গণসংগীত শিল্পী ফকির আলমগীরের মৃত্যুতে শোক



ডেস্ক রিপোর্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিংবদন্তি গণসংগীত শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আলমগীরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দু:খ প্রকাশ করেছে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ ও সংগঠন। শনিবার (২৪ জুলাই) সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো শোক বার্তায় তারা মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া এক শোক বার্তায় জানান, গণমানুষের শিল্পী ফকির আলমগীর বেঁচে থাকবেন গণমানুষের হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসন পেতে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এক শোক বার্তায় জানান, ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সব আন্দোলনে ফকির আলমগীর তার গানের মাধ্যমে দেশের মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন। তিনি ৬৯ এর গণঅভ্যুথানে, ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শব্দ সৈনিক হিসেবে এবং স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে ৯০ এর সামরিক শাসন বিরোধী গণআন্দোলনে তার গান দিয়ে সামিল হয়েছিলেন। তার এই অবদান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে গভীর শ্রদ্ধায় চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ফকির আলমগীর দেশজ ও পাশ্চাত্য সঙ্গীতের মেলবন্ধন ঘটিয়ে বাংলা গানে নতুন মাত্রা সংযোজন করেন। তার গান বঞ্চিত, শোষিত ও নিপীড়িত জনগোষ্ঠীকে যেমন মুক্তির আস্বাদনে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে তেমনি তার কণ্ঠে বাঙলা ও বাঙালির নিত্যকার হাসি-কান্না, হর্ষ-বিষাদ ও রাগ-অনুরাগের প্রাণবন্ত প্রকাশ পেয়েছে। তার সৃষ্টিশীল সব গানের মাঝে এবং এদেশে গণসঙ্গীতের বিকাশ ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় তিনি আমাদের মাঝে চির অম্লান হয়ে থাকবেন।’

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এক শোক বার্তায় বলেন, মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস‍্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।  

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এমপি এক শোক বার্তায় বলেন, ‘ফকির আলমগীর ছিলেন এদেশের কিংবদন্তীতুল্য গণসঙ্গীত শিল্পী। বাংলাদেশের সকল ঐতিহাসিক আন্দোলনে তিনি তার গান দিয়ে মানুষকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছেন। ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে গণসঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি অনবদ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি এদেশের মানুষের হৃদয়ে দীর্ঘকাল বেঁচে থাকবেন।’

সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক সালেহ আহমেদ এক শোক বার্তায় বলেন, ফকির আলমগীর ষাটের দশক থেকে গণসংগীতের সঙ্গে যুক্ত। ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের বিপ্লবী শিল্পী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রেযোগ দেন। বাংলাদেশের সব ঐতিহাসিক আন্দোলনে তিনি তার গান দিয়ে মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন।

উল্লেখ্য, গণসংগীত শিল্পী  ফকির আলমগীর ১৯৫০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার কালামৃধা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মো. হাচেন উদ্দিন ফকির, মা বেগম হাবিবুন্নেছা। ফকির আলমগীর কালামৃধা গোবিন্দ হাই স্কুল থেকে ১৯৬৬ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন।

 

জগন্নাথ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী নিয়ে পরবর্তী পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় এমএ পাস করেন। ১৯৬৬ সালে ছাত্র ইউনিয়ন মেনন গ্রুপের সদস্য হিসেবে ছাত্র রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। রাজপথে বিভিন্ন আন্দোলনে তাকে বহুবার দেখা গেছে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর একজন আদর্শিক অনুরাগী ছিলেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় ক্রান্তি শিল্পী গোষ্ঠী ও গণশিল্পী গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে ষাটের দশকে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সঙ্গীত বলয়ে প্রবেশ করেন। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে শিল্পী একজন শব্দ সৈনিক হিসেবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে যোগ দেন।

স্বাধীনতার পর পাশ্চাত্য সংগীতের সঙ্গে দেশজ সুরের মেলবন্ধন ঘটিয়ে বাংলা পপ গানের বিকাশে ভূমিকা রাখেন ৭১ বছর বয়সী এ শিল্পী। সংগীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সরকার ১৯৯৯ সালে ফকির আলমগীরকে একুশে পদক দেয়।

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তার কণ্ঠের বেশ কয়েকটি গান দারুণ জনপ্রিয়তা পায়। এর মধ্যে ‘ও সখিনা’ গানটি এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। ১৯৮২ সালের বিটিভির আনন্দমেলা অনুষ্ঠানে গানটি প্রচারের পর দর্শকদের মাঝে সাড়া ফেলে। গানটি লিখেছেন আলতাফ আলী হাসু। কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি গানটির সুরও করেছেন ফকির আলমগীর।

ফকির আলমগীর সাংস্কৃতিক সংগঠন ঋষিজ শিল্পীগোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা, গণসংগীত চর্চার আরেক সংগঠন গণসংগীতশিল্পী পরিষদের সাবেক সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর করা ফকির আলমগীর গানের পাশাপাশি নিয়মিত লেখালেখিও করেন। ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও বিজয়ের গান’, ‘গণসংগীতের অতীত ও বর্তমান’, ‘আমার কথা’, ‘যারা আছেন হৃদয় পটে’সহ বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে তার।

   

মুজিবনগরে দুই চেয়ারম‌্যান প্রার্থীর সমর্থক‌দের সংঘ‌র্ষ, আহত ১৩



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
মুজিবনগররে দুই চেয়ারম‌্যান প্রার্থীর সমর্থক‌দের সংঘ‌র্ষ, আহত ১৩

মুজিবনগররে দুই চেয়ারম‌্যান প্রার্থীর সমর্থক‌দের সংঘ‌র্ষ, আহত ১৩

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের মুজিবনগরে দুই চেয়ারম‌্যান প্রার্থীর সমর্থক‌দের সংঘ‌র্ষে ১৩ জন আহত হ‌য়ে‌ছেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে নয়টার দিকে মু‌জিবনগর উপ‌জেলার মহাজনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- রফিকুল ইসলাম তোতার কাপ পিরিচ সমর্থক ইসলাম শেখ (৬০), রমজান (২৬), শাজাহান ( ২৫), আব্দুর ছাত্তার (৫৫), আনারুল (৫০), পিতা লোকমান শেখ । এদের সবার বা‌ড়ি মহাজনপুর গ্রামে।

অপর দিকে আমাম হোসেন মিলুর আনারস প্রতীকের আহতরা হলেন- সোহরাব হোসেন কালু (৪৮), সাইদ (২২) , সাহাবুদ্দীন (৫২), রাসেল (২২) , হাবিবুর (২২), উজ্জল (৩৩), মেহেরাব (২২), রমজান (১১)। এদেরও বা‌ড়ি মজাজনপুর গ্রা‌মে।

আহতদের সবাইকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মুজিবনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উদ্দেশে নিয়ে যায়। আহত ইসলাম হোসেনের মাথায় বাঁশের আঘাত গুরুতর হওয়ায় মুজিবনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসা উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে‌ছেন। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

ত‌বে এলাকায় পুলিশের টহল অব্যাহত রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে মুজিবনগরের মহাজনপুর বাজারে মুজিবনগর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী উপ‌জেলা আওয়ামী লী‌গের সভাপ‌তি রফিকুল ইসলাম তোতা ও সা‌বেক সাধারণ সম্পাদক আমাম হোসেন মিলুর সমর্থক‌দের ম‌ধ্যে উত্তেজনা ছ‌ড়ি‌য়ে প‌ড়ে। দুই প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস পাশাপাশি হওয়ায় প্রচারণাকে কেন্দ্র করে এ উত্তেজনা শুরু হয়।

এক পর্যা‌য়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয় এবং আমাম হোসেন মিলু গ্রুপের লোকজন রফিকুল ইসলাম তোতার কাপ পিরিচের অফিসের চেয়ার ভাঙচুর করে। এতে উভয় প‌ক্ষের ম‌ধ্যে সংঘ‌র্ষে আহত হয় ১৩ জন। খবর পে‌য়ে মুজিবনগর থানা ও কোমরপুর পুলিশ ক্যাম্পে মি‌লে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে মু‌জিবনগর থানা।

মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার দত্ত জানান, প‌রি‌স্থি‌তি নিয়‌ন্ত্রেণে যা যা করণীয় তাই করা হ‌চ্ছে।

;

বৃষ্টির আশায় পল্লবিতে ইসতিসকারের নামাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টি প্রার্থনা করে রাজধানীর মিরপুর পল্লবিতে ইসতিসকারের নামাজ আদায় হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় পল্লবি ১২ সেকশনের ডি ব্লক ঈদগাহ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

মাদ্রাসা দারুর রাসাদ এর উদ্যোগে এ নামাজে ইমাম ছিলেন বাইতুল আজমত জামে মসজিদের ইমাম আব্দুল হালিম।

এর আগে ভোর থেকে ওই মাঠে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা। প্রায় দুই হাজার মানুষ অংশ নেয় এ ইসতিসকারের নামাজে।

;

শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে আ. লীগের শ্রদ্ধা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় নেতা শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৮টায় ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ফজলুল হকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

এসময় প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ও পরে দলের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে নেতারা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।

;

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে সিলেটের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। 

আবহাওয়া দফতরের নদীবন্দরের জন্য দেয়া সতর্কবার্তা অনুযায়ী শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৯টার মধ্যে এই ঝড় বয়ে যাওয়ার কথা।

সতর্কবার্তায় বলা হয়, সকাল ৯টার মধ্যে সিলেটের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে মধ্যরাতে ঘণ্টার বেশি সময়ে বৃষ্টিতে সিলেট নগরীসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলা ভিজেছে। রাত আটটার পর থেকে নগরে বইতে শুরু করে বাতাস। পরে রাত ১১টার দিকে নামে ঝুম বৃষ্টি।

এছাড়া মে মাসের শুরুতে দেশে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। 

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক সময় সংবাদকে জানান, এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসের শুরুতেই সারাদেশে বৃষ্টিপাত হতে পারে। এরপরই গরম কমে আসবে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া বার্তায় জানানো হয়, বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষের দিকে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণপূর্বাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে। 

;