বঙ্গবন্ধু সিটি করার প্রস্তাব



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথিবীর ১৭১টি দেশে তাদের জাতির পিতা বা প্রতিষ্ঠাতার নামে বিভিন্ন রোড, স্থাপনা বা শহরের নামকরণ করা হয়েছে। আমরা জাতির পিতার নামে তেমন কিছু করতে পারিনি। যদিও বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু সমগ্র বাংলাদেশে। তারপরেও বঙ্গবন্ধু সিটি বা অন্য কোন নামে বা এমন একটি প্রতিষ্ঠান করা হোক যেখানে বিদেশ থেকে আসা মানুষ বা এদেশের মানুষ অথবা নতুন প্রজন্ম ঢুকলেই বুঝতে পারে এই ছিল আমাদের বঙ্গবন্ধু।

বুধবার (২৭ জানুয়ারি) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনিত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম একথা বলেন।

মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সাফল্যের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশ পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতু শুধুমাত্র একটা উন্নয়নের মেলবন্ধন নয়। পদ্মা সেতু নিয়ে দেশে বিদেশে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র হয়েছিল, সেই ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করে নিজ অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন তার সততা সক্ষমতা আত্মবিশ্বাস চ্যালেঞ্জ ও আত্মনির্ভরতা।

তিনি বলেন, ২০১৭ সালে ৬ ফেব্রুয়ারি কানাডার টরেন্টো সুপ্রিম কোর্ট অব জাস্টিস পদ্মা সেতু সংক্রান্ত মামলার রায় দিয়েছেন। সেই রায়ে সেখানেও তারা বলেছেন পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্রমূলক অভিযোগ আনা হয়েছিল, সেটা ছিল সম্পূর্ণরূপে কল্পনাপ্রসূত, বানোয়াট অসত্য। এই পদ্মাসেতু প্রসঙ্গে বাংলাদেশের কিছু সুশীল একজন এনজিও কর্মকর্তা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া যে চরম অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছিলেন এবং তারা নানাভাবে বঙ্গবন্ধু পরিবারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন। সততার সাথে সাহসের সাথে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী প্রমাণ করেছেন তাদের সকল অপচেষ্টা নসাৎ হয়েছে। সততার জয় হয়েছে, বঙ্গবন্ধু কন্যার জয় হয়েছে, বাংলাদেশের জয় হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৫ এ নাগরিকের মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। অধিকাংশ সময় সেটা সংবিধানের ভেতর সীমাবদ্ধ থাকত। প্রধানমন্ত্রী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা অব্যাহত রেখেছেন। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭ (ক) স্থাপনের মধ্য দিয়ে অসাংবিধানিক উপায়ে যারা ক্ষমতা দখল করার অপচেষ্টায় বিভিন্ন সময় স্বপ্নে বিভোর হন তাদের সেই স্বপ্নকে চিরতরে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যে কোন ব্যক্তি শক্তি প্রদর্শন বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে বা অসাংবিধানিক পন্থায় সংবিধানকে লঙ্ঘন করা বা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করা অথবা অনুরূপ কোন কাজ করলে তাদের রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হবে এবং সর্বোচ্চ দণ্ড হবে মৃত্যুদণ্ড।

মন্ত্রী আরও বলেন, সংবিধানের ৫ম সংশোধনী মামলায় সর্বোচ্চ আদালত অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করায় খন্দকার মোস্তাক, আবু সাদাত মো. সায়েম এবং জেনারেল জিয়াকে স্পষ্টভাবে বলেছিলেন তারা ক্ষমতায় আসীন হবার জন্য কোন আইনগত অধিকার ছিল না। ১৯৭৫-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে কোন সংসদ ছিল না। তাদের কৃতকর্ম ক্ষমতা দখল ছিল রাষ্ট্রদ্রোহিতা। দেশের সর্বোচ্চ আদালত জিয়া-মোস্তাক এবং সায়েমদের রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে অভিযুক্ত করে ৫ম সংশোধনী মামলায় রায় দিয়েছিলেন এবং তাদের সকল কৃতকর্মকে অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন। যেটা হাইকোর্ট বিভাগের রায় আপিল বিভাগে বহাল রয়েছে। খন্দকার মোস্তাক জিয়াউর রহমান এবং সায়েম ক্ষমতা দখল করা এবং তাদের কৃত সকল কর্ম সর্বোচ্চ আদালত বলেছে সংবিধান বর্হিভূত ছিল। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করা জবরদখল করার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহিতা কাজ করে অপরাধ করেছিলেন। সে কারণেই হয়তো সংবিধানে ৭ অনুচ্ছেদের ৫ উপ অনুচ্ছেদের সংশোধন অনিবার্যতা দেখা দিয়েছে।

   

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,বরিশাল
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের বাকেরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ঢালমারা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। মরদেহ উদ্ধার করে শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে আনা হচ্ছে। 

;

বৃষ্টি নয়, রোদ চান হাওরের কৃষকেরা



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম. কটিয়াদী ( কিশোরগঞ্জ)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা তীব্র তাপদাহে ওষ্ঠাগত জনজীবন। অসহ্য গরম থেকে রেহাই পেতে বৃষ্টি চেয়ে দেশজুড়ে ইসতিসকার নামাজ পড়া হচ্ছে। তবে এই মুহূর্তে বৃষ্টি চান না ধান চাষিরা।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার করগাঁও লাহুন্দ বড় হাওরের কৃষক কাশেম মিয়া (৫৫) বলেন, আকাশে তাকাইয়া তাহি, দিনে হাজ (মেঘলা) করলো কিনা। রইদ (রোদ) থাকলে আমাদের সমস্যা নেই, হয়তো কষ্ট বেশি হচ্ছে তবে মন শান্তি। পানি চলে আসলে আমাদের সব স্বপ্ন শেষ।

হাওর অঞ্চলে এখন ধান কাটার ভরা মৌসুম চলছে। কৃষি বিভাগও ৮০ শতাংশ পাকলেই ধান কাটার তাগিদ দিয়েছে।

কৃষকরা জানান, ২০১৭ সালের ভয়াবহ বন্যায় কিশোরগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওরের বোরো ধান পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বন্যার আশঙ্কায় আগেভাগে তারা ধান কেটে ফেলেন। যদিও আগামী ১০ দিনের মধ্যে ভারি বৃষ্টিপাত কিংবা বন্যা পরিস্থিতির কোনো পূর্বাভাস নেই।

কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান জানান, আগামী ১০ দিন পর বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে– এমন তথ্য এখন বলা যাচ্ছে না। তবে এ সময়ে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস নেই। ফলে হাওরের সিংহভাগ ধান নির্বিঘ্নে কাটা হয়ে যাবে বলে মনে করছেন তিনি।

এক সময় বৈশাখের মধ্যভাগে বোরো ধান কাটা শুরু হতো। কিন্তু বন্যা থেকে সুরক্ষায় আগাম জাতের ধান আবাদের ফলে এখন চৈত্রের শেষ দিকেই ধান কাটা শুরু হয়। গত মঙ্গলবার করিমগঞ্জ-ইটনার সীমান্তবর্তী হাওরে শ্রমিকদের আগাম জাতের ‘ব্রি-২৮’ ও হাইব্রিড ‘হীরা’ ধান কাটতে দেখা যায়। এসব ধান খলায় নিয়ে ‘বোমা মেশিনে’ মাড়াই করা হচ্ছে।

নিকলীর জোয়ানশাহী হাওরের জিরাতি কৃষক রহমত বলেন, জিরাতিরা বাড়িঘর ফেলে খড়কুটো বা টিন দিয়ে কুঁড়েঘর করে হাওরের মাঝখানে বছরের প্রায় অর্ধেক সময় কাটান। তাদের পরিশ্রমেই কৃষকের গোলা ধানে ভরে ওঠে।

মাঠেই ভেজা ধান প্রতিমণ ৯০০ টাকা করে বিক্রি করছেন কৃষকরা। মিঠামইনের কৃষক সোহরাব উদ্দিন জানান, শ্রমিক সংকটে ধান কাটা বিঘ্নিত হচ্ছে। তবে ১৫ দিন সময় পেলে হাওরের সব ধান কাটা হয়ে যাবে। নিকলীর কৃষক মোজাহিদ সরকার বলেন, এ পর্যন্ত হাওরাঞ্চলের প্রায় ৩৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে।

নৌপথে বড় বড় বাল্কহেড ও ইঞ্জিনচালিত নৌকায় নতুন ধান করিমগঞ্জের চামড়া নৌবন্দরের আড়তগুলোতে নিতে দেখা গেছে। আড়ত মালিক আলতাফ হোসেন জানান, এখন হীরা ৭৫০ ও ব্রি-২৮ ধান ৯০০ টাকা মণ দরে কিনছেন তারা।

অবশ্য এতে গৃহস্থের লোকসান হচ্ছে জানিয়ে কৃষক জালাল উদ্দিন ও আক্কাস মিয়া বলেন, মৌসুমের শুরুতে ঋণের টাকা পরিশোধ ও শ্রমিকের খরচ মেটাতে অনেকেই ধান বিক্রি করতে বাধ্য হন। আড়ত মালিকরা এ সুযোগ নিয়ে দাম কম দেন।

এক মণ ধান উৎপাদনে খরচই প্রায় হাজার টাকা। অথচ শুরুতে বিক্রি করতে হচ্ছে ৯০০ টাকা দরে বলেন তিনি।

জেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, এবার কিশোরগঞ্জে ১ লাখ ৬৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে হাওরেই আবাদ ১ লাখ ৩ হাজার ৬২০ হেক্টর।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক আব্দুস সাত্তার বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কিছু দিনের মধ্যেই সব ধান কাটা শেষ হবে। আপাতত বন্যার পূর্বাভাস নেই। তবে অনেক সময় শিলাবৃষ্টি হলে ধানের বিশাল ক্ষতি হয়।

;

৩ বছর পর ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পেল বাংলাদেশি কিশোর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিজিবি-পুলিশ ও বিএসএফ এর মধ্যস্থতায় প্রায় তিন বছর পর ভারত থেকে মায়ের কাছে ফিরলেন জামালপুরের বকশীগঞ্জের মানসিক প্রতিবন্ধী মঙ্গল মিয়া (১২)। সে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের মোরারপাড়া গ্রামের আল ফারুকের ছেলে ।

শুক্রবার( ২৬ এপ্রিল) মধ্যরাতে বকশীগঞ্জ থানার পুলিশ মঙ্গল মিয়াকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২ বছর সাত মাস আগে ভুলবশত উপজেলার ধানুয়া কামালপুর সীমান্ত এলাকায় ঘুরাঘুরি করার সময় ভারতের বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু মঙ্গল মিয়ার পরিবার বিষয়টি না জানায় তাকে খোজাঁখুজি করতে থাকে। অবশেষে দুই মাস আগে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশের মাধ্যমে খবর পায় নিখোঁজ কিশোর মঙ্গল মিয়া ভারতের কারাগারে বন্দি আছে।


পুলিশ নিখোঁজ কিশোরের ঠিকানা যাচাই বাছাই করে দুই দেশের পুলিশ, বিজিবি ও বিএসএফ এর মধ্যে চিঠি চালাচালি শুরু করেন।

দুই মাস পর শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) নাকুগাও চেক পোষ্ট এর ১১১৬ নং পিলার এলাকা দিয়ে ভারতের পুলিশ ও বিএসএফ এর সদস্যরা মঙ্গল মিয়াকে বাংলাদেশের বিজিবি ও পুলিশের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।

এ সময় বিজিবির কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার ওবায়দুল ইসলাম, বকশীগঞ্জ থানার এস আই লাবলু আহমেদ, বিএসএফ এর ইন্সপেক্টর নিম সিম তনংচিন ও ভারতীয় পুলিশের ইন্সপেক্টর ওমর ফারুকসহ দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনি ও পুলিশ টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবদুল আহাদ খান বার্তা২৪.কম-কে জানান, পুলিশের একটি টিম মঙ্গল মিয়াকে উদ্ধারের পর তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় তার মা নেছিফুল বেগম, বড়ভাই রিয়াজুল ইসলাম ও ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

;

সাতক্ষীরায় বিষাক্ত কেমিক্যাল দেওয়া ৪শ কেজি আম জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে বাজারজাত করার প্রস্তুতিকালে ৪শ কেজি আম জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা বাজারের আজিজুল ইসলামের গুদাম থেকে এ আম জব্দ করা হয়।

তবে ওই সময়ে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবর পেয়ে আজিজুল ইসলাম সেখান থেকে কৌশলে পালিয়ে যান।

এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আজাহার আলী বলেন, বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে অপরিপক্ক কাঁচা আম পাকিয়ে তা বাজারজাত করা হবে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা বাজারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় আজিজুল ইসলামের গুদাম থেকে ৪শ কেজি আম জব্দ করা হয়।

তিনি জানান, বালিয়াডাঙ্গা বাজারের আজিজুল ইসলামসহ আরো অসাধু ব্যবসায়ী প্রতি বছর অপরিপক্ক কাঁচা আম কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে বাজারজাত করেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।

পরে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধিসহ সবার সামনে জব্দ করা আমগুলো গাড়ির চাকায় পিষ্ট করে বিনষ্ট করা হয়।

 

 

;