‘এ বছরই সবার জন্য বিদ্যুৎ, ২০৪১ সালে ৪০% নবায়নযোগ্য জ্বালানি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
গ্লাসগোতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

গ্লাসগোতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্লাসগোতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, এ বছরের শেষ নাগাদ দেশের শতভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসছে। সেইসাথে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশে ৪০% নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

স্কটল্যান্ড স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (০৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কপ২৬ এর বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত ‘নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিদেশী বিনিয়োগ’ শীর্ষক সাইড ইভেন্টে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আশাপ্রকাশ করেন।

বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো: হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় জাতীয় সংসদের ক্লাইমেট চেঞ্জ সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সদস্য তানভীর শাকিল জয় এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানী কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতে বিষ্ময়কর উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ২০০৯ সালে দেশে সাড়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিয়ে সরকার দেশ পরিচালনা শুরু করে গত ১২ বছরে তা বেড়ে বর্তমানে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। এর ফলে দেশের উন্নয়ন, মানুষের মাথাপিছু আয় ও গড় আয়ু বেড়েছে, জীবনমানের উন্নতি হয়েছে। প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা পাওয়ায় মানুষের আয়ও বেড়েছে।’

শুধু তাই নয়, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে, এখন মাথাপিছু জিডিপি ২ হাজার ২৫০ ডলার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘করোনাকালে জিডিপিসহ দেশের মানুষের জীবনরক্ষা ও জীবিকার চাকা সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজই মূলত: অর্থনীতির সকল সূচকে পাশ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাাসিনার সরকারের ধারাবাহিকতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অব্যাহত থাকায় এই অর্জন সম্ভব হয়েছে।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাপ্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি তথা সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার বাড়াতে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০% নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের লক্ষ্য পূরণে উন্নয়ন সহযোগীরা আধুনিক প্রযুক্তি ও অর্থ সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের সিটি কর্পোরেশনসমূহের ময়লা আবর্জনাকে নবায়নযোগ্য জ্বালানীতে পরিণত করা এবং স্থানীয় মানুষকে সম্পৃক্ত করে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ানো গেলে একদিকে পরিবেশ রক্ষা পাবে অন্যদিকে অর্থনৈতিকভাবে দেশ লাভবান হবে। পাশাপাশি সবুজ প্রযুক্তি, জলবায়ু অভিযোজনে প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা বিকল্প নেই। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর অব্যাহত কার্বন নিঃসরণের কারণে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের নিষ্পাপ শিকার। অথচ এজন্য আমরা মোটেও দায়ী নই, দায়ী উন্নত বিশ্বাস অথচ তারা এজন্য কোন ক্ষতিপূরণ বা প্রযুক্তিগত  সহয়তাও দিচ্ছে না, বলেন ড. হাছান।

অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এবং পিকেএসএফর উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফজলে রাব্বি সাদিক, ইডকলের জ্বালানি বিষয়ক প্রকৌশলী এনামুল কবীর পাভেলসহ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

জলবায়ু সম্মেলন শেষে ১৭ নভেম্বর তথ্যমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা।

   

সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় আইডিয়ালের শিক্ষার্থী নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মুগদায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় মাহিন আহমেদ (১৩) নামে এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। মাহিন মতিঝিল আইডিয়ালের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। এ ঘটনায় ময়লার গাড়িটি জব্দ ও চালককে আটক করেছে পুলিশ।

মাহিন মুগদার বাসিন্দা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টায় বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে বাসা থেকে বের হন। পরে মদিনাবাগ এলাকায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একটি ময়লার গাড়ি ধাক্কা দেয় মাহিনকে। প্রথমে মুগদা হাসপাতাল নেওয়া হয় তাকে। পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ছেলেকে হারিয়ে বাবা মাসুম মিয়া স্তব্ধ। বাবা-মায়ের কান্নায় ভারী হয়ে উঠছে মুগদার বাতাস। এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তারা।

মাহিনের মা জোছনা আক্তার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমাকে সন্ধ্যায় বলল, সে চাচার বাসায় যাবে। আমি মানা করে বললাম, কাল সকালে যেও। মাহিন বলল, খেলাধুলা করে সন্ধ্যায় চাচার বাসায় চলে যাবে। আর মাহিন ফিরল না।’

মাহিনকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বড়ভাই মাহফুজও। স্বজনদের দাবি, ময়লার গাড়িটি খুব বেপরোয়াভাবে চলছিল। চালকও নেশাগ্রস্ত ছিল। তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

মুগদা থানার উপপরিদর্শক মো. জয়নাল আবেদীন দুর্ঘটনায় মাহিনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়িটি জব্দ ও চালককে আটক করা হয়েছে। দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

বৃষ্টি চেয়ে কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায়



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টানা কয়েকদিনের তাপপ্রবাহ থেকে পরিত্রাণ পেতে ও বৃষ্টির জন্য কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৮:৩০ মিনিটে কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে নামাজ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

বিশেষ এ নামাজে ইমামতি করেন কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী।

স্থানীয় পীর ও মাসায়েখদের আয়োজনে নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক, ইমাম, মোয়াজ্জিন, ব্যবসায়ী, আইনজীবী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার ব্যক্তি সহ শত শত মুসল্লীরা এ নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে খুতবা পাঠসহ সারা দেশে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা জানান, প্রচণ্ড দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে শুকিয়ে যাচ্ছে মাঠঘাট কৃষিজমি। তীব্র খরায় ফসল উৎপাদন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মানুষ। এখন চাষাবাদ করতে পারছি না। তাই আল্লাহর অশেষ রহমতের জন্য এ নামাজ আদায় করা হয়েছে।

কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী বলেন, ইসতিসকার নামাজ বা (বৃষ্টির নামাজ) হল একটি সুন্নাহ নামাজ (ইসলামি প্রার্থনা) আল্লাহর কাছে বৃষ্টির পানির জন্য দোয়া ও প্রার্থনার জন্য।তাওবাতুন নাসুহা বা একনিষ্ঠ তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে রহমতের বৃষ্টি কামনা করে ২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হয়। দীর্ঘ দিন বৃষ্টি না হলে নবিজির (সা.) অনুসরণ করে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করা মুস্তাহাব। তারই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়া, অসহ্য গরম, মাঠে ফসল ফলানো কৃষক এবং খেটে খাওয়া মানুষদের কথা চিন্তা করে আজকে আমাদের এ বিশেষ নামাজ। ইনশাআল্লাহ এ নামাজকে কেন্দ্র করে আল্লাহ আমাদের সকল বিপদ-আপদ থেকে হেফাজতে রাখবেন। আমিন।

;

দাম কমেনি ব্রয়লার মুরগীর, বেড়েছে সবজির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দিকে তীব্র গরমে নাকাল সাধারণ মানুষ। অন্য দিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে অতিষ্ঠ নগরবাসী। মাছ, মাংস, শাক সবজি, লেবু কাঁচা মরিচ থেকে শুরু করে সব পণ্যের দাম উর্ধ্বমুখী। রোজার আগে যে ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হতো ১৬০-১৮০ টাকায়। তা এখন ২০০-২২০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল ) রাজধানীর কাওরান বাজার সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় এই চিত্র।

দাম বাড়ার বিষয়ে বিক্রেতারা বলছেন, গরম বাড়ার সবজির দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন বেশি লাভের আশায় সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে করে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, তীব্র গরমে শরবত বানানোর উপকরণ লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা দরে। দোকানীরা বলছে তীব্র গরমের কারণে বাজারে চাহিদার শীর্ষ স্থান দখল করে আছে লেবু। সেই সাথে কয়েক ধরনের কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৯০ টাকা প্রতি কেজি।

কমেনি আলুর দামও প্রতি কেজি আলু ৫০ টাকা, দেশি রসুন ১৬০-১৮০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৬৫। আর চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা দরে।

তবে মাছ-মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে কিছুটা কমেছে মাছের দাম এছাড়াও ক্রেতা সংকটে কমেছে গরুর মাংস ও খাশির মাংসের দাম। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১০০০ টাকা আর ছাগলের মাংস ৯০০ টাকা কেজি।

এদিকে ইলিশের দামে কিছুটা কমার দাবি ব্যবসায়ীদের। প্রতি পিছ ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায় আর বড় সাইজের চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকা কেজি, শিং ৪৫০, গুলশা ৭৫০, পাবদা ৪০০, টেংরা মাছ ৭০০ টাকা, পুটি ২২০, রুই মাছ তেলাপিয়া ২২০, টাটিকিনি ২২০, পাঙ্গাস ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজার আগের মত থাকলেও, সবজির বাজারে যেন আগুন লেগেছে। কোন সবজির কেজি ৬০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না বাজারে। পটল ১৪০ টাকা পটল, কাকরল ১০০, ক্যাপসিকাম ৫০০, করলা ৮০, উস্তা ৬০, টমেটো ৬০ টাকা, লাউ ৮০ টাকা প্রতি পিস, পেপে ৬০, কাচা কলা ৩০-৪০, ভেন্ডি ৮০, ধনেপাতা ১০০ গ্রাম ৩০, শশা ৮০ টাকা, গোল বেগুন ১২০, লম্বা বেগুন ৮০, গাজর ৮০, চিচিঙ্গা ৮০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবুল হাসান অভিযোগ করেন বলেন, এই গরমে বাজারে যেনো আগুন লেগেছে। কোন সবজি ৫০/৬০ টাকার নিচে নাই। এছাড়া মাছের দামও চড়া মনে হচ্ছে। ছোট ছোট লেবু ৩০/৪০ টাকা করে হালি চাচ্ছে। এক দুই হাজার টাকা নিয়ে এসেও ব্যাগ ভরে বাজার করার দিন শেষে হয়ে গেছে অনেক আগেই। এখন বাজারে আসলে পকেট ভরে টাকা নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমাদের বেতনের আকারের সাথে বাজারের সাথে সমন্বয় করতে পারিনা। এমন অবস্থা থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে না পারলে দিন দিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে।

এদিকে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ গরমের কারণে অনেক সবজি ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে। তাই সরবরাহ কম। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা বাড়তি সবজির দাম।

;

শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি, আটক ৪ নৌ চাঁদাবাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি করার সময় ৪ চাঁদাবাজকে আটক করেছে সদর নৌ থানা পুলিশ। আটকরা হলেন- মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (১৯), মো. শফিকুল ইসলাম (৩৫), মোবারক হোসেন (৫৪) ও মো. শফিকুল ইসলাম (৪২)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শীতলক্ষ্যা নদীর শান্তিনগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়।

সদর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম বলেন, শান্তিনগর এলাকার মধ্যবর্তি স্থান থেকে চারজন চাঁদাবাজকে হাতে-নাতে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত দুইটি লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

;