শতবর্ষী ঈদগাহ মাঠ এখন চাষের জমি!



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
শতবর্ষী ঈদগাহ মাঠ এখন চাষের জমি

শতবর্ষী ঈদগাহ মাঠ এখন চাষের জমি

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার বোকাইনগর ইউনিয়নের স্বল্পপশ্চিমপাড়া গ্রামের শতবর্ষী ঈদগাহ মাঠ দখল করে মাসকলাই চাষাবাদ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে মাঠ কমিটির বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে মঙ্গলবার (১৪ সেপ্টেম্বর) পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে এলাকাবাসী।

জানা গেছে, উপজেলার বোকাইনগর ইউনিয়নের স্বল্পপশ্চিমপাড়া ঈদগাহ মাঠটি অনেক প্রাচীন। ১৯৫৬ সালে গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা মাওলানা আব্দুর রহিম ২ একর ৩০ শতক জমি ঈদগাহ মাঠের জন্য ওয়াকফ করে দেন। ঈদের জামাত আদায়ের পাশাপাশি খেলাধুলার জন্য এই মাঠটি ব্যবহৃত হয়। গত সোমবার ঈদগাহ মাঠ পরিচালনা কমিটি ঈদগাহ মাঠে ট্রাক্টর দিয়ে চাষ করে ওই জমিতে মাসকলাই রোপণ করে। এদিকে ট্রাক্টর দিয়ে ঈদগাহ মাঠ চাষ করার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ঈদগাহ মাঠটি রক্ষার দাবি জানান।

এদিকে মঙ্গলবার দুপুরে ঈদগাহ মাঠে চাষাবাদ করার প্রতিবাদ ও মাঠ রক্ষার দাবি জানিয়ে পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে এলাকাবাসী। কর্মসূচি পালন শেষে চারদফা জানিয়ে ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

দাবিগুলো হলো- ঈদগাহ মাঠ দখল মুক্ত করা, ঈদগাহ মাঠে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ, ঈদগাহ মাঠের কমিটি পরিবর্তন করে নতুন কমিটি গঠন ও ঈদগাহ মাঠে চাষাবাদ বন্ধ করা।

উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল মুক্তাদির শাহীন বলেন, ঈদের জামাত আদায়ের পাশাপাশি ওই মাঠটি খেলাধুলার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু একটি মহল ষড়যন্ত্র করে ঈদগাহ মাঠের গাছ কর্তন করে জন্য চাষাবাদ শুরু করেছে। আমাদের দাবি ঈদগাহ মাঠ দখলমুক্ত করে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হোক।

ঈদগাহ মাঠ পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল হেকিম বলেন, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়নের জন্য গাছ কর্তন ও চাষাবাদ করা হয়েছে। আগামী ঈদ উৎসবের পূর্বে ঈদগাহ মাঠ জামাত আদায়ের উপযোগী করা হবে। ঈদগাহ মাঠ দখল করার অভিযোগ সত্য নয়।

ইউএনও হাসান মারুফ বলেন, ঈদগাহ মাঠের বিষয়ে স্মারকলিপি পেয়েছি। যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

   

কুমারখালীতে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা নিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউনুস আলী (৬০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। 

শনিবার (১৮ মে) সকালের দিকে উপজেলার খোর্দ্দ বনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ইউনুস আলী কুমারখালি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের খোদ্দ বনগ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, শনিবার সকালে ৭টার দিকে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মুক্তার আলী ও তার লোকজন মিলে ইউনুস আলীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ইউনুসকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন, তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম জানান, সকালে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে ইউনুস আলী ও মুক্তার আলীর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউনুস আলী জখম হন। পরে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর মারা যান।

তিনি আরও জানান, নিহত ইউনুস আলী ও মুক্তার আলী একে অপরের আত্মীয়। সম্পর্কে বেয়াই। তাদের উভয়ের ছেলে মেয়ের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি বিরাজ করছিল। ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

;

২৮ বছরে ঢাকার সবুজ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ বছরে সবুজ এলাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ শতাংশ, অন্যদিকে জলাভূমিও নেমে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ এ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) এক গবেষণায় এই চিত্র উঠে এসেছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে রাজধানীর জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে নগর গবেষণা কেন্দ্রের ৫২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী সম্মেলনে এই তথ্য জানা যায়।

বিআইপির প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা শহরের সবুজ এলাকা এবং জলাভূমি কমেছে সেই সঙ্গে দুই দশকে বেড়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধূসর এলাকা ও কংক্রিটের পরিমাণ, যা শহর এলাকার তাপমাত্রা বাড়িয়ে আরবান হিট আইল্যান্ডের প্রভাবও বাড়ছে। দেশে চলমান যে তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে তার মূল কারণ নগরে সুবজায়ন কমে যাওয়া।

বাংলাদেশের মতো ক্রান্তীয় আর্দ্র জলবায়ুর দেশে নগর পরিকল্পনায় সাধারণ মানদণ্ড অনুযায়ী একটি আদর্শ শহরে ২৫ শতাংশ সবুজ এলাকা এবং ১০ থেকে ১৫ শতাংশ জলাশয়-জলাধার থাকা বাঞ্ছনীয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় গত বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাড়ার কথা ছিল ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিআইপি-এর গবেষণা অনুযায়ী ঢাকায় কংক্রিট আচ্ছাদিত এলাকা ১৯৯৯ সালে ছিল ৬৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছিল ৭৭ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ৮২ শতাংশে। ফলে সার্বিকভাবে ঢাকার পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে নেতিবাচকভাবে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল সরোয়ার জানান, তাপপ্রবাহের কারণে মানুষের বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়, শ্রমিকের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে, অবনতি হয়েছে কৃষি উৎপাদনে, ব্যাহত হয় শিল্প প্রক্রিয়া, তাপের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন অবকাঠামো।

তিনি আরও জানান, চলমান তাপপ্রবাহকে চরম আবহাওয়াগত পরিস্থিতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাপপ্রবাহ মানবস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। চলমান প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে ২০২৪ সালে সমগ্র বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১১ জনের মৃত্যু হয়।

অনুষ্ঠানে নগর গবেষণা কেন্দ্রে সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আলোচক হিসেবে ছিলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম, বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইসরাত ইসলাম, বিআইপির সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান স্থাপতি ইকবাল হাবীব।

;

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বেলা ১১:৫৭ টায় ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার লিমা খানম।

তিনি জানান, ধোলাইখালে চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে সূত্রাপুর ও সিদ্দিকবাজার থেকে পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।  

;

জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নওগাঁর সাহাগোলার ‘মটকা চা’



শহিদুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁ আত্রাই উপজেলার সাহাগোলার মোড় স্টেশন এলাকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘মটকা চা’। দুধ, চিনি ও বিভিন্ন মসলার সংমিশ্রণে তৈরি এ চা খেতে প্রতিদিন স্টেশনে ভিড় করেন চা-প্রেমীরা। মাটির ছোট্ট হাড়িতে পরিবেশন করা হয় এই মটকা চা।

সরেজমিনে শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে সাহাগোলা মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, মাটির তৈরি ছোট্ট পাতিল প্রথমে পানি দিয়ে ধুয়ে জ্বলন্ত চুলায় গরম করা হচ্ছে, এবং উত্তপ্ত গরম হয়ে গেলে সেটিকে আবার নামিয়ে ভেতরে দুধ ঢালা হচ্ছে, এরপর বিভিন্ন ধরনের মসলা ও শেষে দেওয়া হচ্ছে দুধের সর। এভাবেই পরিবেশন করা হচ্ছে বিভিন্ন রকমের মসলা দিয়ে তৈরি মটকা চা।

জানা গেছে, দেশে প্রথম মটকা চায়ের আবির্ভাব ঘটে রাজধানী ঢাকার মিরপুরের পশ্চিম শেওড়াপাড়ার ‘মটকা চা এবং মোমো’ ক্যাফেতে। ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এটির যাত্রা শুরু হয়। মাটির পেয়ালায় পরিবেশন করা হয় এই মটকা চা। এই চায়ের মূল আকর্ষণ হলো মাটির পেয়ালা। ভিন্নধর্মী স্বাদের এই চা পান করতে বিভিন্ন জায়গা থেকে ছুটে যেতেন চা-প্রেমীরা। তবে এখন এই মটকা চায়ের বিস্তার দেশের অনেক প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। চায়ে নিজস্ব অনেক ইতিহাস থাকলেও মটকা চায়ের স্পষ্ট কোনো ইতিহাস অদ্যাবধি জানা যায়নি। তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, এই মটকা চা প্রথমে রাজস্থান থেকে এসেছে। ভারতে প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ মটকায় চা পান করে। ভারতের মটকা চা ব্যাপক জনপ্রিয়। মূলত উৎপত্তিস্থল ভারতে।

মটকা চা খেতে আসা ছামিউল (২৮) বলেন, আমার বাড়ি নিয়ামতপুর উপজেলায়। শুনেছি সাহাগোলার মটকা চায়ের অনেক স্বাদ তাই কয়েক বন্ধু মিলে আজকে খেতে চলে এসেছি। চায়ের পাশাপাশি এখানকার পরিবেশ অনেক সুন্দর। তবে স্থায়ী জায়গা যদি করা যেত তাহলে আরও দূর থেকে মানুষজন এসে নিরাপদে খেতে পারতো।


আফরিন বলেন, আজকেই প্রথম এসেছি এখানে। জায়গাটা অনেক সুন্দর, আর পাশেই রেল-স্টেশন আছে। সব মিলিয়ে খুব ভালো লাগছে। মটকা চা আমি আগেও খেয়েছি, তবে এটির আলাদা মজা পেলাম খেয়ে। আবারো আসবো খেতে।

খাদেমুল ইসলাম ক্যাপ্টেন বলেন, আমি সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ভিড় এবং দোকানিও অনেক। আমার কাছে পরিবেশ ভালো লেগেছে, তবে চায়ের মান আরও উন্নতি করা দরকার।

এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা আকমল বলেন, আমাদের এখানে এতো লোকসমাগম হতো না, কিন্তু যখন থেকে মটকা চা আর মালাই চা শুরু হয়েছে, তখন থেকেই এলাকাটা বেশ পরিচিত হয়ে গেছে। আমাদেরও ভালো লাগে, যখন দেখি দূর থেকে মানুষ চা খেতে আসে।

দোকানী আতাউল ইসলাম বলেন, প্রায় ২ বছর আগে সাহাগোলায় সর্বপ্রথম মটকা চা আমি বানানো শুরু করি। এখন ১৫টির অধিক দোকান আছে সেগুলো তখন ছিল না। আমরা সব সময় চেষ্টা করি স্বাস্থ্যসম্মতভাবে চা পরিবেশন করতে। ভালো লাগে বলেই অনেক দূর থেকে মানুষ এসে আমাদের চা খায়।

আরেক দোকানি রনি বলেন, সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় শুক্রবার বেশি ভিড় হয় এবং বিক্রি ভালো হয় বিধায় লাভও থাকে। এটি আমি ১ বছর ধরে বিক্রি করি। আতাউল ভাই শুরু করেছিল। লাভ মোটামুটি ভালোই হচ্ছে।

আত্রাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্চিতা বিশ্বাস বার্তা২৪.কমকে বলেন, উন্নয়ন সমন্বয় সভায় সাহাগোলা নিয়ে আমাদের আলোচনা হয়েছে, যেহেতু অনেক লোকজন আসেন। এখানে শুধুমাত্র চা বিক্রি হচ্ছে না, পাশাপাশি দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন বেড়াতেও আসছেন। এটা নিয়ে আমরা ভাবছি।

;