আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়েছে



বার্তা২৪ টিম
আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়েছে/ছবি: সুমন শেখ

আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়েছে/ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আজ। রায়ের আগে আদালতে লুৎফুজ্জামান বাবর ও আব্দুস সালাম পিন্টুসহ ৩১ আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়েছে।

বুধবার (১০ অক্টোবর) বেলা ১১টা ১৭ মিনিটে রাজধানীর নাজিম উদ্দিন রোডে ঢাকার-১ নং দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের আদালতে (অস্থায়ী) আনা হয়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে আসামিদের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আনা হয়। তাদের নাজিমউদ্দিন রোডের অস্থায়ী আদালতের  নিকটবর্তী পুরান ঢাকার আলিয়া মাদরাসা মাঠে বিডিআর বিচারের জন্য তৈরি করা আদালতে রাখা হয়েছিল। পরে বেলা ১১টা ১৭ মিনিটে দিকে নাজিমউদ্দিন রোডের কেন্দ্রীয় কারগারের পাশে অবস্থিতি ঢাকার-১ নং দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের অস্থায়ী আদালতে আনা হয়।

কাশিমপুর কারগার থেকে জেল পুলিশের একটি দল পুলিশ ও অন্যন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কড়া পাহারায় তাদের আদালতে হাজির করা হয়।

এ সময় বিএনপি নেতে লুৎফর রহমান বাবর ও আব্দুস সামাদ পিন্টুসহ একে একে এ মামলার ৩১ আসামিকে হাজির করতে দেখা গেছে।

ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এ গ্রেনেড হামলা মামলার রায় ঘোষণা করবেন।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় মোট আসামি ৫২ জন। তবে মামলা বিচারকালীন জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদের মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় এবং হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান ও শরিফ শাহেদুল ইসলাম বিপুলের ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর উপর হামলার মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ায় বর্তমানে আসামির সংখ্যা ৪৯ জন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/10/1539150451137.jpg

আদালতে হাজির হওয়া আসামিরা হলেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুসহ, মুফতি হান্নানের ভাই মুহিবুল্লাহ মফিজুর রহমান ওরফে অভি, মাওলানা আবু সাইদ ওরফে ডাক্তার জাফর, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলুবুল, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, শাহাদত উল্যাহ ওরফে জুয়েল, হোসাইন আহমেদ তামিম, মইনুদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, আরিফ হাসান সুমন, মো রফিকুল ইসলাম সবুজ, মোঃ উজ্জল ওরফে রতন, হরকাতুল জিহাদ নেতা আব্দুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মাদ ওরফে জিএম, শেখ আব্দুস সালাম, কাশ্মিরী নাগরিক আব্দুল মাজেদ ভাট, আব্দুল হান্নান ওরফে সাব্বির, মাওলানা আব্দুর রউফ ওরফে পীর সাহেব, মাওলানা শাওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, আবু বকর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই এর সাবেক মহাপরিচালক আবদুর রহিম, রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক, সাবেক আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী এবং মামলাটির তিন তদন্ত কর্মকর্তা সাবেক বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে লে. কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ডিউক, সাবেক আইজিপি মো. আশরাফুল হুদা, শহিদুল হক ও খোদা বক্স চৌধুরী, তিন তদন্ত কর্মকর্তা সাবেক বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, সিআইডির সিনিয়র এএসপি মুন্সি আতিকুর রহমান, এএসপি আব্দুর রশীদ ও সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার আরিফুল ইসলাম।

   

কোটি টাকা ব্যায়েও আলোর মুখ দেখেনি বরিশালের ক্যান্সার হাসপাতাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল বিভাগীয় সদরে ১২৮ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মানাধীন ক্যান্সার, হৃদরোগ ও কিডনী হাসপাতাল ভবন নির্মানকাজ নির্ধারিত সময়ের এক বছরে মাত্র ৩৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।

ব্যায় বৃদ্ধি করে ২০২৫ সালের জুনের মধ্যে পুরো প্রকল্প সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশন নির্দেশনা দিলেও বর্ধিত সে সময়ের মধ্যে প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। ক্যান্সার, হ্রদরোগ ও কিডনীর উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে দেশের সবগুলো বিভাগীয় সদরে ৮টি অনুরুপ হাসপাতাল নির্মানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সরকার। সে আলোকে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে একটি ১৭ তলা ভবন নির্মাণে গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাথে ‘ মেসার্স বঙ্গ বিল্ডার্স ও মেসার্স খান বিল্ডার্স-জেভি নামের একটি যৌথ অংশিদারী প্রতিষ্ঠান চুক্তিপত্র সম্পাদন করে ২০২১ সালের ১৯ জুলাই। চুক্তি অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১৮ জুলাই কাজ শেষ করার কথা।

কিন্তু চলতি বছরের ২২ মে পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির কাজের অগ্রগতি মাত্র ৩৫ ভাগ। ৪৬০ শয্যার এ হাসপাতাল ভবনটির জন্য ইতোমধ্যে নির্মান প্রতিষ্ঠানকে ২৮ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে বলে বরিশাল গণপূর্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। তবে নির্মান প্রতিষ্ঠানের বকেয়া এখন ১২ কোটি টাকাও বেশী। একটি সূত্রের মতে অর্থ বরাদ্দ না থাকায় কাজের গতি শ্লথ হয়ে গেছে। তবে গণপূর্ত অধিদপ্তরের মতে নির্মান প্রতিষ্ঠান চুক্তি অনুযায়ী কাজ সম্পাদন করতে পারেনি। ফলে তহবিলও আসেনি। তহবিলের জন্য মন্ত্রণালয়ে লেখা হয়েছে। খুব শিগগিরই তহবিল প্রাপ্তি সাপেক্ষে নির্মান প্রতিষ্ঠানকে অর্থ পরিশোধ করা হবে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নির্মানাধীন ১৭তলা বরিশাল ক্যান্সার,হ্রদরোগ ও কিডনী হাসপাতাল ভবনটির মাত্র ৬তলা পর্যন্ত ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হয়েছে। ২-১ দিনের মধ্যে ৭তলার ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হবে। আগামী দু বছরে অবশিষ্ট ১০তলা ঢালাই সহ পুরো ভবনটির নির্মানকাজ সম্পন্ন হবে কিনা সে ব্যপারে সংশয় রয়েছে খোদ গণপূর্তের কর্মকর্তাদের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রকৌশলী এ লক্ষ্যে সময়মত তহবিলের যোগানসহ নির্মান প্রতিষ্ঠানকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করার বিকল্প নেই বলে মনে করছেন। তবে দুটি বেজমেন্ট সহ ৭তলা পর্যন্ত ছাদ ঢালাইয়ের পরে ইতোমধ্যে নির্মান প্রতিষ্ঠানের ১২ কোটি টাকার বেশী বকেয়া পড়ে থাকাই অচলাবস্থার মূল কারণ বলে দাবি নির্মান প্রতিষ্ঠানের।

গত ২৯ এপ্রিল প্রকল্প ব্যায় বৃদ্ধি সহ বর্ধিত সময়সীমা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা একনেক এর অনুমোদন লাভ করলেও এ সংক্রান্ত প্রশাসনিক অনুমোদন এখনো না মেলায় চলতি অর্থ বছরের অবশিষ্ট সময়ে তহবিলের সংস্থান নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে সংশোধিত ও বর্ধিত প্রকল্প ব্যায় ও সময়ে বরিশাল ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ হাসপাতাল ভবনের নির্মান কাজ সম্পন্ন নিয়ে সন্দেহ ক্রমশ দানা বাঁধছে। ১শ কোটি টাকার এ প্রকল্পটির মেয়াদ দু’বছর বৃদ্ধির সাথে প্রকল্প ব্যায়ও ১২৮ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।

এ ব্যাপারে বরিশাল গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, তহবিলের সংস্থান হলে বর্ধিত সময়সূচি অনুযায়ী কাজ শেষ করা সম্ভব। এ লক্ষে আমরা নির্মান প্রতিষ্ঠানকে সব ধরনের চাপ সৃষ্টি করব। তবে গত ২৯ এপ্রিল একনেক এর সভায় সংশোধিত প্রকল্পটি অনুমোদিত হলেও এখনো প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।

উল্লেখ্য, বরিশাল ক্যান্সার, কিডনি ও হ্রদরোগ হাসপাতাল ভবনটিতে দুটি বেজমেন্ট ছাড়াও ২য় তলা থেকে ৭ম তলা পর্যন্ত ক্যান্সার ইউনিট, ৮ম তলা থেকে ১২ তলা পর্যন্ত কিডনি ইউনিট এবং ১৩ থেকে ১৭তলা পর্যন্ত হ্রদরোগ ইউনিট স্থাপনের কথা রয়েছে।

;

শার্শা উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া যশোরের শার্শায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল কম।

৩৭ হাজার ৫৭০ ভোটে শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দোয়াত কলম মার্কার সোহারব হোসেন। তিনি শার্শা উপজেলা যুবলীগের সেক্রেটারি ও সাবেক শার্শা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

সোহারবের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী শার্শা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আনারস মার্কার ওহিদুজ্জামান ওহিদুজ্জামান ওহিদ পেয়েছেন আনারস মার্কার ১২ হাজার ২৯১ ভোট।

মঙ্গলবার (২১ মে) ভোটগ্রহন শেষে রাত পৌনে ১১টায় শার্শা উপজেলা নির্বাচন কমিশনার (ইউএনও) নয়ন কুমার রাজবংশী এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

এদিকে ১৩ হাজার ৮৬৬ ভোটে নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন টিউবওয়েল মার্কার শাহরীন আলম। তিনি জেলা মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদক।।অপরদিকে ২২ হাজার ৯৮৭ পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তালা মার্কার আব্দুর রহিম সরদার। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

এ উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ হয়। ১০২ কেন্দ্রে ৮১৪ কক্ষে এদিন ভোট দেবেন ভোটাররা। উপজেলা টিতে মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ৯৯ হাজার ১১১ জন।

;

মুক্তগাছায় টানা ২য় বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত আবদুল হাই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুল হাই আকন্দ।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে উপজেলার ১১৮ টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন মুক্তাগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং অফিসার মাহমুদা হাসান ।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৭ হাজার ২৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেনবীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই আকন্দ । নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাবেক ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.আরব আলী দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৩৮ ভোট।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো.জাহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৮২৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো.মাহমুদুল হাসান মুকুল মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৮২ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুন নাহার পদ্মফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৯৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসরাত জাহান ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।

;

তৃতীয় লিঙ্গের মুন্নী আক্তার হলেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন তৃতীয় লিঙ্গের মুন্নী আক্তার।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে ১১ টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা জাহিদ হাসান প্রিন্স বেসরকারি ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

এ উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন ৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গে মুন্নী আক্তার সেলাই মেশিন প্রতীকে ২৩ হাজার ৭৬৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাজেদা বেগম কলস প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ১৮৪।

দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা জাহিদ হাসান প্রিন্স বার্তা২৪ ডট কম-কে বলেন, ৭৪ টি ভোট কেন্দ্রের মাধ্যমে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।

;