হাসপাতালে দালাল চক্রের টার্গেট গ্রামের অসহায় রোগী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম সুনামগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আব্দুল হান্নান ও হাসিনা বেগমের একমাত্র মেয়ে রাফিয়া বেগম (০৬)। বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার উপজেলার মান্নার গাঁও ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামে। শিশু রাফিয়া বন্ধুদের সাথে খেলতে গিয়ে পড়ে ডান হাতে আঘাত পায়।

সোমবার (১০ জানুয়ারি) সকালে  সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট্য সদর হাসপাতালে মেয়েকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু হাসপাতালের মূল গেইটে ডুকতেই আয়া ও ওয়ার্ডবয়ের যোগসাজশে দালাল চক্রের খপ্পড়ে পড়েন তারা। হাসপাতালে ভালো হাড় ভাঙার ডাক্তার নেই বলে তাদের উন্নত চিকিৎসার প্রলোভন দেখিয়ে পৌর শহরের উকিলপাড়া নিউ নিরাময় ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।  শুধু  আব্দুল হান্নান ও হাসিনা বেগম নয় প্রতিদিন গ্রাম থেকে উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার আশায় শতাধিক রোগীকে এ দালাল চক্রের ফাঁদে পড়ে ব্যয় করতে হচ্ছে দ্বিগুণ টাকা। অথচ সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে খরচ হতো মাত্র ৫ টাকা।

অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, দালালেরা প্রথমে নিজেদের হাসপাতালের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেয়। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনার কথা বলে রোগী ও স্বজনদের উন্নত চিকিৎসার প্রলোভন দেখিয়ে প্রাইভেট ডায়গনিষ্টিক সেন্টারে নেওয়ার চেষ্টা করে। শুধু তাই নয় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া আসা রোগীদের কৌশলে জানিয়ে দেয় হাসপাতালের চিকিৎসা সামগ্রী অচল ও নিম্নমানের। ভুল রিপোর্ট আসে। এসব বলে তাদেরকে প্রভাবিত করে  ক্লিনিকে ও ডায়গনিষ্টিক সেন্টারে নিয়ে গিয়ে প্রাইভেটে ডাক্তার ও পরীক্ষা করে মোটা অংকের কমিশন হাতিয়ে নেয় এই চক্রটি।

দালাল চক্রের খপ্পড়ে পড়া আব্দুল হান্নান ও হাসিনা বেগম বলেন, বন্ধুদের সাথে খেলতে গিয়ে আমার মেয়েটি হাতে আঘাত পায়।  ডাক্তার দেখানোর জন্য  মেয়েকে যখন হাসপাতাল নিয়ে আসলাম তখন হাসপাতালের আয়া ও ওয়ার্ডবয় বলে এখানে হাড় ভাঙার ডাক্তার পাবেন না হাসপাতালে ডাক্তার সংকট রিপোর্ট ভুল দেয়। আপনাদের ভালোর জন্য বলছি আপনারা পৌর শহরের উকিলপাড়া নিউ নিরাময় ডায়াগনস্টিক সেন্টারের  ডা. সাবিরুল ইসলামের কাছে যান খুব ভালো ডাক্তার। আমরা উনাকে চিনিনা বললে পারভেজ নামের এক রিকশা চালক দিয়ে তারা আমাদের সেখানে পাটিয়ে দিল।

তারা আরো বলেন, সেই ডাক্তার আমার মেয়েকে দেখার পর এক্স ও রক্ত পরীক্ষা দিলেন এবং সেটা ইউনিক ডায়গনিষ্টিক সেন্টার গিয়ে করতে বলেন। আমরা উনার কথা মতো সেখানে গিয়ে পরীক্ষা করালে আমার মেয়ের হাতের হাড় ভেঙে গেছে বলে এক্স রিপোর্টে আসে কিন্তু ডাক্তার সেই রির্পোট দেখেও তাকে প্লাস্টার না করার পরার্মশ দিয়ে খাওয়ার ওষুধ দিয়ে দেন এবং এক সপ্তাহ পর আবার আসতে বলেন। এক সপ্তাহ পর আজকে বুধবার আবার উনার কাছে আসলে উনি বলেন হাতে প্লাস্টার করেন গিয়া হাসপাতালে আমি কিছু করতে পারব না। এবং উনার ভিজিট রেখে দেন। তারা আরো বলেন, আমার মেয়ের হাত এতদিনে ভালো হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু ডাক্তার নামোর কিছু নর পশুরা সেটা করতে দিলনা।

হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রেখা আক্তার বলেন, এক সপ্তাহে আগে আমি দাঁতের সমস্যার জন্য এসেছিলাম কিন্তু হাসপাতালের পোশাক পড়া একজন পুরুষ ও মহিলা বলেন হাসপাতালে ভালো দাঁতের ডাক্তার নেই।  আমি বুজতে পেরেছি তারা দালাল পরে আমি চুপ করে তাদের দ্বার থেকে চলে গেছি। আমরা কতৃপক্ষের কাছে একটা অনুরোধ দ্রুত যাতে হাসপাতালকে দালাল মুক্ত করা হয়।

হাসপাতাল রোডের এক ফার্মেসী ব্যাবসায়ী লিটন মিয়া (ছদ্ননাম) বলেন, প্রতিদিন সকাল হলে হাসপাতালের মূল্য গেইটে দালালদের উপদ্রব বেড়ে যায়। তারা মূলত গ্রামের অসহায় মানুষকে টার্গেট করে।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের অর্থপেডিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. শ্যামল চন্দ্র বর্মণ বলেন, এক্সতে যদি কোন শিশুর হাতের হাড় ভেঙে যায় তাহলে সেটা দ্রুত প্লাস্টার সার্জারি করতে হবে। দেরি হয়ে গেলে শিশুটির হাত পুরোপুরি সোজা হবে না। তবে ডা. সাবিরুল কেন শিশুটির হাত প্লাস্টার সার্জারি না করে ওষুধ খেতে বললেন সেটা উনি ভালো বলতে পারবেন।

নিরাময় ডায়াগনস্টিক সেন্টারের  ডা. সাবিরুল ইসলাম বলেন, শিশুটির হাত ভেঙে গেছে সেই জন্য ব্যাথা কমার জন্য আমি ওষুধ দিয়েছি। বলছি এক সপ্তাহ পর আসতে শিশুটির ব্যাথা কমেনি তাই আজকে প্লাস্টার সার্জারি করার জন্য হাসপাতালে পাটিয়েছি। আপনি কি শিশু বিশেষজ্ঞ প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি শুধু শিশু বিশেষজ্ঞ না, আমি যে রোগী যে সমস্যা নিয়ে আসে আমি তাদের ওই চিকিৎসা করও তাই আমি সব কিছুর বিশেষজ্ঞ বলতে পারেন।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আনিসুর রহমান বলেন, হাসপাতালের চারদিকে সিসি কম্যামেরা লাগানো আছে রোগীরা দালাল খপ্পড়ে পড়ার সুযোগ নেই। তবে হাসপাতালের বাইরে যদি দালালদের প্রতরণায় রোগীরা পড়ে সে ক্ষেত্রে আমার কিছু করার নেই। তিনি বলেন, আমি হাসপাতালে সেবা নিতে আসা সকলকে অনুরোধ দালালদের প্রতারণায় কেউ পড়বেন না।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;