শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে ভাবছে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান সংকটে ব্যয় কমাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে ভাবছে সরকার বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

তিনি বলেছেন, দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলতি বছরই সাপ্তাহিক দুদিন ছুটির কথা ভাবছে সরকার। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য এই বিষয়ে চলছে চিন্তভাবনা। যদিও হয়নি সিদ্ধান্ত। 

শুক্রবার (১২ আগস্ট) বাংলাদেশ পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতির ১৭তম জাতীয় সম্মেলন ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত ‘শোক হোক শক্তি, কারিগরি শিক্ষাই মুক্তি’ শীর্ষক এ সেমিনারে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন মন্ত্রী।

সেমিনারে কারিগরি শিক্ষায় সরকারের বিভিন্ন নতুন কারিকুলাম ও প্রকল্পের কথা তুলে ধরে ডা. দীপু মনি বলেন, কারিগরি দক্ষতা অর্জনকে আমরা বিরাট গুরুত্ব দিচ্ছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা দক্ষ হয়ে গড়ে উঠেছে কিনা সেটি নিশ্চিত করতে চাই। শিক্ষার্থীদের মানবিক, সৃজনশীল মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য যেসব দিকে নজর দেওয়া দরকার, শেখ হাসিনা সরকার সেদিকে নজর দিয়েছে।

এর আগে আমরা শিক্ষক নিয়োগ করতে পারিনি দীর্ঘদিন। তবে, সম্প্রতি আমরা ৫ হাজার কারিগরি শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছি। আশা করছি শীঘ্রই নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যা থাকবে না।
মন্ত্রী বলেন, মাঝখানে প্রায় ১০ বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্তি বন্ধ ছিল। অতীতের সরকার ব্যক্তিগত যোগাযোগ বা অন্য উপায়ে প্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্ত করেছে। কিন্তু, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে স্বচ্ছ উপায়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যেকটা উপজেলায় একটি করে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রকল্প নিয়ে ভাবছে সরকার। এর আগে,
৫০টি প্রতিষ্ঠানকে ৭০ কোটি দেওয়া হয়েছে ল্যাব ও আনুষঙ্গিক কাজের জন্য। অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান সে অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারেনি। কাজেই বরাদ্দ দিলেই শুধু হবে না, শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জনে সেটি কাজে লাগাতে হবে।

তিনি বলেন, সক্ষমতা হিসেব না করে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির একটা প্রবণতা আছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয়। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, সকল পর্যায়ে এ প্রবণতা আছে। ঢাকা শহরের সবচেয়ে নবীন প্রতিষ্ঠানে ৬৬ জন করে প্রতি ক্লাসে শিক্ষার্থী আছে, তারা সেটি ৭৫ জনে উন্নীত করতে চায়। আমি বলেছি ৬৬ থেকেও কমাতে হবে।

দীপু মনি আরও বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী দক্ষ মানব শক্তি উৎপাদনের জন্য শিক্ষার্থীদের তৈরি করে তুলতে হবে। যেই দেশ যত উন্নত হয়েছে সেই দেশে কারিগরি শিক্ষার হার, এনরোলমেন্ট অনেক বেশি। কিন্তু, আমাদের দেশে উলটো- কম মেধা সম্পন্ন, কম অবস্থাপন্ন শিক্ষার্থীদের কারিগরি পড়ানো হয়।

বাংলাদেশ পলিটেকনিক শিক্ষক সমিতির (বাপশিস) (কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ) সভাপতি মো. আমান উল্লাহ খান ইউছুফজীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন বাপশিস’র সাধারণ সম্পাদক জি. এম. আকতার হোসেন, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট’র অধ্যক্ষ প্রকৌশলী কাজী জাকির হোসেন। উপস্থিত ছিলেন বাপশিস’র বিভিন্ন সদস্য ও শিক্ষকরা।

   

পাল্টা-পাল্টি হামলায় আরসার ও আরএসও'র ২ সদস্য নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা ২৪.কম কক্সবাজার
পাল্টা-পাল্টি হামলায় আরসার ও আরএসও'র ২ সদস্য নিহত

পাল্টা-পাল্টি হামলায় আরসার ও আরএসও'র ২ সদস্য নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৃথক ঘটনায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা ও আরএসও’র দু’জন সদস্য নিহত হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) রাতে ও বুধবার ভোরে ওই ঘটনা ঘটে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।

তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে ক্যাম্প-৮ ডব্লিউ এলাকায় সন্ত্রাসী গ্রুপ আরএসও ও আরসা’র মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এক পর্যায়ে আরএসও'র ছোঁড়া গুলিতে আরসার কিলিং গ্রুপের শীর্ষ কমান্ডার চাকমাইয়া ইউসুফকে গুলিবিদ্ধ হয়। পরে তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়।’

১৪ আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারের জেরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়, সেখানে চাকমাইয়া ইউসুফ নামে একজন নিহত হয়। তিনি ক্যাম্প-৯ এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে ৩ টি হত্যা মামলা রয়েছে।’

এদিকে এই ঘটনার জেরে আরসার সদস্যরা বুধবার ভোরে ১৫ নম্বর ক্যাম্পে আরএসও'র উপর হামলা চালায়। এসময় আরাফাত নামে আরএসও'র এক সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে আরসার সন্ত্রাসীরা। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ৮ এপিবিএনের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর।

একাধিক সুত্র থেকে জানা গেছে, ‘চাকমাইয়া ইউসুফ আরসার কিলিং স্কোয়াডের শীর্ষ কমান্ডার। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অবস্থান করছিলেন। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আরসা বিরোধী অভিযান ও আরএসও'র হাতে একের পর এক সদস্য নিহতের ঘটনায় দুর্বল হয়ে পড়ে আরসা। ফলে ক্যাম্পে কিলিং মিশন চালানোর জন্য চাকমাইয়া ইউসুফকে সম্প্রতি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাঠায় আরসা প্রধান।’

;

ছিনতাইকারী ধরতে গিয়ে গাড়িচাপায় প্রাণ গেল আ.লীগ নেতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানার আসাদগেট এলাকায় ছিনতাইকারীকে ধরতে গিয়ে গাড়িচাপায় তাজুল ইসলাম নামের এক আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু হয়েছে।

নিহত তাজুল ইসলাম মানিকগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন বলে জানা গেছে।

বুধবার (৪ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিস) রুবায়েত জামান।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা তাজুল ইসলাম মানিকগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় মোহাম্মদপুর থানার আসাদগেটের আড়ংয়ের সামনে থেকে তার মোবাইল ফোন টান দিয়ে নিয়ে যায় এক ছিনতাইকারী। এ সময় তিনি ধাওয়া দিলে গাড়িচাপায় আহত হন।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয় আমরা তদন্ত করছি। এ ঘটনায় পৃথক মামলা হবে। মোহাম্মদপুর থানায় ছিনতাই ও শেরে বাংলা নগর থানায় সড়ক দুর্ঘটনা আইনে মামলা হবে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তাজুল ইসলামসহ কয়েকজন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক স্বপনের সঙ্গে দেখা করতে মানিকমিয়া এভিনিউ ন্যাম ভবনে এসেছিলেন। মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে রাত সাড়ে ১১টার দিকে গাড়িতে করে মানিকগঞ্জের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন তাজুল ও তার রাজনৈতিক সহযোগিরা। গাড়িটি আাসাদগেইট আড়ংয়ের সামনে সিগনালে দাঁড়ালে, গ্লাস খোলা থাকায় ছিনতাইকারী মোবাইল ছো মেরে নিয়ে যায়। এ সময় ছিনাতাইকারীকে ধরতে গাড়ি থেকে নেমে পিছু নেয় তাজুল, মালেক ও গাড়িচালক ঝন্টু। ছিনতাইকারী মোবাইল নিয়ে রাস্তা পার হয়ে গেলে তাজুলও তাকে ধাওয়া করে। এ সময় রাস্তায় চলাচলকারী একটি গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর আহত হন তাজুল। পরে তাকে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

;

৩ দিন ধরে বন্ধ রাজবাড়ী-ঢাকা বাস চলাচল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা



সোহেল মিয়া, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা ৩ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে রাজবাড়ী-ঢাকা রুটের বাস চলাচল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে যাত্রীরা। বিশেষ করে নারী-শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি বিপাকে পড়েছেন।

সোমবার (২ অক্টোবর) ভোর থেকে এই রুটে হঠাৎ বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেন রাজবাড়ী পরিবহন মালিক গ্রুপ।

বুধবার (৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে বালিয়াকান্দি বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা যাওয়ার জন্য সপরিবারে দাঁড়িয়ে রয়েছেন একজন বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা। কিন্তু রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় তিনি সরাসরি কোন পরিবহন পাচ্ছেন না। উপায়ন্তর না পেয়ে তিনি পরিবারসহ রাজবাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা হন মাহেন্দ্রায়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, কি করবো বুঝতে পারছি না। শিশুদের নিয়ে কিভাবে ঢাকা যাব? আজ (৪ অক্টোবর) আমার ছুটি শেষ। ঢাকা যেতেই হবে। তাই ভেঙে ভেঙে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আমার সাথে রয়েছে নারী ও শিশু। তারপর আবার গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। বুঝতে পারছি আজ চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে।


জানা গেছে, ফরিদপুরের গোল্ডেন লাইন বাসের সাথে দ্বন্দ্বের জেরে এই রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একটি সূত্র জানায়, ঢাকার বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন ফরিদপুর গোল্ডেন লাইনের দুটি বাস রাজবাড়ী-ঢাকা রুটে চলাচলের সিদ্ধান্ত দেয়। কিন্তু গোল্ডেন লাইন পরিবহন কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে প্রতিদিন দুটির পরিবর্তে পাঁচ থেকে ছয়টি বাস তারা চালাতে থাকে।

এক পর্যায়ে রাজবাড়ী পরিবহন মালিক গ্রুপ গোল্ডেন লাইনের বাস থেকে যাত্রীদের নামিয়ে খালি বাস ঢাকায় পাঠিয়ে দেন। এরই জের ধরে গোল্ডেন লাইনের শ্রমিকরা রোববার (১ অক্টোবর) গাবতলী বাস টার্মিনালে রাজবাড়ীর সকল বাস কাউন্টার বন্ধ করে দেন। পাল্টাপাল্টি এ ঘটনায় সোমবার (২ অক্টোবর) ভোর থেকে রাজবাড়ী পরিবহন মালিক গ্রুপ বাস চলাচল বন্ধ করে দেন।

দ্রুতই এর একটি সমাধান চেয়ে সাধারণ যাত্রীরা বলেন, ইনাদের দ্বন্দ্বে আমরা কেন ভোগান্তিতে পড়ব। গোল্ডেন লাইন যদি নিয়ম মেনে বাস চালায়, তাহলে সমস্যা কি? যত বাস চলবে তত যাত্রীরা উপকৃত হবে। আমরা চাই- দ্রুতই প্রশাসন এর একটি সমাধান করে দিবেন।

;

‘সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি হলে ভোটাররা কেন্দ্রে আসবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্র তৈরি করতে পারলে ভোটাররা ভোট দিতে কেন্দ্রে আসবে বলে মনে করেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার শাহনেওয়াজ।

বুধবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘অবাধ ভোটাধিকার, প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

সাবেক এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচন করতে গেলে কখনো শতভাগ সুষ্ঠু ভোট হয় তা কিন্তু না। নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সবাই যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে তাহলে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব।

তিনি বলেন, ভোট কেন্দ্রের প্রতিটি বুথে যদি সঠিকভাবে পোলিং এজেন্ট কাজ করে তাহলে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন থাকে না। পাশাপাশি নির্বাচনের কাজে যারা যুক্ত থাকেন সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাদের শক্তভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসময় প্রার্থীর এজেন্টদেরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলে জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়া সম্ভব।

ইসি সূত্রে জানা গেছে, কর্মশালাটি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ফেসবুক পেজে সরাসরি সম্প্রচার এবং জুম অ্যাপের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি সব আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের সংযুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়া অনুষ্ঠানটি জেলা নির্বাচন অফিসের সম্মেলন কক্ষে প্রজেক্টরের মাধ্যমে সম্প্রচার এবং সংশ্লিষ্ট জেলায় বিদ্যমান নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের একজন করে প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন। এতে আনুমানিক ৫০ জন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি উপস্থিতির কথা বিবেচনায় রেখে প্রস্তুতি রাখা হয়।

কর্মশালায় সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে চার নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ইসি সচিবালয়ের সাবেক কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বক্তব্য রাখবেন।

;