ওভার কনফিডেন্টের কারণে করোনা বাড়ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বাড়ছে। এর কারণ হলো বেপরোয়া হয়ে চলছি, আমরা বেশি কনফিডেন্ট হয়ে গেছি। কয়েকদিন আগে কক্সবাজারে লাখ লাখ লোক দেখেছি। এভাবেই করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বেড়ে যায়।

রোববার (২৯ নভেম্বর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা এবং ভ্যাকসিন’ বিষয়ক আলোচনা সভায় তিনি একথা জানান। বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমসিএ) এ সভার আয়োজন করে।

মন্ত্রী বলেন, করোনার প্রথম দিকে এর প্রতিকার সম্পর্কে কেউ জানতো না, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চিকিৎসা পদ্ধতি অনেকবার পরিবর্তন করেছে। তখন বলা হলো ভেন্টিলেটর অনেক লাগবে, সেভাবে লাগেনি। সেন্ট্রাল অক্সিজেন, হাই ফ্লো ক্যানোলা প্রয়োজন ছিল, ল্যাবের প্রয়োজন ছিল। ল্যাব একটি থেকে ১১৮টি ল্যাব হয়েছে, এখন ১৭ হাজার পর্যন্ত টেস্ট হচ্ছে।

জাহিদ মালেক বলেন, আজকে ইউরোপ আমেরিকা দেখেন, পাশের দেশ ভারতে দেখেন। উন্নত দেশে প্রতি ১০ লাখে হাজারের মতো মারা গেছে। আমাদের এখানে ৪৫-৪৮ এর মতো। আমাদের অর্থনীতি গ্রোথ রেট ধরে রেখেছে, অনেক দেশ মাইনাসে চলে গেছে। একটি মানুষও না খেয়ে মরেনি। কোনো উন্নয়ন থেমে নেই। শুধু শিক্ষা পুরোপুরি করতে পারিনি, এখন অনলাইনে নেওয়া হচ্ছে।

ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা হচ্ছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিলে প্রথম ধাপেই বাংলাদেশ তা পাবে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালের জন্যও ব্যবস্থা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।

তিনি বলেন, শীতকালে বিভিন্ন অনুষ্ঠান বেড়ে যায় সে কারণে করোনা বেড়ে যেতে পারে। সরকারি-বেসরকারিভাবে মিলে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা করতে পারবো। আগে বেড বেশি ছিল না, সেন্ট্রাল অক্সিজেন ছিল না, এখন হয়েছে, ওষুধের অভাব নেই, ডাক্তার নার্সরা এখন অনেক বেশি ট্রেন্ড। টেলিমেডিসিন বাড়ানোর কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ।

তিনি আরও বলেন, লাখে লাখে হাসপাতালে গেলে পৃথিবীর কারো সক্ষমতা নেই নিয়ন্ত্রণ করার, বাংলাদেশেরও নেই। তাই সচেতনতা বাড়াতে হবে। এ কারণে জরিমানা করা হচ্ছে। ডেঙ্গু বাড়ছে, একইসঙ্গে মোকাবিলা করা জটিল, তবে এদিকে নজর রাখতে হবে।

বেসরকারি হাসপাতালে ১০ হাজার বেডের মধ্যে কোভিড রোগীর জন্য ১২শ রয়েছে। ২০ শতাংশে উন্নিত করা ও আইসিইউ বাড়ানোর পরামর্শ দেন মন্ত্রী।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নুর বলেন, করোনা মোকাবিলা সরকারের একার কাজ না, সম্মিলিত কাজ। আমরা সকলে মিলে মোকাবিলা করছি, আমরা কিন্তু থমকে যাইনি। আমাদের দুর্বলতা যেমন আছে, তেমনি সাফল্যও রয়েছে। প্রথম দিকে করোনা চিকিৎসায় অনেক ইকুইপমেন্টের ঘাটতি ছিল, এখন আমরা অনেক সক্ষমতা অর্জন করেছি। আমাদের মাইন্ডসেট পরিবর্তন করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি বলে কোনো শব্দ নেই, সকলে মিলে আমরা এক। সকলে মিলে দ্বিতীয় ঢেউ একসঙ্গে মোকাবিলা করবো।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, করোনায় সরকারের পদক্ষেপ যথাযথ ছিল। সে কারণে মৃত্যুহার অন্য দেশের তুলনায় কম। তবে কোনো মৃত্যুই কাম্য হতে পারে না। মনে রাখতে হবে দেশ বাঁচলে তবেই আমরা বাঁচবো। আমি আশাকরি বেসরকারি হাসপাতাল তাদের সহযোগিতার হাত অব্যাহত থাকবে।

ভ্যাকসিনের বিষয়ে বড় প্লান করা হয়েছে। সবাই পাবেন তবে ধাপে ধাপে দেওয়া হবে। টেস্টের খরচ আরও কমিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন খুরশীদ আলম।

বিপিএমসিএ সভাপতি এমএ মুবিন খান মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, হাসপাতালগুলোর সক্ষমতা বাড়ানো দরকার। যদি পরিস্থিতি খারাপ হয় তাহলে পাটনারশিপ হতে পারে। অথবা সরকার যেভাবে পছন্দ করে। অনেকে অনলাইন কনসালটেশন নিচ্ছেন, এটি খুবই কার্যকর। না হলে সকল রোগী হাসপাতাল মুখী হলে হিমশিম খেতে হতো। তাই অনলাইন মেডিকেল বোর্ড করা হচ্ছে। ক্যাম্পেইনের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।

সিটিস্ক্যান মেশিনসহ করোনায় অপরিহার্য যন্ত্রপাতি ডিউটি ফ্রি করা যেতে পারে। এন্টিজেন ও এন্টিবডি কিট আমদানির সুযোগ দিলে রোগীরা বিশাল রিলিফ পেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী বলেন, করোনা রোগীরা একেবারে শেষ পর্যায়ে হাসপাতালে আসছেন। অনেকে প্রথমে স্বীকার করতে চাইছেন না। আমার মনে হয় প্রথম দিকেই হাসপাতালে এলে মৃত্যুহার আরও কমানো সম্ভব।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইস্ট-ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন, খুলনা গাজী মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান গাজী মিজানুর রহমান, নর্থ-ইস্ট মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন, রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান, নর্থবেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান এমএ মুকিত প্রমুখ।

   

‘খাদ্যদ্রব্য পচনরোধে আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণ হবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে পচনশীল খাদ্যদ্রব্য মজুতের লক্ষ্যে আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণ করা হবে বলে সংসদে জানিয়েছে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

আধুনিক হিমাগার নির্মাণের বিষয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় ‘পেঁয়াজসহ পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে আধুনিক হিমাগার নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে।

কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণের জন্য ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) চারশত ২৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা সম্পূর্ণ জিওবি অনুদানে ব্যয়ে মার্চ ২০২৪ হতে জুন ২০২৭ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রস্তাব করা হয়েছে । টিসিবি থেকে প্রকল্পের ডিপিপি প্রণয়ন করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি ১০০% জিওবি অনুদানে বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে অর্থ বিভাগের অনুমতি গ্রহণের জন্য অর্থ বিভাগে পাঠানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অর্থ বিভাগের অনুমোদন পাওয়া গেলে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ফরিদপুরে ১০ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি এবং পাবনা জেলায় ১০ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি হিমাগার নির্মিত হবে। এতে সর্বমোট ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ অথবা পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করা যাবে। সংরক্ষিত পণ্যদ্রব্য দেশের বাজারে মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখবে। মৌসুমের সময় পেঁয়াজসহ পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করে কৃষকের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে।

;

দেশব্যাপী চলছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের অর্থায়নে এবং পৃষ্ঠপোষকতায় ৬৪ জেলায় শুরু হয়েছে ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ এবং মেলা।

২২ এপ্রিল শুরু হওয়া এ বিজ্ঞান মেলায় অংশ নিয়ে নবীন শিক্ষার্থী ও ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত বিজ্ঞানের নানা প্রকল্পের উপস্থাপনা নিয়ে হাজির হয়েছে। বিজ্ঞান মেলায় জুনিয়র, সিনিয়র এবং বিশেষ ৩টি গ্রুপে প্রকল্পগুলো উপস্থাপিত হচ্ছে।

মূলত ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের আওতায় উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান মেলার বিজয়ী ও সেরা প্রকল্পগুলোই উপস্থাপিত হচ্ছে জেলা পর্যায়ের বিজ্ঞান মেলায়। ৮ মে পর্যন্ত ২৮টি জেলায় এ বিজ্ঞান মেলা সম্পন্ন হয়েছে। এতে প্রায় ৮ শতাধিক বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রকল্প উপস্থাপিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, রোবটিক্সের আধুনিক ব্যবহার, সৌর বিদ্যুতের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার, বাসাবাড়িতে অগ্নিকাণ্ড ও সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ, অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধ, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বিভিন্ন বিষয়। বিজ্ঞান মেলা ছাড়াও অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান বিষয়ক কুইজ এবং বিজ্ঞান বিষয়ক সভা-সেমিনার।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেছেন, তরুণ প্রজন্মকে সামাজিক অবক্ষয় থেকে সুরক্ষার লক্ষ্যে জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় সম্পৃক্ত রেখে তাদের মনস্তাত্বিক উন্নয়ন ও উদ্ভাবনী চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে। বাংলাদেশকে একটি আধুনিক বিজ্ঞানবান্ধব রাষ্ট্রে রূপান্তরের মহৎ লক্ষ্য নিয়ে বিজ্ঞান জাদুঘর কাজ করছে। বিজ্ঞান মেলা শুধু আনুষ্ঠানিক প্রদর্শনী নয়, মেলায় উদ্ভাবিত প্রকল্পগুলো বিভিন্ন সেক্টরে প্রয়োগ করে জনগণের জীবনমান উন্নত এবং নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করার অন্যতম লক্ষ্য। এখন বছরে কেবল নির্ধারিত সময়ে নয়, সারা বছরই তৃণমূল পর্যায়ে ছোট ছোট বিজ্ঞান মেলা আয়োজনের মাধ্যমে বিজ্ঞানের মহাসমুদ্রে তরুণ প্রজন্মকে অবগাহন করাতে বিজ্ঞান জাদুঘর পরিকল্পনা করছে।

;

দুদিনের সফরে ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্র সচিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুদিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা।

বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিশেষ ফ্লাইটে তিনি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে (টুইটার) দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, সংক্ষিপ্ত সফরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব একটি বিশেষ ফ্লাইটে আজ সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে দেখা করবেন। এছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে বার্তায় আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

;

এক বছরে ভোক্তা অধিকারের প্রায় ১৯ কোটি টাকা জরিমানা আদায়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ অধিকার ২২-২৩ অর্থ বছরে সারাদেশে বাজার মনিটরিং করে জরিমানা আদায় করেছে ১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সংসদে এ তথ্য জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু)।

বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সংসদে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভোক্তার স্বার্থ সংরক্ষণ ও ভোক্তার অধিকার বিরোধী কাজ প্রতিরোধ করতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর দেশব্যাপী নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে।

গত এক বছরে কতটি অভিযান পরিচালিত হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে (১ জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত) ১১ হাজার ৬৭০টি বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর অধীনে বিভিন্ন অপরাধে ২৫ হাজার ৬৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ কোটি ৮৫ লাখ ৮০ হাজার ৮০০ (আঠারো কোটি পঁচাশি লাখ আশি হাজার আটশ’) টাকা জরিমানা করে আদায় করা হয়েছে।

 

;