দাওয়াত নেই, পত্র নেই, তবুও...



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় লালন আখড়াবাড়ি। ছবি: বার্তা২৪.কম

কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় লালন আখড়াবাড়ি। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দাওয়াত নেই, পত্র নেই, তবুও সাঁইজির এক উদাসীর টানে এই ধামে সাধু-গুরু বাউল ছাড়াও সাধারণ দর্শনার্থীদের ভিড়ই বেশি। সাঁইজির ১২৮তম তিরোধান দিবসে ভক্ত-অনুসারীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে আখড়াবাড়ি। একতারা, দোতারা, ঢোল ও বাঁশির সুরে মুখরিত হয়ে উঠেছে লালনভূমি ছেঁউড়িয়া। তিরোধান দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) শুরু হয় তিনদিন ব্যাপী এই অনুষ্ঠান।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বাল্যসেবার মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় লালন আখড়াবাড়িতে সাধুদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

তবে লালনের মর্মবাণী বোঝা কঠিন, বুঝতে হলে একজন গুরুর সান্নিধ্যে আসতে হবে। দর্শনার্থীরা মনে করেন, বই পড়ে লালন সম্পর্কে জানা কঠিন, লালন সম্পর্কে জানতে হলে সাঁইজির ধামে আসতেই হবে। আর এমনটাই জানালেন লালন সাধকরা।

লালনের তিরোধান দিবসের প্রথম দিন মঙ্গলবার দুপুর থেকেই আখড়াবাড়ির বাউল আঙিনা কানায় কানায় ভরে উঠে। পুরো এলাকার সবটুকু ফাঁকা স্থান ভরে গেছে। ছোট ছোট করে আস্তানা গেড়েছেন বাউল ও ভক্তরা। বুধবার ভিড় যেন জনস্রোতে পরিণত হয়েছে। এ এক সাধুদের মিলন মেলা। সকালে রাখালসেবা বা বাল্যসেবা নিয়ে শুরু হয় গান।

সকালের অধিবাসে পায়েস ও মুড়ি দিয়ে বাল্যসেবা গ্রহণ করেন ভক্তরা। দুপুরে তারা মরা কালীগঙ্গায় গোসল সেরে মাছ-ভাত ও ত্রিব্যঞ্জন (তিন ধরনের সবজি দিয়ে তৈরি তরকারি) এবং দধি খান।

পূণ্যসেবা গ্রহণকে কেন্দ্র করে দুপুর ১টায় লালন একাডেমির প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয়া হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/17/1539777031909.jpg

লালনের উন্মুক্ত মঞ্চ ছাড়ও পুরো মাজার চত্বর একতারা আর ডুগির শব্দে মুখর হয়ে উঠে। সাধুসঙ্গের পর রাতে বাউলেরা অধিবাস শুরু করবেন। সাঁইজির আরাধনায় মত্ত হবেন।

সাধুর হাটের সদাই কিনে পরমাত্মায় আত্মা মেলাবে সাঁইজি প্রেমের রসিকরা। ধূপের ধোঁয়ায় পবিত্র হচ্ছে সাঁইজির ধাম। ঢাকের বাড়িতে মন দোলাচ্ছে খ্যাপা-খ্যাপিরা।

১২৭ বছর আগে ধরা থেকে দেহলীলা সাঙ্গ করেছেন বাউলিয়ানার শুদ্ধ পুরুষ লালন ফকির। মানবধর্মের দিশারী ফকির লালনের দেহাবয়ব নেই দুনিয়ায়, তবে ভক্ত-অনুরাগীদের মননে আজও তিনি জীবিত।

গান, দর্শন আর সৃষ্টিতত্ত্বে লালন মানেই মানুষের জয়গান। মানুষ-ই লালন দর্শনের কেন্দ্র। ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ পাবি’ এমন ভজন তত্ত্ব অন্য সাধে মেলানো ভার। মানুষেই সৃষ্টি, মানুষেই স্রষ্টা, তা লালনের মতো আর কেউ সহজ করে বলতে পারেনি এ ধরায়।

বাউল আফজাল শাহ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘সাঁইজির দর্শন পেতে এখানে আসা। এখানে আসলে মনে প্রাণের তৃপ্তি পাওয়া যায়। আমরা গুরুদের মুখ থেকে শুনি সাঁইজির বাণী।

বাউল সাধক হৃদয় শাহ বার্তা২৪.কমকে জানান, গোষ্ঠ গান শুরু করতে হয় দিনের শুরুতে। যখন সূর্য উঠবার আগে আকাশ অন্ধকার থেকে লালরূপ ধারণ করে ফর্সা হতে শুরু করে তখনই গোষ্ঠ গান গাইবার চল আছে।

তিনি বলেন, ‘সাধু-বাউলদের নাড়ির টানেই সবাই আসে। সাঁইজির ভক্তি করতে পারার সৌভাগ্য কজনের ভাগ্যে জোটে? তার প্রেমেই এখানে আসি।’

লালন মাজারের খাদেম মহম্মদ আলী শাহ বার্তা২৪.কমকে জানান, চিরাচরিত নিয়ম অনুসারে সাঁইজির তিরোধানের আয়োজনের তিনটি পর্ব থাকে। পয়লা কার্তিক রাতে হয় ‘অধিবাস’। এই পর্বে সাধুসঙ্গের পর রাতে বাউলদের খিচুড়ি খেতে দেওয়া হয়। পরদিন সকাল শুরু হয় গোষ্ঠ গানের মধ্য দিয়ে। দিনকে স্বাগত জানানোই গোষ্ঠ গানের মূল উদ্দেশ্য। ‘তুমি গোষ্ঠে চলো হরি মুরারি, আর আমারে মারিসনে মা’ এসব গান পরিবেশন করা হয়। লালন সাধুগুরু, ভক্ত অনুসারী ও আখড়াবাড়ির সবাই অংশগ্রহণ করে এই গোষ্ঠ গানে।

তিরোধান দিবসকে কেন্দ্র করে প্রতি বছর ভক্তরা এ উৎসব পালন করতে সমবেত হয়ে থাকে। এবারো তার কোনো ব্যতিক্রম হয়নি। এ সময় আঁখড়াবাড়ি দেশ-বিদেশ থেকে আগত লক্ষ প্রাণের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠে।

মাজার প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, বাউলরা বসেছেন আপন ঘরানায়। দল বেঁধে বসে তত্ত্ব আলোচনায় ব্যস্ত বাউল সাধকরা। সকাল থেকে শুরু হয় লালন সাঁই ও অন্য সাধু-গুরুদের গানের বিশ্লেষণপর্ব। গাওয়া হয় ‘কোথায় হে দয়াল কাণ্ডারি, এসো হে ওপারের কাণ্ডারি, রাখিলেন সাঁই কুপজল করে আন্ধেলা পুকুরে।

এদিকে বাউল সম্রাটের জীবন ও কর্মের উপর নিয়মিত আলোচনা চলবে বুধবারও। বুধবার সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ার কালিগঙ্গা পাড়ে লালন মঞ্চে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি থাকবেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। আলোচনা শেষে লালন শিল্পীদের সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

   

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এসব পরিস্থিতি থেকে সৃষ্টি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তার মধ্যেও মূল্যস্ফীতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। সেজন্য নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।    

;

জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৭ বর্ষসেরা শিল্পোদ্যোক্তাকে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার পেলেন যারা

বর্ষসেরা নারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা স্বপ্না রাণী সেন, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. শাফাত কাদির, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা তাসলিমা মিজি, বর্ষসেরা পুরুষ মাঝারি উদ্যোক্তা আশরাফ হোসেন মাসুদ, বর্ষসেরা মাঝারি নারী উদ্যোক্তা সীমা সাহা ও বর্ষসেরা স্টার্ট আপ মদিনা আলী।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;

কুকুরের কামড়ে যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের নান্দাইলে ফজরের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে কুকুরের পাল ইজাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক যুবককে কামড়ে হত্যা করেছে।

রোববার (১৯ মে) ভোররাতে পৌর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারানিপাড়া নদীর পাড় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহত ইজাজুল ইসলাম উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের মৃত সমির উদ্দিনের ছেলে।

নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত ইজাজুল ইসলামের মা বাবা কেউ নেই। সে বিয়ে করেনি। তিনি পৌর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারানিপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে এসিআই কোম্পানীর মালামাল এক দোকান থেকে কিনে অন্য দোকানে বিক্রি করতেন। তিনি নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন।

ঘটনার দিন ভোররাতে ভাড়া বাসা থেকে নামাজ পড়ার মসজিদের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে কুকুরের পাল তাকে একা পেয়ে কামড়ে পেটের নাড়িভুড়ি বের করে ফেলে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন অংশ কামড়ে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে। এসময় একজন নারী টের পেয়ে লাঠি নিয়ে তাড়া করলে কুকুরের পাল চলে যায়। পরে ওই নারী আশপাশের লোকজনকে ডাকাডাকি করে নিয়ে আসার আগেই ইজাজুল মারা যায়।

নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের কাছে খবর ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে নিহতের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

জনপ্রিয়তা বাড়ছে গোয়ালন্দ ইউএনও’র গণশুনানি



সোহেল মিয়া, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজের জমির সীমানা নির্ধারণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশীর সাথে দ্বন্দ্ব রয়েছে হাজেরা বেগমের। অনেক দিন ধরে স্থানীয়ভাবে সমাধান করার চেষ্টা চালালেও কোনো ফল আসেনি। গ্রামের মাতব্বর থেকে শুরু করে স্থানীয় সুধীজনরা সমাধান করতে পারেনি হাজেরা বেগমের সমস্যার। তিনি লোক মারফত জানতে পারেন প্রতি সপ্তাহের একদিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরাসরি সবার সমস্যার কথা শোনেন ও সমাধান করে দেন।

বিষয়টি জানার পরই তিনি দ্বারস্থ হন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গণশুনানিতে। গণশুনানিতে উপস্থিত হয়ে হাজেরা বেগমের সমস্যার কথা নিজে শোনেন ইউএনও। এরপরই তিনি সমাধানের পথ খুলে দেন। হাজেরা বেগমের সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

শুধু হাজেরা বেগমই নয়। হাজেরা বেগমের মতো রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার শত শত মানুষের সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি গণশুনানিতে শুনে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাধানের চেষ্টা করেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। তার এই গণশুনানি দিনদিন স্থানীয় নাগরিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

জানা যায়, প্রতি সপ্তাহের যে কোনো একদিন সেবাপ্রত্যাশী স্থানীয় নাগরিকদের সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি শুনতে গণশুনানি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ইউএনওদের মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র কাজ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। সপ্তাহের প্রতি বুধবার তিনি তার নিজ অফিস কক্ষে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এই গণশুনানি পরিচালনা করে থাকেন।

গণশুনানি পরিচালনার সময় বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাদের সহায়তায় দ্রুত সেবাপ্রত্যাশী মানুষদের বেশির ভাগের সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিক করে থাকেন। কিছু সমস্যার সমাধান ডকুমেন্ট নির্ভর হওয়ায় সেগুলো সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের দ্রুত সমাধানের নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক সেবাপ্রত্যাশী নাগরিকদের বিভিন্ন সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি নিয়ে সাপ্তাহিক গণশুনানি শুরু করেছি। প্রতি বুধবার এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সেবা প্রত্যাশীদের সমস্যার কথা শুনে তাৎক্ষণিক বেশিরভাগ সমস্যা সমাধান করা হয়। অন্যান্য সমস্যাগুলো দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট দফতরকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে থাকেন। গণশুনানির এই কার্যক্রম চলতেই থাকবে।

;