কুষ্টিয়ায় অবিবাহিত নারীরা পাচ্ছেন মাতৃত্বকালীন ভাতা 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাতৃত্বকালীন ভাতা পাচ্ছেন অবিবাহিত নারীরা। সন্তান জন্ম না দিয়েও তুলছেন ভাতা। অনেকের সন্তান বড় হয়ে গেলেও জনপ্রতিনিধিদের হাত করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নাম তুলছেন মাতৃত্বকালীন ভাতায়।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে এমন অনিয়মের তথ্য মিলেছে। অবিবাহিত এবং ভাতা পাওয়ার অযোগ্য নারীরাই মাতৃত্বকালীন ভাতা তুলছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগীরা জানান, দৌলতপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নে মাতৃত্বকালীন ভাতার তালিকায় রয়েছেন অবিবাহিত নারী ও বড় বড় সন্তানের মায়েরাও। ভাতা পেতেও মোটা অংকের অর্থ দিতে হয়েছে। সন্তান নেই তবুও মিলেছে মাতৃত্বকালীন ভাতা। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের বাসিন্দা না হয়েও অর্থ তুলছেন অনেকেই। একজনের ছবির স্থানে অন্যের ছবি ব্যবহার করে অর্থ আত্মসাৎ করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

এসবের পেছনে রয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান ও ভাতা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

তাদের যোগসাযোগে এমনটি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তারা। এতে গর্ভবতী দরিদ্র মায়েদের জন্য সরকারের নেওয়া এ উদ্যোগ প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে। এই ইউনিয়নেই দরিদ্র মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান কর্মসূচির আওতায় তিনবছর ধরে এমন নানান অনিয়ম চলছে।

বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন বিশ্বাস বলেন, এতে আমার কোনো দোষ নেই। অনিয়ম হয়েছে তবে তালিকা যাচায় বাচাইয়ে যারা দায়িত্বে ছিলেন তারায় এমনটি করেছেন। এর দায় আমার নয়।

কুষ্টিয়া জেলা  মহিলা বিষয়ক  অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নূরে সফুরা ফেরদৌস বলেন, এমন তথ্য প্রমাণিত হলে জড়িতদের কোনো ছাড় দেয়া হবে না।

দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সারমিন আক্তার বলেন, দোষীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

   

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২০ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) সকাল ছয়টা থেকে রোববার (১২ মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯১ পিস ইয়াবা, ৬৫.৫ গ্রাম হেরোইন, ২৫ কেজি ৩৭০ গ্রাম গাঁজা ও ১৫টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৪ টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;

প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসি’র ফল হস্তান্তর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল তুলে দেয়া হয়েছে। পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবেন।

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

 শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল রোববার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন। এরপর নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশিত হবে।

ফল জানতে পরীক্ষার্থীকে ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। সেখানে থাকা Result কর্নারে ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন’র (EIIN) মাধ্যমে ফল জানা যাবে।

এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। সেক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর দিতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে পরীক্ষার বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। (উদাহরণ-SSC Dha ROLL YEAR)। ফিরতি মেসেজে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।

শিক্ষার্থীরা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবেন।

অন্যদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট পেতে বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এরপর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন (EIIN) অ্যান্ট্রি করতে হবে। তাহলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারাদেশের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেন। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

;

পাহাড়ের অলিন্দে রামগড় স্থলবন্দর



কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পাহাড়ের অলিন্দে রামগড় স্থলবন্দর, ছবি: বার্তা২৪.কম

পাহাড়ের অলিন্দে রামগড় স্থলবন্দর, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রামগড় (খাগড়াছড়ি) থেকে: বাস্তবিকপক্ষে রামগড় পাহাড়ি শহর। ব্রিটিশ আমল থেকে নিরাপত্তা চৌকি ও বিভিন্ন স্থাপনা রয়েছে এখানে। একদা মহকুমা ছিল। এখন খাগড়াছড়ি জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। উত্তর প্রান্ত দিয়ে পাহাড় ও সমতলের যোগাযোগের প্রথম জনপদ।

পাশেই ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ফটিকছড়ি হয়ে মানিকছড়ি। তারপর জালিয়াপাড়া চৌরাস্তা। একটি পথ দক্ষিণে চট্টগ্রামে গিয়েছে। উত্তরের পথ খাগড়াছড়িতে। পশ্চিমে দীঘিনালা/মহালছড়ি। পশ্চিমে পাহাড়ের বুক ধরে রামগড়। সেখান থেকে ঢালু পথ আন্ধারমানিক চাবাগান, হেঁয়াকো হয়ে মিরেরসরাইয়ের করেরহাট/বারৈয়ার হাটে চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়ক।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে রামগড়ে আন্তর্জাতিক স্থলবন্দরের সামনে কিছু দর্শনার্থী পাওয়া গেল। কয়েকটি ভ্যানে বিক্রি পাহাড়ি আনারস ও অন্যান্য মৌসুমী ফল। স্থানীয়ভাবে জায়গাটির নাম মহামুনি। পাশে অবস্থিত বৌদ্ধদের বিরাট ধর্মক্ষেত্রের জন্য এমন নাম।

২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরকালে সেদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর সঙ্গে স্থলবন্দর চালুর যৌথ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ৬ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুটি-১-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং ২০২১ সালের ৯ মার্চ ১৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটির উদ্বোধন করেন।

খাগড়াছড়ির রামগড়ে মহামুনি এলাকায় ৪১২ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৪. ৮০ মিটার প্রস্থ আন্তর্জাতিক সেতুটি দেশের প্রথম মৈত্রী সেতু।

রামগড়ে মৈত্রী সেতুর বাংলাদেশ প্রান্ত 

তবে, স্থলবন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে সরকার প্রকল্প গ্রহণ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিলেও আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইনে বিধিনিষেধ এবং স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণে অনুমতি নেই জানিয়ে বিএসএফ বাধা দিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়। এই নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর স্থল বন্দর নির্মাণ জট খুলে।

চট্টগ্রাম বন্দর থেকে প্রায় ১১২ কিলোমিটার দূরত্বের এই স্থলবন্দর ব্যবহার করে মাত্র ৩ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ট্রান্সশিপমেন্টের পণ্য যেতে পারবে ভারতে। দেশটির সেভেন সিস্টার্স খ্যাত উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় ত্রিপুরা রাজ্যসহ মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং অরুণাচলের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন হবে এই বন্দর দিয়েই। একই সঙ্গে রামগড় স্থলবন্দর ব্যবহার করে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে পণ্য পরিবহন করতে পারবেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। ইমিগ্রেশন স্টেশন চালু হলে বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামসহ আশপাশ এলাকার মানুষ রামগড় ও সাব্রুম সীমান্ত পথে ভারতে ভ্রমণে যেতে পারবেন।

উত্তর-দক্ষিণে প্রসারিত বাংলাদেশের পার্বত্যভূমির চেহারা বদলে যাবে সামনের দিনগুলোতে। উত্তরের এই স্থলবন্দর খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, উত্তর চট্টগ্রাম, ফেনি, নোয়াখালী ও দক্ষিণ কুমিল্লার যোগাযোগব্যবস্থায় বিপ্লব নিয়ে আসবে। পাহাড়ের অলিন্দে রামগড় স্থলবন্দর অযুত সম্ভবনার হাতছানি দিচ্ছে।

;

ভারী বৃষ্টির পরও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দিন দিন মেগাসিটি ঢাকার বাতাসে বাড়ছে দূষণ। বৃষ্টি হলে মাঝে মাঝে শহরটির বাতাসের মানে কিছুটা ‍উন্নতি হয়। শনিবার (১১ মে) ভারী বর্ষণেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থাতে রয়েছে। তবে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর ভারতের দিল্লি।

রোববার (১২ মে) সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৭৫ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এ ছাড়া বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৭ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। আর ১৬৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা, ১৪৫ স্কোর নিয় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে চীনের উহান শহর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়ার মেদান শহরের স্কোর ১৪২।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

;