেমন আদালতে মামলার জট তৈরি হয়, অন্যদিকে ভুক্তভোগীদের সময় ও অর্থের অপচয় হওয়ার পাশাপাশি তাদের রায় পেতে অনেক দেরি হয়। এছাড়া এক ধরনের অসাধু ব্যক্তি বিবাদ মীমাংসা করে দেয়ার নামে উভয় পক্ষের কাছ থেকে টাকা পয়সা আদায় করেন।

গ্রামীণ মানুষের মধ্যে দ্রুত ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে বর্তমানে গ্রাম আদালতের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, গ্রাম আদালত পরিচালন প্রক্রিয়া সহজতর করতে এর আইনকে আরো যুগোপযোগী করতে হবে। আজকের এই অনুষ্ঠানে উন্মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে গ্রাম আদালতের আইনি কাঠামো সংশোধনের যেসব প্রস্তাবনা আসবে সেগুলোকে সন্নিবেশিত করে সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত নিয়ে আইন তৈরি করলে গ্রাম পর্যায়ে স্থানীয় বিচার ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী হবে।

সারাবিশ্বে সময়, পরিস্থিতি ও মানুষের কল্যাণের কথা বিবেচনা করে আইনের পরিবর্তন করা হয়। গ্রাম আদালত আইনের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর আইন যুগোপযোগী করার জন্য সরকার কাজ করছে বলেও জানান তাজুল ইসলাম। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি এর সকল টার্গেট পূরণ করতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শহর এবং গ্রামের মানুষের মধ্যে বৈষম্য নিরসনে সরকার কাজ করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধান অতিথি এ সময় গ্রাম আদালত সক্রিয় করার কার্যক্রম পরিচালনায় এক দশক জুড়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে সরকারের পাশে থাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউএনডিপি'র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রমের প্রয়োজনের উপর গুরুত্ব প্রদান করে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তিনি বলেন গ্রাম আদালতের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রক্রিয়ায় নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে।

ইউএনডিপি বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেন্সজে তেরিংক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্পের জাতীয় প্রকল্প পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মরন কুমার চক্রবর্তী, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী, প্রকল্প এলাকা হতে আগত জেলা প্রশাসকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

   

বৃষ্টি আর গরম নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি ঝড়লেও তারপর থেকে আবার বাড়ছে গরম। এমন অবস্থায় সুখবর দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। 

সংস্থাটি জানায়, আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে। পাশাপাশি আগামী ৫ দিনে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা।

শনিবার (৪ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বর্তমানে পাবনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে চাঁদপুর ও মৌলভীবাজার জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর ও বরিশাল বিভাগ এবং খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও তাপপ্রবাহের এমন দাপট অব্যাহত থাকতে পারে।

এই অবস্থায় আগামীকাল রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় সর্বোচ্চ ৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। পাশাপাশি এই সময় ভোলায় ৩২, চট্টগ্রাম ও কুতুবদিয়ায় ২৭, টেকনাফে ২০, শ্রীমঙ্গলে ১২, বান্দরবানে ৬ মিলিমিটারসহ সিলেট, রাঙামাটি, মোংলা ও সন্দ্বীপে সামান্য থেকে ৪ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়া গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে, ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

 

;

কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনা হবে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনতে সব ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

শনিবার (৪ মে) দুপুরে রাঙামাটির কাপ্তাই লেকে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ ও মৎস্যজীবীদের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, কাপ্তাই লেক তার সেই আগের সৌন্দর্য রূপে নেই। এটি যেন নুইয়ে পড়েছে। তবে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা কাপ্তাই লেকের আগের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে চাই। তবে এই সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে হলে শুধু মৎস্যজীবীদেরই নয়, এলাকার সর্ব সাধারণের সহযোগিতা প্রয়োজন।

জেলেদের উদ্দেশ্যে করে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, আগামী তিন মাস আপনারা লেকে মাছ ধরবেন না। এছাড়া নিষিদ্ধ ঘোষিত মশারি জাল, বেহুন্দী জাল, কারেন্ট জাল এগুলো ব্যবহার করবেন না। জাটকাসহ ছোট মাছ ধরবেন না। আপনারা নিজ সন্তানকে যেমন পরিপূর্ণ করে গড়ে তোলেন তেমনি মাছকেও বড় হতে দিতে হবে। শুধু মন্ত্রী হিসেবেই নয় একজন নাগরিক হিসেবেও কাপ্তাই লেকের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে যা যা করা দরকার সবকিছুই করা হবে।

তিনি বলেন, আপনাদের লেকের মাছ আপনারাই ধরবেন। অন্য এলাকা থেকে কেউ এসে এই মাছ ধরবে না। সুতরাং এই লেকের ব্যবস্থাপনায় আপনাদেরই এগিয়ে আসতে হবে।

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাপ্তাই লেক নিয়ে প্রকল্প গ্রহণের বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, রাঙামাটির বর্তমান ফিস ল্যান্ডিং সেন্টারটি সংস্কার করে আধুনিক ও উন্নত মানের ফিস ল্যান্ডিং স্টেশন হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। আপনারা যাতে বংশ পরম্পরায় কাপ্তাই লেকের মাধ্যমে জীবন জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সকল ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কৃষি জমিতে ব্যবহার করা কীটনাশকের ফলে মাছের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ফসলের জমিতে কীটনাশকের ব্যবহারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে কেউ যদি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে কিছু করে তবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এসময় তিনি কাপ্তাই লেকে পোনা অবমুক্ত করেন এবং জেলেদের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ করেন।

;

চামড়াশিল্পে ন্যূনতম মজুরি ২২৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডি’র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় দেশের চামড়াশিল্প খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। একইসঙ্গে মজুরি দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রেডিং সিস্টেম যথাযথ করার প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে ‘ট্যানারি শিল্পে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক আয়োজিত আলোচনা সভায় ট্যানারি শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম এ মজুরি প্রস্তাব করে প্রতিষ্ঠানটি।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা।

সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা, ট্যানারি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ, ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মালেক, অশি ফাউন্ডেশনের ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম মোরশেদ প্রমুখ।

গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরে সিপিডির সিনিয়র গবেষক তামিম আহমেদ জানান, বর্তমান বাজারে সবকিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ট্যানারি বা চামড়াখাতের একজন শ্রমিকের পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় খাবারের খরচ মাসে ২০ হাজার ৫৬৪ টাকা। আর খাদ্যবহির্ভূত খরচ ১২ হাজার ৯১৪ টাকা। প্রত্যেক শ্রমিক পরিবারের গড়ে সদস্যসংখ্যা ৪ দশমিক ৬ জন। এর মধ্যে উপার্জনক্ষম সদস্য ১ দশমিক ৫ জন। সেই হিসেবে শ্রমিকের মাসিক ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা হওয়া উচিত।

সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নানা সময়ে চামড়া খাতের পরিবেশ নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। কিন্তু এ খাতের মজুরি নিয়ে আলোচনা কম হয়। সুতরাং মজুরি বাড়লে এই খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন তিনি।

ন্যূনতম মজুরি নিয়ে সিপিডির প্রস্তাবের বিষয়ে ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মালেক বলেন, সিপিডির প্রস্তাবটি তাদের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে মেলেনি। তবে সংস্থাটির প্রতিবেদনে এ খাতের সার্বিক অবস্থা উঠে এসেছে। আমরা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২৫ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি বিষয়ে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করেছি। ইতোমধ্যে প্রস্তাবটি মালিকপক্ষ ও মজুরি বোর্ডের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, চামড়া খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে সিপিডির এমন প্রস্তাবনা কোনোভাবেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব না। কারণ, ডলারের দাম বাড়ার কারণে আগের তুলনায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে। বিপরীতে রফতানিতে চামড়ার ইউনিট মূল্য কমেছে। তবে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য একটি মজুরি নির্ধারণ করা হলে সেটি বিবেচনায় নেওয়ার চেষ্টা করবেন বলে জানান তিনি।

ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা বলেন, বোর্ডে আলোচনা করে দেখা হবে মজুরি কতটা বাড়ানো সম্ভব। যাতে চামড়া শিল্প টিকিয়ে শ্রমিকেরাও বেঁচে থাকতে পারেন এমন একটি বেতন কাঠামো দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।

;

২ মাসের মধ্যে ঢাকা-যশোর রেললাইন উদ্বোধন: রেলমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী দুই মাসের মধ্যে নবনির্মিত ঢাকা-যশোর রেললাইন উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন বলে জানান তিনি।

শনিবার (৪ মে) ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে নতুন ট্রেনের উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে সস্তা পরিবহন ব্যবস্থা হলো রেল। এটি মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দে্য়ারর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে খুলনা হয়ে যশোরের বেনাপোল পর্যন্ত নতুন ট্রেনলাইন চালু হচ্ছে আগামী দুই মাসের মধ্যে।

তিনি বলেন, এই দুটো লাইন চালু হয়ে গেলে ভাঙ্গা, শিবচর- এসব অঞ্চলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে। এছাড়া আমরা ডিভিশনগুলো একপেশে করতে চাই না। সমন্বিতভাবে, সব অঞ্চলের লোকজন যাতে পায় সেভাবে আমরা কাজ করার চেষ্টা করছি।

;