অটোপাসের পক্ষে-বিপক্ষে এমপিরা যা বললেন



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অটোপাশের পক্ষে-বিপক্ষে নিজেদের মতামত তুলে ধরেছেন সংসদ সদস্যরা। কোন কোন সংসদ সদস্য পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে থাকলেও অন্যরা বলেছেন সরকারের এই সিদ্ধান্ত যথার্থ এবং যথেষ্ঠ দক্ষতার পরিচয়। শিক্ষামন্ত্রীও বলেছেন, আমরা নিয়মিত মনিটরিং করেই সব ধরণের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।

রোববার (২৪ জানুয়ারি) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে এইচএসসি ও সমমানের তিনটি পরীক্ষার পৃথক তিনটি বিল পাসের আগে বিলের জনমত যাচাই-বাছাইয়ের প্রস্তাবের ওপর আলোচনাকালে সংসদ সদস্যরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ, বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম, মুজিবুল হক চুন্নু, রওশন আরা মান্নান, মোকাব্বির খান, রুমিন ফারহানা।

হারুনুর রশীদ বলেন, সারাদেশে বেশি কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া যেত। তাতে অন্তত পক্ষে পরীক্ষার মাধ্যমে একটা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারতাম তাহলে আমাদের ছেলে-মেয়েদের অন্ততপক্ষে বাড়িতে টেবিলে বসানোর একটা ব্যবস্থা হতো।

তিনি বলেন, আইন পাসের মধ্য দিয়ে অটোপাস দিয়ে দিলাম। সত্যিকার অর্থে ২০২০ শিক্ষাবর্ষের ছেলে মেয়েদের প্রাথমিক থেকে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত যে ভয়াবহ একটা সংকট তৈরি হলো। সিদ্ধান্তগুলো আরো চিন্তা ভাবনা ও বিবেচনা করে নেওয়া উচিত ছিল। সত্যিকার অর্থে এর মধ্য দিয়ে মেধাবীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলো।

বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেন, দীর্ঘ সময় ঘরে বসে থাকার কারণে ছেলে মেয়েরা মানসিক চাপের মধ্যে আছে। যদি তাদের আবারও একই একই শ্রেণিতে বসে থাকতে হয় তাহলে তারা মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যাবে।

গণফোরাম থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, বিলটির সাথে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ভবিষ্যৎ জড়িত। কোভিড-১৯ সারা বিশ্বকে তছনছ করে দিয়েছে। যেখানে ক্ষমতাধর দেশ সমূহ হিমশিম খাচ্ছে সেখানে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ অনেকটা নিরাপদে আছে। কোভিড-১৯ এর কারণে সমাজের সকল স্তরের মানুষ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিশুরাও ব্যতিক্রম নয় তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

তিনি বলেন, যখন সরকার দেশের সমগ্র শিল্প-কারখানা, পোশাক খারখানা খুলে দিল যেখানে লাখে লাখে মানুষ কাজ করছে। সেখানে সরকার একটু সচেষ্ট হলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সারা বাংলাদেশেই পরীক্ষা নেওয়া অবশ্যই সম্ভব হত। এখানে অবশ্য সরকার ব্যর্থ হয়েছে। যদিও মন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রণালয় বিদ্যমান পাস কাটিয়ে অটোপাসের ঘোষণা দিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি যা করার করে দিয়েছে। তাহলে পার্লামেন্টে আমাদের কাজ কি? আমাদের কাজ হলো সরকারের এই ব্যর্থতার দায় কাঁধে নিয়ে আইনটিকে পাস করে দিতে হবে। এটা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত। সরকার গণতান্ত্রিক আচারণ করলে মহামারির সময়ে আরো তিনটি অধিবেশন হয়েছে সেখানেই বিষয়টি আলোচনা করতে পারত।

বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক বলেন, বিলটা না এনে কোন পথ ছিল না। গত এক বছরে কোভিড-১৯ এর সময়ে গ্রামে গঞ্জে করোনার প্রভাবটা ওইভাবে দেখি নাই। অটোপাস না করে আমরা একটা সংক্ষিপ্ত অর্থাৎ একটা শর্ট কোর্সের মধ্যে পরীক্ষা নিতে পারতাম। ১৯৬১ সালেও এরকম একটা অটোপাসের গেজেট হয়েছিল ওই সময় যারা পাস করেছিল তাদের কাছে সারাজীবন এটা একটা গ্লানি। এটা একটা বদনাম ছিল।

ফখরুল ইমাম বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিল। কয়েক লাখ ছেলে-মেয়েরা যে এক সঙ্গে এসে যে পরীক্ষা দেবে এইটার জন্য যে বিল আসছে এটা একটা দুরদর্শিতা। আগে তো জান তারপর তো জাহান। একবছর মানুষের জীবনে কিছুই হয় না। অনেকে বলেছেন মেধার সমস্যা হয়, কিছুই হয় না। এরকমও অনেক লোক আছে যারা এসএসসিতে তৃতীয় এবং এইচএসসিতেও তৃতীয় বিভাগে পাস করে পরবর্তীতে মেডিকেল সাইন্সে সর্বোচ্চ জায়গায় স্থান করেছে। যাদের মেধা থাকে যে কোন সময় উঠে আসতে পারে।

রুমিন ফারহানা বলেন, প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষকের নিম্নমান প্রশ্ন ফাঁস করাসহ নানা দুর্ভোগের পর এখন যুক্ত হয়েছে অটোপাস। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই সময়ের পর পর তার বাক নির্ধারিত হয়। কারণ-কে ডাক্তার হবেকে ইঞ্জিনিয়ার হবে কে আইনজীবী হবে সেটা নির্ধারিত হয় ঠিক এই পর্যায়ে। ছাত্র-ছাত্রীরা মূল পড়াশোনাটা করে পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে। পরীক্ষা না থাকলে নিয়মতি ক্লাস করে পাঠ্যপুস্তকের ওপর পুরোপুরি দখল আসে না। সেখানে করোনাকালীন সময় দীর্ঘ সময় ক্লাস বন্ধ ছিল। অতীতের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে ইনসাফ হয় না। অটোপাসের কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভালো ছাত্রছাত্রী। এই ক্ষতি দেশেরও হবে।

পরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি তাদের বক্তব্যের জবাবে বলেন, পরীক্ষার জন্য আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত ছিলাম। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেই একই অবস্থা। উন্নত যেসকল দেশকে আমরা ফলো করি, যেসব জায়গাও অটোপাসের ব্যবস্থা করেছে। তারাও অ্যাসেসমেন্ট করে রেজাল্ট দিচ্ছে। কাজেই হঠাৎ করেই এটা করেছি সেটি ভাববার সুযোগ নেই।

যেহেতু গেজেট প্রকাশের কথা বলা আছে আমাদের সে প্রস্তুতি নেওয়া আছে। জানুয়ারির মধ্যে সমস্ত ফলাফল তৈরি করে অর্ডিন্যান্স পাস করে ফলাফল দিয়ে দেবার প্রস্তুতি ছিল। গেজেট প্রকাশ করতে বিল পাস হয়ে গেলে দুই দিনের মত সময় লাগবে তারপরই ফলাফল প্রকাশ করতে পারব। বিলম্বের কোন সুযোগ নেই।

   

বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারের আশুলিয়ায় একটি বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার মুখ ও মাথায় গভীর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহত নারীর নাম আনজু খাতুন (৩১)। তিনি গাইবান্ধা জেলার সদর থানার ঘাগোয়া ইনিয়নের মৃত মনোয়ার হোসেনের মেয়ে।

নিহত আনজু খাতুন আশুলিয়ার নরসিংহপুরের হা-মীম গ্রুপের একটি পোশাক কারখানায় অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে সাভারের আশুলিয়ার কাঠগড়া নয়াপাড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ওই এলাকার একটি বাঁশবাগানের ভেতর নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কেউ তাকে হত্যা করে ওই স্থানে ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ভজন চন্দ্র রায় বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ হত্যাকান্ডের কারন উদঘাটনের চেষ্টা করছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

;

পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।

বিএসএফের গুলিতে নিহত আবুল কালাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত অপির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ভোরে সাত-আটজনের একটি গরু পাচারকারীর দল ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে পকেট পাড়া নামক স্থানে যায়। হঠাৎ ১৬৯ ডুরাডাবড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহলদল সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয় আবুল কালাম। সঙ্গে থাকা অন্যরা উদ্ধার করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এনে পাটগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বার্তা ২৪ কমকে জানান, সীমান্তে বাংলাদেশি এক যুবক নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

;

লালমনিরহাটে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শাহিন মিয়া নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকা-বুড়িমারী মহাসড়কের বুড়িমারী ইউনিয়নের কল্লাটারী উচা ব্রিজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শাহিন মিয়া উপজেলার বুড়িমারী স্টেশনপাড়া এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা সূত্রে জানা গেছে, মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীসহ ২ জন পাটগ্রাম থেকে বুড়িমারী যাওয়ার সময় উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের কল্লাটারী উচা ব্রিজ এলাকায় বুড়িমারী-লালমনিরহাটগামী পাকা রাস্তায় পাথরবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেল আরোহী ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।

আহতরা হলেন উপজেলার একই ইউনিয়নের স্টেশনপাড়া এলাকার আব্দুল মালেক ছেলে ওলিউর রহমান অলু (৪০) ও আব্দুল খলিলের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪৫)। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয় বলে জানিয়েছেন পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত মেডিকেল অফিসার।

বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান বলেন, পাটগ্রামে থেকে আসার পথে কল্লাটারী উচা ব্রিজে কয়েকজন লোককে পড়ে থাকতে দেখতে পাই। গাড়ি থেকে নেমে দেখি একজন মারা গেছেন আর দুজন মোটরসাইকেলসহ পড়ে আছে।

এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সাঈদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কল্লাটারী উচা ব্রিজ এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শাহিন নামে একজন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এতে দুজন আহত হয়েছেন।

;

তেঁতুলিয়ায় জমিতে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড়
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় বোরো ক্ষেতে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মুরাদ হোসেন (৩০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) সকালে জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহল্লাল জোত গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মুরাদ দেবনগর ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে। সে ছোট থেকে মহল্লা জোত গ্রামে নানা আজিজুলের বাড়িতে থাকতেন।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, মুরাদ সকালে তেঁতুলিয়ার বাইপাস এলাকার বাংলা টি নিকটস্থ এলাকায় বৈদ্যুতিক মোটরে বোরো ক্ষেতে পানি দিতে যান। ওই সময় বৈদ্যুতিক তার হাতে জড়িয়ে পড়লে স্পৃষ্ট হয়ে তারসহ পানিতে পড়ে যান। এতে করে ক্ষেতের পানিও বিদ্যুতস্পৃষ্ট হলে ঘটনাস্থলে সে মারা যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুজয় কুমার রায় বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।

;